ডিআরইউ
প্রবীণ সাংবাদিক এম ওয়াহিদুল্লাহ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) স্থায়ী সদস্য ও সিনিয়র সাংবাদিক এম ওয়াহিদুল্লাহ আর নেই।
তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ১০ মিনিটের দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
আরও পড়ুন: খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রথম মেয়র সিরাজুল ইসলাম আর নেই
তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে জানাজা শেষে তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয় এবং তার মরদেহ ঢাকার বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল ডিআরইউ নির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
জানাজায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত; চট্টগ্রাম সমিতি, ঢাকার নেতা; সিজেএফডি ও ডিআরইউ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে তারা তার কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আরও পড়ুন: সাবেক কূটনীতিক ওয়ালিউর রহমান আর নেই
জবি উপাচার্য অধ্যাপক ইমদাদুল হক আর নেই
ওয়ালটন-ডিআরইউ মিডিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট বুধবার থেকে শুরু
রাজধানীর শহীদ (ক্যাপ্টেন) এম মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে বুধবার থেকে শুরু হচ্ছে ওয়ালটন-ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) সিক্স-এ-সাইড মিডিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট।
এদিন সকাল সাড়ে ৮টায় প্রতিযোগিতা শুরু হলেও সকাল ১১টায় মেলার উদ্বোধন করবেন সাবেক ফুটবল তারকা ও সংসদ সদস্য আবদুস সালাম মুর্শেদী।
ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন চ্যানেল আই এবং রানার্স আপ জাগোনিউজ২৪ডটকম সহ ৫০টি দল, বিভিন্ন সংবাদপত্র, সংবাদ সংস্থা এবং ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া শুধুমাত্র সাংবাদিকরা আটটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে নক আউট ভিত্তিতে প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে।
আরও পড়ুন: এশিয়ান নারী ফুটবল: বৃহস্পতিবার নেপালের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ
সমস্ত ম্যাচ ২০মিনিট দীর্ঘ হবে। মাঝখানে পাঁচ মিনিটের বিরতিসহ প্রতিটি অর্ধে ১০ মিনিট থাকবে।
পরবর্তীতে আটটি গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন দল খেলবে কোয়ার্টার ফাইনালে।
মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) ডিআরইউ’র নসরুল হামিদ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিআরইউ সভাপতি মোরসালিন নোমানি বৈঠকে খেলার বিস্তারিত তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: এশিয়ান গেমস ফুটবল: চীনের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করল বাংলাদেশ
ডিআরইউ ক্রীড়া সম্পাদক এম মাহবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ডিআরইউ সাধারণ সম্পাদক মইনুল হাসান সোহেল এবং মিটের উদ্যোক্তা ওয়ালটনের সিনিয়র নির্বাহী পরিচালক এফএম ইকবাল বিন আনোয়ার (ডন)।
উদ্বোধনী দিনে (বুধবার) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত ১১টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: বিকেএসপিতে প্রতিবন্ধী ফুটবলারদের প্রশিক্ষণ ক্যাম্প শেষ হলো
তেঁতুলতলা খেলার মাঠ: মা-ছেলেকে আটকের ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি
রাজধানীর কলাবাগানের তেঁতুলতলা খেলার মাঠে পুলিশের থানা নির্মাণের প্রতিবাদ করায় স্থানীয় বাসিন্দা সৈয়দা রত্না ও তার ছেলেকে আটকের ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি করেছে বিভিন্ন পরিবেশবাদী সংগঠন।
সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনগুলো তাদের দুজনকে হয়রানি ও আটকের প্রতিবাদে এ দাবি জানায়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম-সম্পাদক স্থপতি ইকবাল হাবিব।
আরও পড়ুন: আলোচনার পরেই তেঁতুলতলা খেলার মাঠ নিয়ে সিদ্ধান্ত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
তিনি বলেন, দিনভর বিক্ষোভের মুখে পুলিশ মধ্যরাতে সৈয়দা রত্না ও তার ছেলেকে ছেড়ে দিলেও আন্দোলন বন্ধে তার কাছ থেকে অবৈধ মুচলেকা নেয়া হয়েছে।
সমাবেশে উপস্থিত সংগঠনগুলো এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলে, কাউকে ১৩ ঘণ্টার বেশি আটকে রাখা দেশের সংবিধান ও আইনের লঙ্ঘন।
এছাড়া আটকের প্রতিবাদে বিকাল ৩টায় কলাবাগানের তেঁতুলতলা খেলার মাঠে প্রতিবাদ সমাবেশ করে সংগঠনগুলো।
আরও পড়ুন: পার্কে শিশুদের জন্য খেলার সামগ্রী সরবরাহ করা হবে: ডিএনসিসি মেয়র
মানবাধিকার কর্মী খুশি কবির, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সহ-সভাপতি স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে, রবিবার সকাল ১১টার দিকে ফেসবুকে খেলার মাঠে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের লাইভ-স্ট্রিমিং করার সময় রত্না ও তার ছেলেকে আটক করে পুলিশ।
কলাবাগানে খেলার মাঠে থানা নির্মাণের প্রতিবাদ করায় ‘বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ছড়ানোর’ অভিযোগে আটকের প্রায় ১৩ ঘণ্টা পরে পুলিশ সৈয়দা রত্না ও তার ছেলেকে মুক্তি দেয়।
ডিআরইউ’র ‘কবি কাজী নজরুল ইসলাম লাইব্রেরি’ উদ্বোধন
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’তে (ডিআরইউ) সদস্যদের জন্য নির্মিত ‘কবি কাজী নজরুল ইসলাম’ লাইব্রেরি উদ্বোধন করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনের হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
রবিবার ডিআরইউ-এর দপ্তর সম্পাদক রফিক রাফি স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, দুপুর ৩টায় ডিআরইউ’র নতুন ভবনে নির্মিত লাইব্রেরির ফলক উন্মোচন ও ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন তিনি। এরপর লাইব্রেরি পরিদর্শন করেন। এ সময় ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিবের নেতৃত্বে কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
লাইব্রেরি উদ্বোধনের পরে নসরুল হামিদ মিলনায়তনে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
আরও পড়ুন: ডিআরইউ’কে উপহার হিসেবে অটোমেটিক হ্যান্ড সেনিটাইজেশন ডিসপেনসার দিলো ভারতীয় হাইকমিশন
সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যা: তদন্তের অগ্রগতিতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা ডিআরইউ’র
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যার তদন্তের অগ্রগতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)।
শুক্রবার ডিআরইউ সদস্য সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার ও এটিএন বাংলার সিনিয়র রিপোর্টার মেহেরুন রুনি হত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত সমাবেশে এ দাবি জানানো হয়।
সাগর-রুনি হত্যার বিচারের দাবিতে আগামী রবিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দেয়া হবে বলে জানান সংগঠনের নেতারা।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যা: জড়িতদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান আর্টিকেল ১৯’র
ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু বলেন, আমরা একই দাবিতে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতির কাছে স্মারকলিপি দেব।
গত ১০ বছরে ৮৫ বার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পরিবর্তন করায় হতাশা প্রকাশ করে সাংবাদিক নেতারা বলেন, ‘তদন্ত প্রক্রিয়ায় পুলিশের ওপর আমাদের আস্থা নেই।’
তারা বলেন, ‘তদন্তকারী কর্মকর্তারা বারবার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে ব্যর্থ হচ্ছেন। সেজন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।’
এছাড়া অবিলম্বে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের দাবি জানিয়ে সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের আহ্বান জানান নেতৃবৃন্দ।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) যুগ্ম মহাসচিব শেখ মামুনুর রশীদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু, ডিআরইউর সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ, ডিআরইউর সাবেক সহ-সভাপতি আজমল হক প্রমুখ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা: ৮৫ বার পেছালো মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যার বিচারের দাবিতে তিন দিনব্যাপী কর্মসূচির আয়োজনে বৃহস্পতিবার রাতে ডিআরইউ চত্বরে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক দম্পতির একমাত্র সন্তান মাহির সরওয়ার মেঘ ও রুনির ভাই নওশের রোমান।
মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার ও তার স্ত্রী এটিএন বাংলার সিনিয়র রিপোর্টার মেহেরুন রুনিকে ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি পশ্চিম রাজাবাজার এলাকায় তাদের নিজ অ্যাপার্টমেন্টে হত্যা করা হয়।
ডিআরইউ’কে উপহার হিসেবে অটোমেটিক হ্যান্ড সেনিটাইজেশন ডিসপেনসার দিলো ভারতীয় হাইকমিশন
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র (ডিআরইউ) সদস্যদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন অটোমেটিক হ্যান্ড সেনিটাইজেশন ডিসপেনসার মেশিন ও মাস্ক শুভেচ্ছা উপহার দিয়েছে।
সোমবার দুপুরে ভারতীয় হাইকমিশনে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিবের কাছে দুটি সেনিটাইজেশন মেশিন ও মাস্ক হস্তান্তর করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
এ সময় নজরুল ইসলাম মিঠু ভারতীয় হাইকমিশনারকে ডিআরইউ’র মিট দ্য রিপোর্টার্সে আমন্ত্রণ জানান।
আরও পড়ুন: ডিআরইউ সভাপতি মিঠু, সম্পাদক হাসিব
পেশাগত উন্নয়ন ও মর্যাদার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করছে ডিআরইউ: স্পিকার
১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ধর্মঘটের হুমকি পেট্রোল পাম্প মালিকদের
জ্বালানি তেলের বিক্রির কমিশন ৭ শতাংশ বাড়ানোসহ ৬ দফা দাবিতে সারাদেশে ধর্মঘটের হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিপিওএ) একটি অংশ।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে বিপিপিও’র একাংশের সভাপতি সৈয়দ সাজ্জাদুল করিম কাবুল বলেন, ‘আমাদের দাবি না মানা হলে আমরা ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সরকারি ডিপো থেকে জ্বালানি তেল উত্তোলনে বিরত থাকবো।
এসময় বিপিপিওএ’র মহাসচিব মিজানুর রহমান রতনসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
তারা বলেন, জ্বালানি মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) একতরফাভাবে জ্বালানি তেল বিক্রয়ের ওপর কমিশন লিটার প্রতি মাত্র দশমিক ২০ পয়সা বৃদ্ধি করেছে। অথচ আমরা দীর্ঘদিন ধরে বিক্রয়ের ওপর কমিশন ১ টাকা ৬০ পয়সা বৃদ্ধি করার জন্য দাবি করে আসছি।
আরও পড়ুন: জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি: কাজাখস্তানে ১২ পুলিশসহ কয়েক ডজন বিক্ষোভকারী নিহত
তাদের মতে, এটি অগ্রহণযোগ্য কারণ তাদের অন্যান্য ব্যয় অনেক বেড়েছে এবং সরকারও ডিজেলের দাম লিটার প্রতি ১৫ টাকা বাড়িয়েছে।
তাদের অন্যন্য দাবিগুলো হলো- ট্রেড লাইসেন্স ও বিস্ফোরক লাইসেন্স ব্যতীত অন্য দপ্তর বা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক লাইসেন্স গ্রহণের সিদ্ধান্ত বাতিল, সেলস কমিশন ঘোষণার গেজেট আকারে প্রকাশ, মালিক কর্তৃক প্রিমিয়াম পরিশোধ স্বাপেক্ষে ট্যাঙ্ক-লরি শ্রমিকদের পাঁচ লাখ টাকা দুর্ঘটনা বীমা প্রথা চালু করার জন্য কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ প্রদান, সড়ক ও জনপথ বিভাগ কর্তৃক পেট্রোল পাম্পের প্রবেশ দ্বারের ভূমির জন্য ইজারা গ্রহণের প্রথা বাতিল এবং জ্বালানি ডিপোতে ট্যাঙ্ক-লরি শ্রমিকদের জন্য পর্যাপ্ত বিশ্রামাগার নির্মাণ।
পড়ুন: বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও প্রযুক্তি খাতে সমন্বিতভাবে কাজ করলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব দেয়া সম্ভব
সাংবাদিক হাবীবের মৃত্যুর ঘটনায় দ্রুত তদন্ত দাবি
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক সময়ের আলোর সিনিয়র রিপোর্টার হাবীবুর রহমানের অকাল মৃত্যুর ঘটনাটি অবিলম্বে ‘সুষ্ঠু তদন্তের’ মাধ্যমে প্রকৃত কারণ তুলে ধরার দাবি জানিয়েছেন তার সাংবাদিক সহকর্মী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা ও পরিবারের সদস্যরা।
শনিবার সেগুনবাগিচায় ডিআরইউ আয়োজিত এক শোকসভায় বক্তারা বলেন, হাবীবের মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। তিনি আসলেই সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে, নাকি তাকে হত্যা করা হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, এটা হত্যাকাণ্ড। তিনি কিভাবে মারা গেছেন তা আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকে খুঁজে বের করতে হবে।
তারা বলেন, ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও ময়না তদন্ত রিপোর্ট পাওয়া যায় নি। মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। তদন্তকারী সংস্থা কোনা সাংবাদিক সংগঠন বা তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। যেখানে হাবীবুর রহমানকে আহত অবস্থায় পাওয়া গেছে, সেখানের সিসিটিভি ক্যামেরা কেন নষ্ট ছিল? আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকেই খুঁজে বের করে প্রকৃত ঘটনা প্রকাশ করতে হবে।
আরও পড়ুন: হাতিরঝিলে সড়ক দুর্ঘটনায় সাংবাদিক হাবীবুর নিহত
গত বুধবার (১৯ জানুয়ারি) রাত দুইটার দিকে রাজধানীর হাতিরঝিলে ‘মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়’ নিহত হন হাবীবুর রহমান। ঢাকা মেডিকেল কলেজে ময়নাতদন্ত শেষে তার লাশ গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। ঘটনার পর পারিপার্শিক অবস্থা এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের প্রেক্ষিতে ডিআরইউ কার্যনির্বাহী কমিটি গত ২৩ জানুয়ারি এক বিবৃতিতে ‘তদন্তের’ মাধ্যমে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ প্রকাশ করার দাবি জানান।
ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিবের সঞ্চালনায় ডিআরইউ নসরুল হামিদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত শোকসভায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াও এ দাবি জানান।
উল্লেখ্য, হাবীবুর রহমান দীর্ঘদিন ধরে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ বিট কাভার করতেন।
শোকসভায় মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, হাবীবুর রহমান প্রতিভাবান সাংবাদিক ছিলেন। তার মতো সদালাপি ছেলে অকালে মারা যাবে তা মেনে নেয়া যায় না। তাকে নিয়ে শোকসভা করতে হবে কখনও ভাবিনি। ১২-১৩ বছর ধরে তার সঙ্গে যোগাযোগ।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক হাবীবের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
সাংবাদিক ও হাবীবের পরিবারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা হতাশ হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব সময় সাংবাদিক বান্ধব। তিনি সময় পেলেই সাংবাদিকদের সঙ্গে বসেন। প্রধানমন্ত্রী থাকতে হতাশ হওয়ার কারণ নেই। যতদ্রুত সম্ভব আমরা হাবীবের স্ত্রী ও ভাইয়ের চাকরির ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো। একই সঙ্গে হাবীবের পরিবার যাতে দ্রুত আর্থিক সহায়তা পায় সেই ব্যাপারেও তিনি সবাইকে আশ্বস্ত করেন।
সাংবাদিক হাবীবুর রহমানের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন করে তদন্তের মাধ্যমে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাবীবুর রহমানের মৃত্যু নিয়ে তদন্তটা দ্রুত হওয়া উচিত। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে কথা বলবো। তারা যেন ঘটনাটি দ্রুত তদন্ত করে বিষয়টি বের করেন।
এর আগে সভাপতির বক্তব্যে ডিআরইউর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু বলেন, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র পক্ষ থেকে সাধ্যমতো তার পরিবারের পাশে থাকার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমি আশা করবো ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন, বিএফউজে এবং প্রেস ক্লাব হাবীবুর রহমানের পরিবারের জন্য একটি তহবিল তৈরি করার ব্যবস্থা নিবেন। একই সঙ্গে সরকার ও আওয়ামী লীগ নেতাদের কাছে হাবীবের স্ত্রী ও তার ছোট ভাইয়ের একটি চাকরির দাবি জানান তিনি।
শোকসভায় হাবীবুর রহমানের বাবা বলেন, ‘আমার বলার ভাষা নেই। আপনাদের সঙ্গে চলার পথে আমার ছেলে কোন বেয়াদবি করে থাকলে মাফ করবেন। বাবা হয়ে ছেলের লাশ কাঁধে নেয়া যে কি বেদনা এটা বলে বুঝানো যাবে না। আমি মনে করি না সে এ্যাক্সিডেন্ট করেছে, তাকে আঘাত করা হয়ে থাকতে পারে। আমার ছেলের মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত চাই। ’
হাবীবুর রহমানের স্ত্রী হাসি আক্তার রিমি বলেন, ‘হাবীবের মৃত্যু নিয়ে যে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে এটা নিয়ে আমার একার পক্ষে কিছু করা সম্ভব না। আপনারা আমার পাশে থাকবেন। হাবীব যে নেই এটা এখনও বিশ্বাস করতে পারিনা, হাবীবকে কেউ ভুলে যাবেন না।’
এছাড়াও শোকসভায় বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ (বাদল), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবুল মনসুর আহমেদ, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব দীপ আজাদ ও যুগ্ম মহাসচিব শেখ মামুনুর রশীদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ বিট পরিবারের পক্ষ থেকে সাংবাদিক উত্তম চক্রবর্তী ও অমরেশ রায় এবং সময়ের আলো পরিবারের পক্ষ থেকে সিটি এডিটর সৈয়দ শাহনেওয়াজ করিম।
সভায় ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি শাহজাহান সরদার, শাহেদ চৌধুরী ও মুরসালিন নোমানী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ ও সৈয়দ শুকুর আলী শুভও বক্তব্য দেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সাবেক সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান খান।
ডিআরইউতে শ্রদ্ধায় সিক্ত সাংবাদিক হাবীবুর রহমান
সাংবাদিক, বন্ধু-স্বজন, শুভানুধ্যায়ীদের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র (ডিআরইউ) সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার জ্যৈষ্ঠ প্রতিবেদক হাবীবুর রহমান।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে রাজধানীর হাতিরঝিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তিনি নিহত হন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৩৫ বছর। তিনি বাবা-মা, স্ত্রী, আড়াই বছরের শিশুপুত্র, আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
বুধবার বাদ যোহর ডিআরইউ প্রাঙ্গণে নামাজে জানাজা শেষে ফুলেল শ্রদ্ধায় তাকে শেষ বিদায় জানানো হয়। প্রথমেই ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিবের নেতৃত্বে হাবীবুর রহমানের কফিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করে কার্যনির্বাহী কমিটি। এরপর আওয়ামী লীগ, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং ও বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন শ্রদ্ধা নিবেদন করে। তার মৃত্যুতে ডিআরইউ’র পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়।
শ্রদ্ধা জানাতে আসা সমবেতদের উদ্দেশ্যে ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু বলেন, ‘হাবীবুর রহমান একজন প্রতিশ্রুতিশীল সাংবাদিক ছিলেন। তিনি একজন ভালো মানুষ ছিলেন। অসাবধানতার কারণে এ রকম ভালো মানুষ যেন হারিয়ে না যায়, ভালো সাংবাদিক যেন হারিয়ে না যায়।’
আরও পড়ুন: সাংবাদিক হাবীবের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ডিআরইউ সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিব বলেন, ‘আমরা একসাথে ২০১৭ সালে কার্যনির্বাহী কমিটিতে কাজ করেছি। তিনি তখন কার্যনির্বাহী সদস্য। আমি দেখেছি হাবীবুর রহমানের সাংগঠনিক দক্ষতা, সততা ও নিষ্ঠা। তিনি ডিআরইউ’র জন্য ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ।’
ডিআরইউ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে হাবীবুর রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেন। তার রুহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
তারা বলেন, ডিআরইউ আগামী দিনগুলোতেও হাবীবুর রহমানের পরিবারের পাশে থাকবে। শিগগিরই হাবীবুর রহমান স্মরণে একটি শোকসভার আয়োজন করা হবে বলে তাঁরা জানান।
ডিআরইউ কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সম্পাদক শাহনাজ শারমীন, অর্থ সম্পাদক এস এম এ কালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল কাফি, দপ্তর সম্পাদক রফিক রাফি, নারী বিষয়ক সম্পাদক তাপসী রাবেয়া আঁখি, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক কামাল উদ্দিন সুমন, তথ্য প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক কামাল মোশারেফ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, আপ্যায়ন সম্পাদক মুহাম্মাদ আখতারুজ্জামান, কল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবলু, কার্যনির্বাহী সদস্য মাহমুদুল হাসান, সোলাইমান সালমান, সুশান্ত কুমার সাহা, মো. আল-আমিন, এস কে রেজা পারভেজ ও তানভীর আহমেদ।
এছাড়া ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা, শাহেদ চৌধুরী, সাইফুল ইসলাম, ইলিয়াস হোসেন, মুরসালিন নোমানী; সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, সাজ্জাদ আলম খান তপু, রাজু আহমেদ, সৈয়দ শুকুর আলী শুভ, কবির আহমেদ খান ও মসিউর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: হাতিরঝিলে সড়ক দুর্ঘটনায় সাংবাদিক হাবীবুর নিহত
আওয়ামী লীগের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ও আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. আমিনুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, হাবীবুর রহমান দীর্ঘ সময় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ বিট কাভার করতেন।
প্রধানমন্ত্রীর উপপ্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন ও হাসান জাহিদ তুষার, প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব মু. আশরাফ সিদ্দিকী বিটু ও এ.বি.এম সরওয়ার-ই-আলম সরকার এবং সাবেক উপপ্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকনও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়াও তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের পক্ষে তার ব্যক্তিগত সহকারী শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সাংবাদিক সংগঠনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ বিট পরিবার, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, চট্টগ্রাম বিভাগ সাংবাদিক ফোরাম, রংপুর বিভাগ সাংবাদিক সমিতি, কুমিল্লা সাংবাদিক ফোরাম ও দিনাজপুর বিভাগ সাংবাদিক সমিতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে পড়াশোনা শেষে পেশা হিসেবে সাংবাদিকতাকেই বেছে নিয়েছিলেন হাবীবুর রহমান। সময়ের আলোতে যোগদানের আগে বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে কাজ করেছেন তিনি।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক হাবীবের মৃত্যুতে ডিআরইউর শোক
ডিআরইউ’র পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে তার দ্বিতীয় জানাজা এবং তার কর্মস্থল দৈনিক সময়ের আলো কার্যালয়ে তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এরপর মরদেহ গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায় নিয়ে যাওয়া হয়। কুমিল্লার জেলার ব্রাহ্মণপাড়ার শশিদল ইউনিয়নের মানোরা গ্রামে চতুর্থ জানাজার পর পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে।
সাংবাদিক হাবীবের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
দৈনিক সময়ের আলোর সিনিয়র রিপোর্টার ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হাবীবুর রহমান হাবীবের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
বুধবার এক শোক বার্তায় প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এর আগে মঙ্গলবার রাত আড়াইটার দিকে হাতিরঝিলে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় হাবীবুর রহমান নিহত হন।
আরও পড়ুন: হাতিরঝিলে সড়ক দুর্ঘটনায় সাংবাদিক হাবীবুর নিহত
সাংবাদিক হাবীবের মৃত্যুতে ডিআরইউর শোক