শাশুড়ি
খুলনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বউ-শাশুড়ির মৃত্যু
খুলনার দাকোপে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বউ ও শাশুড়ির মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার হরিণটানা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- ছেলের বউ টুম্পা গাইন ও শাশুড়ি চপলা গাইন। চপলা লাউডোব ইউনিয়নের হরিণটানা গ্রামের বাসিন্দা চিত্তরঞ্জন গাইনের স্ত্রী।
আরও পড়ুন: শরীয়তপুরে সাইনবোর্ড লাগাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু, আহত-২
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার সকালে চপলা ধানখেতের আইলে সবজি তুলতে গেলে ধানখেতে ইঁদুর মারার জন্য বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এ সময় তার চিৎকার শুনে তাকে রক্ষার জন্য পুত্রবধূ টুম্পা এগিয়ে এলে তিনিও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এতে ঘটনাস্থলে দুইজনের মৃত্যু হয়।
দাকোপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল হক জানান, তাদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল শ্রমিকের
নাটোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু
৮ মাস আগে
চাঁদপুরে শাশুড়ি ও স্ত্রী হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
চাঁদপুরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে হত্যার দায়ে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জের গৃদকালিন্দিয়ায় একজনের মো. আল মামুন মোহন নামে এক ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
রবিবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে এ মামলার রায় দেন আদালতের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) শাহেদুল করিম।
রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: নাটোরে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মামুন লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার শায়েস্তানগর গ্রামের মৃত মনতাজ মাস্টারের ছেলে।
হত্যার শিকার স্ত্রী তানজিনা আক্তার রিতু ও শ্বাশুড়ি পারভীন বেগম চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গৃদকালিন্দিয়া এলাকার প্রবাসী মো. সেলিম খানের মেয়ে ও স্ত্রী।
মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, ২০১৭ সালের ১৩ ডিসেম্বর মামুন ও রিতুর বিয়ে হয়। শ্বশুর বাড়িতে ঘর না থাকায় রিতু বাবার বাড়িতে থাকতেন। এরইমধ্যে দেশের বাইরে চলে যান মামুন।
সেখানে কাজ না পেয়ে দেড় বছর পরে দেশে ফিরে আসেন। নানা কারণে রিতুকে সন্দেহ করতে থাকেন।
এরপর ২০২০ সালের ১৩ মে সন্ধ্যায় শ্বশুরবাড়িতে ইফতারের সময় স্ত্রী ও শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন মামুন। ঘটনার পর পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় লোকজন তাকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করে।
ছুরিকাঘাত করার পর রিতু ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং তার মা পারভীন বেগম ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়।
এই ঘটনায় রিতুর চাচা মো. লিয়াকত খান ফরিদগঞ্জ থানায় মামুনকে আসামি করে মামলা করেন।
মামলাটি তদন্ত করেন তৎকালীন ফরিদগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ শহীদ হোসেন। তদন্ত শেষে ওই বছরের ২৯ ডিসেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
মামলাটির রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত পিপি আইনজীবী মজিবুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, মামলায় আদালত ২৮ জনের সাক্ষীর সাক্ষ্য নিয়েছেন। সাক্ষ্য-প্রমাণ, মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা ও আসামি তার অপরাধ স্বীকার করায় আদালত এই রায় দেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে স্ত্রী ও ২ সন্তানকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
যশোরে সোনা চোরাচালান মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
১১ মাস আগে
কুষ্টিয়ায় যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, স্ত্রী-শাশুড়ি কারাগারে
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মো. রুবেল নামে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার (৯ অক্টোবর) সকালে উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের হাসিমপুর গোলাইমোড় এলাকা থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও শাশুড়িকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
নিহত রুবেল ওই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে।
আরও পড়ুন: দলীয় প্রার্থী বিজয়ী হওয়ার পর কারাগারের পরিবর্তে গৃহবন্দী হলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ইয়ামিন
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, প্রায় দেড় বছর আগে উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের কল্যাণপুর গ্রামে মেজবার শেখের মেয়ে মার্জিয়ার সঙ্গে রুবেলের দ্বিতীয় বিয়ে হয়। রবিবার তার স্ত্রী বাবার বাড়িতে একটি মৃত মেয়ে সন্তানের জন্ম দেন। রবিবার সন্ধ্যায় রুবেলের স্ত্রীর মেজো ভাই মিঠু শেখ তাকে ফোনে তার স্ত্রীর অসুস্থতার কথা জানিয়ে ডেকে নিয়ে যায়।
এরপর সোমবার সকালে রুবেলের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম বলেন, আমার ছেলেকে ডেকে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে শ্বশুরবাড়ির লোকজন। সঠিক বিচারের আশায় থানায় মামলা করেছি।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আকিবুল ইসলাম জানান, সোমবার রাতে নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়াও অজ্ঞাত আসামি রয়েছেন আরও পাঁচজন।
তিনি বলেন, স্ত্রী মারজিয়া খাতুন ও শাশুড়ি মর্জিনা খাতুনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।
তিনি আরও জানান, পারিবারিক কলহের জেরে আসামিরা চালককে পিটিয়ে হত্যা করেন বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেন।
আরও পড়ুন: জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে বিএনপি নেতা চাঁদ
কাশিমপুর কারাগারে হাজতির মৃত্যু
১ বছর আগে
সুন্দরগঞ্জে বউ-শাশুড়ির মেলা
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নে বউ-শাশুড়ির মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে এ আয়োজন করা হয়।
ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ বদিরুল আহসান সেলিমের সভাপতিত্বে মেলা উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন- উপজেলার এমসিএইচ-এফপি মেডিকেল অফিসার আতিকুর রহমান।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে বউ-শাশুড়ির মৃত্যু
মেলায় বউ ও শাশুড়ির মধ্যে সেতুবন্ধনের জন্য বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন- বেলকা মজিদ পাড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মান্নান আকন্দ, শিবরাম হোসেন স্মৃতি স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক আবু তাহের আলম, শিশু কানন আদর্শ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জয়ন্ত সরকার, ইউপি সদস্য ফরিদা পারভিন, মমতা প্রকল্পের কর্মকর্তা উম্মে কুলছুম ইলা, সেভ দ্যা চিলড্রেনের কর্মকর্তা অনিন্দিতা ঘোষ প্রমুখ।
জানা গেছে, ২০২১ সালের জুন মাস থেকে উপজেলার বামনডাঙ্গা, সোনারায় ও তারাপুরে মা ও শিশুর মৃত্যুর হার কমানোর জন্য কাজ করছে মমতা প্রকল্প। ইউনিয়ন পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র আধুনিকায়ন করে সেখানে নিরাপদ ও স্বাভাবিক সন্তান প্রসব এবং সেবা দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে বামনডাঙ্গায় ৩২৩ জন, সোনারায়ে ১৭৭ জন এবং তারাপুরে ১৯৮ জন মা স্বাভাবিক ও নিরাপদভাবে সন্তান প্রসব করেছেন।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় বউ-শাশুড়ি মেলা!
বউ সেজে ঐন্দ্রিলার শেষ জন্মদিন
১ বছর আগে
গাইবান্ধায় বউ-শাশুড়ি মেলা!
গাইবান্ধা ঘাগোয়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চত্বরে শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বউ-শাশুড়ির মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বউ-শাশুড়ির মধ্যে সু-সম্পর্ক, মমতাবোধ, আন্তরিকতা, পারিবারিক কলহ, ঝগড়া-বিবাদ দূর করা, স্বাভাবিকভাবে সন্তান প্রসব ও মাতৃসেবা বৃদ্ধির লক্ষে এ মেলার আযোজন করা হয়েছে।
গাইবান্ধা ঘাগোয়া ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে দিন ব্যাপী এই মেলায় তিন শতাধিক বউ-শাশুড়ি উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় মায়ের বিরুদ্ধে নবজাতককে হত্যার অভিযোগ
এই মেলায় বউ-শাশুড়ির মধ্যে বিতর্ক প্রতিযোগিতাসহ নানা রকম ঐতিহ্যবাহী খেলা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, বউ-শাশুড়ির মধ্য পারিবারিক সুসম্পর্ক স্থাপনের জন্য মতবিনিময় করা হয়।
শাশুড়ি জরিনা বেগম বলেন, আজকে আমরা এই মেলায় এসে বুঝতে পারলাম একটু সহনশীল হলেই পরিবারের মধ্যে অশান্তি দূর করা যায়।
বউ হাবিবা খাতুন বলেন, বউ-শাশুড়ির মেলা হবে এ কথা শুনেই আমি আমার শাশুড়িকে নিয়ে মেলায় এসেছি। এসে দেখি বিরাট কাণ্ড। গ্রামের অনেক লোক জড়ো হয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, তারা সবাই গল্পে-সল্পে তাদের নিজেদের কথা আলোচনা করছেন। এখান থেকেই অনেক কিছুর সমাধান পেলাম আমরা।
মাঝেমধ্যে এ রকম বউ-শাশুড়ির মেলা হলে পরিবারেই অনেক সমস্যা সমাধান করা সম্ভব বলে জানান তিনি।
ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুজ্জামান রিংকুর সভাপতিত্বে পরে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাহমুদ আল হাসান।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় জালে উঠে এলো মানব ভ্রূণ
গাইবান্ধায় নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্র নিখোঁজ
১ বছর আগে
মান্দায় মা-ছেলের লাশ উদ্ধার, শাশুড়ি আটক
নওগাঁর মান্দায় মা ও দুই বছর বয়সী ছেলের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার রাত ১১টার দিকে উপজেলার গনেশপুর ইউনিয়নের গনেশপুর সরদারপাড়া গ্রামে শোবার ঘর থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন- ওই গ্রামের ময়েন উদ্দিনের স্ত্রী আমেনা খাতুন (২২) ও তাঁর ছেলে আমির হামজা (০২)। এ হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নিহত আমেনা খাতুনের শাশুড়ি এজেদা বিবিকে (৫০) আটক করেছে পুলিশ। তবে তার স্বামী ও শ্বশুর পলাতক রয়েছেন।
নিহত আমেনা খাতুনের চাচা সাগর মাহমুদ জানান, ভাতিজি আমেনা খাতুনের বাড়ি নিয়ামতপুর উপজেলার শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের রাজাপুর দরগাপাড়া গ্রামে। প্রায় পাঁচ বছর আগে মান্দা উপজেলার গনেশপুর সরদারপাড়া গ্রামের আবেদ আলী মৃধার ছেলে ময়েন উদ্দিনের সঙ্গে পারিবারিক ভাবে বিয়ে দেয়া হয়। বিয়ের সময় জামাইকে ডিসকভার মোটরসাইকেল, সোনার গহনাসহ ঘর সাজানোর বিভিন্ন আসবাবপত্র যৌতুক হিসেবে দেয়া হয়েছিল। এরপরও টাকার দাবিতে মাঝে মধ্যেই আমেনাকে মারধরসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতন করে আসছিল জামাইসহ তাঁর পরিবারের লোকজন।
আরও পড়ুন: নবাবগঞ্জে ব্রিজ থেকে নবজাতকের লাশ উদ্ধার
তিনি আরও বলেন, প্রায় তিন মাস আগে ভাতিজি আমেনা খাতুনকে মারধর করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়। এরপর সে নিয়ামতপুর উপজেলার শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের রাজাপুর দরগাপাড়া গ্রামে বাবার বাড়িতেই ছিল। তিন সপ্তাহ আগে মান্দার গণেশপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও নিয়ামতপুরের শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মধ্যস্থতায় সালিসের পর সমঝোতা হওয়ায় ভাতিজি আমেনা খাতুনকে জামাই বাড়ি পাঠিয়ে দেয়া হয়। এর কয়েকদিন পরেই ভাতিজি ও তাঁর দুই বছরের ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে জামাইসহ তাঁর পরিবারের লোকজন।
নিহতের মামা আশরাফুল ইসলাম বলেন, সংবাদ পেয়ে শনিবার রাত ১১টার দিকে জামাই বাড়ি গিয়ে শোবার ঘরের খাটের ওপর মা ও ছেলের লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে সংবাদ দেয়া হলে লাশ দুটি উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এ সময় জামাই ময়েন উদ্দিন ও বেয়াই আবেদ আলীকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি।
মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান বলেন, সংবাদ পেয়ে লাশ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রবিবার সকালে নওগাঁ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মা ও ছেলের মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে পল্লী চিকিৎসকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
ওসি আরও বলেন, ঘটনায় নিহত আমেনা খাতুনের শাশুড়ি এজেদা বিবিকে আটক করা হয়েছে। নিহত আমেনা খাতুনের স্বামী ময়েন উদ্দিন ও শ্বশুড় আবেদ আলী মৃধাকে গ্রেপ্তার করতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। এ ব্যাপারে মান্দা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
২ বছর আগে
জামাতা হত্যা: শ্বশুরের ফাঁসি; স্ত্রী, শাশুড়ি ও শ্যালকের যাবজ্জীবন
ঠাকুরগাঁওয়ে জামাতাকে হত্যার দায়ে শ্বশুরকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। সেই সাথে নিহতের স্ত্রী, শাশুড়ি ও শ্যালকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে।
৪ বছর আগে
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে রেখে পালিয়েছে স্বামী, শাশুড়ি
গাজীপুরের একটি হাসপাতালে শনিবার এক গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে রেখে তার স্বামী ও শাশুড়ি পালিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।পরে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে।
৪ বছর আগে