খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার
দেশে শিশুশ্রমিকের সংখ্যা ১৭ লাখ: জাতীয় সংসদে প্রতিমন্ত্রী
দেশে প্রায় ১৭ লাখ শিশুশ্রমিক রয়েছে এবং তাদের মধ্যে ১২ লাখ শিশু ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত।
সংসদে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাবিব হাসানের এক প্রশ্নের জবাবে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০১৩ সালের জরিপ অনুযায়ী দেশে শিশুশ্রমিকের সংখ্যা ১৭ লাখ। ২০০৩ সালের জরিপ অনুসারে, শিশুশ্রমিকের সংখ্যা ছিল ৩৪ লাখ।
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, বর্তমানে দেশে কোনো খাদ্যসংকট নেই।
আরও পড়ুন: বিরোধীরা আমার ব্যর্থতা খুঁজে পেলে সংশোধন করব: সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
গত অর্থবছরে ৩৮০ দশমিক ৪৮ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ১০ দশমিক ৮২ লাখ মেট্রিক টন গমসহ ৩৯১ দশমিক ৩০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য উৎপাদিত হয়েছে। চলতি অর্থবছরেও দেশে খাদ্যসংকটের কোনো আশঙ্কা নেই বলেও দাবি করেন মন্ত্রী।
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের অপর এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে ১৮৩টি পোশাক কারখানাকে ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) থেকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: সংসদে সার্বজনীন পেনশন পদ্ধতি প্রবর্তন বিল পাস
১ বছর আগে
ওএমএস: ১ সেপ্টেম্বর থেকে ১৫ টাকা কেজিতে চাল পাওয়া যাবে
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ও খোলাবাজারে চাল বিক্রি (ওএমএস) কর্মসূচি চালু করবে সরকার।
তিনি বলেন, ওই দিন থেকে ৫০ লাখ পরিবারের চার কোটি মানুষকে লক্ষ্য করে ব্যাপকভাবে ওএমএস কার্যক্রম শুরু হবে। এর ফলে বাজারে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে বলেও আশা করেন তিনি।
রবিবার সচিবালয়ে নিজ কার্যলয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ওএমএস চাল কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি খাদ্যমন্ত্রীর
তিনি বলেন, আমাদের দুই হাজার ১৩ জন ডিলার আছে। প্রত্যেক ডিলার প্রতিদিন দুই মেট্রিক টন করে চাল পাবে। ভোক্তারা মাসের হিসাবে ১৫ টাকা প্রতি কেজি দরে ৩০ কেজি চাল পাবেন।
এই কর্মসূচি জেলা শহর, পৌরসভা বা সিটি এলাকায় একযোগে চলবে বলে জানানো হয়েছে।
২ বছর আগে
বাংলাদেশে ৩ লাখ মেট্রিক টন গম রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভিকেন্তিয়েভিচ মানতিতস্কি বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে তিন লাখ মেট্রিক টন গম রপ্তানির আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনে রাশিয়া ভূমিকা রাখতে আগ্রহী।
প্রাথমিকভাবে তিনি তিন লাখ মেট্রিক টন গম রপ্তানির সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বাংলাদেশ সচিবালয়ে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ও গম রপ্তানীসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
এসময় খাদ্যমন্ত্রী রাশিয়ার গম রপ্তানির আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কোন্নয়নে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। এ সম্পর্ক বাণিজ্য-বিনিয়োগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্রমান্বয়ে সম্প্রসারিত হচ্ছে। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা পরবর্তী যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের অর্থনীতি ও অবকাঠামো পূনর্গঠনে রাশিয়ার সহযোগিতার কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন তিনি।
এসময় খাদ্য সচিব মো. ইসমাইল হোসেন, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেনসহ খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতুর সুবাদে প্রথমবার গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানির সাক্ষী হলো মোংলা বন্দর
১০ মাস পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু
২ বছর আগে
বাঙালি জাতির অসীম সাহসের প্রতীক পদ্মা সেতু: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, স্বাধীনতাত্তোর বাঙালি জাতির অসীম সাহসের প্রতীক পদ্মা সেতু।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন বাঙালি জাতি কারো কাছে মাথা নত করতে পারে না। নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সক্ষমতা প্রমাণ করে দিয়েছেন। কোনো ষড়যন্ত্রই পদ্মা সেতুর কাজ বন্ধ করতে পারে নাই।
মঙ্গলবার নওগাঁর নিয়ামতপুরে জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি ও বাইসাইকেল বিতরণ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: অভিযানের ফলে চালের দাম কমেছে: খাদ্যমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। আগামী ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের দিন বাঙালি জাতির আরেকটি বিজয়ের দিন। এই দিন সারা দেশের মানুষ উৎসব করবে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা লাভের পর দেশবাসী যেভাবে আনন্দ করেছিলেন একইভাবে দেশের মানুষ পদ্মা সেতু উদ্বোধনের দিন আনন্দ উৎসবে মেতে উঠবে।
আরও পড়ুন: নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করেছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
দেশে যখন শান্তি বিরাজ করছে, তখন দেশকে অস্থিতিশীল করতে একটি চক্র পাঁয়তারা করছে। তাই পদ্মা সেতু উদ্বোধনের দিনে কেউ যেন দেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে সেদিকে নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
২ বছর আগে
চালের বাজার স্বাভাবিক রাখতে বেসরকারিভাবে চাল আমদানি: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, আজ খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় বাজার স্থিতিশীল রাখতে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছে। মিটিংয়ের রেজ্যুলেশনসহ সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর কাছে দ্রুতই পাঠানো হবে এবং এরপর পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
সোমবার সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, চাল শুল্কমুক্তভাবে যেন আনা যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এতে করে কৃষক, বাজার ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্যরা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেটা নিশ্চিত করা হবে। তবে এ বিষয়ে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে।
চলমান অভিযান নিয়ে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, অভিযানের সুফল ভোক্তা পেতে শুরু করেছে। বেসরকারিভাবে আমদানি হলেও অবৈধ মজুদদারদের বিরুদ্ধে চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এর আগে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সভাপতিত্বে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির (এফপিএমসি) ভার্চুয়াল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, মৎস ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান বৈঠকে উপস্থিত থেকে মতামত পেশ করেন।
এছাড়াও বৈঠকে এনবিআর এর চেয়ারম্যান, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সচিব ( সমন্বয় ও সংস্কার) এবং খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব অংশ নেন।
আরও পড়ুন: অভিযানের ফলে চালের দাম কমেছে: খাদ্যমন্ত্রী
নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করেছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে
অভিযানের ফলে চালের দাম কমেছে: খাদ্যমন্ত্রী
বাজারে অব্যাহত অভিযানের ফলে চালের দাম কমেছে বলে দাবি করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
রবিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা বন্ধের দিনেও অভিযান পারচালনা করেছি। যেখানেই অবৈধ মজুদ পেয়েছি সেখানেই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করেছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের অব্যাহত অভিযানে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে এসেছে এটা বলবো না তবে বাজার নিম্নমুখী। অভিযান চলবে।
২ বছর আগে
নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করেছে সরকার: খাদ্যমন্ত্রী
সুস্থ-সুন্দর ও মেধাবী জাতি গঠনের উদ্দেশে সরকার নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করেছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, ‘সুস্থ সুন্দর ও মেধাবী জাতি গঠন আমাদের উদ্দেশ্য। সে লক্ষ্যে সরকার নিরাপদ খাদ্য আইন প্রণয়ন করেছে। এর ধারাবাহিতায় আম চাষিদের নিরাপদ উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও সংরক্ষণ বিষয়ে সচেতন করা হচ্ছে। যাতে তারা ভোক্তাকে নিরাপদ আম পৌঁছে দিতে পারে।’
শুক্রবার রাজশাহীর সাপাহার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে নিরাপদ উপায়ে আম উৎপাদন,সংগ্রহ, পাকানো, পরিবহন ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে জনসচেতনতামূলক কর্মশালায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: মজুতদারীদের বিরুদ্ধে অভিযান আরও জোরালো হবে: খাদ্যমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, এক সময় চাষাবাদের বাইরে থাকা বরেন্দ্র অঞ্চল সাপাহারে এখন প্রচুর আম চাষ হচ্ছে। এ অঞ্চলের সুস্বাদু আমের ব্র্যান্ডিং করতে হবে। বিশ্ব বাজারে সাপাহারের নিরাপদ আম পৌঁছে দিতে কাজ চলছে।
আম চাষিদের উদ্দেশ্যে সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, কর্মশালায় লব্ধ জ্ঞান অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। এক একজন কৃষক প্রশিক্ষকের ভূমিকা পালন করবেন।
রিসোর্স পার্সনদের উদ্দ্যেশে তিনি বলেন, আম চাষিরা যে ভাষায় সহজে বুঝতে পারে সে ভাষায় বোধগম্য করে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আর সেটা করতে পারলে প্রশিক্ষণের উদ্দ্যেশ্য সহজ হবে।
সাপাহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আব্দুল কাইউম সরকার এবং সাপাহার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহ্জাহান হোসেন বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: ধান মজুতের অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমেছে ব্যবসায়ীরা: খাদ্যমন্ত্রী
কর্মশালায় নিরাপদ উপায়ে আম উৎপাদন,সংগ্রহ, পাকানো, পরিবহন ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে সেশন পরিচালনা করেন রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলীম উদ্দিন।
২ বছর আগে
ধান মজুতের অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমেছে ব্যবসায়ীরা: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ধান মজুতের অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমেছে ব্যবসায়ীরা।
তিনি বলেন, ধান কিনে মজুত করার অসুস্থ প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের মাঝে। সবাই প্রতিযোগিতা করে ধান কিনছে, ভাবছে ধান কিনলেই লাভ। এ অসুস্থ প্রতিযোগিতা ভালো পরিণতি আনবে না।’
রবিবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয় থেকে ‘বোরো ২০২২ মৌসুমে অভ্যন্তরীণ সংগ্রহ ও বাজার মনিটরিং সংক্রান্ত অনলাইন মতবিনিময় সভায়’ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মন্ত্রী এই সব কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, অধিকাংশ মিল মালিক বাজার থেকে ধান কিনলেও তারা উৎপাদনে যাচ্ছেন না।
আরও পড়ুন: সততা ও নিষ্ঠার সাথে দেশ গঠনে অবদান রাখার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
বাজারে নতুন চাল এখনও আসছে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখন বাজারে যে চাল পাওয়া যাচ্ছে তা গত বছরের পুরাতন চাল। তাহলে নতুন ধান যাচ্ছে কোথায়? মিল মালিকদের প্রতি এ প্রশ্ন রাখেন মন্ত্রী।
এ অবস্থা চলতে দেয়া হবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, কে কত পরিমাণ ধান কিনছেন এবং কে কত পরিমাণ চাল ক্রাসিং করে বাজারে ছাড়ছেন তা খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন করপোরেট হাউস ধান চালের ব্যবসা শুরু করেছে। তারা বাজার থেকে ধান কিনে মজুত করছেন এবং প্যাকেটজাত করছেন। প্যাকেটজাত চাল বেশি দামে বাজারে বিক্রিও হচ্ছে। তাই চালের ব্যবসায় সম্পৃক্ত কর্পোরেট হাউসগুলোর সঙ্গে দ্রুততম সময়ে বৈঠক করতে খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন মন্ত্রী।
ভারত থেকে গম দেয়া বন্ধ হচ্ছে গুজব ছড়িয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে অথচ শুধু ভারত নয় বিশ্বের অনেক দেশ বাংলাদেশকে গম দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে চিঠি পাঠিয়েছে বলে উল্লেখ করেন সাধন চন্দ্র মজুমদার।
আরও পড়ুন: কিছু অসাধু ব্যবসায়ী দেশে জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, উত্তরাঞ্চলে ঝড় ও বৃষ্টিতে ধানের ক্ষতি হয়েছে। কোন জেলায় কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক হিসাব জানা না গেলে ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণের সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব হবে না। তাই কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের সঠিক তথ্য দেয়ার নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।
২ বছর আগে
সততা ও নিষ্ঠার সাথে দেশ গঠনে অবদান রাখার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
পবিত্র রমজান আমাদের সহমর্মিতা, সংযম ও ধৈর্য শিক্ষা দেয়। এই শিক্ষার আলোকে সকলকে সততা ও নিষ্ঠার সাথে দেশ গঠনে অবদান রাখার আহ্বান জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
শুক্রবার নওগাঁ সার্কিট হাউজ প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসন আয়োজিত ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে করোনা মোকাবিলায় আমরা সক্ষম হয়েছি। সততা, নিষ্ঠা ও নিয়মানুবর্তিতার মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনে দলমতের ঊর্ধ্বে থেকে কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: কিছু অসাধু ব্যবসায়ী দেশে জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়েছে: খাদ্যমন্ত্রী
এসময় ঐক্যের বন্ধনে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনের বার্তা নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছানোর আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য নিজামউদ্দিন জলিল জন, সাবেক সংসদ সদস্য শাহিন মনোয়ারা হক,জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসান, পুলিশ সুপার মো. আব্দুল মান্নান মিয়া, সিভিল সার্জন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২ বছর আগে
অনলাইন মনিটরিংয়ের আওতায় আসবে খাদ্য অধিদপ্তরের কার্যক্রম: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, সহসাই অনলাইন মনিটরিংয়ের আওতায় আসবে খাদ্য অধিদপ্তরের কার্যক্রম।
তিনি বলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয় সততায় পিছিয়ে নেই, প্রযুক্তি ব্যবহারের দক্ষতায়ও পিছিয়ে থাকবে না। অনলাইন ফুড স্টক অ্যান্ড মার্কেট মনিটরিং সিস্টেম চালুর ফলে খাদ্যশস্য সংগ্রহ, চলাচল, বিতরণ ও সংরক্ষণে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুশাসন নিশ্চিত হবে।
মঙ্গলবার ঢাকায় সিরডাপ আন্তর্জাতিক মিলনায়তনে ‘অনলাইন ফুড স্টক অ্যান্ড মার্কেট মনিটরিং সিস্টেম’ শীর্ষক কর্মশালায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: পরনির্ভরতা কমাতে কৃষি প্রণোদনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে: খাদ্যমন্ত্রী
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন,ডিজিটাল বাংলাদেশের কার্যকারিতা করোনাকালে প্রতীয়মান হয়েছে। ডিজিটাল পদ্ধতি থাকায় জনসাধারণের কাছে সহজেই সেবা পৌঁছে দেয়া সম্ভব হয়েছে।
প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আপনাদের বলেছিলাম কাজের গুণগত মান ও সময়ক্ষেপণ যাতে না হয় সেদিকে সুদৃষ্টি রাখবেন। আপনারা সঠিক সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করবেন। কাজের গুণগত মানের সঙ্গে আমরা কোন আপস করবো না।
মন্ত্রী খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন,সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে। ডিজিটাল যুগে নিজেদের প্রযুক্তির সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। সেই সঙ্গে সেবাদানের মানসিক প্রস্তুতিও থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: বাজারে মোটা চালের দাম বাড়েনি: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. শাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানম, বেক্সিমকো কম্পিউটার্রস লিমিটেডের সিনিয়র অ্যাডভাইজার সামিরা জুবেরি হিমিকা ও খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক হিসাব ও অর্থ মো. মাহমুদ হাসান।
২ বছর আগে