চট্টগ্রাম আদালত
চট্টগ্রাম আদালত থেকে গায়েব হওয়া নথি উদ্ধার, যুবক আটক
চট্টগ্রাম আদালত থেকে গায়েব হওয়া বিভিন্ন মামলার নথি উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। একই সঙ্গে আটক করা হয়েছে এক যুবককে।
আদালতের বারান্দা থেকে গায়েব হওয়া ৯ বস্তা নথি বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) পাথরঘাটার একটি ভাঙারির দোকান থেকে উদ্ধার কারা হয়।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল করিম বলেন, ‘চুরি যাওয়া নথিগুলো একটি ভাঙারির দোকানে কেজি দরে বিক্রি করা হয়।’
তিনি বলেন, ‘আদালতের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ সন্দেহভাজনকে আটক করে। আটক যুবক আদালত চত্বরে চা বিক্রি করতেন।’
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম আদালতের ১,৯১১ মামলার নথি গায়েব
সম্প্রতি চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কার্যালয়ের বাইরে রাখা ৩০টি আদালতের ১ হাজার ৯১১ মামলার নথি (কেস ডকেট বা সিডি) চুরি হয়।
আদালতের অবকাশকালীন সময়ের মধ্যে গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে মামলার এসব নথি উধাও হয়। এ ঘটনায় নগরীর কোতোয়ালি থানায় একটি জেনারেল ডায়েরি (জিডি) করা হয়।
৭৪ দিন আগে
চট্টগ্রাম আদালতের ১,৯১১ মামলার নথি গায়েব
চট্টগ্রাম আদালত থেকে এক হাজার ৯১১টি মামলার নথির কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এ ঘটনায় সোমবার (৬ জানুয়ারি) নগরের কোতোয়ালি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মফিজুল হক ভুঁইয়া।
পিপির কার্যালয়ের সামনে বারান্দা থেকে এই নথি গায়েবের ঘটনায় বিস্মিত আইনজীবীরা। তারা বলছেন, হত্যা, মাদক, চোরাচালান, বিস্ফোরণসহ বিভিন্ন মামলার এসব নথি বিচারিক কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
আইনজীবীরা আরও বলছেন, এসব নথি না থাকলে অপরাধ প্রমাণ করা কঠিন হবে। এছাড়া ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি করেন তারা।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কার্যালয়ে ২৮-৩০টি আদালতের কেস ডকেট রক্ষিত ছিল। জায়গা-স্বল্পতার কারণে ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে পিপি কার্যালয়ের সামনের বারান্দায় প্লাস্টিকের বস্তায় এক হাজার ৯১১টি মামলার কেস ডকেট পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় রাখা ছিল।
আরও পড়ুন: সুনামগঞ্চে ৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর আদালতে আত্মসমর্পণ
আদালতের অবকাশকালীন ছুটির সময় অফিস বন্ধ থাকায় গত ১৩-৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নথিগুলো হারিয়ে গেছে। খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যায়নি।
কয়েকজন বিচারপ্রাপ্তি জানান, বিচারিক কাজে সিডি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অভিযোগপত্রের সঙ্গে আদালতে সিডি জমা দিতে হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিডিতে মামলার ধারাবাহিক অগ্রগতির বিবরণ লিখে রাখেন।
জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন চৌধুরী ইউএনবিকে বলেন, ‘মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিডিতে মামলার ধারাবাহিক অগ্রগতির বিবরণ লিখে রাখেন। তদন্ত কর্মকর্তার পরিবর্তন হলে নতুন কর্মকর্তাও একই সিডিতে বিবরণ লেখেন। সে অনুযায়ী আদালতে সাক্ষ্য দেন। সিডি থাকলে ৫ থেকে ১০ বছর পরও সাক্ষ্য দিতে সুবিধা হয়।’
নইলে মামলা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: সিলেটের আদালতে ছাত্রলীগের ২২ নেতাকর্মীর আত্মসমর্পণ
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. মফিজুল হক ভূঁইয়া বলেন, ‘আদালতের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থান থেকে মামলার নথি হারিয়ে যাওয়ার ঘটনা ছোটখাটো বিষয় নয়। এগুলো গায়েব করার পেছনে কে বা কারা জড়িত, তা বের করতে হবে।’ আসামিরা মামলা থেকে সুবিধা নেওয়ার জন্য এ কাজ করতে পারেন বলে তার ধারণা।
৭৭ দিন আগে
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর: চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণ রণক্ষেত্র
ঢাকায় আটক হওয়া বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে তার অনুসারীদের সঙ্গে পুলিশের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) কোতোয়ালী থানার নিউমার্কেট মোড়ের স্বাধীনতা স্তম্ভে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে হওয়া মামলায় রাজধানী ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার হওয়া চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে আদালতে হাজির করা হয়। তার পক্ষের আইনজীবীরা জামিন আবেদন করলে বেলা পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম ৬ষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কাজী শরীফুল ইসলাম শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন।
এই আদেশের পরপরই এজলাসের বাইরে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের ভক্ত-অনুসারীরা। এরপর প্রায় আধঘণ্টা এজলাসের বাইরেই অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন তারা। বেলা সোয়া ১২টার দিকে তাকে এজলাস থেকে বের করে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে প্রিজনভ্যানে তোলা হলে প্রিজনভ্যানের সামনেই বসে বিক্ষোভ করতে থাকেন বিক্ষোভকারীরা।
এদিকে, বিকালে একই আদালতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানি অনুষ্ঠিত হলে আদালত বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকালে শুনানির দিন ধার্য করেন। এর পরপরই কড়া নিরাপত্তার মাঝে তাকে কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ কারাগারে
দুপুর ১২টার পরপরই আদালত প্রাঙ্গণে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন চিন্ময় কৃষ্ণের অনুসারী ও আইনজীবীদের একাংশ। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্যকে নির্বিকার দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। প্রায় তিন ঘণ্টা তারা প্রিজনভ্যান আটকে রাখার পর বেলা ৩টার দিকে অ্যাকশনে যায় পুলিশ। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ এবং লাঠিচার্জ শুরু করে পুলিশ।
বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা একপর্যায়ে আদালত ভবনের দ্বিতীয় তলায়ও আন্দোলনকারীদের ধাওয়া দেন। এ ঘটনায় আইনজীবীদের একাংশ ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য, কোতোয়ালী থানার নিউমার্কেট মোড়ের স্বাধীনতা স্তম্ভে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে হওয়া মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
এরপর মঙ্গলবার ভোরে তাকে চট্টগ্রাম নেওয়ার পর চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। তারপর বেলা ১১টার দিকে তাকে চট্টগ্রাম আদালতে নেওয়া হয়।
এর আগে, বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ গত ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে সমাবেশ করে। চিন্ময় কৃষ্ণ দাস এই মঞ্চেরও মুখপাত্র। ওই সমাবেশের পরপরই তার বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ এনে চট্টগ্রামে একটি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করেন বিএনপি নেতা ফিরোজ খান (পরে বহিষ্কৃত)।
আরও পড়ুন: ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ ব্রহ্মচারী গ্রেপ্তার
সম্প্রতি, বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সংখ্যালঘু জোট নামে দুটি সংগঠন ‘বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের’ ব্যানারে কর্মসূচি পালন শুরু করে। নতুন এই জোটের মুখপাত্র করা হয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে। এই জোট ৮ দফা দাবিতে কয়েকদিন ধরে রংপুরে সমাবেশ করেছে।
অন্যদিকে, সম্প্রতি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে বহিষ্কার করেছে ইসকন (আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ) বাংলাদেশ।
১১৮ দিন আগে
চট্টগ্রাম আদালতে বোমা হামলা: ‘বোমা’ মিজানের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রাম আদালত ভবনে পুলিশ চেক পোস্টে আত্মঘাতী বোমা হামলা মামলার রায়ে জেএমবির শীর্ষ নেতা মিজান ওরফে জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমা মিজানকে মৃত্যুদণ্ড এবং অপর আসামি জাবেদ ইকবালকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত।
বোমা হামলার ঘটনার প্রায় ১৬ বছরের মাথায় আজ রবিবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক আব্দুল হালিমের আদালতে মামলার যায় ঘোষণা করেন।
রায় ঘোষণার পর আদালত প্রাঙ্গণে চট্টগ্রাম সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মনোরঞ্জন দাশ বলেন, এ মামলার মোট ৫ জন আসামি ছিলেন। তারা হলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) প্রধান শায়খ আবদুর রহমান, তার সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিদ্দিকুর রহমান ওরফে বাংলা ভাই এবং জেএমবির সামরিক কমান্ডার আতাউর রহমান সানি, জেএমবির শীর্ষ নেতা মিজান ওরফে জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমা মিজান ও জাবেদ ইকবাল। এর মধ্যে প্রথম তিনজনকে অন্য মামলায় ফাঁসি হওয়ায় তাদের নাম এ মামলা থেকে বাদ দেয়া হয়। মামলার একমাত্র আটক আসামি জাবেদ ইকবাল কারাগারে আছেন। মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত বোমা মিজান বর্তমানে পলাতক রয়েছেন।
জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে হাজিরা দেয়ার জন্য ময়মনসিংহের আদালতে নেওয়ার পথে ত্রিশাল এলাকায় প্রিজন ভ্যানে হামলা চালিয়ে পুলিশের কাছ থেকে তিন জঙ্গিকে ছিনিয়ে নেয় অন্য জঙ্গিরা। এর মধ্যে একজন বোমা মিজান। এরপর বোমা মিজানকে আর গ্রেপ্তার করা যায়নি। অপর যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত অপর আসামি জাবেদ ইকবালকে রায় ঘোষণাকালে আদালতে হাজির করা হয়।
২০০৫ সালের ২৯ নভেম্বর সকালে চট্টগ্রাম আদালত ভবনের পুলিশ চেক পোস্টের সামনে বোমা হামলা চালায় জঙ্গিরা। ঘটনাস্থলে মারা যান পুলিশ কনস্টেবল রাজীব বড়ুয়া ও ফুটবলার শাহাবুদ্দীন। আহত হন পুলিশ কনস্টেবল আবু রায়হান, সামসুল কবির, রফিকুল ইসলাম, আবদুল মজিদসহ ১০ জন।
পড়ুন: ফরিদপুরে মাদরাসাছাত্রী ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
আদালত সূত্রে জানা যায়, এ ঘটনায় নগরীর কোতোয়ালি থানায় দায়েরকৃত মামলায় ২০০৬ সালের ১৮ মে চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের তৎকালীন পরিদর্শক হ্লা চিং প্রু জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমান্ডার জাবেদ ইকবাল ওরফে মোহাম্মদ ও বোমা তৈরির কারিগর জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমারু মিজানসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন।
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে ২০০৬ সালের ১৬ জুলাই মামলাটির অভিযোগ গঠন করা হয়। এর মধ্যে অন্য একটি মামলায় বাকি তিনজন, নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) প্রধান শায়খ আবদুর রহমান, তার সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিদ্দিকুর রহমান ওরফে বাংলা ভাই এবং জেএমবির সামরিক কমান্ডার আতাউর রহমান সানি নামের তিন আসামির ফাঁসির আদেশ হয়। ফলে এ মামলা থেকে তাদের বাদ দেয়া হয়েছিল। চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে ২০০৬ সালের ১৬ জুলাই মামলাটির অভিযোগ গঠন করে। পরে মামলার বিচার চলছিল প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে।
২০০৮ সালে মামলাটি চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করা হয়। সাক্ষীরা হাজির না হওয়ায় ১৩৫ কার্যদিবসের মধ্যে মামলাটি নিষ্পত্তি করা যায়নি। পরে মামলাটি প্রথম অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে ফেরত যায়। পরে পুনরায় ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে মামলাটি চট্টগ্রাম বিভাগীয় ট্রাইব্যুনালে পাঠান চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ। ২০১৮ সালে চট্টগ্রাম সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনালের গঠন করা হলে চট্টগ্রামের জঙ্গিদের সব মামলা এই ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। একই বছর ৬ আগস্ট মামলাটি সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনালে রিসিভ করেন।
দীর্ঘ ১৬ বছর মামলা চলার পর রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে এবং মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ ৩২ জনের সাক্ষী আদালতে হাজির করেছেন। আসামিপক্ষে আসামি জাবেদ ইকবাল নিজেই সাক্ষী দিয়েছেন। সাক্ষীদের সাক্ষ্যপ্রমাণ এবং আলামত জব্দের মধ্য দিয়ে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণ করতে রাষ্ট্রপক্ষ সক্ষম হয়েছে বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।
পড়ুন: কুষ্টিয়ায় সাব রেজিস্ট্রার নূর মোহাম্মদ হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
কলেজছাত্র হত্যা: ২ আসামির মৃত্যুদণ্ড, ৪ জনের যাবজ্জীবন
১২৬৮ দিন আগে
৯১ লাখ টাকা আত্মসাত: চট্টগ্রাম আদালতে প্রতারক সাহেদ
করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নিয়ে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেপ্তার রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমকে রবিবার চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হয়েছে।
১৬২৫ দিন আগে
বোয়ালখালীর সাবেক ওসি হিমাংশুসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
শিক্ষানবিশ আইনজীবী সমর কৃঞ্চ চৌধুরীকে অস্ত্র ও ইয়াবা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগে চট্টগ্রামের বোয়ালখালী থানার সাবেক ওসি হিমাংশু কুমার দাশসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
১৬৫২ দিন আগে