উদ্বোধন
অলিম্পিক গেমসের উদ্বোধনের দিনে ফ্রান্সে অগ্নিসংযোগ, দ্রুতগতির ট্রেন চলাচল ব্যাহত
অলিম্পিক গেমসের উদ্বোধনীর দিনে অগ্নিসংযোগের কারণে ফ্রান্সের আটলান্টিক, উত্তর ও পূর্বাঞ্চলীয় রুটে টিজিভি হাইস্পিড ট্রেন চলাচল মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে।
স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৬ জুলাই) সকালে দেশটির জাতীয় রেল কোম্পানি এসএনসিএফ এই তথ্য জানিয়েছে।
এসএনসিএফ জানায়, এই হামলায় অন্তত ৮ লাখ যাত্রী ভোগান্তিতে পড়েছেন। কিছু ট্রেনের গতিপথ ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় বিপুল সংখ্যক ট্রেনের যাত্রা বাতিল করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: গাজায় যুদ্ধাপরাধীদের গ্রেপ্তারের আবেদনে ফ্রান্স-বেলজিয়ামের সমর্থন
দেশটির ক্রীড়া এবং অলিম্পিক ও প্যারালিম্পিক গেমস মন্ত্রী অ্যামেলি ওডিয়া-কাস্তেরা স্থানীয় সংবাদমাধ্যম বিএফএমটিভিকে জানান, এর কারণে প্যারিস অলিম্পিক গেমসের উদ্বোধনী দিনে বিঘ্ন ঘটতে পারে এবং ছুটির দিনেও এটি অব্যাহত থাকতে পারে।
শুক্রবার দেশটির পরিবহনমন্ত্রী প্যাট্রিস ভারগ্রিয়েট বিএফএমটিভিকে বলেন, 'আমাদের কাছে যেসব তথ্য আছে, তাতে দেখা যাচ্ছে হামলার ঘটনাগুলো পরিকল্পিত।’
এসএনসিএফ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ বলেছে, এসএনসিএফ কারিগরি দল সমস্যাটি শনাক্ত ও মেরামত শুরু করার জন্য ঘটনাস্থলে রয়েছে। তবে দক্ষিণ-পূর্ব রুটটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি।
আরও পড়ুন: ২০৩০ সালের শীতকালীন ও প্যারা অলিম্পিক আয়োজন করবে ফ্রান্স
২ মাস আগে
মেধাবী শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও টিউশন ফি বিতরণ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
মাধ্যমিক থেকে স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ের অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও টিউশন ফি বিতরণের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (২৪ জুন) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সশরীরে উপস্থিত হয়ে বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে সবচেয়ে মেধাবী শিক্ষার্থীদের হাতে বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ-২০২৪ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার -২০২৩ তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী এবং শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার বক্তৃতা করেন।
স্বাগত বক্তব্যে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সুলেমান খান বলেন, এ প্রকল্পের মাধ্যমে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এবং স্নাতক ও সমপর্যায়ের ৬৪ লাখ ৭০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীর মধ্যে মোট ২ হাজার ২০৮ কোটি টাকা বিতরণ করা হবে।
তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরে জিটুপি (গভর্নমেন্ট টু পারসন) পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের অনলাইনে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে উপবৃত্তি ও টিউশন ফি দেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া ১৫ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ-২০২৪ এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ের ২১ জন শিক্ষার্থীকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার-২০২৩ দেওয়া হয়।
১৫ শিক্ষার্থীকে একটি করে সনদ ও ২ লাখ করে টাকা এবং স্কলার অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ এর জন্য নির্বাচিত ২১ শিক্ষার্থীর প্রত্যেককে একটি সনদ ও ৩ লাখ করে টাকা দেওয়া হয়।
বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ-২০২৪ প্রাপ্তদের পক্ষে হাজারীবাগ গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী নুসরাত জাহান মালিহা, দিনাজপুরের আমেনা-বাকি রেসিডেনসিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্রী আতিফা রহমান এবং খুলনার সরকারি মজিদ মেমোরিয়াল সিটি কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী পিনাক মুগ্ধা দাস তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
এছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার-২০২৩ প্রাপ্তদের পক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী জারিন তাসনিম রাইসা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থী আল ফয়সাল বিন কাশেম কানন তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন।
৩ মাস আগে
বনজ সম্পদ রক্ষায় বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
ঢাকা সেনানিবাসের শহিদ মঈনুল রোড এলাকায় একটি বকুল গাছের চারা রোপণের মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বৃক্ষরোপণ অভিযান-২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
রবিবার (৯ জুন) ঢাকাসহ দেশের সব সেনানিবাস ও ডিওএইচএস এলাকা এবং জলসিঁড়ি আবাসন প্রকল্প এলাকায় ভিডিও টেলি কনফারেন্সের (ভিটিসি) মাধ্যমে একযোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়।
আরও পড়ুন: সাবেক সেনাপ্রধান আজিজের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত ভিসা নীতির আওতায় নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‘বৃক্ষ দিয়ে সাজাই দেশ, সমৃদ্ধ করি বাংলাদেশ’ এই প্রতিপাদ্যে গত ৫ জুন জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রত্যেককে পরিবেশ রক্ষায় বসতবাড়ির চারপাশ ও অফিসের ফাঁকা স্থানে অন্তত তিনটি করে গাছ লাগাতে আহ্বান জানান।
সেই লক্ষ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সব সেনানিবাস, প্রশিক্ষণ এলাকা, ফায়ারিং রেঞ্জ এলাকা, ডিওএইচএস এলাকা এবং জলসিঁড়ি আবাসন প্রকল্প এলাকায় ফলদ, বনজ ও ঔষধি প্রজাতির বৃক্ষসহ সৌন্দর্যবর্ধক গাছের চারা রোপণ করা হবে।
এই কর্মসূচি চলবে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
দেশের বনজ সম্পদ বাড়াতে ও পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষার লক্ষ্যে সবাইকে স্বপ্রণোদিত হয়ে বৃক্ষরোপণে উৎসাহিত করতে এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সেনাসদর ও ঢাকা অঞ্চলের ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তা, জেসিও এবং অন্যান্য পদবির সেনাসদস্য ও গণমাধ্যমকর্মীরা।
আরও পড়ুন: শাংরি-লা সংলাপে যোগ দিতে সিঙ্গাপুরে গেলেন সেনাপ্রধান
সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ ও তার পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য
৪ মাস আগে
প্রধানমন্ত্রী বুধবার বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করবেন: পরিবেশমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পরিবেশ মেলা ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করবেন বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই দিবসটি উপলক্ষে পলাশ ও বেল গাছের দুইটি চারা রোপণের মাধ্যমে জাতীয় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিরও উদ্বোধন করবেন।
আরও পড়ুন: সেচ পাম্পের জ্বালানি নবায়নযোগ্য করলে সাশ্রয় হতে পারে ৫০০০ মেগাওয়াট: পরিবেশমন্ত্রী
মঙ্গলবার (৪ জুন) সচিবালয়ে বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও পরিবেশ মেলা এবং জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে পরিবেশমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, শেরেবাংলা নগরে অনুষ্ঠিতব্য পরিবেশ মেলা চলবে ৫ জুন থেকে ১১ জুন পর্যন্ত এবং বৃক্ষমেলা চলবে ৫ থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মেলা চলবে।
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু এওয়ার্ড ফর ওয়াইল্ডলাইফ কনজারভেশন ২০২৩ ও ২০২৪, জাতীয় পরিবেশ পদক ২০২৩, বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার ২০২২ ও ২০২৩ এবং সামাজিক বনায়নের উপকারভোগীদের মাঝে লভ্যাংশের চেক বিতরণ করা হবে বলে জানান তিনি।
মন্ত্রী বলেন, দেশের সকল জেলা ও উপজেলায় এবং ঢাকা মহানগরীর ১০০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন করা হচ্ছে। পরিবেশ দিবস উপলক্ষ্যে শিশু চিত্রাঙ্কন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিতর্ক ও স্লোগান প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, জাতীয়, বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বৃক্ষমেলার আয়োজনে করা হবে। এ উপলক্ষে শিশুদের জন্য চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বৃক্ষের চারা বিতরণ করা হবে।
আগামী ৫ জুন বুধবার থেকে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাশে অনুষ্ঠিতব্য পরিবেশ মেলা ও বৃক্ষমেলায় অংশগ্রহণের জন্য সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানান পরিবেশমন্ত্রী।
এসময় উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. মোশাররফ হোসেন, অতিরিক্ত সচিব তপন কুমার বিশ্বাস, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ এবং বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদপ্তর এবং বন অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: বনভূমি জবরদখলমুক্ত করে বনায়ন করছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নে যুব সমাজের অংশগ্রহণ অপরিহার্য: পরিবেশমন্ত্রী
৪ মাস আগে
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ভবনের ভিত্তি প্রস্তর ও নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের নতুন ২টি বেজমেন্টসহ ১০ তলা ভিত বিশিষ্ট ৮ তলা মূলভবণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।
সোমবার(৩ জুন) রাজধানীর খামারবাড়িতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সক্ষমতা জোরদারকরণ প্রকল্পের আওতায় ৮২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর চত্বরে এ ভবন নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের পথে তার যাত্রা অব্যাহত রেখেছেন। প্রাণিসম্পদের জন্য এধরণের ভবন নির্মাণ তারই বহিঃপ্রকাশ।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী এই জাতি ও দেশ গঠনে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী সারাক্ষণই দেশ নিয়ে ভাবেন, দেশের মানুষ নিয়ে ভাবেন, প্রাণি নিয়ে ভাবেন। প্রধানমন্ত্রী এ দেশকে এমন এক উচ্চতায় নিয়ে যেতে চান যেখান থেকে এ দেশ কোনো দিন আর পেছনে ফিরবে না, এদেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।
নানাবিধ পরিকল্পনার মাধ্যমে প্রাণিসম্পদের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্য উপযুক্ত জনগোষ্ঠী তৈরির নিমিত্তে দৃষ্টি নন্দন একটি ভবন তৈরি করার ব্যবস্থা প্রধানমন্ত্রী যে আশা নিয়ে করে দিয়েছেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা তা পূরণ করবেন বলে মন্ত্রী এসময় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: ঈদুল আজহায় ১ কোটি ৩০ লাখ গবাদিপশুর যোগান দেওয়া হবে: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, এই ভবন তৈরিকে সামনে রেখে যাতে কোনো বাড়তি উৎপাতের জন্ম না হয় সেদিকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার এই বাংলাদেশে যারা দেশকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, যারা মানুষকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, যারা প্রাণিসম্পদকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, তাদেরকে স্বাগত জানানো হবে।
তিনি আরও বলেন, তবে শেখ হাসিনার এই বাংলাদেশে কোন নষ্ট মানুষের জায়গা হবে না এবং আজকের তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে দৈহিক শক্তি ব্যবহার করে কোন কিছুই করা যাবে না।
মন্ত্রী বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আটটি দপ্তর যদি একসঙ্গে পরিকল্পনা মাফিক কাজ করতে পারে তাহলে প্রধানমন্ত্রী যেটি আমাদের কাছ থেকে প্রত্যাশা করেন তা আমরা দিতে পারব।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ সেবা ত্বরান্বিত ও অধিদপ্তরের কর্মপরিবেশ ও কর্মকর্তা/কর্মচারীদের কর্মদক্ষতা উন্নয়নে ভবনটি বিশেষ অবদান রাখবে বলে এসময় তিনি আশা প্রকাশ করেন।
আধুনিক সুযোগ সুবিধাসম্পন্ন নান্দনিক এ ভবনটি নির্মিত হলে সেবাগ্রহীতাদের সেবাপ্রদান আরও সহজতর হবে বলেও তিনি এসময় মন্তব্য করেন।
উল্লেখ্য, ভবনটির আয়তন প্রায় ১ লাখ স্কয়ার ফিট। ভবনটিতে ২টি বেইজমেন্ট রয়েছে, যেখানে প্রায় ৪৪টি গাড়ি পার্কিংয়ের সুযোগ থাকবে।
এছাড়া ভবনটিতে প্রায় ২২০ জনের মাল্টিপারপাস হলরুম, ৬০ জনের ১টি কনফারেন্স রুম, ২৫ জনের ১টি কম্পিউটার ল্যাব, ৬০ জনের ১টি প্রশিক্ষণ রুমের ব্যবস্থা থাকবে।
এছাড়াও ৩৫ জন নারী ও ১২২ জন পুরুষের পৃথক নামাজের ব্যবস্থা, পুরুষ ও নারীদের পৃথক ওয়াশরুম, রিসিপশন, অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, ওয়েটিং রুম, সার্ভার রুম, ডে-কেয়ার সেন্টার, ডক্টরস রুম ও ক্যাফেটেরিয়ার সু-ব্যবস্থা থাকবে।
ভবনটিতে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন বৈদ্যুতিক সাবষ্টেশন, জেনারেটর ও ৪টি লিফট, স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট ও সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য আরবরিকালচার ও ট্রেস গার্ডেনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ভবনটির নির্মাণ কাজের সময়কাল ধরা হয়েছে ১৮ মাস।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন (বিভিএ) এর মহাসচিব ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লা, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ ইমরান হোসেন, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন ও অতিরিক্ত সচিব এ.টি.এম. মোস্তফা কামাল এসময় বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: এসডিজি অর্জনে সরকার সঠিক পথে রয়েছে: অর্থ প্রতিমন্ত্রী
টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতে ডিআরএফ প্রণয়ন করা হবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
৪ মাস আগে
এএপিটিসির ১২তম বার্ষিক সাধারণ সভা এবং ওয়ার্কশপের উদ্বোধন
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শান্তিরক্ষা অপারেশনের প্রশিক্ষণ সম্পর্কিত সব প্রতিষ্ঠানের আন্তর্জাতিক সংস্থা অ্যাসোসিয়েশন অব এশিয়া-প্যাসিফিক পিস অপারেশন ট্রেনিং সেন্টারের (এএপিটিসি) ১২তম বার্ষিক সাধারণ সভা এবং ওয়ার্কশপ উদ্বোধন করা হয়েছে।
সোমবার (২৭ মে) রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং কেন্দ্রে (বিপসট) এ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
প্রযুক্তির উন্নয়ন ও অসামঞ্জস্যপূর্ণ ঝুঁকির কারণে বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা পরিবেশ অত্যন্ত জটিল হয়ে উঠেছে। এই পরিবর্তিত নিরাপত্তা পরিস্থিতির গতি প্রকৃতি মূল্যায়ন ও তা মোকাবিলায় ভবিষ্যত করণীয় নির্ধারণ এবং প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের রূপরেখা প্রণয়ন ছিল এবারের এএপিটিসির বার্ষিক সাধারণ সভার মূল উদ্দেশ্য।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর অনুকরণীয় পেশাদারিত্ব ও সফলতার চিত্র তুলে ধরেন এবং শান্তিরক্ষীদের উঁচুমানের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করণে বিপসটের অবদানের প্রশংসা করেন।
এছাড়াও বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বহুপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
চারদিন ব্যাপী এই সম্মেলনের আলোচনা ফলপ্রসূ হবে আশা ব্যক্ত করে তিনি বলেন, সভায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে যা এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোকে বিশ্ব শান্তিরক্ষায় আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার ক্ষেত্রে উদ্বুদ্ধ করবে।
বক্তব্য শেষে সেনাবাহিনী প্রধান জাতিসংঘ শান্তি অভিযানের সিম্যুলেশন প্রশিক্ষণ (আনপোস্ট) কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন- জাতিসংঘের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতরা, জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি ও বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা, ডিফেন্স/মিলিটারি অ্যাটাশেরা, ঊর্ধ্বতন সামরিক, আধা-সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তারা, জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থার প্রধান ও প্রতিনিধি, এএপিটিসির সদস্যভুক্ত ২৬টি দেশের প্রায় ৫০ জন বিদেশি প্রতিনিধি, স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।
এএপিটিসি শান্তিরক্ষী অপারেশন, প্রশিক্ষণ ও গবেষণার সঙ্গে জড়িত নীতিনির্ধারক, গবেষক, শান্তিরক্ষী, প্রশিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি অনন্য প্লাটফর্ম। এএপিটিসিতে বর্তমানে ২৪টি সদস্য রাষ্ট্র ও ২টি পর্যবেক্ষক দেশ রয়েছে। গত ২০২৩ সালের বার্ষিক সম্মেলনে বিপসটের কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল মো. নাসিম পারভেজ এক বছরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই সংস্থার সভাপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।
৪ মাস আগে
বাংলাদেশে ভারতের নতুন ওষুধ কারখানার উদ্বোধন
বাংলাদেশের বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা যৌথভাবে শনিবার মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোনে ভারতের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ কোম্পানি সান ফার্মার নতুন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করেছেন।
সান ফার্মা বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম বিশেষায়িত জেনেরিক ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থা, যা ১০০টিরও বেশি দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
বছরে ১০০ কোটিরও বেশি ট্যাবলেট ও ক্যাপসুল উৎপাদনের সক্ষমতা নিয়ে বাংলাদেশে এটি এই প্রতিষ্ঠানের দ্বিতীয় বিনিয়োগ।
অনুষ্ঠানে হাইকমিশনার বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক ও শিল্প সংশ্লিষ্টতার অংশ হিসেবে নতুন বিনিয়োগের কথা তুলে ধরেন। এটি তাদের সম্পর্কের সাম্প্রতিক রূপান্তরের একটি দৃশ্যমান প্রতীক বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, এই প্ল্যান্ট বাংলাদেশের কোনো অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রথম ফার্মাসিউটিক্যাল ইউনিট। এটি কেবল বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব বৃদ্ধির ভারতের অব্যাহত প্রতিশ্রুতির একটি প্রমাণ নয়, বরং এটি বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য ভারতীয় ব্যবসায়ীদের ক্রমবর্ধমান আগ্রহের উদাহরণ।
হাইকমিশনার ভার্মা কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন ঘনিষ্ঠ সম্পৃক্ততাসহ স্বাস্থ্য খাতে শক্তিশালী দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেন। সেসময় ভারত 'ভ্যাকসিন মৈত্রী' এবং অক্সিজেন এক্সপ্রেস-এর আওয়তায় বাংলাদেশে ভ্যাকসিন সরবরাহ ও প্রশিক্ষণ দিয়েছিল। তবে বাংলাদেশও ভারতকে গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ উপহার দেয়।
গত কয়েক দশকে বাংলাদেশের ওষুধ শিল্পের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির স্বীকৃতি দিয়ে হাইকমিশনার জেনেরিক ওষুধ উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উত্থানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
আরও পড়ুন: সৌদি আরবের ৮০ কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী: সালমান এফ রহমান
তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের চালু থাকা ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টস (এপিআই) চাহিদার প্রায় ৩০ শতাংশ পূরণ করে বাংলাদেশের ওষুধ শিল্পের প্রবৃদ্ধির রেকর্ড অনুযায়ী ভারত একটি বিশ্বাসযোগ্য অংশীদার।
সরকারি প্রণোদনার মাধ্যমে দেশীয় উৎপাদনে নতুন করে গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, ভারতীয় নির্মাতাদের জন্য যৌথ উদ্যোগ, যৌথ গবেষণা ও উন্নয়ন প্রচেষ্টা এবং প্রযুক্তি চুক্তির আকারে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
হাইকমিশনার বলেন, আজকের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশে নতুন ভারতীয় বিনিয়োগ কেবল দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক সম্পর্ককেই শক্তিশালী করবে না, বরং দুই অর্থনীতির মধ্যে শক্তিশালী সরবরাহ ব্যবস্থা এবং মূল্য শৃঙ্খল সংযোগ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও আরেকটি পদক্ষেপ হবে।
আরও পড়ুন: করদাতাদের ওপরই বেশি চাপ দিচ্ছে এনবিআর: সালমান এফ রহমান
৪ মাস আগে
২৫ মে বঙ্গবাজার বিপণিবিতান নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
আগামী শনিবার (২৫ মে) বঙ্গবাজার নগর পাইকারি বিপণি বিতান নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেদিন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন গৃহিত পোস্তাগোলা থেকে রায়ের বাজার স্লুইস গেট পর্যন্ত ‘৮ সারির ইনার সার্কুলার রোড’ এবং ধানমন্ডি হ্রদের পাড়ে ‘নজরুল সরোবর’ নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন।
আরও পড়ুন: ২ দিনব্যাপী আইসিপিডি-৩০ গ্লোবাল ডায়ালগের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
উল্লেখ, গত বছরের ৪ এপ্রিল বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সে সংগঠিত অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নতুন করে বঙ্গবাজার পাইকারি নগর বিপণিবিতান নির্মাণের উদ্যোগ নেয়।
এছাড়াও পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণের ফলে দক্ষিণ বঙ্গের ২১টি জেলা এবং চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ১৬ জেলা থেকে আসা উত্তরবঙ্গগামী বাসগুলোর যেন আর ঢাকা শহরের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে না হয়, সেজন্য পোস্তাগোলা ব্রিজ থেকে রায়ের বাজার স্লুইচ গেট পর্যন্ত ৮ সারির ইনার সার্কুলার রোড প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ নেয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন।
উদ্যোগের অংশ হিসেবে প্রথমম পর্যায়ে কামরাঙ্গীরচরের লোহার পুল থেকে রায়ের বাজার স্লুইচ গেট পর্যন্ত ৮ সারির সড়ক নির্মাণ করা হবে।
এই সড়কের মাঝের দুই-দুই চার সারি এক্সপ্রেসওয়ে এবং দুই পাশে দুই-দুই চার সারি সার্ভিস লেন হিসেবে রাখা হয়েছে।
পাশাপাশি নগরীতে পর্যাপ্ত গণপরিসর সৃষ্টির উদ্দেশে ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার রোড নম্বর ১৩/এ ও ৮/এ সংলগ্ন ধানমন্ডি হ্রদের পাড়ে নজরুল সরোবর নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।
আরও পড়ুন: এসএমই মেলার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে মোবাইল কনস্যুলার সেবার উদ্বোধন
৫ মাস আগে
উদ্বোধনের পর থেকে পদ্মা সেতুতে টোল আদায় হয়েছে ১৫০০ কোটি টাকা
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর থেকে সরকারের রাজস্ব বেড়েছে উল্লেখযোগ্যভাবে। এ সময় পদ্মা সেতু দিয়ে পারাপার হওয়া যানবাহন থেকে ১৫০০ কোটি টাকা টোল আদায় করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে পরিবহন ধর্মঘট চলছে, চরম দুর্ভোগে সাধারণ মানুষ
পদ্মা সেতু সাইট অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক আমিরুল ইসলাম চৌধুরী জানান, শনিবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত সেতু উদ্বোধনের পর থেকে এ পর্যন্ত ১৫০২ কোটি ৬২ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে। এ সময় সেতুটি দিয়ে ১ কোটি ১২ লাখ ৯১ হাজার ৯৫টি যানবাহন পারাপার হয়েছে।
২০২৩ সালের ২৫ জুন সেতুটি প্রথম যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
ট্রাফিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, প্রায় ৫৬ লাখ ১ হাজার ২৩২টি যানবাহন মাওয়া পয়েন্ট দিয়ে এবং ৫৬ লাখ ৮৯ হাজার ৮৬৩টি যানবাহন জাজিরা পয়েন্ট দিয়ে অতিক্রম করে।
চলতি বছরের ৯ এপ্রিল ৪৫ হাজার ২০৪টি যানবাহন থেকে ৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা আয় করে সেতুটি একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়ের রেকর্ড গড়ে।
২০২৩ সালের ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতুটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন এবং পরদিন সকালে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়, যা দেশের অবকাঠামো উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক সম্প্রসারণে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়।
আরও পড়ুন: রোগীর প্রতি চিকিৎসকের অবহেলা সহ্য করা হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
৫ মাস আগে
মধুখালীতে ন্যায্য মূল্যে দুধ-ডিম-গরুর মাংস বিক্রি উদ্বোধন
ফরিদপুরের মধুখালীতে ন্যায্য মূল্যে দুধ, ডিম ও গরুর মাংস বিক্রির উদ্বোধন করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।
শনিবার (৩০ মার্চ) সকাল ১১টায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মধুখালী পৌর বাজারসংলগ লোকাল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এই বিক্রয় কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী।
এ সময় প্রাণিসম্পদমন্ত্রী বলেছেন, নানা ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের মধ্যে দিয়েও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের জনগণের জন্য ভালো কিছু করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। রমজানে তারই অংশ হিসেবে দেশের খেটে খাওয়া মানুষের কথা বিবেচনা করে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে সুলভ মূল্যে দুধ, ডিম ও মাংস বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু সহনশীল মাছ চাষে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, এখানে ১০০ টাকায় ১১টি ডিম, ৭০ টাকায় এক লিটার দুধ ও ৬০০ টাকায় এক কেজি গরুর মাংস কিনতে পারবেন সাধারণ মানুষ। ঢাকা শহরে ২৫টি স্পটে এ কার্যক্রম চালুর পরে এখন ৩২টি স্পটে এসব পণ্য বিক্রি হচ্ছে। এখন রাজধানীর বাইরে ১৮টি জেলায় এ কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। মধুখালীতে ৭দিন ব্যাপী (৫ এপ্রিল পর্যন্ত) এ কার্যক্রম চালু থাকবে।
প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আরও বলেন, নিম্ন আয়ের মানুষের কথা বিবেচনা করে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অনেকে রয়েছেন মাসে এক কেজি গরুর মাংসও কিনে খেতে পারেন না। এসব অভাবি মানুষেরা যাতে এখানে এই গরুর মাংস, দুধ ও ডিম কিনতে পারেন সেদিকেও সবাই দৃষ্টি রাখবেন।
আরও পড়ুন: মৎস্য পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণে সব ধরনের সহযোগিতা করবে সরকার: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
৬ মাস আগে