১৪৪ ধারা জারি
সংঘর্ষের ঘটনায় চবিতে ১৪৪ ধারা জারি
শুক্রবার দিবাগত রাতে এক ছাত্রীকে হেনস্থার ঘটনাকে কেন্দ্র করে চবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয় জনতার সংঘর্ষের পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল মুমিন রবিবার(৩১ আগস্ট) বিকালে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেটের পূর্ব পাশ থেকে উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার পূর্ব পাশে রেলগেট পর্যন্ত রবিবার দুপুর ২টা থেকে সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখতে এবং জনসাধারণের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষার জন্য স্থানীয় প্রশাসন এই জরুরি অবস্থা জারি করেছে।
স্থানীয় প্রশাসনের জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই সময়ের মধ্যে সকল ধরণের আন্দোলন, জমায়েত, সমাবেশ, বিক্ষোভ এবং সকল ধরণের অস্ত্র ও ধারালো অস্ত্র বহন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
পড়ুন: চবিতে আবারও দফায় দফায় সংঘর্ষ, সব পরীক্ষা স্থগিত
এর আগে, গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সাথে স্থানীয়দের সংঘর্ষে উপাচার্য ও প্রক্টরসহ কমপক্ষে ৫০ জন আহত হন।
সংঘর্ষে অধ্যাপক কামাল উদ্দিন, উপ উপাচার্য এবং প্রক্টর তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ আহত হন।
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, দুপুর পৌনে ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর আবাসিক এলাকার ২ নম্বর গেটে স্থানীয় একদল লোক কোনো উসকানি ছাড়াই শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করলে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে এবং ৫০ জন আহত হন। এসময় পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
শিক্ষার্থীরা আরও দাবি করেছেন, সকালে ক্যাম্পাসে সেনাবাহিনীর সদস্যদের দেখা গেলেও তারা একটি সংক্ষিপ্ত অভিযান চালিয়ে চলে যান। তাদের চলে যাওয়ার পরপরই সংঘর্ষ শুরু হয়।
এদিকে, সংঘর্ষের পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগের চলমান সকল পরীক্ষা স্থগিত করেছে।
উপ উপাচার্য কামাল উদ্দিন বলেন, ‘স্থানীয়দের হামলায় আহত অনেক শিক্ষার্থীর আজ নির্ধারিত পরীক্ষা ছিল। পরিস্থিতি বিবেচনা করে সকল পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।’
এর আগে, শনিবার দর্শন বিভাগের এক ছাত্রীকে মধ্যরাতের কিছু আগে গেট খোলার বিষয়টি নিয়ে তার ভাড়া বাড়ির একজন প্রহরী এবং তার মধ্যে তর্কাতর্কি শুরু হয়। এক পর্যায়ে, প্রহরী মেয়েটিকে শারীরিকভাবে হেনস্থা করার অভিযোগ ওঠে।
অন্যান্য শিক্ষার্থীরা ঘটনার প্রতিবাদে জড়ো হয়ে প্রহরীকে আটক করার চেষ্টা করলে তাদের সঙ্গে স্থানীয়দের হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
এক পর্যায়ে, স্থানীয় মসজিদ থেকে ঘোষণা দেওয়া হয় যে বাসিন্দাদের জড়ো হয়ে আক্রমণ করার আহ্বান জানানো হয়। অন্যদিকে চবি সোহরাওয়ার্দী হল মসজিদ থেকে ঘোষণার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়, যার ফলে ভয়াবহ সংঘর্ষের সূত্রপাত হয় এবং ৫০ জন আহত হয়।
শিক্ষার্থীরা আরও দাবি করেছেন যে, সংঘর্ষের সময় স্থানীয় লোকজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে কিছু শিক্ষার্থীর উপর হামলা চালিয়েছে।
আহতদের মধ্যে ২০ থেকে ২১ জনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (সিএমসিএইচ) ভর্তি করা হয়েছে।
৯৫ দিন আগে
হবিগঞ্জে সংঘর্ষে নিহত ২, নবীগঞ্জে ১৪৪ ধারা জারি
পূর্ববিরোধের জের ধরে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে দুজন নিহত ও শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত ১৯ জনকে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপজেলা প্রশাসন উপজেলা সদরে ১৪৪ ধারা জারি করেছেন।
সোমবার (৭ জুলাই) দুপুরের পরপরই উত্তেজনা দানা বাঁধতে থাকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই ই সংঘর্ষে রুপ নেয়। এরপর বিকাল ৫টা থেকে সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন।
সংঘর্ষ চলাকালে বেশ কয়েকটি দোকানপাট ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, ফেসবুকে একে অপরের বিরুদ্ধে লেখালেখি নিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী আশাহিদ আলীকে গত ৪ জুলাই নবীগঞ্জ উপজেলার আনমুন এলাকায় মারধর করেন অপর গণমাধ্যমকর্মী সেলিম তালুকদার ও তার লোকজন। এ সময় আনমুন গ্রামের লোকজন হামলাকারীদের মধ্য থেকে ২ তরুণকে আটক করে পুলিশে দেন।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশু নিহত
পুলিশে দেওয়া এই দুই তরুণের বাড়ি উপজেলার তিমিরপুর গ্রামে। এ ঘটনায় তিমিরপুর গ্রামের লোকজন উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। এ নিয়ে তিন দিন আগে ওই দুই গ্রামের মানুষের মারামারিও হয়। সেই মারামারির সূত্র ধরে গতকাল (সোমবার) দুপুরে ঘোষণা দিয়ে আনমুন ও তিমিরপুর গ্রামের লোকজন লাঠিসোটা নিয়ে জড়ো হতে থাকেন নিজ নিজ এলাকায়। একপর্যায়ে সংঘর্ষে জড়ায় দুপক্ষ।
প্রায় ঘণ্টাব্যাপী চলা এই সংঘর্ষে উভয়পক্ষের লোকজন ইটপাটকেল, বল্লম, ধারালো অস্ত্রসহ নানা দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করেন। সংঘর্ষকালে উভয় পক্ষের শতাধিক মানুষ আহত হন। ভাঙচুর করা হয় বেশ কয়েকটি দোকানপাট। এতে পুরো শহর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণে আনে।
এদিকে পূর্ব তিমিরপুরের ফারুক মিয়া (৪০) ও আনমনু গ্রামের রিমন মিয়া (২৫) নামে দুই ব্যাক্তিকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাদের মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ কামরুজ্জামান জানান, ওই ঘটনার নিয়ন্ত্রণ ও পরিস্থিতি যাতে আর অবনতি না হয়, সে কারণে সোমবার বিকাল ৪টা থেকে নবীগঞ্জ উপজেলা সদরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
আজ মধ্যরাত পর্যন্ত ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে বলে জানিয়েছেন নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( ইউএনও) মো. রুহুল আমিন।
১৫০ দিন আগে
মিরসরাইয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত, ১৪৪ ধারা জারি
চট্টগ্রামে বিএনপির দুগ্রুপের সংঘর্ষে মো. জাবেদ নামে একজন নিহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
উপজেলার বারইয়ারহাট পৌরসভা এলাকায় বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুর ২টার দিকে মিরসরাই উপজেলার বারৈয়ারহাট পৌর বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটে।
নিহত মো. জাবেদের বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি। তবে তিনি পথচারী ছিলেন বলে জানায় স্থানীয়রা। এর আগে বিএনপির দুটি পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিতে সংঘর্ষের আশঙ্কায় উপজেলার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ৫০০ গজের মধ্যে বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করে প্রশাসন।
কিন্তু দুপুরে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বিএনপির নুরুল আমিনের সমর্থকরা শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে। বিএনপির নবগঠিত কমিটি ও পদবঞ্চিত সংক্ষুদ্ধ নেতাকর্মীদের মধ্যে বিরোধের জেরে এই সংঘর্ষ হয়েছে।
মীরসরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহফুজা জেরিন বলেন, ‘জনগণের জানমাল ও সরকারি সম্পত্তি রক্ষার্থে উপজেলা পরিষদের ৫০০ গজের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি অব্যাহত থাকবে।’
আরও পড়ুন: আউলিয়াপুরে মন্দিরে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
উপজেলার জোরারগঞ্জ থানার মো. জাবেদ সাব্বির মোহাম্মদ সেলিম বলেন, ‘বিএনপি নেতা নুরুল আমিন চেয়ারম্যানের অনুসারী ও নুরুল আমিন কালার অনুসারীর মধ্যে দলীয় পদ পাওয়া না পাওয়া নিয়ে বিরোধ চলছে। সে বিরোধের সূত্র ধরে আজ বারইয়ারহাটে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এদের মধ্যে জাবেদ নামে একজন ঘটনাস্থলে মারা যায়। নিহত জাবেদের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আহত অনেককে মীরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
২৫৩ দিন আগে
সাতক্ষীরায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, ১৪৪ ধারা জারি
সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৬-৭ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার বুধহাটা ইউনিয়নের বেউলা সাইক্লোন শেল্টার মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: পাশাপাশি বিএনপির দুপক্ষের সভা, সংর্ঘষ এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি
উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক রফিকুজ্জামান জানান, সপ্তাহখানেক আগে বুধহাটা ইউনিয়নে বিএনপির ইউনিয়ন কমিটি ঘোষণাকে ঘিরে গত কয়েকদিন ধরেই এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছিল। আজ সংঘর্ষের স্থানে নতুন ঘোষিত কমিটির সভাপতি আব্দুর রব গ্রুপ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচনের জন্য ভোট গ্রহণ ও সাবেক সভাপতি কবির ঢালী গ্রুপ কর্মী সম্মেলনের ডাক দেয়। এরপর উভয় গ্রুপের নেতা-কর্মীরা ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
আশাশুনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নোমান হোসেন জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কৃষ্ণা রায় ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করেছেন। পরিস্থিতি বর্তমানে শান্ত রয়েছে। ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
৩০৯ দিন আগে
পাশাপাশি বিএনপির দুপক্ষের সভা, সংর্ঘষ এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি
বাগেরহাটের কচুয়ায় উপজেলা বিএনপির জনসভা এবং দলটির সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিমের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ঘিরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে উপজেলা প্রশাসন সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) উপজেলার গোয়ালমাঠ এলাকার মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি কলেজ মাঠ এবং পার্শ্ববর্তী গোয়ালমাঠ রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠ এলাকায় সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কে এম আবু নওশাদ স্বাক্ষরিত এক আদেশে ১৪৪ ধারা জারির বিষয়টি জানানো হয়।
আদেশে উল্লেখ করা হয়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিকসহ জনসাধারণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কচুয়ার গোয়ালমাঠ এলাকার মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি কলেজ মাঠ এবং গোয়ালমাঠ রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠ এলাকা ও চারপাশের এক কিলোমিটারের মধ্যে সব ধরনের জনসমাগম, সভা-সমাবেশ, আগ্নেয়াস্ত্র বহন নিষিদ্ধসহ ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ১৪৪ ধারা জারি করা হলো। এই আদেশ জরুরি পরিষেবা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।
আরও পড়ুন: বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ১৪৪ ধারা জারি
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, কচুয়ার গোয়ালমাঠ এলাকার মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি কলেজ মাঠে বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ এইচ সেলিমকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়া পার্শবর্তী গোয়ালমাঠ রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে কচুয়া উপজেলা বিএনপির জনসভার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করলে পরিস্থিতি সামাল দিতে এবং সংর্ঘষ এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম আবু নওশাদ বলেন, ‘পরিস্থিতি সামাল দিতে ওই দুই এলাকায় বিএনপির দুই পক্ষের সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ঘিরে অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।’
৩৫২ দিন আগে
বাগেরহাটে বিএনপির সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি
বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার গোয়ালমাঠ এলাকায় উপজেলা বিএনপির জনসভা ও দলটির সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিমের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে উপজেলা প্রশাসন সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম আবু নওশাদের সই করা এক আদেশে অনুষ্ঠানস্থল দুটিসহ চারপাশের ১ কিলোমিটার এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং জনসাধারণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গোয়ালমাঠ রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠ ও মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এবং চারপাশের ১ কিলোমিটারের মধ্যে মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সকল ধরনের জনসমাগম, সভা সমাবেশ করা, আগ্নেয়ান্ত্র বহন নিষিদ্ধসহ ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। এই আদেশ জরুরি পরিষেবা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ক্ষেত্রে প্রযোজন্য হবে না।’
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুরে কচুয়া উপজেলার গোয়ালমাঠ এলাকার মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি কলেজ মাঠে বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ এইচ সেলিমকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়া পার্শবর্তী গোয়ালমাঠ রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে কচুয়া উপজেলা বিএনপি জনসভার আয়োজনের ঘোষণা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ অবস্থায় পরিস্থিতি সামাল দিতে ওই স্থান দুটিতে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম আবু নওশাদ বলেন, ‘উভয় অনুষ্ঠানস্থলই অত্যন্ত কাছাকাছি স্থানে। উদ্ভুত পরিস্থিতি বিবেচনায় অনাকাঙিক্ষত ও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
৩৫২ দিন আগে
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ১৪৪ ধারা জারি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পৌর এলাকায় এ আদেশ কার্যকর থাকবে। বাঞ্ছারামপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আবুল মুনসুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বুধবার (২০ নভেম্বর) সকালে এসএম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলন হওয়ার কথা। সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু একই স্থানে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন বিরোধী অপর পক্ষ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: রাবিতে দুই বিভাগের ফুটবল খেলায় ‘স্লেজিং’: সংঘর্ষে আহত ১০
এরই মধ্যে সোমবার উপজেলা বিএনপির সম্মেলনকে ঘিরে সম্মেলন বিরোধীপক্ষ সাবেক সাংসদ ও বিএনপি'র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল খালেক ও রফিক শিকদারের সমর্থকদের সঙ্গে অপরপক্ষ কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান পলাশের সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়।
এতে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন আহত হয় এবং বেশ কিছু দোকানপাট ও মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এক পক্ষ সম্মেলন করার বিষয়ে ও অন্য পক্ষ প্রতিহতের বিষয়ে অনড় থাকে। এ অবস্থায় প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
গত ২৩ অক্টোবর বাঞ্ছারামপুর, কসবা, আখাউড়া উপজেলা ও পৌর এবং সদর উপজেলা বিএনপির সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। এই ৪ উপজেলায়ই বিএনপির একাধিক পক্ষ রয়েছে।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকেই এ আদেশ কার্যকর করা হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই আদেশ বহাল থাকবে।
এই সময় উল্লিখিত স্থানের মধ্যে কোথাও কোনো ধরনের সভা-সমাবেশ করা যাবে না। এছাড়া জনসাধারণের সার্বিক নিরাপত্তায় সেনাবাহিনীর পাশাপাশি, র্যাব ও পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে।
আরও পড়ুন: পাবনায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
৩৮০ দিন আগে
ঠাকুরগাঁওয়ের আউলিয়াপুরে মন্দিরে ১৪৪ ধারা জারি
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার আউলিয়াপুর এলাকায় শ্রীশ্রী রশিক রায় জিউ মন্দিরে আবারও ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) রাতে এ আদেশ দেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. বেলায়েত হোসেন।
আরও পড়ুন: খাগড়াছড়িতে শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, ১৪৪ ধারা জারি
প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে মন্দিরের জমির দখল নিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। ২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর এই মন্দিরে দুর্গাপূজা নিয়ে ইসকনপন্থী একটি পক্ষ ও অপর একটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় ইসকনভক্তদের হামলায় ফুলবাবু নামের একজন সনাতন ধর্মানুসারী নিহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে উপজেলা প্রশাসন মন্দির সিলগালা করে কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব নেয়।
এ বছর মন্দিরের সনাতন ও ইসকনপন্থীরা কালিপূজার প্রস্তুতি নেয়। আগের মতো এবারও উত্তেজনা ও সংঘর্ষের আশঙ্কা দেখা দিলে বুধবার রাত ৮টা থেকে শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত মন্দির ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারির আদেশ দেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. বেলায়েত হোসেন।
বেলায়েত হোসেন বলেন, মন্দিরের জমি নিয়ে স্থানীয় সনাতন ও ইসকন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। ২০০৯ সালে হতাহতের ঘটনাও ঘটে। কালিপূজা উদযাপনে আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি এবং আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাঙ্গামাটিতে সংঘর্ষ-ভাঙচুর, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৪৪ ধারা জারি
ঠাকুরগাঁওয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষের শঙ্কায় মন্দিরে ১৪৪ ধারা জারি
৪০০ দিন আগে
বগুড়ায় একই স্থানে আ. লীগ-বিএনপির সমাবেশ, ১৪৪ ধারা জারি
বগুড়ার শেরপুরে একই সময় একই স্থানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বিক্ষোভ সমাবেশ ও প্রতিবাদ সভা আহ্বান করায় সহিংসতা এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন।
শনিবার সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত শহরের বাসস্ট্যান্ড ও এর আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ময়নুল হোসেন বলেন, ‘একই সময় ও স্থানে দুটি রাজনৈতিক দল কর্মসূচির ডাক দিয়েছে। এই অবস্থায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এই আদেশ বলবৎ থাকবে।’
আরও পড়ুন: আ’লীগ-বিএনপি পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি: পেকুয়ায় ১৪৪ ধারা জারি
জানা যায়, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও পুলিশের গুলিতে দলীয় কর্মী নিহত হওয়ার প্রতিবাদে শেরপুর পৌর বিএনপি শহরের স্থানীয় বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। শনিবার বেলা ৩ টা থেকে এই সমাবেশ হওয়ার কথা ছিলো। এতে বগুড়া জেলা ও স্থানীয় বিএনপির নেতারা উপস্থিত থাকার কথা ছিলো।
শেরপুর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আহম্মেদ জুয়েল বলেন, কেন্দ্রীয় ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে বিক্ষোভ ও সমাবেশ কর্মসূচি পালন করা হয়। সমাবেশের মঞ্চ তৈরির কাজ চলছিল, ঠিক সেই মুহূর্তে বিএনপির এই কর্মসূচি বানচাল করতেই আওয়ামী লীগ একই সময় ও স্থানে প্রতিহিংসামূলকভাবে কর্মসূচির ডাক দিয়েছে। প্রশাসন সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করেছে। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই দলীয় ফোরামে সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে পরবর্তী করণীয় ঠিক করা হবে।
আরও পড়ুন: নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিবাদ সভার মঞ্চ ভাঙচুরের অভিযোগ ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে
অন্যদিকে, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ বলেন, বিএনপি-জামাত জোটের মিথ্যাচার ও আন্দোলনের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে শনিবার বিকাল ৩ টায় প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়েছে। পূর্বনির্ধারিত আমাদের এই কর্মসূচি বানচাল করতেই বিএনপি সমাবেশের ডাক দেয়। একই সময় ও স্থানে দুটি রাজনৈতিক দলের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিকে ঘিরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি সহ জনগণের জানমালের নিরাপত্তার লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছেন।
আরও পড়ুন: খুলনায় বিএনপির অফিস ভাঙচুর, নেতাদের বাড়িতে হামলা
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান খন্দকার বলেন, ‘এই নির্দেশ জারির পর থেকে ওই এলাকায় পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। যেকোন ধরনের সভা-সমাবেশ করতে দেয়া হবে না। এই জন্য পুলিশ তৎপর রয়েছে।’
এছাড়া বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
১১৮১ দিন আগে
বগুড়ায় একই স্থানে আ.লীগ-বিএনপির সমাবেশ, ১৪৪ ধারা জারি
বগুড়া শহরের কালিতলা হাটে একই সময়ে একই স্থানে স্থানীয় আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ও বিএনপি বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ আহ্বান করায় সহিংসতা এড়াতে প্রশাসন সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
শুক্রবার দুপুর ২টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ওই এলাকায় সকল প্রকার সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা জানান, যেকোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে কালিতলা এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: আ’লীগ-বিএনপি পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি: পেকুয়ায় ১৪৪ ধারা জারি
জানা গেছে, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শহর বিএনপির ৩ নং ওয়ার্ডের উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় কালিতলা বাজারে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে সমাবেশ আহ্বান করা হয়।
এরপর আওয়ামী লীগ-যুবলীগ একই সময় একই স্থানে পাল্টা সমাবেশ আহ্বান করে।
এ জন্য সদর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কালিতলা এলাকায় সব ধরণের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
বগুড়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সমর কুমার পাল জানান, কালিতলা এলাকায় শান্তিপূর্ণ অবস্থা বজায় রাখতে দুপুর ২টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: একই স্থানে আ.লীগ-বিএনপির সমাবেশ, রাঙামাটিতে ১৪৪ ধারা জারি
ছাত্রলীগ-বিএনপি সংঘর্ষ এড়াতে রামগড়ে ১৪৪ ধারা জারি
১১৮৯ দিন আগে