সাহাবুদ্দিন
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
শনিবার বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ
সাক্ষাৎকালে বাহিনীর সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে জানান সেনাপ্রধান।
বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য দেশব্যাপী সেনাবাহিনীর ইউনিটগুলো কাজ করে যাচ্ছে বলে জানান ওয়াকার-উজ-জামান।
এ সময় রাষ্ট্রপতি বলেন, সেনাবাহিনী দেশের মানুষের কল্যাণে এবং জান-মালের নিরাপত্তা প্রদানে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করছে।
ভবিষ্যতেও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ দেশ ও জনগণের যেকোনো প্রয়োজনে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে থাকবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: ফখরুলের সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ, অর্থনৈতিক সহযোগিতা-বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা
উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা’র সঙ্গে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
১ মাস আগে
ক্ষমতার অপব্যবহার যেন না হয় তা নিশ্চিত করুন: রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
ক্ষমতার অপব্যবহার যাতে না হয়, তা কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে সব বিচারককে নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
তিনি বলেন, ‘ক্ষমতা ও দায়িত্ব একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত। দায়িত্ব পালনে ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হবে। আবার ক্ষমতার চর্চায়ও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে।’
আরও পড়ুন: মানসম্মত উচ্চশিক্ষা প্রদানের আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
শুক্রবার বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে 'একবিংশ শতাব্দীতে দক্ষিণ এশীয় সাংবিধানিক আদালত: বাংলাদেশ ও ভারতের শিক্ষা' শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ড. ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ আমিন উদ্দিন, মমতাজ উদ্দিন ফকির অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির ‘এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ’ গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশ
অমর একুশে: ভাষা শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
৮ মাস আগে
মানসম্মত উচ্চশিক্ষা প্রদানের আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি মানসম্মত শিক্ষা প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
বৃহস্পতিবার(১৫ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীরের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
রাষ্টপতির প্রেস সেক্রেটারি জয়নাল আবেদীন ইউএনবি জানান, প্রতিনিধি দলের সদস্যরা ইউজিসির ৪৯তম বার্ষিক প্রতিবেদন তার কাছে হস্তান্তর করেছেন।
রাষ্ট্রপতি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা কার্যক্রম বাড়াতে ইউজিসিকে বাড়তি উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: নারীর ক্ষমতায়নে শেখ হাসিনার প্রশংসা করেছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি
তিনি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য নিয়োগের নীতিমালা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে একটি প্যানেল গঠনের পরামর্শ দেন।
রাষ্ট্রপতি 'স্মার্ট বাংলাদেশ' গড়ার সরকারের লক্ষ্যকে স্বাগত জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশ এখন স্মার্ট বাংলাদেশ হওয়ার পথে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে প্রতিটি শিক্ষার্থীকেও স্মার্ট হতে হবে।’
তিনি ইউজিসিকে প্রতিটি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ও সামগ্রিক উচ্চশিক্ষা কার্যক্রম কঠোরভাবে মনিটরিং করার নির্দেশ দেন।
সারাদেশে উচ্চশিক্ষা সম্প্রসারণে ইউজিসিকে কার্যকর ভূমিকা পালনের নির্দেশ দেন রাষ্ট্রপতি।
সাক্ষাৎকালে ইউজিসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কমিশনের সার্বিক কার্যক্রম, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
ইউজিসি প্রতিনিধিদল দেশে উচ্চশিক্ষা প্রসারে রাষ্ট্রপতির কাছে ১৪ দফা সুপারিশ পেশ করেন।
প্রতিনিধি দলের সদস্যরা ইউজিসির কার্যক্রমে সহযোগিতার জন্য রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ জানান এবং ভবিষ্যতের কর্মসূচিতে তার দিকনির্দেশনা কামনা করেন।
বৈঠকে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
৯ মাস আগে
নির্বাচন কমিশন যথাসময়ে নির্বাচন করতে প্রস্তুত: সাহাবুদ্দিনকে সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার অংশ হিসেবে নির্ধারিত সময় ও পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে বদ্ধপরিকর।
তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম (রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন) আমাদের উপর অর্পিত সাংবিধানিক দায়িত্ব ও বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত সময় ও পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর।’
বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে ইসির একটি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সিইসি।
তিনি বলেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে তাদের (ইসি) সার্বিক প্রস্তুতি সম্পর্কে তারা রাষ্ট্রপতিকে জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তাদের প্রস্তুতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং প্রয়োজনে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
আরও পড়ুন: আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন সিইসি
হাবিবুল আউয়াল বলেন, 'তিনি (রাষ্ট্রপতি) আশ্বস্ত করেছেন যে, অবাধ নির্বাচনের স্বার্থে তিনি যেকোনো ধরনের সহায়তা ও সহযোগিতা দিতে সর্বদা প্রস্তুত থাকবেন।’
জবাবে ইসি বলেছে, প্রয়োজনে তারা তার (রাষ্ট্রপতির) সহযোগিতা চাইবেন।
সিইসি বলেন, 'তিনি (রাষ্ট্রপতি) বলেছেন, যেকোনো মূল্যে গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।’
তিনি বলেন, তারা রাষ্ট্রপতিকে জানিয়েছেন যে, তারা সব রাজনৈতিক দল, সরকার ও জনগণের কাছ থেকে নিরলস সহযোগিতা কামনা করে যাচ্ছেন।
সিইসি আরও বলেন, 'তাকে আশ্বস্ত করেছি, সবার সহযোগিতায় সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী যথাসময়ে সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে সক্ষম হব বলে আমরা আশাবাদী।’
তফসিল প্রসঙ্গে সিইসি বলেন, তারা রাষ্ট্রপতিকে জানিয়েছেন নির্বাচন খুব আসন্ন। আগামী ২৯ জানুয়ারির আগে নির্বাচন করতে হবে। তিনি বলেন, 'তবে আমরা এখনও (সূচি নিয়ে) সম্পূর্ণ সিদ্ধান্ত নিইনি।’
তিনি বলেন, 'আমরা আমাদের (নির্বাচন কমিশনারদের) মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে তফসিলের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব। আমরা শিগগিরই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করব।’
রাজনৈতিক বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য সংলাপের বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি নেতিবাচক জবাব দিয়ে বলেন, এ ধরনের কোনো আলোচনা হয়নি।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের আহ্বান সিইসির
১ বছর আগে
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার উন্নতি
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে।
শুক্রবার (২০ অক্টোবর) তাকে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (আইসিইউ) থেকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হলেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন
গত বুধবার সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের বাই পাস সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
হাসপাতালের বিশিষ্ট কার্ডিয়াক সার্জন অধ্যাপক ডা. কফিদিস থিওডোরোসের তত্ত্বাবধানে সার্জারির পর একদিন তাকে আইসিইউতে ডাক্তারের নিবিড় পরিচর্যায় রাখা হয়।
উল্লেখ্য, চিকিৎসার জন্য গত ১৬ অক্টোবর সিঙ্গাপুর যান রাষ্ট্রপতি।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতির সফল অস্ত্রোপচার
সিঙ্গাপুরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অস্ত্রোপচার বুধবার, দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা
১ বছর আগে
বাংলাদেশে ভিয়েতনামের বিনিয়োগ চান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
বাংলাদেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করতে ভিয়েতনামের বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
শুক্রবার (২২ সেপ্টম্বর) দুপুরে সফররত ভিয়েতনামের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির প্রেসিডেন্ট ভুয়ং দিন হুয়ে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: জাকার্তায় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আইওআরএ সেক্রেটারি জেনারেলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভিয়েতনামের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের মধ্যে অত্যন্ত চমৎকার সম্পর্ক বিদ্যমান।
বাংলাদেশে ভিয়েতনামের প্রেসিডেন্ট ও ভিয়েতনামে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির সফরের উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে দু দেশের মধ্যে সম্পর্ক দৃঢ় হয়েছে । রাষ্ট্রপতি দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বিনিয়োগ বাড়াতে বাংলাদেশ থেকে ওষুধ, তৈরি পোশাক, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, সিরামিকসসহ বিশ্বমানের পণ্য আমদানি করতে ভিয়েতনামের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়লগ পার্টনার হতে বাংলাদেশের প্রতি ভিয়েতনামের সমর্থন ও সহযোগিতা কামনা করেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আশা করেন, রোহিঙ্গাদের সম্মানজনক স্বদেশ প্রত্যাবাসনে ভিয়েতনাম বড় ভূমিকা পালন করবে।
সাক্ষাৎকালে ভিয়েতনামের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির প্রেসিডেন্ট ভুয়ং দিন হুয়ে বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক বাড়াতে গভীরভাবে আগ্রহী তার দেশ।
বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করতে সরকারের লক্ষ্য বাস্তবায়নে তার দেশ সহযোগিতা দিয়ে যাবে।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া , সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম , প্রেস সচিব জয়নাল আবেদন, সচিব সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান ও ভিয়েতনামের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির প্রেসিডেন্টের সফরসঙ্গীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর বিদায়ী সাক্ষাৎ
১২ দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
১ বছর আগে
আসিয়ান সম্মেলনে রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব দেবেন
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ৪৩তম আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন এবং ১৮তম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি নিয়মিত উড়োজাহাজ রাষ্ট্রপতি ও তার স্ত্রী অধ্যাপক ডা. রেবেকা সুলতানা এবং অন্যান্য সফরসঙ্গীদের নিয়ে সকাল সাড়ে ৮টায় হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে জাকার্তার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে।
অটিজম ও নিউরোডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার বিষয়ক বাংলাদেশের জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপার্সন সায়মা ওয়াজেদ এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনও সফরে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে থাকবেন।
প্রেস সচিব জয়নাল আবেদিন বলেন, রাষ্ট্রপতি জাকার্তা কনভেনশন সেন্টারে (জেসিসি) আসিয়ান (অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনস) শীর্ষ সম্মেলন এবং পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন।
‘আসিয়ান ম্যাটার্স: এপিসেন্ট্রাম অব গ্রোথ’ থিম নিয়ে তিন দিনের আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার গাড়ি বহরে হামলাকারী ১৬ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি চুয়াডাঙ্গায় গ্রেপ্তার
আসিয়ান সম্মেলনের পাশাপাশি তিনি ৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় ‘ইস্ট এশিয়া সামিট’-এও যোগ দেবেন।
পাশাপাশি রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন গেস্ট অব চেয়ার হিসেবে আইওআর এর দৃষ্টিকোণ থেকে বৃদ্ধির কেন্দ্রকে সমর্থন করার জন্য আঞ্চলিক সম্পর্ককে শক্তিশালী করার বিষয়ে সমাপনী ভাষণ দেবেন।
এছাড়াও তিনি তার ইন্দোনেশিয়ার প্রতিপক্ষ জোকো উইডোডো এবং থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া ও তিমুর-লেস্তের রাষ্ট্রীয় নেতাদের সঙ্গে পৃথক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।
৬ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি হুতান কোটা গেলোরা বুং কার্নোতে ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি কর্তৃক আয়োজিত গালা নৈশভোজে যোগ দেবেন।
জোকো উইডোডো ৪৩ তম আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনে ১২টি বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন।
এএসইএএন হল ১১টি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলির একটি আন্তঃসরকারি সংস্থা- ব্রুনাই দারুসসালাম, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, লাও পিডিআর, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও তিমুর লেস্টে বা পূর্ব তিমুর।
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন হল এর সদস্যদের দ্বারা অনুষ্ঠিত একটি দ্বিবার্ষিক সভা।
আসিয়ান সচিবালয় অনুসারে, ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি ১৮তম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলনের (ইএএস) সভাপতিত্ব করবেন।
১০টি আসিয়ান দেশ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়ান ফেডারেশন, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারতসহ ১৮ সদস্য নিয়ে এটি গঠিত।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ ফোরামের নেতা, কানাডার প্রধানমন্ত্রী, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী পরিচালক এবং বিশ্বব্যাংক (বিশ্বব্যাংক)ও আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন বলে জানা গেছে।
এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের সফরে বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে জ্বালানি ও স্বাস্থ্য সহযোগিতার বিষয়ে বিভিন্ন খাতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা ছাড়াও দুটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন এবং পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন শেষ করে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন তার স্ত্রীসহ স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে জাকার্তা ত্যাগ করবেন।
সংশোধিত সময়সূচি অনুসারে রাষ্ট্রপতি ১৬ সেপ্টেম্বর সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: রেবেকা মমিন ও আব্দুল কুদ্দুসের মৃত্যুতে সংসদে শোকপ্রস্তাব গৃহীত
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের বিদায়ী সাক্ষাৎ
১ বছর আগে
ভিয়েতনামের বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে আসার আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ভিয়েতনামের ব্যবসায়ীদের দেশের ব্যবসা-বান্ধব পরিবেশের সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার বাংলাদেশে ভিয়েতনামের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত নগুইন মান কুওং বঙ্গভবনে তার কাছে পরিচয়পত্র পেশ করার সময় রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
ভিয়েতনামের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে সাহাবুদ্দিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশও দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের জানান, রাষ্ট্রদূত বঙ্গভবনে পৌঁছালে রাষ্ট্রপতির গার্ড রেজিমেন্টের একটি চৌকস দল তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করে।
নতুন রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি ভিয়েতনামের সঙ্গে বাংলাদেশের ৫০ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্ককে দুই দেশের বন্ধুত্বের মাইলফলক হিসেবে বর্ণনা করেন।
আরও পড়ুন: গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ: রাষ্ট্রপতি
তিনি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সহায়তা করতে দুই দেশের সরকারি কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীদের পারস্পরিক সফর বিনিময়ের ওপর জোর দেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ভিয়েতনাম বাংলাদেশ থেকে ওষুধ, তৈরি পোশাক, চামড়া ও সিরামিকসহ বিশ্বমানের পণ্য কিনতে পারে।
প্রেস সচিব বলেন, ভিয়েতনামের নতুন রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন এবং এখানে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াতে তার দেশের আগ্রহ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনকালে তিনি রাষ্ট্রপতির সহযোগিতা কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রপতির সচিব সম্পদ বড়ুয়া ও সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম।
আরও পড়ুন: উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের সময় জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির
দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা জোরদার করুন: দুদকের প্রতি রাষ্ট্রপতি
১ বছর আগে
তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ানের শপথ অনুষ্ঠানে যোগদানসহ তুরস্কে ছয়দিনের সফর শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
এসময় তার সঙ্গে ফার্স্টলেডি ড. রেবেকা সুলতানা এবং অন্যান্য সফরসঙ্গীরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইট (ফ্লাইট নং বিজি ২০৮) মঙ্গলবার (৬ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তাদের নিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।
আরও পড়ুন: ইউজিসিকে কর্মমুখী পাঠ্যক্রম চালু করার আহ্বান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
বিমানবন্দরে রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, কূটনৈতিক কোরের ডিন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, তিন বাহিনীর প্রধানগণ, বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, আইজিপি এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সেক্রেটারি জয়নাল আবেদিন ইউএনবিকে জানান, রাষ্ট্রপতি ৩ জুন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ানের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। যেখানে বিশ্বের ৭৭ টি দেশের নেতারা শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
এছাড়া অনুষ্ঠানে ন্যাটো ও অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি)সহ আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি তুরস্কের প্রেসিডেন্টকে অভিনন্দন জানান এবং ফটো সেশনে যোগ দেন। এসময় উভয় রাষ্ট্রপতি কুশল বিনিময় করেন।
এছাড়া টানা তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন তুরস্কের নেতা এরদোগান।
এর আগে রাষ্ট্রপতি সকাল ৭টা ৪৩ মিনিটে (আঙ্কারার সময়) ঢাকার উদ্দেশে তুরস্কের আঙ্কারা এসেনবোগা বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।
যেখানে তুরস্কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম আমানউল হক, তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত ওয়া তুঙ্গা কাগলি এবং আঙ্কারার ডেপুটি গভর্নর মুরাত সোয়লু এবং সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাকে বিমানবন্দরে বিদায় জানান।
১ জুন রাতে আঙ্কারায় গ্র্যান্ড ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আঙ্কারার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন রাষ্ট্রপতি।
আরও পড়ুন: এরদোয়ানের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে তুরস্কে পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
প্রস্তাবিত বাজেটে রাষ্ট্রপতির সম্মতি
১ বছর আগে
এরদোয়ানের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
তুরস্কের গ্র্যান্ড ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ানের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন এবং তার স্ত্রী ডক্টর রেবেকা সুলতানা।
শনিবার স্থানীয় সময় বিকাল ৫টায় টানা তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন এরদোয়ান।
৭৭টি দেশের নেতারা শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: এরদোয়ান তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত
শপথ গ্রহণের পরপরই প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান আধুনিক তুর্কি রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের সমাধি পরিদর্শন করেন। পরে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের দায়িত্ব গ্রহণ উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে এক বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও বিশ্বনেতাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
অনুষ্ঠানে ন্যাটো এবং অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি)সহ আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: এরদোয়ানের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে তুরস্কে পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
১ বছর আগে