১৪৪ ধারা জারি
পাশাপাশি বিএনপির দুপক্ষের সভা, সংর্ঘষ এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি
বাগেরহাটের কচুয়ায় উপজেলা বিএনপির জনসভা এবং দলটির সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিমের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ঘিরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে উপজেলা প্রশাসন সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) উপজেলার গোয়ালমাঠ এলাকার মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি কলেজ মাঠ এবং পার্শ্ববর্তী গোয়ালমাঠ রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠ এলাকায় সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কে এম আবু নওশাদ স্বাক্ষরিত এক আদেশে ১৪৪ ধারা জারির বিষয়টি জানানো হয়।
আদেশে উল্লেখ করা হয়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিকসহ জনসাধারণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কচুয়ার গোয়ালমাঠ এলাকার মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি কলেজ মাঠ এবং গোয়ালমাঠ রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠ এলাকা ও চারপাশের এক কিলোমিটারের মধ্যে সব ধরনের জনসমাগম, সভা-সমাবেশ, আগ্নেয়াস্ত্র বহন নিষিদ্ধসহ ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ১৪৪ ধারা জারি করা হলো। এই আদেশ জরুরি পরিষেবা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।
আরও পড়ুন: বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ১৪৪ ধারা জারি
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, কচুয়ার গোয়ালমাঠ এলাকার মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি কলেজ মাঠে বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ এইচ সেলিমকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়া পার্শবর্তী গোয়ালমাঠ রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে কচুয়া উপজেলা বিএনপির জনসভার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করলে পরিস্থিতি সামাল দিতে এবং সংর্ঘষ এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম আবু নওশাদ বলেন, ‘পরিস্থিতি সামাল দিতে ওই দুই এলাকায় বিএনপির দুই পক্ষের সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ঘিরে অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।’
৫ দিন আগে
বাগেরহাটে বিএনপির সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি
বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার গোয়ালমাঠ এলাকায় উপজেলা বিএনপির জনসভা ও দলটির সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিমের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে উপজেলা প্রশাসন সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকবে।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম আবু নওশাদের সই করা এক আদেশে অনুষ্ঠানস্থল দুটিসহ চারপাশের ১ কিলোমিটার এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং জনসাধারণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গোয়ালমাঠ রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠ ও মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এবং চারপাশের ১ কিলোমিটারের মধ্যে মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সকল ধরনের জনসমাগম, সভা সমাবেশ করা, আগ্নেয়ান্ত্র বহন নিষিদ্ধসহ ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। এই আদেশ জরুরি পরিষেবা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ক্ষেত্রে প্রযোজন্য হবে না।’
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার দুপুরে কচুয়া উপজেলার গোয়ালমাঠ এলাকার মাজেদা বেগম কৃষি প্রযুক্তি কলেজ মাঠে বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ এইচ সেলিমকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এছাড়া পার্শবর্তী গোয়ালমাঠ রশিক লাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে কচুয়া উপজেলা বিএনপি জনসভার আয়োজনের ঘোষণা দেয়। এ নিয়ে উভয় পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ অবস্থায় পরিস্থিতি সামাল দিতে ওই স্থান দুটিতে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে এম আবু নওশাদ বলেন, ‘উভয় অনুষ্ঠানস্থলই অত্যন্ত কাছাকাছি স্থানে। উদ্ভুত পরিস্থিতি বিবেচনায় অনাকাঙিক্ষত ও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
৬ দিন আগে
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ১৪৪ ধারা জারি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পৌর এলাকায় এ আদেশ কার্যকর থাকবে। বাঞ্ছারামপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আবুল মুনসুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বুধবার (২০ নভেম্বর) সকালে এসএম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির সম্মেলন হওয়ার কথা। সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু একই স্থানে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন বিরোধী অপর পক্ষ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: রাবিতে দুই বিভাগের ফুটবল খেলায় ‘স্লেজিং’: সংঘর্ষে আহত ১০
এরই মধ্যে সোমবার উপজেলা বিএনপির সম্মেলনকে ঘিরে সম্মেলন বিরোধীপক্ষ সাবেক সাংসদ ও বিএনপি'র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল খালেক ও রফিক শিকদারের সমর্থকদের সঙ্গে অপরপক্ষ কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান পলাশের সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়।
এতে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ৫০ জন আহত হয় এবং বেশ কিছু দোকানপাট ও মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এক পক্ষ সম্মেলন করার বিষয়ে ও অন্য পক্ষ প্রতিহতের বিষয়ে অনড় থাকে। এ অবস্থায় প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
গত ২৩ অক্টোবর বাঞ্ছারামপুর, কসবা, আখাউড়া উপজেলা ও পৌর এবং সদর উপজেলা বিএনপির সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। এই ৪ উপজেলায়ই বিএনপির একাধিক পক্ষ রয়েছে।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকেই এ আদেশ কার্যকর করা হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই আদেশ বহাল থাকবে।
এই সময় উল্লিখিত স্থানের মধ্যে কোথাও কোনো ধরনের সভা-সমাবেশ করা যাবে না। এছাড়া জনসাধারণের সার্বিক নিরাপত্তায় সেনাবাহিনীর পাশাপাশি, র্যাব ও পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে।
আরও পড়ুন: পাবনায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
১ মাস আগে
ঠাকুরগাঁওয়ের আউলিয়াপুরে মন্দিরে ১৪৪ ধারা জারি
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার আউলিয়াপুর এলাকায় শ্রীশ্রী রশিক রায় জিউ মন্দিরে আবারও ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) রাতে এ আদেশ দেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. বেলায়েত হোসেন।
আরও পড়ুন: খাগড়াছড়িতে শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, ১৪৪ ধারা জারি
প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে মন্দিরের জমির দখল নিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। ২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর এই মন্দিরে দুর্গাপূজা নিয়ে ইসকনপন্থী একটি পক্ষ ও অপর একটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় ইসকনভক্তদের হামলায় ফুলবাবু নামের একজন সনাতন ধর্মানুসারী নিহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে উপজেলা প্রশাসন মন্দির সিলগালা করে কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব নেয়।
এ বছর মন্দিরের সনাতন ও ইসকনপন্থীরা কালিপূজার প্রস্তুতি নেয়। আগের মতো এবারও উত্তেজনা ও সংঘর্ষের আশঙ্কা দেখা দিলে বুধবার রাত ৮টা থেকে শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত মন্দির ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারির আদেশ দেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. বেলায়েত হোসেন।
বেলায়েত হোসেন বলেন, মন্দিরের জমি নিয়ে স্থানীয় সনাতন ও ইসকন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। ২০০৯ সালে হতাহতের ঘটনাও ঘটে। কালিপূজা উদযাপনে আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি এবং আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাঙ্গামাটিতে সংঘর্ষ-ভাঙচুর, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৪৪ ধারা জারি
ঠাকুরগাঁওয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষের শঙ্কায় মন্দিরে ১৪৪ ধারা জারি
১ মাস আগে
বগুড়ায় একই স্থানে আ. লীগ-বিএনপির সমাবেশ, ১৪৪ ধারা জারি
বগুড়ার শেরপুরে একই সময় একই স্থানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বিক্ষোভ সমাবেশ ও প্রতিবাদ সভা আহ্বান করায় সহিংসতা এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন।
শনিবার সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত শহরের বাসস্ট্যান্ড ও এর আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ময়নুল হোসেন বলেন, ‘একই সময় ও স্থানে দুটি রাজনৈতিক দল কর্মসূচির ডাক দিয়েছে। এই অবস্থায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত এই আদেশ বলবৎ থাকবে।’
আরও পড়ুন: আ’লীগ-বিএনপি পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি: পেকুয়ায় ১৪৪ ধারা জারি
জানা যায়, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও পুলিশের গুলিতে দলীয় কর্মী নিহত হওয়ার প্রতিবাদে শেরপুর পৌর বিএনপি শহরের স্থানীয় বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। শনিবার বেলা ৩ টা থেকে এই সমাবেশ হওয়ার কথা ছিলো। এতে বগুড়া জেলা ও স্থানীয় বিএনপির নেতারা উপস্থিত থাকার কথা ছিলো।
শেরপুর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আহম্মেদ জুয়েল বলেন, কেন্দ্রীয় ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে বিক্ষোভ ও সমাবেশ কর্মসূচি পালন করা হয়। সমাবেশের মঞ্চ তৈরির কাজ চলছিল, ঠিক সেই মুহূর্তে বিএনপির এই কর্মসূচি বানচাল করতেই আওয়ামী লীগ একই সময় ও স্থানে প্রতিহিংসামূলকভাবে কর্মসূচির ডাক দিয়েছে। প্রশাসন সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করেছে। আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই দলীয় ফোরামে সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে পরবর্তী করণীয় ঠিক করা হবে।
আরও পড়ুন: নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিবাদ সভার মঞ্চ ভাঙচুরের অভিযোগ ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে
অন্যদিকে, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ বলেন, বিএনপি-জামাত জোটের মিথ্যাচার ও আন্দোলনের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে শনিবার বিকাল ৩ টায় প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়েছে। পূর্বনির্ধারিত আমাদের এই কর্মসূচি বানচাল করতেই বিএনপি সমাবেশের ডাক দেয়। একই সময় ও স্থানে দুটি রাজনৈতিক দলের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচিকে ঘিরে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি সহ জনগণের জানমালের নিরাপত্তার লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করেছেন।
আরও পড়ুন: খুলনায় বিএনপির অফিস ভাঙচুর, নেতাদের বাড়িতে হামলা
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান খন্দকার বলেন, ‘এই নির্দেশ জারির পর থেকে ওই এলাকায় পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। যেকোন ধরনের সভা-সমাবেশ করতে দেয়া হবে না। এই জন্য পুলিশ তৎপর রয়েছে।’
এছাড়া বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
২ বছর আগে
বগুড়ায় একই স্থানে আ.লীগ-বিএনপির সমাবেশ, ১৪৪ ধারা জারি
বগুড়া শহরের কালিতলা হাটে একই সময়ে একই স্থানে স্থানীয় আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ও বিএনপি বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ আহ্বান করায় সহিংসতা এড়াতে প্রশাসন সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করেছে।
শুক্রবার দুপুর ২টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত ওই এলাকায় সকল প্রকার সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা জানান, যেকোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে কালিতলা এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: আ’লীগ-বিএনপি পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি: পেকুয়ায় ১৪৪ ধারা জারি
জানা গেছে, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শহর বিএনপির ৩ নং ওয়ার্ডের উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় কালিতলা বাজারে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও তেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে সমাবেশ আহ্বান করা হয়।
এরপর আওয়ামী লীগ-যুবলীগ একই সময় একই স্থানে পাল্টা সমাবেশ আহ্বান করে।
এ জন্য সদর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কালিতলা এলাকায় সব ধরণের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
বগুড়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সমর কুমার পাল জানান, কালিতলা এলাকায় শান্তিপূর্ণ অবস্থা বজায় রাখতে দুপুর ২টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: একই স্থানে আ.লীগ-বিএনপির সমাবেশ, রাঙামাটিতে ১৪৪ ধারা জারি
ছাত্রলীগ-বিএনপি সংঘর্ষ এড়াতে রামগড়ে ১৪৪ ধারা জারি
২ বছর আগে
একই স্থানে আ.লীগ-বিএনপির সমাবেশ, রাঙামাটিতে ১৪৪ ধারা জারি
রাঙামাটির জুরাছড়ি উপজেলায় বুধবার একই স্থানে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ একই স্থানে সমাবেশের ডাক দেয়ায় অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন। মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই আদেশ জারি করা হয়।
বুধবার জুরাছড়ি উপজেলায় প্রতিটি পয়েন্টে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তারা কঠোর অবস্থানে থেকে যাতে কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় এই ব্যাপারে তৎপর রয়েছে।
আরও পড়ুন: আ’লীগ-বিএনপি পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি: পেকুয়ায় ১৪৪ ধারা জারি
এ ব্যাপরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিতেন্দ্র কুমার নাথ জানান, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, পরিবহন ভাড়া এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিএনপির ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে জুরাছড়ি উপজেলা বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে বুধবার সকালে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে।
আরও পড়ুন: খুলনায় বিএনপির অফিস ভাঙচুর, নেতাদের বাড়িতে হামলা
এদিকে একইদিনে একইস্থানে ক্ষমতাসীন দল উপজেলা ছাত্রলীগ ও যুবলীগের উদ্যোগে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদ ও বিএনপি নেতা তারেক জিয়ার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল এবং সমাবেশ করবে বলে জানা গেছে। তাই একই সময়ে দেশের দুটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দলের সমাবেশের কারণে উপজেলার স্বাভাবিক শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় বুধবার সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত উপজেলা সদর এবং এর আশেপাশের এলাকায় সকল প্রকার মিছিল-মিটিং, সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিবাদ সভার মঞ্চ ভাঙচুরের অভিযোগ ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে
পাশাপাশি চার বা তার অধিক ব্যক্তি একত্রে চলাচল এবং আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থী সব অবৈধ কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকবে। কেউ যদি আইনশৃঙ্খলা অবনতি, নাশকতা বা ফৌজদারী অপরাধ করার চেষ্টা করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
২ বছর আগে
আ’লীগ-বিএনপি পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি: পেকুয়ায় ১৪৪ ধারা জারি
কক্সবাজারের পেকুয়ায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি কারণে শান্তি ভঙ্গের আশঙ্কায় রবিবার ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন। সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসনের এই নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে।
পেকুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পূর্বিতা চাকমা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এছাড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও শান্তিপূর্ণ বজায় রাখতে উপজেলায় মাইকিং করা হয়।
উপজেলার সিকদার পাড়া স্টেডিয়াম থেকে চৌমুহনী হয়ে পেকুয়া আলহাজ্বব কবির চৌধুরী বাজার পর্যন্ত সকল ধরনের সভা সমাবেশ ও মিছিল নিষিদ্ধ ঘোষণা করে প্রসাশন।
আরও পড়ুন: খুলনায় বিএনপির অফিস ভাঙচুর, নেতাদের বাড়িতে হামলা
বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, রবিবার পেকুয়া উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে একটি বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়। অপরদিকে, একইদিন পেকুয়া চৌমুহনী চত্বরে উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে একটি শোক সমাবেশের ডাক দেয়া হয়। এই প্রেক্ষিতে ২৭ আগস্ট রাত সাড়ে ৯ টার দিকে মহড়া দিতে পেকুয়া চৌমুহনী এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও স্টেডিয়াম এলাকায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা অবস্থান নিলে পুলিশ সবাইকে সরিয়ে দেয়।
পরে রাত ১২টার দিকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে রবিবার ১৪৪ ধারা জারি করে মাইকিং করা হয় বলে জানান তারা।
আরও পড়ুন: নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিবাদ সভার মঞ্চ ভাঙচুরের অভিযোগ ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে
পেকুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পূর্বিতা চাকমা বলেন, 'রবিবার দুই দলের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির প্রেক্ষিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে রবিবার সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সকল ধরনের রাজনৈতিক সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়।
২ বছর আগে
বেলকুচিতে ১৪৪ ধারা জারি
দুটি সংগঠনের পাল্টাপাল্টি মানববন্ধন কর্মসূচি ডাকার কারণে অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে সিরাজগঞ্জের বেলকুচির চালা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আনিসুর রহমান এ ১৪৪ ধারা জারি করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনিসুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, বেলকুচি উপজেলার চালা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বৃহস্পতিবার ইউনিয়ন পরিষদ ফোরাম মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। একই সময় একই স্থানে পৌর ছাত্রলীগও মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা দেয়। উভয়ের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় চালা বাসস্ট্যান্ড ও আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ওই এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ থাকবে।
বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে উপজেলা প্রশাসনের ১৪৪ ধারা জারির বিষয়টি মাইকিং করে সংশ্লিষ্ট এলাকায় জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৫ জুন বিকেলে বেলকুচি পৌর এলাকার মাজেমের ঢাল এলাকায় উপজেলার ভাঙ্গাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম ভুঁইয়া ও প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের তালুকদারকে মারধরের ঘটনা ঘটে৷ এ ঘটনায় পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আকতার হামিদসহ সাতজনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করা হয়। এ ঘটনার প্রতিবাদে বেলকুচি উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদ ফোরাম বৃহস্পতিবার মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করে পৌর ছাত্রলীগও পাল্টা কর্মসূচি ঘোষণা করে।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে অগ্নিকাণ্ডে নিখোঁজ সিরাজগঞ্জের শফিউল
সিরাজগঞ্জের দক্ষিণাঞ্চলের ভাঙন ঠেকাতে ৪৯ কোটি টাকার প্রকল্প
২ বছর আগে
নাচোলে আ’লীগের দুই পক্ষের সমাবেশকে কেন্দ্র করে ১৪৪ ধারা জারি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে একই সময়ে, একই স্থানে উপজেলা আওয়ামী লীগের দুই পক্ষ সমাবেশ ডাকায়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন।
নাচোল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরিফ আহম্মেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: মুন্সীগঞ্জে আ’লীগের দুপক্ষের একই স্থানে সমাবেশ, ১৪৪ ধারা
এ ব্যাপারে নাচোল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা জানান, সোমবার সকাল ১০টায় নাচোল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নাচোল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের এবং পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি পৌর মেয়র আব্দুর রশিদ খাঁন ঝালু, এই দুই পক্ষ নাচোল বাসস্ট্যান্ডে সমাবেশ ডাকে। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় সোমবার সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। এসময়ে নাচোল বাসস্ট্যান্ড ও এর আশপাশে এলাকায় সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে ১৪৪ ধারা জারি
উল্লেখ্য, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রশিদ খাঁন ঝালুর পক্ষ উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল কাদেরের নারী ঘটিত বিষয়ের প্রতিবাদে নাচোল বাসস্ট্যান্ডে সোমবারের ওই মানববন্ধনের ঘোষণা দেয়।
অপর দিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের পক্ষ থেকে একই দিনে একই স্থানে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে সমাবেশের ডাক দেয়।
২ বছর আগে