ধানমন্ডি ৩২
ধানমন্ডি ৩২: থামেনি মানুষের ঢল, মাটি খুঁড়ে খুঁজছেন সম্পদ
ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ভাঙার ষষ্ঠ দিনেও থামেনি মানুষের ঢল। বিভিন্ন অংশ ভেঙে অবশিষ্ট যা আছে, তা নেওয়ার কার্যক্রম এখনো চলছে।
দুই ভবনের মাঝের দুই অংশে কয়েকজনকে মাটি খুঁড়তে দেখা যায়। কি করছেন জানতে চাইলে এক ব্যক্তি বলেন 'কিছু পাওয়া যায় কিনা দেখছি। একজন তার, পাইপ— এগুলো পেয়েছেন। এখানেও অবশ্যই কিছু পাবো।'
তিনি আরও বলেন 'আপনারা যে যার ইচ্ছা দেখতে পারেন, কিছু পান কিনা। আমরা যেমন নিজ উদ্যোগে এসেছি, আপনারাও দেখতে পারেন। কেউ বাধা দিবে না।'
আব্দুল মান্নান নামের একজন এসেছেন পরিবার নিয়ে। তিনি বলেন 'প্রথমদিন এসেছিলাম ভাঙা দেখতে। সেদিন উদ্বোধন করে দিয়ে গিয়েছি। আজ এসেছি পরিবার নিয়ে যে এখন কি অবস্থায় আছে।'
আরেকজন দর্শনার্থী বলেন 'আমি আজই প্রথম এসেছি। সবার কাছে শুনেছি। আজ দেখতে এলাম।'
এদিকে বাড়ি ভাঙার পরদিন থেকে লোকমুখে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় চাউর হয়, বাড়ির নিচে আয়নাঘর পাওয়া গেছে। সেটি দেখতে মানুষের ভিড় যেন বেড়েই চলেছে।
সরজমিনে দেখা যায়, ডানপাশের ভবনের পাশেই রয়েছে নিচে নামার সিঁড়ি। সেখানে দোতলা বেইজমেন্ট এর মতো ঘর। কিছু অংশে পানি জমে আছে।
অন্ধকার ঘরে লোকজনের ভিড়। তবে তারা বলছেন, আমরা আয়নাঘর ভেবেই এসেছিলাম। এখন দেখি কিছুই নেই। দেখে মনে হচ্ছে গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা।
আরেকজন বলেন 'শুনেছিলাম কঙ্কালসহ অনেক কিছু পাওয়া গেছে। কিন্তু দেখিনি। এখন মনে হচ্ছে কিছুই ছিল না।’
আরও পড়ুন: রাজধানীর ধানমন্ডিতে ১৫৯ ভরি স্বর্ণ চুরি, গ্রেপ্তার ৩
উল্লেখ্য, গত বুধবার আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার ভাষণের ঘোষণা দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সংগঠনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ এক ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘হাসিনাকে বক্তব্য প্রকাশের সুযোগ দেওয়াকে বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদবিরোধী জনগণের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধ হিসেবে দেখি।’
পরে ওইদিনই সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ফেসবুকে আরেক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আজ রাতে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি মুক্ত হবে।’
তারপর রাত ৮টার পর থেকেই ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে জড়ো হতে শুরু করে ছাত্র-জনতা। ৯টার দিকে ভবনটির তৃতীয় তলায় অগ্নিসংযোগ করা হয়। সাড়ে ১০টার দিকে বাড়িটির সামনে একটি ক্রেন নিয়ে আসা হয়, পরে আসে একটি এক্সাভেটর। ভেঙে ফেলা হয় ভবনের সামনের অংশ।
৮১ দিন আগে
সারা দেশে সহিংস ভাঙচুর: সরকারকে কার্যকর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান টিআইবির
ধানমন্ডি ৩২ ও প্রায় সারা দেশে গত দুইদিন সংঘটিত অস্বাভাবিক ভাঙচুর ও সহিংসতায় গভীর উদ্বেগ ও তা প্রতিরোধে সরকারের বিবৃতিনির্ভর নির্লিপ্ততায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদশে (টিআইবি)।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানায় টিআইবি।
উদ্ভূত পরিস্থিতিকে গণতান্ত্রিক উত্তরণ, সুশাসন ও রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে এমন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে শুধু বিবৃতি দিয়ে দায়িত্ব সম্পন্ন করা নয়, সরকারের কার্যকর ভূমিকা অপরিহার্য বলেও মনে করে সংগঠনটি।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, দলীয়করণ ও পরিবারতন্ত্রের সীমাহীন লালসা-তাড়িত কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সবচেয়ে বেশি অপূরণীয় ক্ষতি করেছে গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা ও তার দোসররা। বহুমাত্রিক অধিকার হরণের শিকার আপামর দেশবাসীর ক্ষোভের মাত্রা বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে পলাতক শেখ হাসিনা ও তার দেশি-বিদেশি সহযোগীদের নির্লজ্জ ও ষড়যন্ত্রমূলক প্রচারণার প্রেক্ষিতে।
আরও পড়ুন: বইয়ের প্রচ্ছদ থেকে ‘আদিবাসী’ গ্রাফিতি বাদ দেওয়ায় টিআইবির উদ্বেগ
তাই বলে আইনসিদ্ধ প্রতিক্রিয়ার পথ অনুসরণ না করে দেশব্যাপী যে প্রতিশোধপ্রবণ ভাঙচুর ও সহিংসতা চলেছে, তা কোনোভাবেই প্রহণযোগ্য হতে পারে না, এটি জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ সর্ম্পকে দেশ-বিদেশে ইতিবাচক কোনো বার্তা দিবে না।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘আগে থেকে সহিংস কর্মসূচির ঘোষণা থাকার পরও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা ও তার সঙ্গে সহায়ক হিসেবে দায়িত্বপালনরত সেনাবাহিনী, তথা সরকার কার্যকর নিয়ন্ত্রণ বা প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে আশঙ্কাজনকভাবে নির্লিপ্ততার পরিচয় দিয়েছে। পরবর্তিতে ঘটনাটি ‘অনাকাক্সিক্ষত ও অনভিপ্রেত’ এমন বিবৃতি দিয়ে দায় এড়ানোর চেষ্টাও লক্ষণীয়।’
তিনি বলেন, ‘কর্তৃত্ববাদের দীর্ঘ ১৬ বছরের পুঞ্জীভূত বিশাল জঞ্জাল অপসারণ করে শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সদিচ্ছা হয়তো বিতর্কের ঊর্ধ্বে, তবে তার প্রয়োগে সুচিন্তিত ঝুঁকি নিরসন কৌশলের ওপর ভিত্তি করে যেকোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকার ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো কতটা সক্রিয়, সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর কারণে এই প্রশ্ন যৌক্তিকভাবে উত্থাপিত হতে পারে। তাই শুধু দায়সারা বিবৃতি দিয়ে নয়, যেকোনো পরিস্থিতি আইনসিদ্ধভাবে মোকাবিলায় সরকারের দৃশ্যমান ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘এমনটি অব্যাহত থাকলে নজিরবিহীন আত্মত্যাগের বিনিময়ে সূচিত ‘নতুন বাংলাদেশের’ অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের পথ রুদ্ধ হয়ে পড়বে। একইসঙ্গে গণতান্ত্রিক উত্তরণ, সুশাসন এবং বিশেষ করে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতার সম্ভাবনাকে ঝুঁকিপূর্ণভাবে খাদের কিনারায় ঠেলে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘মনে রাখা দরকার, শেখ হাসিনাসহ কর্তত্ববাদের সকল দোসরদের সুনির্দিষ্ট অপরাধের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা ‘নতুন বাংলাদেশর’ স্বপ্নপূরণের সর্বোচ্চ প্রাধান্যপ্রাপ্ত করণীয়। তবে, এ জন্য প্রতিশোধপ্রবণ ও আত্মঘাতী মব-জাস্টিস নয়, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক আইনের পথ অনুসরণ করা বাধ্যতামূলক।’
একই সঙ্গে ভিন্নমত পোষণকারীদের মামলা দিয়ে হয়রানির সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে সকলের গণতান্ত্রিক অধিকার সুরক্ষায় রাষ্ট্র ও সরকার কার্যকর ব্যবস্থা নেবে এবং সংশ্লিষ্ট সকল অংশীজন সহনশীলতার পরিচয় দেবে— এমন প্রত্যাশাও করে টিআইবি।
আরও পড়ুন: সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ-২০২৪ ভিন্নমত-গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্বের ঝুঁকি সৃষ্টি করবে: টিআইবি
৮৩ দিন আগে
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বোমা সদৃশ বস্তুর বিস্ফোরণের ঘটনায় আটক ২
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ককটেল সদৃশ চকলেট বোমা বিস্ফোরণের অভিযোগে ২ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক ২ জন হলেন- আব্দুল হালিম (২৯) ও হালিম রাজ (৩৪)।
পুলিশ জানিয়েছে, রবিবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে ৩২ নম্বর সড়কে অবস্থিত শান্তু রেস্টুরেন্টের সামনে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: খুলনায় চায়ের দোকানে বোমা বিস্ফোরণে আহত ৩
তিনি বলেন, ‘হালিম রাজ বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে নিয়ে গল্প-কবিতা লেখেন। সেগুলো প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করেছিলেন। বিভিন্ন মাধ্যমে চেষ্টা করেও দিতে পারেননি। অবশেষে কিশোর নামে এক ব্যক্তিকে ৩৫ হাজার টাকা দেন। তিনিও গল্প-কবিতা প্রধানমন্ত্রীকে দিতে পারেননি। এজন্য তারা দুজনে নজরে আসতে বিস্ফোরণ ঘটায়।’
ওসি বলেন, এগুলো ককটেল নয়, ভেতরে কোনো স্প্রিন্টার ছিল না। কিছু বারুদ ছিল। ২ জনকেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘ঘটনাস্থল থেকে ২০টি ককটেল সদৃশ চকলেট বোমা উদ্ধার করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: নাটোরে অধ্যক্ষের নামে আসা পার্সেলে বোমা, নিষ্ক্রিয় করেছে ডিসপোজাল ইউনিট
৬৪৮ দিন আগে
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের শ্রদ্ধা
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব শাব্বির আহমদ চৌধুরীর নেতৃত্বে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানোর সময় মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার এ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম, মিশনসমূহের মহাপরিদর্শক আসাদ আলম সিয়াম এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সারাদেশে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ মঙ্গলবার
৭৮৭ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস: ধানমন্ডি ৩২-এ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
মঙ্গলবার ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার পালিত হবে বঙ্গবন্ধুর ‘স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস’
৮৪৩ দিন আগে
ধানমন্ডি ৩২-এ মুজিব পাঠাগারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন হাসিনা ও রেহানা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২-এ ‘মুজিব পাঠাগার’ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট কর্তৃক নির্মিত গ্রন্থাগারটি তরুণ প্রজন্মকে বাংলাদেশের প্রকৃত ইতিহাস এবং ১৯৭১ সালে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে জাতির পিতার সর্বোচ্চ ভূমিকা জানতে সহায়তা করবে।
শেখ হাসিনা বলেন, নতুন প্রজন্ম ইতিহাস সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন হওয়ায় ইতিহাস থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম মুছে ফেলা এখন সম্ভব নয়।
আরও পড়ুন: শিশুদের খেলাধুলায় উৎসাহিত করুন: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি কে এম সাখাওয়াত মুন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, স্বাধীনতা বিরোধীরা ১৯৭৫ সালের পর ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে জাতির পিতার খুনিদের বিচার বন্ধ করে দিয়েছিল। পরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ প্রত্যাহার করে খুনিদের বিচারের মাধ্যমে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেছে।
এসময় দেশকে সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলা এবং জাতির পিতার স্বপ্নের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই একমাত্র লক্ষ্য বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ডেল্টা প্ল্যান বাস্তবায়নে এডিবির সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
১০৮৪ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর প্রতি শেখ হাসিনার শ্রদ্ধা নিবেদন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
শনিবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক বাসভবনও পরিদর্শন করেন এবং সেখানে কিছু সময় অবস্থান করেন।
আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলটির পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
আরও পড়ুন: মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
১১৩৩ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ঢাবি ছাত্রলীগের হল নেতাদের শ্রদ্ধা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের হল শাখার নবগঠিত কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা।
সোমবার সকাল ৯টায় হলের নেতারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে যান এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পরে তারা একসঙ্গে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করেন।
ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি সঞ্জিত চন্দ্র দাস ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনসহ ১৮টি হলের সদ্য মনোনীত শীর্ষস্থানীয় ছাত্রলীগ নেতারা কর্মসূচীতে যোগ দেন।
আরও পড়ুন: ঢাবি ছাত্রলীগের হল কমিটি ঘোষণা
ঢাবির গেস্টরুমে নির্যাতন: ৩ ছাত্র বহিষ্কার
১১৮০ দিন আগে
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ডিক্যাবের শ্রদ্ধা
রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শুক্রবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব)।
ডিক্যাব সভাপতি রেজাউল করিম লোটাস ও সাধারণ সম্পাদক এ কে এম মঈনুদ্দিনের নেতৃত্বে সংগঠনের সদস্যরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান।
এ সময় তারা স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, তার পরিবারের সদস্য, মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার প্রথমবারের মতো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ‘ডিক্যাব লাউঞ্জে’ বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানো হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালের ১৬ মার্চ ডিক্যাব প্রতিষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ডিক্যাবের নতুন সভাপতি লোটাস, সাধারণ সম্পাদক মঈনুদ্দিন
প্রথমবারের মতো ডিকাব মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর ছবি স্থাপন
১২১১ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর প্রতি মার্কিন উপপররাষ্ট্রমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
ঢাকায় সফররত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী স্টিফেন ই বিগান বৃহস্পতিবার সকালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
১৬৬০ দিন আগে