প্রকাশ
সম্প্রতি ৪০ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশে 'গভীর উদ্বেগ' প্রকাশ ঢাকার
মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোতে সংঘাতের কারণে ৪০ হাজারের বেশি মিয়ানমারের নাগরিকের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশে ‘গভীর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত কিয়াও সোয়ে মোয়ে পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টার সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ করতে এলে উপদেষ্টা এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, 'উভয় দেশের জন্যই আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নিরাপদ ও টেকসই প্রত্যাবাসনের ওপর জোর দেন। একই সঙ্গে মিয়ানমারে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সাক্ষাৎকালে তারা রোহিঙ্গাদের স্থায়ী প্রত্যাবাসনসহ দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
হোসেন জোর দিয়ে বলেন, বাংলাদেশ ও মিয়ানমার ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হওয়ায় দেশ দুটির দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সমাধান করা দরকার।
অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে সৃষ্ট অসুবিধাগুলোর কথা স্বীকার করেন মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত।
তিনি বলেন, ২০২৩ সালের নভেম্বরে আরাকান আর্মির যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের কারণে বাস্তুচ্যুতদের প্রত্যাবাসনে দেরি হয়েছে।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বেইজিংয়ের আরও সক্রিয় ভূমিকা চায় ঢাকা
মিয়ানমার সরকার ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনরা এ সংকট সমাধানে শিগগিরই গঠনমূলক সংলাপে বসবে বলে আশা প্রকাশ করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
মানব পাচার বৃদ্ধিসহ সীমান্ত পরিস্থিতির অস্থিরতা থেকে সৃষ্ট নিরাপত্তাবিষয়ক ঝুঁকিগুলো তুলে ধরেন তিনি।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়াতে বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন উপদেষ্টা হোসেন। মিয়ানমারকে এ অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশদ্বার বলেও উল্লেখ করেন তিনি। আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগে বাংলাদেশকে অন্তর্ভুক্ত করতে মিয়ানমারের সমর্থনও চান তিনি।
তারা দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদার, জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং ঢাকা ও ইয়াঙ্গুনের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট পুনরায় চালুর বিষয়ে আলোচনা করেন।
তারা দুই দেশের মধ্যে বর্তমানে আলোচনাধীন উপকূলীয় জাহাজ চলাচল চুক্তি চূড়ান্তকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান সংঘাতের মধ্যে সম্প্রতি সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে পালিয়ে আসার পর তাদের আশ্রয়, খাদ্য ও চিকিৎসা সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি তাদের প্রত্যাবাসন ব্যবস্থা করার জন্য বাংলাদেশের প্রতি তার সরকারের কৃতজ্ঞতা জানান রাষ্ট্রদূত কিয়াও সোয়ে মো।আরও পড়ুন: বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে আরও বিনিয়োগে আগ্রহী এক্সিলারেট এনার্জি
১ মাস আগে
দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়াদের শ্বেতপত্রের দাবি ফারুকের
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে যারা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন তাদের শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য জয়নুল আবদিন ফারুক।
তিনি আরও বলেন, 'যারা দেশ ছেড়ে গেছে বিশেষ করে শত মায়ের বুক খালি করে কীভাবে ভারতে পালিয়ে যেতে পেরেছে সেই ব্যাখ্যা দিয়ে সরকারের শ্বেতপত্র প্রকাশ করতে হবে।’
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে উল্লেখ করে তিনি হঠাৎ করে ভারত থেকে দেশে ফেরার ইচ্ছা জানিয়েছে সে কথা তুলে ধরেন ফারুক।
আরও পড়ুন: হিন্দুদের নিপীড়নের ঘটনাগুলোর বিচারের প্রতিশ্রুতি বিএনপির
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ থেকে যেভাবে ভারতে পালিয়ে গেছেন সীমান্ত পেরিয়ে দেশে ঢোকা আপনার জন্য এত সহজ হবে না। সীমান্ত বর্তমানে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারের অধীনে বিজিবি কঠোরভাবে সুরক্ষিত করে রেখেছে, আওয়ামী লীগ নয়।
সাবেক বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ফারুক আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনার সহায়তায় ভারত বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ বছরের পর বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করে ছাত্র-জনতার গণবিপ্লবের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে এবং রাতে আর ভোট হবে না। এই আন্দোলন বৃথা যাবে না।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পার্টি এক মানববন্ধনের আয়োজন করে।
এই মানববন্ধনে ফারুক বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছিল সংবিধান অনুযায়ী দেশ পরিচালনার জন্য, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সশস্ত্র ক্যাডারদের অধীনে নয়।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায় যেখানে দেশের জনগণ স্বাধীনভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, এখন দেশের মানুষের চাওয়া ড. ইউনূসের সরকার যৌক্তিক সময়সীমার মধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে তাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে।
বিগত সরকারের আমলে বিএনপি ও বিরোধী দলের নেতাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ৪০ লাখ মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘জনগণ এখন প্রশ্ন করছে, রাষ্ট্রপতির নির্দেশ অনুযায়ী কেন এই ৪০ লাখ মামলা এখনও প্রত্যাহার করা হয়নি।’
আরও পড়ুন: রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের রোডম্যাপ ও নতুন ইসি চায় বিএনপি
১ মাস আগে
জুলাই-আগস্টে নিহত ৭০৮ জনের খসড়া তালিকা প্রকাশ
জুলাই ও আগস্টে শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানে নিহত ৭০৮ জনের খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার।
মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ নামের খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে।
এই তালিকা পাওয়া যাচ্ছে https://medical-info.dghs.gov.bd/.
আরও পড়ুন: পোশাক শ্রমিকদের ১৮ দফা দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে: সচিব
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যে কোনো সংশোধনের প্রয়োজন হলে নিহতদের পরিবারের সদস্য বা স্বজনদের মৃত ব্যক্তি যে প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
যারা তালিকায় মৃতের নাম পাবেন না তাদের সংশ্লিষ্ট সিভিল সার্জন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল থেকে সংগৃহীত প্রতিবেদন থেকে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে।
এর আগে গত ৯ সেপ্টেম্বর সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ বলেন, শিক্ষার্থীদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ও নিহত শিক্ষার্থী ডাটাবেজ তৈরির কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
উপদেষ্টা মুরশিদ বলেন, ‘ডাটাবেসে হতাহত ও আহতের সংখ্যা এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হবে, যা প্রায় সম্পূর্ণ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তথ্যসহ যাচাই-বাছাই শেষে এটি চূড়ান্ত করা হবে। আমরা আগামী মাসে এই তথ্য প্রকাশের পরিকল্পনা করছি।’
আরও পড়ুন: মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে আবারও মূল নীতি হার বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ মাস আগে
১৫ মাস বন্ধ থাকার পর ১ সেপ্টেম্বর থেকে প্রকাশ হতে যাচ্ছে দৈনিক দিনকাল পত্রিকা
সরকারি আদেশে দেড় বছরেরও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর ১ সেপ্টেম্বর থেকে দৈনিক দিনকাল পত্রিকা পুনরায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) তেজগাঁওয়ে পত্রিকাটির কার্যালয়ে সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক বৈঠকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। সরকারি নির্দেশে টানা ১৫ মাস বন্ধ থাকার পর ১ সেপ্টেম্বর দৈনিক দিনকাল পত্রিকা প্রকাশের অনুমতি পায়।
বৃহস্পতিবার তেজগাঁওয়ে পত্রিকাটির কার্যালয়ে সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক বৈঠকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, বিশেষ প্রতিবেদক আতিকুর রহমান রুমান, ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী প্রমুখ পত্রিকার ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলেন।
পত্রিকাটির প্রকাশনা পুনরায় শুরু করার জন্য ১ সেপ্টেম্বর বেছে নেওয়া হয়েছে। এদিন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। পত্রিকাটি দলটির সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার জন্য পরিচিত।
ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান ১১ আগস্ট পত্রিকাটি মুদ্রণ সংখ্যা প্রকাশের সাময়িক অনুমতি দেন।
দৈনিক দিনকাল প্রথম যাত্রা শুরু করে ১৯৮৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ঢাকার তৎকালীন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মমিনুর রহমান সরকারি নির্দেশে পত্রিকাটির ডিক্লারেশন ও বিজ্ঞাপন ছাপানোর বিজ্ঞপ্তি বাতিল করেন। দৈনিক দিনকাল কর্তৃপক্ষ এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলে আপিল করেছিল। কিন্তু তাদের আপিল ২০২৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি নামঞ্জুর করা হয়। ফলে এটির প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যায়।
২ মাস আগে
প্রতিবেদন প্রকাশ করায় সাংবাদিককে ‘গুলি’
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর দেশজুড়ে সহিংসতার মাঝে নরসিংদীর সহিংসতার খবর প্রকাশ করায় জেলার রায়পুরায় মনিরুজ্জামান মনির (৪০) নামে এক সাংবাদিককে গুলি করে ও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করার অভিযোগ উঠেছে।
রায়পুরার বিভিন্ন স্থানে মানুষের বাড়িঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবেদন প্রকাশ করায় মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার শ্রীরামপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: শাহবাগে কোটা আন্দোলনের খবর সংগ্রহের সময় হামলার শিকার সাংবাদিক
মনিরুজ্জামান মনির উপজেলার মেথিকান্দা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি রায়পুরা উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক দেশ রুপান্তরের রায়পুরা প্রতিনিধি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এদিন দুপুর ১২টার দিকে রায়পুরা উপজেলার শ্রীরামপুর বাজারে দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন মনিরুজ্জামান। এসময় অন্তত ১০ জন দুর্বৃত্তের একটি দল তার ওপর হামলা চালায়। হাতুড়ি দিয়ে তারা মনিরুজ্জামানের মাথায় আঘাত এবং হাতে-পায়ে গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে গেলে সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে, রায়পুরা থানা পুলিশের কোনো তৎপরতা না থাকায় হামলার পর ওই সাংবাদিককে উদ্ধার ও তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন বাংলাদেশ সোনাবাহিনীর সদস্যরা। এ ঘটনার পর রায়পুরায় নিরাপত্তা জোরদার করেছে সেনাবাহিনী।
রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক কর্মকর্তা (আরএমও) রঞ্জন কুমার বর্মন বলেন, ‘মনিরের হাতে ও পায়ে গুলি লেগেছে। মাথায় হাতুড়ির আঘাতে গুরুতর জখম রয়েছে। তার উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন বিধায় তাকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।’
আরও পড়ুন: সাংবাদিক হত্যার বিচারের দাবিতে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
জাবিতে পুলিশের হাতে সাংবাদিক ‘লাঞ্ছিত’
৩ মাস আগে
কলম্বো প্রক্রিয়া জোরদারে ২ বছরের 'কর্ম পরিকল্পনার রূপরেখা' প্রকাশ করেছে ভারত
কলম্বো প্রক্রিয়াকে আরও জোরদার করতে মূল অগ্রাধিকার ও উদ্যোগের উপর দৃষ্টিপাত করে আগামী দুই বছরের জন্য একটি ‘কর্ম পরিকল্পনার রূপরেখা’ প্রকাশ করেছে ভারত।
গত শুক্রবার (২৮ জুন) জেনেভায় আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সদর দপ্তরে স্থায়ী প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠকে কলম্বো প্রসেসের প্রথম বৈঠক ভারতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
জেনেভায় আইওএমের সদর দপ্তরে কলম্বো প্রসেসের বৈঠক আয়োজন করা হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালেয়ের সচিব (সিপিভি ও ওআইএ) মুক্তেশ পরদেশী আসন্ন চেয়ার-ইন-অফিস হিসেবে বিশেষ বক্তব্য দেন।
শনিবার(২৯ জুন) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কলম্বো প্রক্রিয়ার উদ্দেশ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বাড়াতে ভারতের প্রতিশ্রুতির উপর জোর দিয়েছেন তিনি।
কলম্বো প্রক্রিয়ার (২০২৪-২৬) জন্য ভারতের অগ্রাধিকারের মধ্যে রয়েছে (ক) কলম্বো প্রক্রিয়ার আর্থিক স্থায়িত্ব পর্যালোচনা, (খ) নতুন সদস্য রাষ্ট্র এবং পর্যবেক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করে সদস্যপদ বাড়ানো , (গ) প্রযুক্তিগত স্তরের সহযোগিতা পুনর্বিন্যাস করা, (ঘ) চেয়ারম্যানশিপের জন্য একটি কাঠামোগত আবর্তন বাস্তবায়ন, (ঙ) নিরাপদ, সুশৃঙ্খল এবং নিয়মিত অভিবাসনের জন্য গ্লোবাল কমপ্যাক্টের (জিসিএম) একটি আঞ্চলিক পর্যালোচনা পরিচালনা করা, (চ) আবুধাবি সংলাপ (এডিডি) এবং অন্যান্য আঞ্চলিক সংলাপের সঙ্গে জড়িত হওয়ার প্রক্রিয়া করা।
কলম্বো প্রসেস একটি আঞ্চলিক পরামর্শমূলক প্রক্রিয়া, যা বাংলাদেশসহ এশিয়ার ১২টি সদস্য রাষ্ট্রের সমন্বয়ে গঠিত। এটি প্রাথমিকভাবে অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য মূল দেশ হিসেবে কাজ করে।
আরও পড়ুন: কানেকটিভিটি উচ্চতর পর্যায়ে নিতে একসঙ্গে কাজ করছে ঢাকা-দিল্লি: কর্মকর্তা
৪ মাস আগে
ব্যাংকগুলোর পূর্ণাঙ্গ আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশে বাংলাদেশ ব্যাংককে আইএমএফের পরামর্শ
জনস্বার্থে অনাদায়ী ও ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে বিস্তারিত ও পূর্ণাঙ্গ তথ্য প্রকাশের পরামর্শ দিয়েছে সফররত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, রবিবার (২৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সফররত আইএমএফ প্রতিনিধি দল এ পরামর্শ দেয়।
বৈঠকে আইএমএফ ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থা ও পরিদর্শন প্রতিবেদন গ্রাহকদের জন্য উন্মুক্ত করতে বলেছে। একই সঙ্গে অনিয়ম-দুর্নীতি ও ঋণ কেলেঙ্কারি রোধে পরিদর্শনের সংখ্যা বাড়ানোর তাগিদ দেন প্রতিনিধি দল।
সভায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বড় ধরনের ঋণ কেলেঙ্কারিসহ নানা অনিয়মের কারণে ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ বা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদ বাড়ছে। বেশ কয়েকটি ব্যাংক দুর্বল হয়ে পড়েছে বলে ইতোমধ্যে স্বীকারও করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর।
তাই সংকটে পড়া ব্যাংকগুলোতে মানুষের আমানতও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বলে মনে করছে আইএমএফ। এমন পরিস্থিতিতে ব্যাংকগুলোকে ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন গ্রাহকদের সামনে প্রকাশ করার পরামর্শ দিয়েছে বৈশ্বিক এ ঋণদাতা।
আরও পড়ুন: আবারও বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়েছে আইএমএফ
আইএমএফ কর্মকর্তাদের মতে, 'এসব প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে গ্রাহকরা তাদের আমানত রাখার বিষয়ে সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।’
বৈঠকে আইএমএফ ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থা নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শন অব্যাহত আছে কি না, তা জানতে চেয়েছে। পরিদর্শন প্রতিবেদনগুলো গ্রাহকদের কাছে প্রকাশ করা হয় কি না সে সম্পর্কেও স্পষ্ট ধারণা চাওয়া হয়েছে।
সূত্রটি বলছে, অনিয়ম, দুর্নীতি ও ঋণ কেলেঙ্কারি রোধে গুণগত মান ও পরিদর্শনের সংখ্যা বাড়ানোর পরামর্শও দিয়েছে আইএমএফ প্রতিনিধি দল।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, আইএমএফের সঙ্গে বৈঠক চলছে। আগামী ৮ মে পর্যন্ত ধাপে ধাপে এই বৈঠক চলবে। তিনি এর বাইরে অন্য কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি এবং বলেছিলেন যে ভবিষ্যতে বিস্তারিত জানানো হবে।
আরও পড়ুন: আইএমএফ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমালে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই: অর্থমন্ত্রী
৬ মাস আগে
ঋণখেলাপিদের নাম প্রকাশ করুন: বাম গণতান্ত্রিক জোট
এক কোটি টাকার বেশি ঋণখেলাপিদের নাম প্রকাশ এবং এ ধরনের ঋণ পাওয়ার প্রক্রিয়া প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের (এলডিএ) নেতারা।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে এক সমাবেশে তারা এ দাবি জানান।
অর্থপাচারের অভিযোগ খতিয়ে দেখে বিস্তারিত প্রকাশ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে দাবি জানান তারা।
বাম জোট প্রথমে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ করে এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক অভিমুখে পদযাত্রা করে। সেখানে থেমে মিছিল করেন তারা।
আরও পড়ুন: রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে হরতাল উপলক্ষে বিএনপি ও জোটের সমাবেশ
প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন এলডিএর সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে বক্তব্য রাখেন- বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগ নেতা আবদুস সাত্তার, বাসদ (মার্কসবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, সমাজতান্ত্রিক পার্টির কার্যকরী সভাপতি আবদুল আলীন প্রমুখ।
সমাবেশ সঞ্চালনা করেন সিপিবি নেতা সাজেদুল হক রুবেল।
অর্থনীতিবিদ আকাশ বলেন, ‘লুটেরাদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বেসরকারি খাতের উন্নয়ন সম্ভব নয়।’
তিনি বলেন, খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমিয়ে আনতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। কিন্তু তাতে পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন হবে না বলেও জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘খেলাপি ঋণ বেড়েই চলেছে। সরকারের এ ধরনের প্রচেষ্টার মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধীদের রক্ষা করা হচ্ছে।’
তিনি বলেন, খেলাপিদের ক্ষমতার উৎস ক্ষমতাসীন দলের সমর্থন। এখন তারা ক্ষমতাসীন দলের অব্যাহত সমর্থন পাচ্ছেন।
ঋণখেলাপিদের তালিকা প্রকাশ করে তাদের বিদ্যুৎ ও পানির লাইন বিচ্ছিন্ন করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, দেশের আর্থিক খাতের অব্যবস্থাপনার দায় বাংলাদেশ ব্যাংক এড়াতে পারে না।
প্রিন্স কেন্দ্রীয় ব্যাংককে স্বাধীন হওয়ার এবং দলীয় প্রভাবের বাইরে কাজ করার আহ্বান জানান।
তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংককে তথ্যটি উন্মুক্ত ও স্বচ্ছ করার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: মহাজোট প্রার্থীর পক্ষেই অবস্থান সাতক্ষীরা জেলা আ. লীগের
জিএম কাদেরের সঙ্গে নির্বাচনী জোট না করতে প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ রওশনের
৯ মাস আগে
এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
এমবিবিএস ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বেলা ৩টার দিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
এদিকে মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছেন তানজিম মুনতাকা সর্বা। পেয়েছেন ৯২ দশমিক ৫ নম্বর। এছাড়া এবার ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৯ হাজার ৯২৩ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ২০ হাজার ৪৫৭ জন ও নারী ২৯ হাজার ৪৬৬ জন।
আরও পড়ুন: যশোরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে এমবিবিএস ডাক্তার গ্রেপ্তার
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, এবারের ফলাফল অত্যন্ত সুচারুভাবে তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া পরীক্ষায় পাস নম্বর আগের বছরের মতো ৪০ শতাংশ নির্ধারিত ছিল। এ বছর এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন পড়েছিল ১ লাখ ৪ হাজার ৩৭৪ জনের। সেখান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ২ হাজার ৩৬৯ জন প্রার্থী। অনুপস্থিতির হার ছিল ১ দশমিক ৯২ শতাংশ।
মন্ত্রী বলেন, ‘এবারের পরীক্ষায় ছেলেদের থেকে মেয়েদের পাসের হার বেশি। এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলেও নারীর অগ্রযাত্রা লক্ষ্য করা গেল।’
আরও পড়ুন: এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন- স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ সচিব আজিজুর রহমান, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক টিটু মিয়াসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তির সময়সীমা সরকারি মেডিকেল কলেজে ১৮-২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য অনলাইন আবেদন গ্রহনের বিজ্ঞপ্তি আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হবে।
আরও পড়ুন: এবারের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
৯ মাস আগে
নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের গেজেট প্রকাশ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
ইসির পরিচালক (জনসংযোগ) শরিফুল আলম জানান, মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে নবগঠিত মন্ত্রিসভার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম ইপিজেডে শ্রমিক বিক্ষোভ
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের শপথ বাক্য পাঠ করাবেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
রবিবার ৩০০ টি আসনের মধ্যে ২৯৯ টিতে অনুষ্ঠিত নির্বচনে টানা চতুর্থ বারের মতো আওয়ামী লীগ দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও বেশ ভালো ফলাফল অর্জন করে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন ২০২৪: চট্টগ্রাম বিভাগের বিজয়ীদের তালিকা
ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা (যাদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের) ৬২টি আসনে জয়ী হয়েছেন।
জাতীয় পার্টি ১১টি আসনে এবং বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ও বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির তিন জন প্রার্থী তাদের নিজ নিজ আসনে বিজয়ী হয়েছেন।
এছাড়া ময়মনসিংহ-৩ আসনের একটি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ স্থগিত থাকায় ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে এবং এখানে আবারও ভোট গ্রহণ করা হবে। নওগাঁ-২ আসনে এক প্রার্থীর মৃত্যুতে নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন ২০২৪: খুলনা বিভাগের বিজয়ীদের তালিকা
১০ মাস আগে