পিলখানা
পিলখানা বিদ্রোহের বিচার দীর্ঘায়িত হওয়ায় প্রশ্ন তুলেছে বিএনপি
পিলখানা বিদ্রোহ মামলার দীর্ঘসূত্রিতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিএনপি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সকালে বনানী সামরিক কবরস্থানে বিদ্রোহে নিহতদের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
তিনি বলেন, ‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড মামলার রায়ের কথা আমরা শুনেছি, কিন্তু রায়ের অবস্থা কী? রায়ে কি কোনো আপিল হয়েছে, আর ১৫ বছরেও শুনানি শেষ হয়নি কেন? এছাড়া ২০১১ সালে আরেকটি বিস্ফোরক মামলা দায়ের করা হয়। কেন এই মামলার বিচার এখনও বিলম্বিত হচ্ছে?’
আরও পড়ুন: সুসময় এলে সব গুম-হত্যার বিচার করবে বিএনপি: মিজানুর রহমান মিনু
তিনি বলেন, ‘আজ আমরা শুধু একটি কথাই বলব, বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক যেন সুশাসনের মাধ্যমে, আইনের মাধ্যমে ন্যায়বিচার পায়। এটাই আমরা প্রত্যাশা করি।’
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তিন দিনব্যাপী 'বিডিআর সপ্তাহ' চলাকালে বাংলাদেশ রাইফেলসের (বর্তমানে বিজিবি) কয়েকশ সদস্য পিলখানা সদর দপ্তরের দরবার হলে সশস্ত্র বিদ্রোহ করে। এদিনের বিদ্রোহে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ জন নিহত হন।
পরদিন ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন সরকার ও বিডিআর বিদ্রোহীদের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে অস্ত্র, গোলাবারুদ ও গ্রেনেড জমা দিয়ে বিদ্রোহের সমাপ্তি ঘটে।
আরও পড়ুন: সরকারের ব্যর্থতা ঢাকতে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির জন্য বিএনপিকে দায়ী করছেন প্রধানমন্ত্রী: রিজভী
আওয়ামী লীগের পতন অনিবার্য মনে করে বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান
৮ মাস আগে
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ১৫তম বার্ষিকী রবিবার
রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ১৫তম বার্ষিকী আগামীকাল রবিবার।
২০০৯ সালের এই দিন ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ জনকে হত্যা করা হয়েছিল।
দিবসটি উপলক্ষে সকাল ৯টায় রাজধানীর বনানীর সামরিক কবরস্থানে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হবে।
আরও পড়ুন: পিলখানায় নৃশংস হত্যাকাণ্ডের এক যুগ: নানা কর্মসূচিতে শহীদদের স্মরণ
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তিন দিনব্যাপী 'বিডিআর সপ্তাহ' চলাকালে পিলখানা সদর দপ্তরের দরবার হলে বাংলাদেশ রাইফেলসের (বর্তমানে বিজিবি) কয়েকশ সদস্য সশস্ত্র বিদ্রোহ করে। তারা ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা করে।
পরদিন ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন সরকার ও বিডিআর বিদ্রোহীদের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে অস্ত্র, গোলাবারুদ ও গ্রেনেড জমা দেওয়ার মধ্য দিয়ে বিদ্রোহের সমাপ্তি ঘটে।
আরও পড়ুন: পিলখানা হত্যাকাণ্ডে শহীদদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধা নিবেদন
ওই ঘটনায় মোট ৫৮টি মামলা হয়, এর মধ্যে একটি হত্যা ও লুটপাটের অভিযোগে আর বাকিগুলো বিদ্রোহের অভিযোগে।
এই হত্যা মামলায় ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ৪২৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া দেশের সবচেয়ে বড় হত্যাকাণ্ডের এ মামলায় ২৭৭ জন আসামি খালাস পেয়েছে।
সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে ২৬২ জন বিদ্রোহীকে তিন মাস থেকে ১৯ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে এবং প্রয়াত বিএনপি নেতা নাসিরউদ্দিন আহমেদ পিন্টু ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা তোরাব আলীসহ ১৬১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
অন্যদিকে বিদ্রোহের ৫৭টি মামলায় ৫ হাজার ৯২৬ জন বিডিআর জওয়ানকে চার মাস থেকে সাত বছর পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: পিলখানার শহীদদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধা নিবেদন
৮ মাস আগে
২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন মির্জা ফখরুলের
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শনিবার অভিযোগ করেছেন, ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্তা হত্যার সঠিক তদন্ত হয়নি।
তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি এই ঘটনার যেভাবে তদন্ত হওয়া উচিত ছিল এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত অপরাধী ও মূল হোতাদের বের করে আনার জন্য যেভাবে তদন্ত প্রক্রিয়া চালানো উচিত ছিল, দুর্ভাগ্যবশত তা হয়নি।’
এ ঘটনার ১৪তম বার্ষিকী উপলক্ষে পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের স্মরণে বনানী সেনা কবরস্থানে স্থাপিত স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ফখরুল এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সেনাবাহিনী বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত করেছে, কিন্তু জাতি এখনো সেই তদন্তের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন পায়নি।
বিএনপি নেতা বলেন, বিদ্রোহ ও পরবর্তী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় কয়েকজনকে মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন যে একই ঘটনার সঙ্গে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে করা আরেকটি মামলার বিচার এখনও শেষ হয়নি।
আরও পড়ুন: বিডিআর বিদ্রোহে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা ষড়যন্ত্রের ফল: বিএনপি
তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) অনেক সৈনিক যারা নিজেকে নির্দোষ দাবি করে, তারা এখনও কারাগারে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন।
ফখরুল বলেন, ‘কয়েকদিন আগে আমি কারাগারে ছিলাম। সেখানে দেখলাম, এই মামলায় আসামি করা অনেক প্রাক্তন বিডিআর সদস্য ১৩/১৪ বছর ধরে অমানবিক জীবনযাপন করছেন। তাদের পরিবার ও ভবিষ্যৎ ধ্বংস হয়ে গেছে।’
তিনি সরকারের কাছে বিস্ফোরক মামলার বিচার সম্পন্ন করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান, যাতে যারা নির্দোষ তারা তাদের পরিবার নিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে।
২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে তৎকালীন বিডিআর এর একটি বিদ্রোহী দল পিলখানা সদর দপ্তরে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা করে।
৫ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে ঢাকার একটি আদালত এ মামলায় ১৫০ বিডিআর সদস্য ও দুই বেসামরিক নাগরিককে মৃত্যুদণ্ড এবং ১৬০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়।
২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর হাইকোর্ট ১৫২ আসামির মধ্যে ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করে।
পিলখানা সদর দপ্তরে সেনা কর্মকর্তাদের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর, সরকার বিদ্রোহ-বিধ্বস্ত আধাসামরিক বাহিনী বিডিআরের নাম পরিবর্তন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) রাখে এবং এর লোগো ও ইউনিফর্ম পরিবর্তন করে।
ফখরুল সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে কবরস্থানে গিয়ে স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন এবং নিহত সেনা কর্মকর্তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করেন।
বিএনপির এই নেতা নিহত সেনা কর্মকর্তাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে তাদেরকে তিনি স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় জাতির সম্পদ হিসেবে বর্ণনা করেন।
বিদ্রোহে নিহত তৎকালীন বিডিআর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের ছেলে রাকিন আহমেদ ভূঁইয়ার সঙ্গে তার স্ত্রীসহ তিনি কথা বলেন।
আরও পড়ুন: পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচার নিয়ে বিএনপির প্রশ্ন রাজনৈতিক: কাদের
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে থাকা ব্যক্তিরা এখনো চিহ্নিত হয়নি: বিএনপি
১ বছর আগে
বিডিআর বিদ্রোহ মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু
বিডিআর বিদ্রোহ মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামি শনিবার মারা গেছেন।
নিহত আব্দুল বাতেন (৭০) মৃত ইদ্রিস মিয়ার ছেলে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বাতেন অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
‘বিডিআর বিদ্রোহ’ এর সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিল।
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তিন দিনব্যাপী 'বিডিআর সপ্তাহ' চলাকালে পিলখানা সদর দপ্তরের দরবার হলে কয়েকশ' বাংলাদেশ রাইফেলস (বর্তমানে বিজিবি) সদস্য সশস্ত্র বিদ্রোহ করে। তারা ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা করে।
আরও পড়ুন: পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহে সাজাপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু
পরদিন (২৬ ফেব্রুয়ারি) তৎকালীন সরকার ও বিডিআর বিদ্রোহীদের মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ ও গ্রেনেড আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে বিদ্রোহের অবসান ঘটে।
এ ঘটনায় হত্যা ও লুটপাট এবং বিদ্রোহসহ মোট ৫৮টি মামলা দায়ের করা হয়।
হত্যা মামলায় ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ৪২৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয়া হয়। দেশের সর্ববৃহৎ এই হত্যা মামলায় ২৭৭ আসামিকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: বিডিআর বিদ্রোহে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা ষড়যন্ত্রের ফল: বিএনপি
১ বছর আগে
পিলখানার শহীদদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধা নিবেদন
রাজধানীর পিলখানা বিডিআর (বিজিবি) সদর দপ্তরে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ১৩তম বার্ষিকী শুক্রবার পালিত হচ্ছে।
২০০৯ সালের এই দিনে গণহত্যায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ জন নিহত হন।
দিবসটি উপলক্ষে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) কোরআন তেলওয়াত, দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেছে।
রাষ্ট্রপতির পক্ষে রাজধানীর বনানীর সামরিক কবরস্থানে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের কবরে রাষ্ট্রপতির পক্ষে তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহউদ্দিন ইসলাম এবং প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমেদ পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
আরও পড়ুন: পিলখানায় নৃশংস হত্যাকাণ্ডের এক যুগ: নানা কর্মসূচিতে শহীদদের স্মরণ
এছাড়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন, তিন বাহিনীর প্রধান-সেনাপ্রধান জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নান এবং বিজিবির মহাপরিচালক মো. মেজর জেনারেল মো. শাফিনুল ইসলামও নিহত সেনা কর্মকর্তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এসময় নিহত সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যও আত্মীয়রা নিহত সেনা কর্মকর্তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
দিবসটি উপলক্ষে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সকল স্থাপনায় বিজিবির পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে এবং সকল বিজিবি সদস্য কালো ব্যাজ ধারণ করেছেন।
শুক্রবার জুমার নামাজের পর বিজিবি কেন্দ্রীয় মসজিদ, ঢাকা সেক্টর মসজিদ ও পিলখানার বর্ডার গার্ড হাসপাতাল মসজিদে মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। বিজিবি কেন্দ্রীয় মসজিদে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন।
আরও পড়ুন: বিজিবির নতুন প্রধান মেজর জেনারেল সাকিল
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সপ্তাহ চলাকালে ২৫ ফেব্রুয়ারি সশস্ত্র বিদ্রোহ করেন বাহিনীর কয়েকশ সদস্য। তাদের হাতে পিলখানা সদরদপ্তরে নিহত হন ৫৭ জন সেনাকর্মর্তাসহ ৭৪ জন।
পরে সরকারের সাথে বিদ্রোহীদের আলোচনা শেষে পরদিন ২৬ ফেব্রুয়ারি অস্ত্র, গুলি ও গ্রেনেড জমাদানের মধ্য দিয়ে বিদ্রোহের সমাপ্তি হয়।
ঘটনার জেরে আধা সামরিক বাহিনী বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) নাম বদলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) রাখা হয়।
হত্যা, লুটপাট ও বিদ্রোহের এ ঘটনায় মোট ৫৮টি মামলা দায়ের করা হয়। এর মধ্যে হত্যার এক মামলায় দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ৪২৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড এবং ২৭৭ জনকে দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে ২৬২ জনকে তিন মাস থেকে ১৯ বছর করে কারাদণ্ড এবং বিএনপির প্রয়াত নেতা নাসিরুদ্দিন আহমেদ পিন্টু ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা তোরাব আলীনহ ১৬১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়।
অন্যদিকে বিদ্রোহের জন্য দায়ের করা ৫৭ মামলায় বিডিআরের মোট পাঁচ হাজার ৯২৬ জন সদস্যের বিভিন্ন মেয়াদে (চার মাস থেকে সাত বছর) কারাদণ্ড দেয়া হয়।
২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি বহুল আলোচিত পিলখানা হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেয়া রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়। রায় প্রদানকারী তিন বিচারপতির স্বাক্ষরের পর ২৯ হাজার ৫৯ পৃষ্ঠার এ রায়টি প্রকাশ করা হয়।
রায়ের দৈর্ঘ্য এবং মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির সংখ্যার দিক থেকে এটিই বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ রায়।
আরও পড়ুন: জানুয়ারি মাসে ২১১ কোটি টাকার মাদক ও চোরাচালান পণ্য জব্দ করেছে বিজিবি
২ বছর আগে
পিলখানায় নৃশংস হত্যাকাণ্ডের এক যুগ: নানা কর্মসূচিতে শহীদদের স্মরণ
রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদরদপ্তরে সংগঠিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ১২ বছর পালিত হচ্ছে বৃহস্পতিবার।
৩ বছর আগে
পিলখানায় নৃশংস হত্যাকাণ্ডের এক যুগ: নানা কর্মসূচিতে শহীদদের স্মরণ
রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদরদপ্তরে সংগঠিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ১২ বছর পালিত হচ্ছে বৃহস্পতিবার।
৩ বছর আগে
পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহে সাজাপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রবিবার সকালে পিলখানা বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত এক আসামি মারা গেছেন।
৪ বছর আগে