আসামির মৃত্যু
জেলা কারাগারে মাদক মামলার আসামির মৃত্যু
নওগাঁয় জেলা কারাগারে মাদক মামলার আসামি সামিরুল সরদার নামে এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (১৮ মার্চ) নওগাঁ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
সামিরুল সরদার নাটোরের সিংড়া উপজেলার তেমুখ সাপুরাপাড়া গ্রামের মৃত আবেদ আলীর ছেলে।
আরও পড়ুন: জয়পুরহাটে হত্যা মামলায় আসামির মৃত্যুদণ্ড, বাদীর ৫ বছরের কারাদণ্ড
নওগাঁ কারাগারের জেল সুপার মো. নজরুল ইসলাম জানান, চলতি বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারিতে সান্তাহার রেলওয়ে থানায় করা মাদক মামলায় কারাগারে আসেন সামিরুল সরদার।
তিনি জানান, হঠাৎ অসুস্থতা বোধ করলে সোমবার ভোরে নওগাঁ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
জেল সুপার আরও জানান, হাজতির লাশ বর্তমানে হাসপাতালেই রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে লাশ বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: শরীয়তপুরে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে ৫ আসামির মৃত্যুদণ্ড
হবিগঞ্জে থানায় আসামির মৃত্যু: ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি
৯ মাস আগে
হাজিরা দিতে এসে আদালতে আসামির মৃত্যু
ফরিদপুরে আদালতে হাজিরা দিতে এসে আদালত প্রাঙ্গণে মাহাবুবুর রহমান গাজী(৩৬) নামে এক আসামির মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার(২৯ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে ফরিদপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের এক নম্বর আদালতের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত মাহাবুবুর রহমান সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার শ্রীউলা গ্রামের মশিউর রহমান গাজীর ছেলে।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে নারী আসামির মৃত্যু
আদালত সূত্রে জানা যায়, মাহাবুবুর রহমান একটি সড়ক দুর্ঘটনার মামলার আসামি ছিলেন। যার কোতয়ালী থানার মামলা নং-১৪, তাং-০৬/০১/২০২০। তিনি এ মামলার হাজিরা দিতে ফরিদপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের প্রথম আদালতের বিচারক মো. ফরিদ আহম্মেদের কোর্টের বারান্দায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কোতয়ালী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শামীম হাসান বলেন, খবর পেয়ে আমরা তাকে দ্রুত উদ্ধার করে ফরিদপুর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে নেয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ফরিদপুরের কোর্ট পরিদর্শক মো. আবুল খায়ের মিয়া বলেন, আদালতে হাজিরা দিতে এসে মাহাবুবুর রহমান নামে এক আসামি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পরিবারের লোকজনকে খবর দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু
চট্টগ্রামে র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদের সময় ‘হার্ট অ্যাটাকে’ আসামির মৃত্যু
২ বছর আগে
রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যার আসামি জকোরিয়ার কারাগারে মৃত্যু!
চট্টগ্রামের কক্সবাজারের রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা মামলার অন্যতম আসামি মৌলভী জকোরিয়া (৫৩) কারাগারে বন্দি অবস্থায় মারা গেছেন।
শনিবার রাতে চট্টগ্রাম কারাগারের ডেপুটি জেলার মনির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মৃত মৌলভী জকোরিয়া উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প ১-ইস্ট, ব্লক ডি/৮-এর বাসিন্দা মৃত আব্দুল করিমের ছেলে (এফসিএন নম্বর ১৪৭৯৬৭)। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন।
চট্টগ্রাম কারাগারের ডেপুটি জেলার মনির হোসেন জানান, শুক্রবার মধ্যরাতে কারাগারে প্রাথমিক চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। তাঁকে কয়েক দিন আগে চট্টগ্রাম কারাগারে আনা হয়।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির আসামির মৃত্যু
জানা গেছে, ২০২১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে কক্সবাজারের উখিয়ায় লাম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে একদল দুর্বৃত্তরা আলোচিত রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহকে গুলি করে পালিয়ে যায়। হত্যাকাণ্ডের সপ্তাহ খানেক আগে আলোচিত রোহিঙ্গা নেতা মাস্টার মুহিবুল্লাহকে পৃথিবীকে সরিয়ে দেয়ার ফতোয়া দিয়ে আত্মগোপনে চলে যান মৌলিভী জকোরিয়া। চলতি বছর ৫ মার্চ মহিবুল্লাহকে হত্যার ফতোয়া দেয়ার অভিযোগে উখিয়ার লম্বাশিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ১৪ এপিবিএন।
গ্রেপ্তারের পর পুলিশ জানায়, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্থিরতা তৈরির মদদদাতাদের একজন শীর্ষ পরামর্শক হিসেবে জকোরিয়াকে বিবেচনা করা হয়।
এদিকে গত ১১ সেপ্টেম্বর মুহিবুল্লাহ হত্যা মামলার আসামিদের বিচার শুরু হয়েছে। এর আগে ১৩ জুন ২৯ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ।
আরও পড়ুন: রাজবাড়ী কারাগারে ধর্ষণ মামলার আসামির মৃত্যু
মুহিবুল্লাহ আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) চেয়ারম্যান ছিলেন। একই সঙ্গে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বড় ভূমিকা ছিল তার। ঘটনার পর ১৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার মধ্য থেকে ছয় জন ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়। সাড়ে আট মাস তদন্তের পর ২৯ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট আদালতের ডকেট শাখায় জমা দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও উখিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) গাজী সালাউদ্দিন।
২০২১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে কক্সবাজারের উখিয়ায় লাম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে একদল দুর্বৃত্তরা মুহিবুল্লাহকে গুলি করে পালিয়ে যায়। এরপর তার ভাই হাবিবুল্লাহ অজ্ঞাতনামা ২৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন। তিনি হামলাকারী কয়েকজনকে চেনার কথা সাংবাদিকদের জানালেও সে সময় মামলায় আসামির তালিকায় কারও নাম দেয়া হয়নি।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে পুলিশ হেফাজতে আসামির মৃত্যু
মুহিবুল্লাহকে হত্যার ঘটনা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। জাতিসংঘ, ইউএনএইচসিআর, যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন।
২ বছর আগে
খুলনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে চার্জশিটভুক্ত আসামির মৃত্যু
খুলনা নগরীর মুজগুন্নি বাসস্ট্যান্ডের কাছে বুধবার রাতে আততায়ীদের গুলিতে ৩৮ বছর বয়সী এক চার্জশিটভুক্ত আসামি নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
নিহত নাইম মুন্না (৩৮) সেনহাটি বাজার কমিটির সেক্রেটারি ও দিঘোলিয়া উপজেলার সুগন্ধি গ্রামের সোহরাব মোল্লার ছেলে। তিনি আওয়ামী লীগ নেতা হালিম হত্যা মামলার প্রধান আসামি ছিলেন।
খালিশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম জানান, স্থানীয় বাজার থেকে বাড়ি ফেরার সময় রাত সাড়ে ৯টার দিকে মুজগুন্নি বাসস্ট্যান্ডে বাইকে করে দুই যুবক মুন্নাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
ওসি বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে পুরনো শত্রুতার জের ধরে তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির আসামির ‘আত্মহত্যা’
খুলনায় স্কুলছাত্র হত্যায় ১৭ আসামির ৭ বছর করে কারাদণ্ড
২ বছর আগে
বাগেরহাটে পুলিশ হেফাজতে আসামির মৃত্যুর অভিযোগ
বাগেরহাট পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) হেফাজতে নির্যাতনের শিকার হয়ে হত্যা মামলার এক আসামির মৃত্যুর অভিযোগ করেছে তার পরিবার। তবে, পিবিআইয়ের দাবি শারীরিক অসুস্থতার কারণে তিনি মারা যান।
৪ বছর আগে
পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহে সাজাপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রবিবার সকালে পিলখানা বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত এক আসামি মারা গেছেন।
৪ বছর আগে