হরিপুর
সিলেটের হরিপুর কূপ থেকে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হলো আরও ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
৩০ বছর আগে পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয় সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেডের ৭ নম্বর গ্যাসকূপ। তারপর চলতি বছর এই কূপে পুনর্খনন করে নতুন গ্যাসের সন্ধান পাওয়ার পর এবার জাতীয় গ্রিড লাইনে আনুষ্ঠানিকভাবে সঞ্চালন শুরু হয়েছে।
সোমবার (৪ নভেম্বর) বিকেল সোয়া ৩টায় জাতীয় সঞ্চালন লাইনে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত করা হয় এই কূপ। এর ফলে জাতীয় গ্রিডে দৈনিক ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস যুক্ত হচ্ছে।
সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মিজানুর রহমান বলেন, জাতীয় গ্রিডে ১৩০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করে আসছে সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেড। এবার আরও ৮ মিলিয়ন ঘনফুট বাড়লো।
আরও পড়ুন: ভোলায় আরও ১৯টি গ্যাসকূপ খনন করা হবে: জ্বালানি উপদেষ্টা
তিনি আরও বলেন, ১৯৮৬ সালে এই কূপ খনন করা হয়। ১৯৮৭ সাল থেকে ২০০০ মিটার গভীরে তেল পাওয়া যায়। ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত তেল উৎপন্ন করা হয়। এরপর ২০০৪ সালে ওয়ার্ক ওভার করে ১৯০০ মিটার গভীরে গ্যাস মেলে। গত জুন মাসে এটি বন্ধ হয়ে যায়। জুলাইয়ে ফের ওয়ার্ক ওভারে গেলে ১২০০ মিটার গভীরে ৯০ থেকে ৯৫ বিলিয়ন কিউসেক ঘনফুট গ্যাসের মজুদ পাওয়া যায়। এ গ্যাস আগামী ১৫ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত উত্তোলন করা যাবে।
সিলেট গ্যাস ফিল্ড লিমিটেডের এমডি আরও বলেন, সিলেট-৭ নম্বর কূপ পেট্রোবাংলার ১৫তম গ্যাসক্ষেত্র। কূপ থেকে দৈনিক ৫০ কোটি টাকার গ্যাস ও ৪ লাখ টাকার কনডেনসেট উত্তোলন করা হবে।
গত ২২ অক্টোবর সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার হরিপুর তেলের পুরনো কূপ (সিলেট-৭ নম্বর কূপ) সংস্কার করতে গিয়ে দুই স্তরে নতুন গ্যাসের স্তরের সন্ধান মেলে। দুই দফায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে এক হাজার ২০০০ মিটার গভীরে গ্যাসের সন্ধান পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয় সিলেট গ্যাস ফিল্ড লিমিটেড কর্তৃপক্ষ।
সংশ্লিষ্টরা জানায়, পুরনো গ্যাস কূপে জুলাই মাস থেকে অনুসন্ধান চলে। গত ১৪ অক্টোবর কূপের ২০১০ মিটার গভীরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ৭ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের সন্ধান মেলে।
এরপর ২২ অক্টোবর ওই কূপের ১২০০ মিটার গভীরে আরও সাড়ে ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের সন্ধান মেলে। এই টেস্ট হিসেবে এক সপ্তাহ গ্যাস উত্তোলন করা হয়। পরবর্তীতে ওই কূপ থেকে জাতীয় গ্রিডে গ্যাস সরবরাহ করার জন্য প্রস্তুত করা হয়। এখান থেকে প্রতিদিন সাড়ে ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা যাবে।
সিলেট গ্যাস ফিল্ড লিমিটেডের কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য মতে, ১৯৮৬ সালে জৈন্তাপুরের হরিপুর সিলেট-৭ নম্বর কূপে তেল উত্তোলন শুরু হয়। ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত তেল উত্তোলন করা হয়। এরপর তেল উত্তোলন বন্ধ হয়ে গেলে ওই কূপ থেকে গ্যাস উত্তোলন করা হয়। এবার পুরনো কূপে দুটি লেয়ারে গ্যাসের সন্ধান মিলেছে। সিলেট থেকে এ পর্যন্ত জাতীয় গ্রিডে ১৩০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হয়ে আসছিল। এখন সেটি আরও বাড়ছে।
উল্লেখ্য, এরইমধ্যে সিলেটে ১৪টি কূপে খনন ও গ্যাস উত্তোলন করে দেশীয় তেল গ্যাস উৎপাদনকারী কোম্পানি বাপেক্স। এরমধ্যে জৈন্তাপুরের হরিপুর গ্যাস ফিল্ডে দুটি কূপে, গোলাপগঞ্জের কৈলাসটিলার তিনটিতে, রশিদপুরে সাতটি, বিয়ানীবাজারের দুটি কূপ থেকে গ্যাস উত্তোলন অব্যাহত আছে।
আরও পড়ুন: শিল্প কারখানায় গ্যাস সংযোগ পুনরায় চালু করার কথা ভাবছে সরকার
২ সপ্তাহ আগে
সিলেটে নতুন কূপে গ্যাসের সন্ধান
সিলেটের হরিপুরে একটি নতুন কূপে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। জৈন্তাপুর উপজেলার হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপে নতুন এই গ্যাসের সন্ধান পাওয়া যায়।
এখানে গ্যাসের যে চাপ আছে তাতে ধারণা করা হচ্ছে ৪৩ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মজুত রয়েছে বলে জানিয়েছে সিলেট গ্যাস ফিল্ড কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন: ভোলায় নর্থ-২ কূপে গ্যাসের সন্ধান
সংশ্লিষ্টরা জানান, উপজেলার হাগলা হাওরের মাঝখানে অবস্থিত নতুন এই কূপটি বর্ষায় ডুবে থাকলেও শুকনো মৌসুমে পানি থাকে না সেখানে।
২০১৮ সালে ত্রিমাত্রিক ভূতাত্তিক জরিপে সেখানে গ্যাসের সন্ধান পায় সিলেট গ্যাস ফিল্ড। এরপর ‘পরীক্ষা’ ও ‘নিরীক্ষা’র জন্য ১০ নম্বর কূপ হিসেবে এটি খনন শুরু করে চীনের একটি কোম্পানি।
গত ৫ মাস খনন শেষে সেখানে মিলেছে সফলতা। এখানে ৪৩ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মজুদ আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যার সর্বনিম্ন বাজার মূল্য ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা।
এলএনজি আমদানি মূল্য হিসেবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ২০৩ কোটি টাকা।
এর আগে, গত ২২ নভেম্বর সিলেট গোলাপগঞ্জ উপজেলার কৈলাসটিলায় পরিত্যক্ত ২ নম্বর কূপ থেকে জাতীয় গ্রিডে গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়।
যেখান থেকে দৈনিক ৭০ লাখ ঘনফুট গ্যাস যুক্ত হচ্ছে জাতীয় গ্রিডে।
সিলেট গ্যাস ফিল্ডসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান রবিবার (২৬ নভেম্বর) জানান, সম্পূর্ণ নতুন এই কূপ থেকে গ্যাস পাওয়া গেছে। এখান থেকে দৈনিক ১৩ মিলিয়ন ঘন ফুট গ্যাস পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: ভোলায় ইলিশা-১ কূপের তৃতীয় স্তরেও গ্যাসের সন্ধান মিলেছে
ভোলায় ইলিশা-১ নামে নতুন আরও একটি কূপে গ্যাসের সন্ধান
১১ মাস আগে
হরিপুরে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে গ্রেপ্তার ৭
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে বৃহস্পতিবার সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারেরা হলেন- দিলগাঁও গ্রামের মৃত মজিবর রহমানের ছেলে সোহাগ (৩০), খতিবের ছেলে দুলাল হোসেন (২৭), মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে ফজিল উদ্দিন(৫০), ফজিল উদ্দিনের ছেলে মোকলেসুর রহমান(২৩), মৃত শফিউল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ (৪৯), ফজিল উদ্দিনের ছেলে রুবেল ইসলাম (২৯) ও মৃত আফতাব উদ্দিনের ছেলে হামিদুর রহমান(৫২)।
জানা যায়, গত বুধবার (১২ এপ্রিল) বিকালে উপজেলার ভাতুরিয়া ইউনিয়নের দিলগাঁও গ্রামে উপপরিদর্শক (এসআই) রাশেদুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্সসহ মাদক মামলার এজাহার নামীয় আসামি মাইনুদ্দিন ওরফে ছোটনকে (২৯) তার বাড়ি থেকে আটক করার সময় সে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। ছোটন চিৎকার করে লোকজনকে ডাকতে থাকে ও পুলিশের হাত থেকে তাকে রক্ষা করার জন্য চেঁচামেচি করে। এসময় এজাহার নামীয় ২৫ জন আসামিসহ আরও ৩০/৪০ স্থানীয় লোক পুলিশের ওপর হামলা চালায় এবং আসামিকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ের ১৪ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
এঘটনায় এসআই রাশেদুল ইসলাম ও পুলিশ সদস্য আব্দুর রশিদ আহত হয়। খবর পেয়ে হরিপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আহত পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
এ ঘটনায় হরিপুর থানায় রাতেই ২৫ জনের নাম উল্লেখ এবং ৪০/৫০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে দিলগাঁও গ্রাম থেকে এজাহার নামীয় সাত আসামিকে গ্রেপ্তার করে।
হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম জানান, সরকারি কাজে বাধাদান, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। চিরুনি অভিযান চালিয়ে এজাহার নামীয় সাত আসামিকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে প্রতারণার অভিযোগ, ৪ যুবক গ্রেপ্তার
ঠাকুরগাঁওয়ে শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে আটক ১
১ বছর আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে কুড়ালের কোপে প্রাণ গেল ধান ব্যবসায়ীর
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে এক ব্যক্তির কুড়ালের আঘাতে এক ধান ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায়, উপজেলার কাঁঠালডাঙ্গী বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম-মুনসুর আলী (৩৮), তিনি দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলার শহরগ্রাম ইউনিয়নের গগণপুর গ্রামের শাহাদত আলীর ছেলে।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে নিজের সরিষা ক্ষেতেই প্রাণ গেল কৃষকের
হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় একটি চায়ের দোকানে বসে চা পান করছিলেন। এসময় খালেক নামে এক ব্যক্তি হঠাৎ একটি কুড়াল দিয়ে মনসুরকে আঘাত করলে ঘাটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
হামলাকারীকে তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয়রা আটক করে।
বর্তমানে সে পুলিশি হেফাজতে রয়েছে। এছাড়া হত্যাকাণ্ডের কারণ এখনও জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পিকনিকের বাড়িতে পড়ল ট্রাক, প্রাণ গেল শিশুর
১ বছর আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে নদীতে নিখোঁজের ২০ ঘণ্টা পর শিশুর লাশ উদ্ধার
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরের নাগর নদীতে নিখোঁজের ২০ ঘণ্টা পর এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার নাগর নদীর কাঠালডাঙ্গী ঘাট এলাকা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত মাহামুদা (৪) উপজেলার গেদুড়া ইউনিয়নের মরাধর দক্ষিণপাড়া গ্রামের কামাল হোসেনের মেয়ে।
আরও পড়ুন: যশোরে মাছের ঘের থেকে কন্যাশিশুর লাশ উদ্ধার
হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার দুপুরে মাহমুদার বাবা বাড়ির পাশে নাগর নদীর ঘাটে গরু গোসল করাচ্ছিলেন। এ সময় মেয়েটিও তার সঙ্গে ছিল। একপর্যায়ে মাহমুদা নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ হয়।
এ ঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে বলেও জানান ওসি।
২ বছর আগে
ঠাকুরগাঁওয়ে ঈদের দিন পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু
জেলার হরিপুর উপজেলায় ঈদের দিন বিকালে আপন দুই বোন বাড়ির পাশে ডোবার পানিতে ডুবে মারা গেছে।
নিহত শিমু (৯) ও জান্নাতুন (৪) উপজেলার ১ নং গেদুরা ইউনিয়ন পরিষদের মেদিনিসাগর গ্রামের শাহাবুল আলমের মেয়ে।
পড়ুন: পানিতে ডুবে ১৮ মাসে ১৪০২ মৃত্যু, ৮৩ শতাংশই শিশু
হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) মো. আমিরুল ইসলাম জানান, দুপুরের খাওয়া শেষে শিমু ও জান্নাতুন বাড়ি থেকে খেলতে বের হয়। দীর্ঘক্ষণ তারা বাড়ি ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন তাদের খুঁজতে বের হয়। এক পর্যায়ে বাড়ির পাশে ডোবার পানিতে তাদের লাশ ভাসতে দেখে এলাকার লোকজন লাশ উদ্ধার করে।
পড়ুন: সুনামগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস পানিতে ডুবে নিহত ১
৩ বছর আগে
চার ঘণ্টার ব্যবধানে পিতা-পুত্রের মৃত্যু
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও শীতলপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আজগর আলী (৫০) এবং তার পিতা ইয়াকুব আলী (৭০) করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৮টায় ইয়াকুব আলী এবং রাত সাড়ে ১২ টায় তার পুত্র আজগর আলী মারা যান।
আরও পড়ুন: রাঙামাটিতে লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে তৎপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
হরিপুর উপজেলা হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, আজগর আলী শ্বাসকষ্ট জনিত কারণে হরিপুর হাসপাতালে ভর্তি হয়। ৩০ জুন করোনা পজিটিভ আসায় সেদিন রাতেই দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। আজগর আলীর পিতা ইয়াকুব আলীও শ্বাসকষ্ট জনিত কারণে সেখানে ভর্তি হন। সেখানে তারও করোনা পজিটিভ আসে।
কিছুটা সুস্থ বোধ করলে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বাড়ি ফেরেন পিতা ইয়াকুব আলী (৭০)। কিন্তু ওই সময় ছেলে আজগর আলীর অবস্থা খারাপ হলে তাকে নেয়া হয় আইসিইউতে। বাড়ি ফিরেই মারা যান ইয়াকুব আলী। এর চার ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ১২টার দিকে দিনাজপুরে চিকিৎসাধীন ছেলে আজগর আলীও মারা যান।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল, ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৭৬ জনকে অর্থদণ্ড
পিতা-পুত্রের মৃত্যুতে উপজেলা বিএনপি, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, হরিপুর প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক এবং সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
সিভিল সার্জন ডা. মাহফুজার রহমান সরকার হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বরাত দিয়ে পিতা-পুত্রের মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন।
৩ বছর আগে
হরিপুরে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
৪ বছর আগে