বঙ্গবন্ধু সেতু
বঙ্গবন্ধু সেতুতে বাস দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩
সিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু সেতুতে চলন্ত ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কায় বাবা-ছেলেসহ ৩ যাত্রী নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও ১০ জন।
শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম পাড়ে ১৩ নম্বর পিলারের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- সিরাজগঞ্জ শহরের ইবি রোড মহল্লার ছফর উদ্দিনের ছেলে রইচ উদ্দিন (৬২), তার ছেলে আলীফ হাসান (২৭) ও সদর উপজেলার দীঘলকান্দী গ্রামের শ্রী শুধাংস চন্দ্রের ছেলে চন্দ্র শেখর (৩৩)।
আরও পড়ুন: পাবনায় সড়ক দুর্ঘটনায় রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের শ্রমিক নিহত
বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল কাদের জিলানী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, সিরাজগঞ্জ থেকে ঢাকা এক্সপ্রেস পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস ঢাকা যাওয়ার পথে সেতুর ১৩ নম্বর পিলারের কাছে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনের চলন্ত একটি ট্রাককে পেছন থেকে ধাক্কা দিলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এতে বাসটির সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই ওই ৩ যাত্রী মারা যায়।
পুলিশ নিহতদের লাশ উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে ওই হাসপাতালেই ভর্তি করা হয়েছে।
দুর্ঘটনা কবলিত বাসটি সরিয়ে ফেলার পর সেতুতে যান চলাচল স্বাভাবিক হয় বলে জানান ওসি। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে আগস্টে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২০, আহত ৪৪
২ মাস আগে
ঈদযাত্রায় যানজট নিরসনে খুলে দেওয়া হলো সিরাজগঞ্জের নলকা ফ্লাইওভার
উত্তরবঙ্গের ঈদযাত্রায় ভয়াবহ যানজট নিরসনে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় সংযোগ মহাসড়কের সিরাজগঞ্জের নলকা ফ্লাইওভার খুলে দেওয়া হয়েছে। শনিবার দুপুরের দিকে এ ফ্লাইওভার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সেতু বিভাগের সচিব ও সেতু কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক মনজুর হোসেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় সংযোগ মহাসড়কের হাটিকুমরুল গোলচত্বর হয়ে উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের ২২ জেলার দূরপাল্লার বাসসহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করে।
আরও পড়ুন: ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সংস্কার কাজ বন্ধ থাকবে ১০ দিন
এ জনগুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ১৯ হাজার যানবাহন চলাচল করে। তবে ঈদের আগে এ যানবাহনের সংখ্যা প্রায় ৪০ হাজারের বেশি হয়।
বিশেষ করে ঈদের আগে অতিরিক্ত যানবাহন চলাচলের কারণে প্রতি বছরই ওই স্থানটিতে যানটের সৃষ্টি হয়। ঈদযাত্রায় এ ভোগান্তি থেকে রেহাই পেতে এই নলকা ফ্লাইওভার উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনের পরেই ফ্লাইওভার দিয়ে যানবাহন চলাচল শুরু করেছে।
এ সময় স্থানীয় সরকারের উপ-সচিব মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন, সহকারী পুলিশ সুপার আদনান হোসেন, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ডেপুটি প্রজেক্ট ম্যানেজার শের শাহ ফরিদ ও অনান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ঈদযাত্রা: গাজীপুরে যানবাহনের বাড়তি চাপ, বেশি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ যাত্রীদের
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে: আইজিপি
১ বছর আগে
২৪ ঘণ্টায় বঙ্গবন্ধু সেতুতে পৌনে ৩ কোটি টাকা টোল আদায়
ঈদযাত্রার দ্বিতীয় দিনে (মঙ্গলবার) বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় ছোট-বড় মিলিয়ে ৩৬ হাজার ৬৯টি পরিবহন পারাপার হয়েছে।
এতে টোল আদায় হয়েছে প্রায় পৌনে তিন কোটি(দুই কোটি ৭১ লাখ ৯৫ হাজার ৪০০ টাকা)।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের দুর্ভোগ
বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল এ তথ্য জানিয়েছেন।
সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েক দিনের চেয়ে এদিন বঙ্গবন্ধু সেতুতে টোল আদায় বেড়েছে। এতে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা উত্তরবঙ্গগামী পরিবহন পার হয়েছে ২০ হাজার ৮২০টি।
ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় মঙ্গলবার ১৮ এপ্রিল রাত ১২টা থেকে বুধবার (১৯ এপ্রিল) রাত ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সেতুর উভয় টোল প্লাজায় টোল আদায় হয়েছে দুই কোটি ৭১ লাখ ৯৫ হাজার ৪০০ টাকা।
তবে যানবাহনের চাপ যেভাবে বাড়ছে তাতে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার এই চাপ আরও বৃদ্ধি পেয়ে টোল আদায়ের পূর্বের রেকর্ড ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু সেতুর পিলারের সঙ্গে ধাক্কায় বালুবোঝাই বাল্কহেডডুবি
ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ৩০ কিলোমিটার যানজট
১ বছর আগে
টাঙ্গাইলে ট্রেনে কাটা পড়ে মা-মেয়েসহ নিহত ৪
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ট্রেনে কাটা পড়ে মা-মেয়েসহ চারজন নিহত হয়েছেন।
বুধবার (১৯ এপ্রিল) সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের মীরহামজানী এলাকায় মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহতরা হলেন- টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার নিকরাইল দাসপাড়া এলাকার বাসন্তী রানী, আরতী রানী দাস, শান্তি রানী ও শিল্পী রানী। শান্তি রানী ও শিল্পী রানী সম্পর্কে মা-মেয়ে।
নিহতের স্বজনরা জানান, হতাহতরা সকালে যাকাতের কাপড়ের জন্য সল্লা যাচ্ছিলেন। মীরহামজানী এলাকায় সকাল ৭টার দিকে উত্তরবঙ্গ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী একতা এক্সপ্রেস ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই তারা নিহত হন।
বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেল স্টেশনের মাস্টার মনিরুজ্জামান মনির বলেন, সকালে নিহত চারজন নারী রেললাইনের ওপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলন। এ সময় একতা একপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই তারা মারা যান।
খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশ লাশগুলো উদ্ধার করে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে প্রতিবন্ধী যুবকের মৃত্যু
১ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের দুর্ভোগ
বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমপাড় সংযোগ মহাসড়কের প্রায় ২০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালের দিকে ওই মহাসড়কের নলকা সেতু ও পাঁচলিয়া এলাকায় একটি গাড়ি বিকল হয়ে পড়ে। এ কারণে মহাসড়ক পথে যানজট ও থেমে থেমে চলে যানবাহন। উত্তরবঙ্গগামী লেনে এ অবস্থার সৃষ্টি হলেও ঢাকাগামী লেন স্বাভাবিক রয়েছে।
বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্ব পার থেকেই যানজটের সৃষ্টি হয়েছে এবং একপর্যায়ে সেতুর উপরও ধীর গতিতে চলছে যানবাহন। সেতু পার হওয়ার পর কখনো যানজট আবার কখনো ধীরগতিতে গাড়ি চলছে।
আরও পড়ুন: ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ৩০ কিলোমিটার যানজট
বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্র্তা (ওসি) মোসাদ্দেক হোসেন ও হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ওসি লুৎফর রহমান বলেন, দিনভর এ মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক থাকলেও বিকালের দিকে এ যানজটের সৃষ্টি হয়।
এছাড়া নলকা এলাকায় একটি গাড়ি বিকল হয়ে পড়ায় উত্তরবঙ্গগামী লেনে গাড়ি আটকে পড়ে। এতে সেতুর গোলচত্বর থেকে হাটিকুমরুল গোলচত্বর পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। ইতোমধ্যে বিকল হওয়া গাড়িটি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। খুব দ্রুত এ মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
এদিকে ঈদ উপলক্ষে কয়েকদিন ধরে জেলা মহাসড়কে যানজট এড়াতে প্রায় ছয়শ’ পুলিশ দিনরাত কাজ করছে। মহাসড়ক পথে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেও পুলিশ বিশেষ দায়িত্ব পালন করছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে যানজট, ভোগান্তিতে ঘরমুখো মানুষ
২ বছর আগে
ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ৩০ কিলোমিটার যানজট
টাঙ্গাইল, ৮ জুলাই (ইউএনবি)- একমুখী গাড়ির চাপে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু মহাসড়ক। শুক্রবার দুপুরের পর থেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ভয়াবহ যানজট সৃষ্টি হয়েছে। উত্তরবঙ্গমুখী গাড়ির চাপ বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রায় ৩০ কিলোমিটার মহাসড়ক জুড়ে এই যানজট রয়েছে।
বিকাল ৪টায় সরেজমিন দেখা যায়, বড় গাড়ি ছাড়াও ট্রাক, পিকআপ ভ্যান, মোটরসাইকেল এমনকি গাড়ির ছাদেও মানুষের উপচে পড়া ভিড় রয়েছে। ঈদ উদযাপন করতে যে যেভাবে পারছেন বাড়ি ফিরছেন। এর ফলে নানা ভোগান্তিরও শিকার হতে হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের।
আরও পড়ুন: ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে তীব্র যানজট
বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্বপ্রান্ত থেকে টাঙ্গাইল নগরজলফৈ বাইপাস পর্যন্ত প্রায় ৩০ কিলোমিটারেরও বেশি রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে। যানজট নিরসনে মহাসড়কে কাজ করে যাচ্ছে হাইওয়ে পুলিশ। কিছু যানবাহন বিকল্প রাস্তা ব্যবহার করার কারণে এই যানজট আরও ভয়াবহ হয়েছে বলে সাধারণ যাত্রীরা মনে করছেন।
ঢাকার গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে সকাল ৮টার সময় রওনা হয়ে বিকাল সাড়ে ৪টায় প্রায় সাড়ে আট ঘণ্টায় কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গা-ভূঞাপুর লিংক রোডে এসে পৌঁছেছেন লালমনিরহাটের গার্মেন্টস কর্মী রোকসানা আক্তার। বাড়ি পৌঁছাতে কতক্ষণ লাগবে এই অনিশ্চয়তায় তার চোখে-মুখে দুঃশ্চিন্তার ছাপ।
রাস্তায় পানীয় পানিসহ সব ধরণের খাবারের দাম কয়েকগুণ বেশি রাখা হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন তিনি।
এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ মো. আতাউর রহমান বলেন, দুপুরের পর থেকে হঠাৎ করে গাড়ির চাপ বেড়ে যাওয়ার কারণে যানজট সৃষ্টি হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পয়েন্টে এবং মোড়ে মোড়ে হাইওয়ে পুলিশ এবং জেলা পুলিশ ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছে।
নজরদারিও বাড়ানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে যানজট, ভোগান্তিতে ঘরমুখো মানুষ
অসহনীয় যানজটে ঢাকাবাসী
২ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমে বাস-লরি সংর্ঘষে নিহত ২
বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কের সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে বাস ও লরির মুখোমুখি সংর্ঘষে দুই বাসযাত্রী নিহত এবং পাঁচ জন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে উপজেলার কোনাবাড়ি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে শাকিল (২০) নামে একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তিনি রংপুরের পীরগঞ্জের দুপুরাজপুর গ্রামের বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: নাটোরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোসাদ্দেক হোসেন জানান,বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী একটি যাত্রীবাহি বাস বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কের কামারখন্দের কোনাবাড়ি এলাকারয় বিপরীত দিক থেকে একটা লরির সঙ্গে মুখোমুখী সংর্ঘষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত এবং পাঁচ জন আহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সাভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আরও পড়ুন: বালি বোঝাই ট্রাক উল্টে চাঁপাইনবাবগঞ্জে নারী নিহত
ওসি জানান, দুর্ঘটনার পর মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হলে প্রায় এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। পুলিশ দুর্ঘটনা কবলিত বাসটি সরিয়ে নেয়ার পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম পাড়ে ২১ কিলোমিটার জুড়ে যানজট
নলকা সেতুর সংস্কার ও ফোর লেন নির্মাণে বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমপাড় সংযোগ মহাসড়কের প্রায় ২১ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মঙ্গলবার ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত এ তীব্র যানজটে যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েন।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকদের অবরোধ: মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট
বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোসাদ্দেক হোসেন ও হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমান জানান, এ মহাসড়কের ফোর লেন নির্মাণ ও নলকা সেতুর সংস্কার কাজ চলছে। চলমান কাজের কারণে মুলিবাড়ী থেকে হাটিকুমরুল গোলচত্বর পর্যন্ত প্রায় ২১ কিলোমিটার জুড়ে এ যানজটের সৃষ্টি হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৫ কিলোমিটার যানজট
তারা জানান, নলকা সেতুর পূর্ব, পশ্চিমপাড় ও মুলিবাড়িতে ফোর লেন কাজে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এ যানজট নিরসনে দিনরাত কাজ করছে পুলিশ। পুলিশের দিক নির্দেশনায় কয়েক ঘণ্টার মধ্যে যানজট কমে আসে। আর দুপুরের পর থেকে যান চলাচল একেবারে স্বাভাবিক হয়ে যায়।
২ বছর আগে
জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি: সারাদেশে শুক্রবার থেকে পরিবহন ধর্মঘট
জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে শুক্রবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য দেশব্যাপী ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে বাস, ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান মালিকরা।
বাংলাদেশ ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান, ট্যাঙ্ক লরি ও প্রাইম মুভার্স মালিক ও শ্রমিক সমন্বয় পরিষদের আহ্বায়ক মো. রুস্তম আলী বৃহস্পতিবার সংগঠনের জরুরি বৈঠকের পর এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
সংগঠনের নেতারা বলেন, সরকার গত ২ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু সেতু ও মুক্তারপুর সেতুর টোল ‘অযৌক্তিক’ ভাবে ২৫৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০০ শতাংশ করে এবং তারপর জ্বালানির দাম বাড়িয়ে দেয়।
তারা জানান, গত দুই বছরে করোনার কারণে দীর্ঘদিন ধরে পরিবহন চলাচল বন্ধ ছিল। পরিবহন মালিকরা যখন করোনার লকডাউনের কারণে সৃষ্ট তাদের বিশাল ক্ষতি থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন, তখন সেতুর টোল ও জ্বালানির দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়।
আরও পড়ুন: ডিজেল, কেরোসিনের দাম বেড়ে লিটার প্রতি ৮০ টাকা
ইউএনবির রাজশাহী প্রতিনিধি জানান, মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে তাদের পরিসেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
রাজশাহী জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মাহাতাব হোসেন চৌধুরী এ সিদ্ধান্তের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আর্ন্তজাতিকভাবে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির সাথে সামঞ্জস্য রেখে দাম পুণনির্ধারণের দাবি জানান তারা।
সরকার খুচরা পর্যায়ে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বাড়িয়েছে। বুধবার বিদ্যুৎ,জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,নতুন মূল্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার রাত ১২ টার পর থেকে ডিজেল ও কেরোসিন প্রতি লিটার ৬৫ টাকার পরিবর্তে ৮০ টাকায় বিক্রি হবে। তবে, অন্যান্য পেট্রোলিয়াম পণ্যের দাম অপরিবর্তিত থাকবে।
আরও পড়ুন: শুক্রবার থেকে সারা দেশের সাথে রাজশাহীর বাস-ট্রাক চলাচল বন্ধের ঘোষণা
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) তাদের আমদানি করা দামের চেয়ে লিটার প্রতি ডিজেল ১৩ দশমিক ০১ টাকায় ও ফার্নেস অয়েল ৬ দশমিক ২১ টাকায় বিক্রি করায় প্রতিদিন সরকারের ২০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে।
তাই, আন্তর্জাতিক বাজারে পেট্রোলিয়ামের মূল্য বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে পেট্রোলিয়ামের দাম বাড়ানো হয়েছে।
৩ বছর আগে
বঙ্গবন্ধু সেতুতে টানেল নির্মাণে সমীক্ষা চলছে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
উত্তরাঞ্চলের মানুষের রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগে বঙ্গবন্ধু সেতুর বিকল্প হিসেবে যমুনা সেতুতে কর্ণফুলীর আদলে একটি টানেল নির্মাণের জন্য সমীক্ষার কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত বিএসআরএফ এর সংলাপে অংশ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু সেতুর বিকল্প একটি সেতুর প্রয়োজন আছে। দ্বিতীয় একটি টানেলের সমীক্ষা কাজ চলছে। সেটার যদি সঠিক ফলাফল আসে তাহলে ভবিষ্যতে সেখানে একটি টানেল নির্মাণ করা হবে। এই ধরণের একটি চিন্তা-ভাবনার কথা আমরা জেনেছি। এটি বাস্তবায়িত হলে কর্ণফুলীর পর দেশে দ্বিতীয় টানেল হবে যমুনায়।’
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতুর স্প্যানে ধাক্কা: গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘যমুনা নদীকে ঘিরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য আরেকটি পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। যমুনা নদী অর্থনৈতিক করিডোর। এই নদীতেও তিস্তার মতো প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। ভাঙনের হাত থেকে জমি রক্ষা করা এবং নদীর পানি ব্যবহার করে কৃষি অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘তিস্তা নদীকে ঘিরে অনেকগুলো শাখা নদী। এ নদীগুলোকে ঘিরে আমাদের পরিকল্পনা আছে। প্রতিবছর বন্যার সময় তিস্তা নদী ভেঙে যাচ্ছে। ভাঙন রোধ করার জন্য সঠিক ব্যবস্থাপনার মধ্যে নিয়ে আসা হবে। নদীর পানি ধরে রেখে কাজে লাগানোর জন্য প্রকল্প নেয়া হয়েছে।’
এ ব্যাপারে প্রতিমন্ত্রী জানান, তিস্তা নদী ঘিরে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রকল্প নেয়া হয়েছে। এটা নিয়ে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবনায় আছে, চীন সরকার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এর বাইরেও অনেকগুলো দেশ বিশেষ করে ইউরোপীয় দেশ এবং ভারত আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সেগুলো পর্যালোচনা চলছে।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতুতে আঘাত লাগলে দেশের মানুষের হৃদয়ে আঘাত লাগে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
যারা নদী দখল করে তারা ক্ষমতাশালী, নদীর দখল উচ্ছেদে কোন প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছেন কিনা- এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘যারা নদী দখল করেন তারা সবাই রাঘব বোয়াল না, সাধারণ মানুষও আছেন। সাধারণ মানুষ, যার জায়গা নেই, সে একটা ঘর করলো, সে তো জানে না যে নদী দখল হয়ে গেল। এক্ষেত্রে অসাবধানতা কাজ করছে।’
তিনি বলেন, ‘আগে ছিল জোর যার মুলুক তার। কাজেই সেই অবস্থা এখন নেই। ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন আবেদন করলে আমরা পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করছি।’
‘শিল্প প্রতিষ্ঠানকে তো প্রণোদনা দেয়ার সুযোগ নেই। শিল্প গড়ে তোলার ক্ষেত্রে যে সব নিয়ম মানা দরকার সেগুলো তারা মানেনি। বরং তারা জরিমানার আওতায় আসার কথা। আমরা তাদের সুযোগ দিয়েছি। এই সুযোগের যদি সঠিক মূল্যায়ন না করা হয় সেজন্য তাদের অনেক কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হতে পারে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘নদীর তীরে গড়ে ওঠা শিল্প প্রতিষ্ঠানকে আমরা কিছুটা সময় দিতে চাই। কারণ এতে অনেক বিনিয়োগ করেছে। বাংলাদেশে কেউ কখনও ভাবেইনি- নদীর আবার নিজস্ব জায়গা আছে। এই ভবনাটা তৈরি করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের, দীর্ঘদিন রাষ্ট্র সেটা করেনি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সীমানা পিলার দিয়েছি। দখলকারী জেনে গেছে তার স্থাপনা নদীর সীমানায় পড়েছে। তাকে ম্যাসেজও দেয়া হয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকার চারপাশের নদীগুলোর দখল উচ্ছেদের কাজ পুরোপুরি বা শতভাগ সম্পন্ন করতে পারিনি। কিছু মামলা-মোকদ্দমা আছে। সেগুলোর ব্যাপারে আমাদের আইনজীবী প্যানেল কাজ করছে। আমরা বলতে পারি এগুলোতে আমরা সফলতা দেখাতে পারব।’
নদীর সীমানা পিলার স্থাপন ও অবৈধ দখল উচ্ছেদ করার ক্ষেত্রে কিছু ত্রুটি বিচ্যুতি হয়েছে জানিয়ে নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সেগুলোর বিষয়ে আমরা হেয়ারিং নিচ্ছি। অনেকগুলো বিষয় আমরা সমাধান করেছি।’
তিনি বলেন, ‘১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ তৈরি করতে চাই, এটা আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারের অংশ ছিল। সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি, প্রায় তিন হাজার কিলোমিটারের মতো নতুন ও পুরনো নৌপথ তৈরি করতে পেরেছি। আমরা এর সুফল পেতে শুরু করেছি। এবার অতিবৃষ্টি এবং উজান থেকে পানি আসলেও তা বন্যায় রূপ নেয়নি এর অন্যতম কারণ নদীগুলো ধারাবাহিক ড্রেজিং করা।’
আরও পড়ুন: জাতি হিসেবে মর্যাদার জায়গায় গিয়েছি: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
যমুনা নদীকে সঠিক ব্যবস্থাপনায় আনতে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে একটি পরামর্শ চলছে জানিয়ে খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘যেটির নাম দেয়া হয়েছে যমুনা অর্থনৈতিক করিডোর। এটার সমীক্ষার কাজ শুরু হবে। সমীক্ষায় সফলতা আসে, কাজটি যদি বাস্তবায়ন করতে পারি তাহলে এখানে লাখ লাখ হেক্টর জমি শুধু সংগ্রহণ করতেই পারব না, যমুনার ভাঙনের একটি সমাধান দিতে পারব। যে জমি সংগ্রহণ করা হবে সেখানে স্যাটলাইট সিটি গড়ে তোলা হবে। অর্থনৈতিক করিডোর-১ ও অর্থনৈতিক করিডোর-২ এই দুটি ফেজে কাজটি হবে। এটি দীর্ঘমেয়াদী কাজ। বন্যা ও নদী ভাঙন থেকে মানুষ যে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তা থেকে রক্ষা হবে। তিস্তা নদী নিয়েও একটি কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। সেগুলো নিয়েও কার্যক্রম চলছে।
নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন তিনটি ক্রুজ ভ্যাসেল সংগ্রহ করতে যাচ্ছি। এর মধ্যে হ্যালিপ্যাডসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকবে। আমরা হয়তো ২০২৩ সালের শেষের দিকে এগুলো সংগ্রহ করতে পারবো। বিআইডব্লিউটিসি এই ক্রুজ ভ্যাসেল সংগ্রহ করা হবে।
মাওয়া ঘাটে কবে থেকে ফেরি চালু হবে এবং পদ্মা সেতুতে ফেরির ধাক্কা বিষয়ে তদন্ত কমিটি কি পেল জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পদ্মা সেতুতে সর্বশেষ (ধাক্কা দেয়ার) যে ঘটনাটা ঘটে গেল। সেটা সেতু কর্তৃপক্ষ বলেছে ধাক্কা লাগে নাই। সিগন্যাল লাইট যখন নামিয়ে দেয়া হয় তখন ভিডিওটা ধারণ করা হয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রিপোর্টারকে (একটি টেলিভিশন চ্যানেলের) আরও সতর্ক হওয়া দরকার ছিলো। দ্রুত নিউজটা ছেড়ে দিয়ে সমগ্র দেশবাসীকে একটা আতঙ্কের মধ্যে রাখা ঠিক হয়নি। আর একটু বিশ্লেষণ করলে বুঝতে পারতো ধাক্কা লাগেনি আসলে নামিয়ে দেয়া হয়েছে। কয়েক ঘন্টা পর যখন সেতু কর্তৃপক্ষ ও মন্ত্রী যখন গেলেন তখন দেখলেন সেখানে কোন ধাক্কা লাগেনি। আমি সাংবাদিকদের বলেছিলাম ধাক্কা লাগলে ভেঙে যাবে বা দাগ লাগবে। কিন্তু লাইটেও ক্ষতি হয়নি, সেতুতে কোন দাগ লাগেনি। এই বিষয়টি নিয়ে দেশবাসী আতঙ্কিত, আমরা বিব্রত।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএসআরএফ এর সভাপতি তপন বিশ্বাস এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক।
৩ বছর আগে