কোষাধ্যক্ষ
কুবিতে নতুন উপাচার্য, উপউপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ
অষ্টম উপাচার্য হিসেবে অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলীকে কুবির উপাচার্য পদে, অধ্যাপক ড. মাসুদা কামালকে উপউপাচার্য পদে এবং অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সোলায়মানকে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সরকারি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উপসচিব মো. শাহীনুর ইসলামের সই করা আলাদা তিনটি প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
আরও পড়ুন: ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে কুবি উপাচার্যের পদত্যাগ
প্রজ্ঞাপনগুলোতে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে অষ্টম উপাচার্য হিসেবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী। এছাড়া উপউপাচার্য হিসেবে লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল এবং কোষাধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সোলায়মান।
প্রজ্ঞাপনগুলোতে আরও বলা হয়, নিয়োগ করা পদে এ নিয়োগ যোগদানের তারিখ হতে কার্যকর হবে। প্রত্যেকে চার বছর এ দায়িত্ব পালন করবেন।
আরও পড়ুন: ৫৩ দিনের বন্ধ শেষে কুবিতে ক্লাস শুরু হচ্ছে আজ
১ মাস আগে
পদত্যাগ করলেন পাবিপ্রবির উপউপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ
ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপউপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ।
সোমবার (১২ আগস্ট) দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব বরাবর পদত্যাগপত্র দিয়েছেন এই দুই শিক্ষক।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে পাবিপ্রবি উপাচার্যের সাক্ষাৎ
পদত্যাগকারী শিক্ষকরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মোস্তফা কামাল খান ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সালাহ্উদ্দিন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বিজন কুমার ব্রক্ষ্ম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘তারা দুই জন পদত্যাগ করেছেন। পদত্যাগের কারণ হিসেবে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ উল্লেখ করেছেন। এর বেশিকিছু বলা সম্ভব নয়।’
আরও পড়ুন: কোটা পদ্ধতি পুনরায় সংস্কারের দাবিতে পাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
পাবিপ্রবিতে ২ শ্রমিক নিহতের ঘটনায় পিডিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তার ১
৩ মাস আগে
হল উদ্ধারে মঙ্গলবার আন্দোলনে নামবে জবি শিক্ষার্থীরা, কোষাধ্যক্ষ-শিক্ষকদের পাশে থাকার আহ্বান
বিশ্ববিদ্যালয়ের দখলকৃত হল উদ্ধারের জন্য আন্দোলনে নামবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা। কোষাধ্যক্ষ ও শিক্ষকদের পাশে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
একইসঙ্গে ধূপখোলা মাঠকেও শিক্ষার্থীরা পূর্বের ন্যায় নিজেদের দখলে নেবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষার্থীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবীর চৌধুরীর নেতৃত্বে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বেদখল হওয়া হলগুলো দখলমুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: জবি উপাচার্যকে পদত্যাগে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, শিক্ষার্থীদের ১৩ দফা দাবি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক নুর নবী সোমবার (১২ আগস্ট) এ ঘোষণা দিয়েছেন।
এ সময় তিনি বলেন, ‘ট্রেজারার অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবীর তার স্বপদে বহাল থাকবেন। তার নেতৃত্বে সকাল ১০টায় হল আন্দোলন শুরু হবে। সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এই আন্দোলনের পাশে থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। এছাড়া ট্রেজারার আমাদের ১৩ দফা শুনেছেন। আশাকরি ট্রেজারার ১৩ দফা মেনে নেবেন এবং তিনি সেই আশ্বাসও দিয়েছেন।’
শিক্ষার্থীদের ১৩ দফা দাবি হলো-
১. ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জবির ভিসি, প্রক্টরসহ সম্পূর্ণ প্রক্টোরিয়াল বডি, হল প্রভোস্ট, ছাত্র কল্যাণ দপ্তরের প্রধান ও রেজিস্ট্রারকে পদত্যাগ করতে হবে।
২. ক্যাম্পাসের ভেতরে লেজুড়বৃত্তির ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। ক্যাম্পাসের বাইরে তার রাজনৈতিক পরিচয় থাকতে পারে। এটা যে কারও ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্ত, ক্যাম্পাসের ভেতরে সবাই সাধারণ ছাত্র।
৩. আন্দোলনে শহীদ ও আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার সার্বিক খরচ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে বহন করতে হবে।
৪. আগে যারা ছাত্রলীগের পদধারী ছিলেন এবং এর ওপর ভিত্তি করে যারা ক্যাম্পাসে চাকরি পেয়েছেন, নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকসহ যারা এখনও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত, যারা শহীদ ও আহত সহযোদ্ধাদের নিয়ে ঠাট্টা-টিটকারি করেছেন তাদের আগামী দুইদিনের মধ্যে চাকরি থেকে অব্যহতি নিতে হবে।
৫. আগামী ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (জকসু) নীতিমালা প্রণয়ন করে একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।
৬. দখল হওয়া হলগুলো অবিলম্বে দখলমুক্ত করতে হবে। এছাড়া মেধার ভিত্তিতে আসন বরাদ্দ দিতে হবে।
৭. জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নির্মাণ কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। সেক্ষেত্রে সেনাবাহিনীকে ক্যাম্পাসের দায়িত্ব প্রদান করতে হবে।
৮. শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করতে শিক্ষক রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। শিক্ষক নিয়োগে ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। গবেষণায় বরাদ্দ বাড়াতে হবে।
৯. ক্যাফেটেরিয়ার জন্য বাজেট বরাদ্দ রেখে খাবারের মান উন্নত করতে হবে। খুব তাড়াতাড়ি নতুন ক্যাফেটেরিয়ার নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করতে হবে।
১০. নারী শিক্ষার্থীদের কমন রুমের মান উন্নত করা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে এবং যৌন হয়রানি বন্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে।
১১. ক্যাম্পাসের আশপাশে চাঁদাবাজি ও রাজনীতির নামে টেন্ডারবাজি বন্ধের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১২. পোষ্য কোটা বাতিল ও রাজনৈতিক নিয়োগ-বাণিজ্য আজীবনের জন্য বন্ধ করতে হবে।
১৩. গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে স্বতন্ত্র ভর্তি পরীক্ষা নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে হবে।
আরও পড়ুন: জবির ছাত্রকল্যাণ-পরিবহন পরিচালকসহ একাধিক দপ্তরপ্রধানের পদত্যাগ
আল্টিমেটামের ৪ ঘণ্টার মধ্যেই জবি উপাচার্যের পদত্যাগ
৩ মাস আগে
বিএসএমএমইউ ভিসি, প্রো-ভিসি ও কোষাধ্যক্ষের মেয়াদ ৪ বছর বাড়াতে সংসদে বিল উত্থাপন
উপাচার্য, উপউপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষের মেয়াদ চার বছর বাড়ানোর লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার সংসদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (সংশোধন) বিল, ২০২৩ উত্থাপন করা হয়েছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বিলটি সংসদে উত্থাপন করেন এবং পরবর্তী পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট যাচাই-বাছাই কমিটিতে পাঠানো হয়। কমিটিকে সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
খসড়া আইনটি ১৯৯৮ সালের বিদ্যমান আইনে বেশ কয়েকটি পরিবর্তন আনার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছিল।
এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপউপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষের মেয়াদ তিন বছর, যা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে চার বছর বাড়ানো হবে।
আরও পড়ুন: সংসদে বাণিজ্য সংগঠন (সংশোধন) বিল, ২০২৩ উত্থাপন
সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে আশপাশে জমায়েত ও অস্ত্র বহন নিষিদ্ধ করেছে ডিএমপি
১ বছর আগে
বিএসএমএমইউ কোষাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে পদ পেতে জালিয়াতির অভিযোগ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ আতিকুর রহমান চাকরির মেয়াদ ও পদোন্নতি নিশ্চিত করতে জালিয়াতি ও অসঙ্গতির আশ্রয় নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
তার বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ে দাখিলকৃত নথি অনুযায়ী, ডা. আতিকুর বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে সহকারী অধ্যাপক থেকে সহযোগী এবং পরে পূর্ণ অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান।
বিএসএমএমইউতে চাকরি স্থায়ী করতে তিনি প্রতারণার আশ্রয় নেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম হাসপাতালে বিল জালিয়াতির চেষ্টা, ৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ
ডক্টর মোহাম্মদ আতিকুর রহমান মঙ্গলবার ইউএনবিকে ফোনে বলেন, তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের অনুমোদনে তিনি পদোন্নতি পেয়েছেন। তিনি আরও বলেন, নিয়োগ ও পদোন্নতি নিয়ে কোনো অনিয়ম নেই।
রেসপিরেটরি মেডিসিনের অধ্যাপক ডা. আতিকুরকে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে তিন বছরের জন্য বিএসএমএমইউ’র কোষাধ্যক্ষ নিযুক্ত করা হয়েছিল।
তিনি ২০২১ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে তিন বছরের জন্য পুনরায় নিযুক্ত হন।
১৯৬৯ সালে জন্ম নেওয়া আতিকুর ১৯৯৪ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে মেডিসিন ও সার্জারিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।
তিনি ২০২২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তার ডাক্তারের মেডিসিন ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপর ২০১৪ সালে আমেরিকান কলেজ অব চেস্ট ফিজিশিয়ান থেকে তার এফসিসিপি ডিগ্রি অর্জন করেন।
আরও পড়ুন: জালিয়াতির মাধ্যমে রপ্তানি: ৭ কনটেইনার পণ্য জব্দ
১ বছর আগে
শাবিপ্রবির প্রথম নারী কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আমিনা পারভীন
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) প্রথম নারী কোষাধ্যক্ষ পদে নিয়োগ পেলেন সমাজকর্ম বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক আমিনা পারভীন।
রবিবার (৩০ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোছা. রোখছানা বেগম সাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তার নিয়োগের বিষয়টি জানানো হয়।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে ৩০ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-১৯৮৭ এর ১৪ (১) অনুযায়ী অধ্যাপক আমিনা পারভীনকে চার বছরের জন্য এ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়।
নতুন কোষাধ্যক্ষ হিসেবে অধ্যাপক আমিনা পারভীন বলেন, কোষাধ্যক্ষ পদটি আমার জন্য একটি বড় দায়িত্ব। আমাকে এ দায়িত্ব অর্পণের জন্য মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য মহোদয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক কল্যাণের জন্য আমি সম্ভাব্য সবকিছু করতে সচেষ্ট থাকবো।
এছাড়া এই দায়িত্ব সফলভাবে পালনের জন্য সকলের সহযোগিতা ও দোয়া চাই।
উল্লেখ্য, পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলায় জন্ম ও বেড়ে উঠা অধ্যাপক আমিনা পারভীন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ১৯৮৫-৮৬ শিক্ষাবর্ষের সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন।
একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৮-৮৯ শিক্ষাবর্ষে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।
এছাড়াও ২০০৭ সালে সুইডেনের গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজকর্মে ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার্স অব সাইন্স ইন সোশাল ওয়ার্ক(আইএমএসএসডব্লিও) এ ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।
তিনি ১৯৯৬ সালের ৯ এপ্রিল শাবিপ্রবির সমাজকর্ম বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন।
অধ্যাপক আমিনা পারভীন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি, একাধিকবার কার্যকরী সদস্য, হল প্রাধ্যক্ষ, সিন্ডিকেট সদস্য, বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের উপদেষ্টা, সমাজকর্ম বিভাগের প্রধানসহ প্রশাসনিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।
এছাড়াও বর্তমানে তিনি শাবিপ্রবির প্রথম নারী ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালকের দায়িত্বে আছেন।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে ডি-নথি কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
গবেষণা দক্ষতায় ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন শাবিপ্রবির ৪ শিক্ষক
১ বছর আগে
উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ ছাড়াই এক মাস ধরে চলছে ইবি
উপাচার্য (ভিসি) ও কোষাধ্যক্ষের দুটি পদ এক মাস ধরে শূন্য থাকায় কুষ্টিয়ায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
৪ বছর আগে