শিক্ষা উপমন্ত্রী
ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত
ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (ইইউবি) প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর ইন্টারন্যাশানাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়েছিল।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আচার্য মো. সাহাবুদ্দিনের পক্ষে তার প্রতিনিধি হিসেবে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
সভাপতির বক্তৃতায় মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের প্রথম সমাবর্তনে উপস্থিত হতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।
গ্রাজুয়েটদের উদ্দেশে শিক্ষা উপমন্ত্রী বলেন, সমাবর্তন শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষকদের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সমাবর্তনের মাধ্যমে একদিকে শিক্ষার্থীদের অর্জনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়; অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয় তার নিজস্ব কার্যক্রমের সামগ্রিক মূল্যায়নের সুযোগ পায়। তাই প্রতিটি সমাবর্তন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এক একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়।
তিনি বলেন, আনন্দঘন এ অনুষ্ঠানে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন গ্র্যাজুয়েটদের প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমি ধন্যবাদ জানাই অভিভাবক, শ্রদ্ধেয় শিক্ষকমণ্ডলী ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ ডিগ্রি দিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
উপমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আরও বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভাষা শিক্ষায় আমরা একটু পিছিয়ে আছি। বাংলা ভাষার পাশাপাশি বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভাষার দিকে জোর দিতে হবে। এছাড়া, দক্ষতা ও মূল্যবোধের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলেই আপনারা সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
তিনি বলেন, শিক্ষায় ডিজিটাল পদ্ধতির প্রবর্তন, নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা, অধিকতর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিও অন্তর্ভুক্তিকরণ এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে সরকার উচ্চশিক্ষার পরিধিকে সম্প্রসারণ করে যাচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা তাদের অর্জিত জ্ঞান, মেধা ও সৃজনশীলতাকে দেশপ্রেম, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজে লাগিয়ে সোনার বাংলাদেশ গড়তে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করে যাবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, ইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস-চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মকবুল আহমেদ খান, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ইঞ্জিনিয়ার মো. আলিম দাদ। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলিকুজ্জামান।
ইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ড. মহিউদ্দিন খান আলমগির বলেন, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠানটি ২০১২ সালে ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯২’ অনুযায়ী প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে গাবতলীতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়টি তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালাচ্ছে। শিক্ষার মান এই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম কাতারের। বেতন ফি অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় অনেক কম।
ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ উপাচার্য ইঞ্জিনিয়ার মো. আলিম দাদ বলেন, ইইউবি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হলেও মানসম্মত উচ্চশিক্ষা প্রদানে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যার ফলে শুরু থেকে ফল সেমিস্টার ২০২০ এর মধ্যে ৭৫৫৯ শিক্ষার্থী গ্র্যাজুয়েশন ও পোস্টগ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রিলাভ করেছে। তারমধ্যে ৬৯৪৮ জন স্নাতক ও ৬১১ জন স্নাতকোত্তর।
আরও পড়ুন: ঢাকায় টেক্সাইল ট্যালেন্ট হান্ট ৮.০ জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস-চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মকবুল আহমেদ খান বলেন, ইইউবি গরীব ছাত্রদের বিশ্ববিদ্যালয়। কারণ কম খরচে এখানে মানসম্মত শিক্ষা দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু সাফল্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। প্রথমত, ২০১২ সালে শুরু করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে দেশের শিক্ষার্থীদের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তিনটি ফ্যাকাল্টি এবং ১২টি ডিপার্টমেন্টের কার্যজক্রম শুরু করতে সক্ষম হয়েছে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ ল্যাবরেটরি স্থাপন করে প্রকৌশল শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়েছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিন চতুর্থাংশ প্রকৌশল বিভাগ সমূহের অন্তর্ভুক্ত।
দ্বিতীয়ত, অনুমোদন প্রাপ্তির ৪ বছরের মধ্যে সাড়ে পাঁচ লক্ষ বর্গফুটের সুবিশাল ১২ তলা ভবন স্থাপন করেছে শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা মিরপুরের গাবতলীতে।
তৃতীয়ত, মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা প্রদানের সুবিধার্থে বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ মেধা-সম্পন্ন ১৩০ জন শিক্ষক এবং শতাধিক কারিগরি কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যুগের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অনেকগুলো নতুন বিভাগ খোলা হয়েছে, বাড়ানো হয়েছে আসন সংখ্যা। আমি আশা করি সময়ের চাহিদা অনুযায়ী জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা প্রদানে এ বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।
সমাবর্তন বক্তা অধ্যাপক ড. কাজী খলিকুজ্জামান আহমেদ বলেন, ২০১২ সাল থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয় শুরু করলেও ২০১৬ সালে স্হায়ী জায়গায় ভবন তৈরি করেছে। বর্তমানে প্রায় ১২ হাজার শিক্ষার্থী এখানে পড়াশুনা করছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও যেমন মানসম্মত, তেমনি মানসম্মত শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। দক্ষ ও মানসম্মত শিক্ষায় আমাদের আরও জোর দিতে হবে।
ইউজিসি’র সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (ইইউবি) প্রথম সমাবর্তনে উপস্থিত হতে পেরে আমি ধন্যাবাদ জ্ঞাপন করছি। ইইউবি কম খরচে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দিচ্ছে। কোভিড সময়েও তারা শিক্ষাব্যবস্থা চালিয়ে গেছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল উদ্দেশ্য মানসম্মত শিক্ষা দেওয়া। আশা করছি এই বিশ্ববিদ্যালয় অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (ইইউবি) প্রথম সমাবর্তনে ২০১২ থেকে ফল সেমিস্টার ২০২০ সময়কাল পর্যন্ত ৭৫৫৯ জন শিক্ষার্থীকে গ্র্যাজুয়েশন ও পোস্টগ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য একজন শিক্ষার্থীকে চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড এবং আটজন শিক্ষার্থীকে ভাইস-চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জাইকার সেমিনার অনুষ্ঠিত
১ বছর আগে
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে টনি ব্লেয়ারের শ্রদ্ধা
সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: পিলখানা হত্যাকাণ্ডে শহীদদের প্রতি জাতির শ্রদ্ধা নিবেদন
টনি ব্লেয়ার ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল চেঞ্জ ব্লেয়ারের নির্বাহী চেয়ারম্যান ব্লেয়ারকে জাদুঘরে স্বাগত জানান শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
এছাড়া শনিবার টনি ব্লেয়ার জাদুঘর পরিদর্শন এবং দর্শনার্থীদের বইতে স্বাক্ষর করেন।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন প্রণয় ভার্মা দম্পতি
টুঙ্গীপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে বিসিএস ফরেন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের শ্রদ্ধা
১ বছর আগে
বাস্তবমুখী শিক্ষার সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করার আহ্বান শিক্ষা উপমন্ত্রীর
বাস্তব শিক্ষার সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করতে শিক্ষকদের আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু ‘সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ’ এর জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপমন্ত্রী বলেন, তত্ত্বীয় জ্ঞানের চেয়ে ব্যবহারিক শিক্ষাকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রায়োগিক শিক্ষার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। বাস্তব শিক্ষার সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করতে হবে। ’
আরও পড়ুন: অনলাইন ভিত্তিক প্রশিক্ষণ জোরদার করা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের স্বার্থে সৃজনশীলতার সঙ্গে পরিচয় করাতে হবে। শিক্ষার্থীদের বাস্তব জীবনের সঙ্গে কাজ করার মানসিকতাই তৈরি হয়নি। আমরা তত্ত্বীয় জ্ঞানের ওপর এতো বেশি জোর দিচ্ছি, বাস্তবে কোনও কাজ করার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা নিরুৎসাহিত হয়ে যাচ্ছে। তাই শিক্ষকদের প্রতি অনুরোধ থাকলো শিক্ষার্থীর সৃজনশীলতা ব্যবহারে উপযুক্ত করতে।’
শিক্ষার্থীদের উন্মুক্ত ও বিজ্ঞান মনস্ক করার আহ্বান জানিয়ে উপমন্ত্রী বলেন, সৃজনশীল চর্চার অভাবে শিক্ষার্থীরা কুপমণ্ডুকতা,জড়তা,অতিমাত্রায় প্রতিক্রিয়াশীলতার মধ্যে ডুবে থাকে এবং কুসংস্কার, ধর্মীয় অপব্যখ্যা, নারী-পুরুষের মধ্যে অসমতার প্রতি শিক্ষার্থীদের মনোযোগ চলে যায়।
তিনি আরও বলেন, বাস্তব শিক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত করে দক্ষতা নির্ভর জনগোষ্ঠী গড়ে তুলতে হবে।
আরও পড়ুন: শিক্ষার মানের উন্নয়ন না হলে কোনো উন্নয়নই টেকসই হয় না: শিক্ষামন্ত্রী
২ বছর আগে
অনলাইন ভিত্তিক প্রশিক্ষণ জোরদার করা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, দেশে কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক বিস্তারে ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করে অনলাইন ভিত্তিক প্রশিক্ষণ জোরদার করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তত্ত্বীয় শিক্ষার চেয়ে হাতে কলমে শেখানোর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কর্মের উপযোগী করে তুলতে হবে।
রাজধানীর কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সার্বিক অগ্রগতি বিষয়ক এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের কর্মক্ষেত্রে নিয়ে শেখানোর জন্য একাডেমিয়া ইন্ডাস্ট্রি সংযোগ বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হবে। এজন্য কারিগরি শিক্ষার শিক্ষাক্রম পরিমার্জন করা হবে।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী দক্ষ পেশাদার ব্যক্তিদের কারিগরি প্রতিষ্ঠানে অতিথি প্রশিক্ষক হিসেবে কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন।
কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব কামাল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ অধীন দপ্তর সংস্থার প্রধানরা এবং বিভিন্ন প্রকল্পসমূহের পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ আইসিটি কম্পিটিশনের দ্বিতীয় পর্বে ১২৭ শিক্ষার্থী
সরকার আর শিক্ষিত বেকার তৈরি করতে চায় না: শিক্ষামন্ত্রী
২ বছর আগে
শাবিপ্রবি সংকট: সিলেটে পৌঁছেছেন শিক্ষামন্ত্রী
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) চলমান সংকট নিরসনের জন্য শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি সিলেটে পৌঁছেছেন।
শুক্রবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে তিনি বিমানযোগে ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসেন। এ সময় সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ সংশ্লিষ্টরা তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
এ সময় শিক্ষা উপমন্ত্রী মুহিবুল ইসলাম নওফেল ও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমেদ তার সঙ্গে ছিলেন।
সফর সূচি অনুযায়ী, দীপু মনি সকাল সাড়ে ৯টায় সিলেট সার্কিট হাউসে পৌঁছে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
পড়ুন: শিক্ষামন্ত্রী শাবিপ্রবি যাচ্ছেন শুক্রবার
এরপর সকাল সাড়ে ১০টায় বিভিন্ন প্রকল্প পরিদর্শন শেষে হযরত শাহজালালের মাজার জিয়ারত শেষ করে সিলেট সার্কিট হাউসে যাবেন।
এরপর বিকাল ৩টায় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশে সিলেট সার্কিট হাউস ত্যাগ করেবেন। বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত শাবিপ্রবির চলমান সংকট সমাধানের জন্য শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধির সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।
পরে রাত ৮টা ২০ মিনিটে একটি ফ্লাইটে করে সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবেন।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবির সমস্যার শিগগিরই সমাধান হবে: শিক্ষামন্ত্রী
২ বছর আগে
‘১২-১৮ বছর বয়সী ৬৪ ভাগ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে’
দেশের ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী প্রায় ৬৪ শতাংশ শিক্ষার্থী করোনা টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
সোমবার রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাবে অংশ নিয়ে সংসদে তিনি এ তথ্য জানান।
উপমন্ত্রী জানান, দেশে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় এক কোটি ১৬ লাখ ২৩ হাজার ৩২২। তাদের মধ্যে রবিবার পর্যন্ত ৭৭ লাখ ১৮ হাজার ৩৩৭ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে।
মহিবুল দাবি করেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের সব শিক্ষককে তারা টিকা দিতে পেরেছেন। এক্ষেত্রে প্রায় শতভাগ টিকাদান সম্পন্ন হয়েছে।
তিনি বলেন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে থাকা ৯০ শতাংশ শিক্ষার্থীকে টিকা দেয়া সম্ভব হয়েছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীরা পরিচয়পত্র ব্যবহার করেই টিকা নিতে পারবে: শিক্ষামন্ত্রী
বাগেরহাটে ১২ থেকে ১৭ বছরের শতভাগ শিক্ষার্থীর টিকাদান সম্পন্ন
২ বছর আগে
চমেকে সংঘর্ষের ঘটনায় ৩০ ছাত্র বহিষ্কার
ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের (চমেক) ৩০ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয়েছে। তারা সবাই ছাত্রলীগের নেতাকর্মী।
মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। একই সাথে সংর্ঘষের ঘটনার পর অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ আগামী ২৭ নভেম্বর খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে আপাততে মেয়েদের ছাত্রাবাস চালু করলেও ছেলেদের ছাত্রাবাস বন্ধ থাকবে।
চমেক অধ্যক্ষ ডা. সাহেনা আক্তার বিকেলে গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
অধ্যক্ষ ডা. সাহেনা আক্তার বলেন, চমেকের শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করাসহ সংঘর্ষে জড়ানোর দায়ে ৩০ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করা হয়েছে। এর মধ্যে আট জনকে দুই বছর, দুজনকে দেড় বছর ও ২০ জনকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চমেকের আলোচিত সেই আকিব হাসপাতাল ছেড়ে গেছেনতিনি আরও বলেন, ‘কলেজে দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। তাদের প্রতিবেদনে এসব শিক্ষার্থীরা কলেজে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করার সাথে জড়িত বলে প্রমাণিত হয়েছে। ওই প্রতিবেদনের আলোকে তাদের এ শাস্তি দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি একাডেমিক কাউন্সিল সভায় আমরা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে কলেজ খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ সময় ছাত্রীদের হল খুলে দেয়া হবে। তবে ছাত্রাবাসগুলো বন্ধ থাকবে। ছেলেদের হলের সিট বরাদ্দ বাতিল করা হয়েছে। নতুন করে সিট বরাদ্দ দিয়ে হল খোলা হবে।উল্লেখ্য, গত ২৯ অক্টোবর রাতে ও ৩০ অক্টোবর সকালে চমেকে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারী এবং নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী ছাত্রলীগের দুটি গ্রুপের মধ্যে দুই দফায় সংঘর্ষ হয়। ওই হামলায় নাছির গ্রুপের ৬১ ব্যাচের মাহফুজুল হক (২৩) ও ৬২ ব্যাচের নাইমুল ইসলাম (২০) আহত হন।রাতের ঘটনার জেরে ৩০ অক্টোবর সকাল ৯টায় শিক্ষা উপমন্ত্রীর অনুসারী মাহাদি জে আকিবকে (২০) একা পেয়ে গুরুতর আহত করে আ জ ম নাছিরের অনুসারীরা। এরপর দুই পক্ষ পুনরায় সংঘর্ষে জড়ায়।
আরও পড়ুন: চমেকে ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনায় পাল্টা মামলা
এ ঘটনায় ওই দিন বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি সন্ধ্যার মধ্যে হোস্টেল ছেড়ে যেতে ছাত্রদের নির্দেশ দেয়া হয়।
অন্যদিকে, হামলায় আকিব মাথায় মারাত্মক জখম পান। এরপর দীর্ঘ সময় নিয়ে তার মাথার অপারেশন করেন চিকিৎসকরা। ১৯ দিন ধরে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন আকিব সম্প্রতি সুস্থ হয়ে বাসায় ফেরেন।সংঘর্ষের ঘটনায় গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি ২১ দিন পর ২২ নভেম্বর সোমবার প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদনে সংঘর্ষ সংঘটিত হওয়ার দিনের ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরে এর জন্য দুই পক্ষ দায়ী বলে উল্লেখ করা হয়।এদিকে সংঘর্ষের ঘটনায় পাঁচলাইশ ও চকবাজার থানায় পাল্টাপাল্টি তিনটি মামলা হয়েছে। পাঁচলাইশ থানার মামলায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: চমেকে সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার ২
২ বছর আগে
ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষ: চমেক বন্ধ, হল ছাড়ার নির্দেশ
ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের পর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। গঠন করা হয়েছে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি।
আহতরা হলেন- মাহফুজুল হক (২৩), নাইমুল ইসলাম (২০) এবং আকিব হোসেন (২০)। তাদের চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে এবং শনিবার সকালে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দুই দফা সংঘর্ষ হয়। এতে তিনজন নেতাকর্মী আহত হয়। সংঘর্ষে লিপ্ত দুই গ্রুপ শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আজম নাছিরের অনুসারী বলে জানা গেছে।
এদিকে সকালে সংঘর্ষের পর চমেক একাডেমিক কাউন্সিলে কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ প্রশাসনের উপস্থিতিতে দুই পক্ষের মধ্যে একটি বৈঠক হয়েছে। এর আগে গত মার্চে একই ছাত্রাবাসে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সিট দখল ও আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ বারবার সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবির বলেন, রাতের ঘটনার জের ধরে সকালে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে ঝামেলা হয়। এতে কয়েকজন আহত হয়েছে। কি কারণে এই ঘটনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
ঘটনার পর হাসপাতাল ও ক্যাম্পাস এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে কী কারণে এই সংঘর্ষের সূত্রপাত, সে বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি ওসি। এ ঘটনায় এখনো থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের হয়নি বলে জানান তিনি।
চমেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহেনা আক্তার বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলের বৈঠকে আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য কলেজ বন্ধের ঘোষণা দিয়েছি। পরবর্তী নির্দেশনা দেয়া না পর্যন্ত কলেজ বন্ধ থাকবে। আমরা সব শিক্ষার্থীদের হল ছেড়ে দেয়ার জন্য বলেছি। এছাড়া এ ঘটনায় পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী সাতদিনের মধ্যে তদন্ত কমিটিকে রিপোর্ট জমা দেয়ার জন্য বলা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে ড. মতিউর রহমানকে।
আরও পড়ুন: চমেক ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চমেক হাসপাতালে আগুন: লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি
৩ বছর আগে
ভারতীয় হাইকমিশনের আয়োজনে আইটেক দিবস উদযাপন
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন ৫৭তম ভারতীয় কারিগরি এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা (আইটেক) দিবস উদযাপন করেছে। বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বাংলাদেশ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটে এ উপলক্ষে একটি অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী ও বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার শ্রী বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী উপস্থিত ছিলেন।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে হাইকমিশন জানায়, ১৯৬৪ সালে ভারতীয় কারিগরি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা কৌশল কাঠামোর আওতায় ভারতের উন্নয়ন সহযোগিতা কর্মসূচির অংশ হিসেবে আইটেক কর্মসূচি প্রচলিত হয় যার মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ভারতের উন্নয়ন অভিজ্ঞতা ও উপযুক্ত প্রযুক্তিগত সুবিধা প্রদান করা হয়। প্রতি বছর হিসাব, নিরীক্ষা, ব্যবস্থাপনা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ, গ্রামীণ উন্নয়ন, সংসদীয় বিষয়াবলীর মত বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ কোর্সের জন্য ১৬১টি সহযোগী দেশে ১০ হাজারের বেশি প্রশিক্ষণ পর্বের আয়োজন করা হয়।
আারও পড়ুন: ফরিদপুর রামকৃষ্ণ মিশনে ভারতীয় হাইকমিশনের সেকেন্ড সেক্রেটারি
এতে বলা হয়, আইটেক সহযোগিতায় বাংলাদেশ আমাদের প্রধানতম এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। গত বছর কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে ই-আইটেকের অধীনে বেশ কয়েকটি ভার্চুয়াল কোর্সের আয়োজন করা হয়েছিল। এসব কোর্সের মধ্যে ছিল প্রথম সারির বিভিন্ন ভারতীয় ইনস্টিটিউটে নারীকেন্দ্রিক প্রোগ্রাম, কোভিড ব্যবস্থাপনা, সুশাসন অনুশীলন, ডেটা অ্যানালিটিক্স, দূর অনুধাবন, অ্যাডাল্ট হেপাটোলজি ইত্যাদি বিষয়ক কোর্স।
হাইকমিশন আরও জানায়, ২০০৭ সাল থেকে আইটেক কর্মসূচির অধীনে চার হাজারের বেশি বাংলাদেশী তরুণ পেশাজীবী ভারতে এ ধরনের বিশেষায়িত স্বল্প ও মধ্যমেয়াদী কোর্স সম্পন্ন করেছে। এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচিগুলোর মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের মেধাবীদের সাথে আমাদের সেরা বিষয়গুলো ভাগ করে নেয়ার সুযোগ পাই। যার ফলে, আমরাও এদেশের উন্নয়ন অভিজ্ঞতা থেকে সমানভাবে উপকৃত হই বিশেষ করে যা অর্থনৈতিক ও সামাজিক উভয় ক্ষেত্রেই অভূতপূর্ব অগ্রগতি সাধন করছে।
অনুষ্ঠানে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে প্রায় ১০০ জন প্রাক্তন আইটেক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
পড়ুন: রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান খুঁজতে অস্ট্রেলিয়া পাশে আছে: হাইকমিশনার
৩ বছর আগে
নিজস্ব অর্থায়নে দেশের ৯৮ শতাংশ বাজেট বাস্তবায়ন হয়: নৌ প্রতিমন্ত্রী
চট্টগ্রাম বন্দরকে বাংলাদেশের অর্থনীতির চালিকা শক্তি উল্লেখ করে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় বাজেটের ৯৮ শতাংশ বাস্তবায়ন হয় নিজস্ব অর্থায়নে। আমাদের এখন কারো মুখাপেক্ষী হতে হয় না।
৩ বছর আগে