সম্প্রীতি বাংলাদেশ
বিচারপতি শামসুদ্দিনের ওপর হামলার নিন্দা সম্প্রীতি বাংলাদেশের
রাজধানীর পল্টন এলাকায় বুধবার মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনে সোচ্চার বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের ওপর কাপুরুষোচিত হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সম্প্রীতি বাংলাদেশ।
একইসঙ্গে এই হামলায় জড়িত চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী করা হয় সম্প্রীতি বাংলাদেশের বিবৃতিতে।
সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় ও সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব ছাড়াও বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, ডাকসুর প্রথম মহিলা ভি.পি. মাহফুজা খানম, শহীদ জায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আলী শিকদার, ইউজিসির সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব এ কে এম আতিকুর রহমান, সাবেক সচিব নাসির উদ্দিন আহম্মেদ, সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক কামরুল হাসান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নিজামূল হক ভুইয়া, সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক হারুন অর রশীদ, একুশে পদকপ্রাপ্ত আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ এস এম আব্রাহাম লিংকন, উপাচার্য অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহম্মেদ, সাবেক উপাচার্য ড. রশিদ আশকারী,অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বাবু, মেজর জেনারেল জন গোমেজ(অব.), ড. রতন সিদ্দিকী,রেভারেন্ড মার্টিন অধিকারী, উপাচার্য অধ্যাপক ছাদেকুল আরেফিন মাতিন, জেষ্ঠ সাংবাদিক শরীফ শাহাবুদ্দিন, জেষ্ঠ্য সাংবাদিক শোয়েব চৌধুরী, জেষ্ঠ্য সাংবাদিক আলি হাবিব,উপাচার্য অধ্যাপক সৌমিত্র শেখর, অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়ূয়া, উপাচার্য ড. মো. নাসিম আখতার, উপাচার্য ড. মাহমুদ হোসেন, অধ্যাপক নূজহাত চৌধুরী, অধ্যাপক সাদেকা হালিম, জেষ্ঠ সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত, অধ্যাপক বিধান চন্দ্র দাস (রা.বি), অধ্যাপক এ কে এম শাহনাওয়াজ(জা.বি), অধ্যাপক ডা. হারিসুল হক, অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন, অধ্যাপক আসাদুজ্জামান চৌধুরী, অধ্যাপক ড. ফরিদুল আলম, অধ্যাপক চন্দ্রনাথ পোদ্দার, অধ্যাপক অসীম সরকার, অধ্যাপক বিমান চন্দ্র বড়ূয়া, অধ্যাপক আব্দুল খালেক(সাতক্ষীরা), অধ্যাপক রুহুল আমিন প্রামানিক (রা.বি), অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, সাবেক ছাত্রনেতা মিহির কান্তি ঘোষাল, বিশিষ্ট অভিনয় শিল্পী জয়শ্রী কর জয়া, অধ্যাপক আ.ব.ম ফারুক, সাবেক যুবনেতা ও আইটি বিশেষজ্ঞ মাহবুব জামান, সাবেক যুবনেতা মো. হিলাল উদ্দিন, নিরঞ্জন রায়(কানাডা), বদিউজ্জামান খান নাসিম (যুক্তরাষ্ট্র), মোস্তফা ফরিদ (যুক্তরাষ্ট্র), লোকমান হোসেন(যুক্তরাজ্য), আজিজ আহম্মেদ (যুক্তরাজ্য), দেলোয়ার হোসেন(সুইডেন), নজরুল ইসলাম (অস্ট্রিয়া),বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সুশান্ত ঘোষ (সাতক্ষীরা), অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদ মোল্লা(সাতক্ষীরা), মিলন ব্যানার্জী (বাগেরহাট), শেখ লিয়াকত হোসেন লিটন (বাগেরহাট) এডভোকেট নরেশ মুখার্জী(বগুড়া), আব্দুস সালাম (নাটোর), এম সাইফুল মাবুদ (ঝিনাইদহ), কবি সাজ্জাদ আনসারী (জামালপুর), তুষার মল্লিক (জামালপুর) ডা. হরিপদ রায় (শ্রীমঙ্গল), তপন সেন(রাজশাহী), অধ্যাপক ননী গোপাল সরকার (নেত্রকোনা) সৈয়দা সায়েরা মহসিন (মৌলভিবাজার), অধ্যক্ষ গোলাম সারওয়ার (ময়মনসিংহ), বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সুশান্ত ঘোষ (সাতক্ষীরা), মবিনুল হক মবিন (যশোর), অধ্যাপক এ.কে.এম গিয়াস উদ্দিন (কক্সবাজার) প্রমুখ।
আরও পড়ুন: তাবিথের প্রার্থিতা বাতিলে বিচারপতি মানিকের রিট
তাবিথের প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে করা বিচারপতি মানিকের রিট খারিজ
ইভ্যালি পরিচালনায় বিচারপতি মানিককে প্রধান করে ৫ সদস্যের বোর্ড
২ বছর আগে
২৫ মার্চ গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দাবি সম্প্রীতি বাংলাদেশের
একাত্তরের ২৫ মার্চের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি চাইলেন মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সন্তানেরা। একই সঙ্গে এই নৃশংসতার জন্য পাকিস্তানের বিচার দাবি করেছেন তারা।
শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে সম্প্রীতি বাংলাদেশ আয়োজিত ‘৭১ এর গণহত্যা ও পাকিস্তানের বর্বরতা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এসব দাবি জানান তারা।
অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, ‘১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল তার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে। এর জন্য কোন রাখঢাক নাই। আজকে এটা স্বতঃসিদ্ধ, এখানে গণহত্যা হয়েছে, আমাদের ৩০ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছেন, অসংখ্য মা-বোন নির্যাতিত হয়েছেন এগুলো প্রমাণের আর অপেক্ষা রাখে না। ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করব।’
আরও পড়ুন: গণহত্যা দিবসে সারাদেশে এক মিনিটের প্রতীকী ব্ল্যাকআউট
আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘২০১৭ সাল থেকে জাতীয়ভাবে ২৫ মার্চকে গণহত্যা দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে আসছে যদিও দিবসটিকে এখনও আন্তজার্তিকভাবে কোথাও স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। সম্প্রতি রোহিঙ্গাদের ওপর নিপীড়নের ঘটনাকে যুক্তরাষ্ট্র স্বীকৃতি দিলেও ২৫ মার্চের ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞকে কোন দেশই স্বীকৃতি দেয়নি। অথচ ২৫ মার্চের কালরাতে ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ গণহত্যার স্বাক্ষী হয়েছে বাংলাদেশ।’
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর ২৫ মার্চের ভয়াবহতার ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা হয়েছে যা এখনও চলমান। তাই ঘরে ঘরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ২৫ মার্চের গণহত্যার ঘটনাপ্রবাহ ছড়িয়ে দিতে নতুন প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানানোর প্রয়াস ব্যক্ত করেন তারা।
সম্প্রীতি বাংলাদেশের সদস্য সচিব ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীলের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন সংসদ সদস্য আরমা দত্ত, বীরপ্রতীক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাজ্জাদ আলী জহির (অব.), কর্নেল তৌফিকুর রহমান (অব.), শহীদ সন্তান নট কিশোর আদিত্য।
আরও পড়ুন: ২৫ মার্চ, ১৯৭১: গণহত্যা দিবসে ফিরে দেখা ইতিহাসের এক ভয়াল কালরাত
২ বছর আগে
স্বাস্থ্যবিধি মেনে দুর্গাপূজা পালনের আহ্বান সম্প্রীতি বাংলাদেশ’র
এবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে শারদীয় দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা পালনের আহ্বান জানিয়েছে সম্প্রীতি বাংলাদেশ।
৪ বছর আগে