অর্ণব
বাংলা গানের বৈচিত্র্যের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে চেয়েছি: অর্ণব
ডিজিটাল মিউজিক প্ল্যাটফর্ম কোক স্টুডিওর মাধ্যমে উদীয়মান প্রতিভারা একত্রে কাজ করে ম্যাজিক্যাল সংগীত তৈরি করে নতুন দর্শকদের সামনে উপস্থাপন করার সুযোগ পান। ২০০৮ সালে কোক স্টুডিও’র যাত্রা শুরু হওয়ার পর সেই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশে আসে কোক স্টুডিও বাংলা।
এরই মধ্যে কোক স্টুডিওর দুটি সিজন সফলতার সঙ্গে শেষ হয়েছে। তৃতীয় সিজন আসবে ২০২৪ সালে। তার আগে নিজেদের সফলতার পরিসংখ্যান জানাতে এক আলাপের আয়োজন করে তারা।মঙ্গলবার বিকালে ঢাকার একটি রেস্তরাঁয় এই আলাপে ছিলেন সংগীতশিল্পী অর্ণব এবং কোকা-কোলা বাংলাদেশ লিমিটেডের হেড অব মার্কেটিং আবীর রাজবীন।
আরও পড়ুন: বিনিয়োগ সম্ভাবনা অন্বেষণে ঢাকায় সৌদি আরবের উচ্চ পর্যায়ের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল
অর্ণব বলেন, ‘এদেশের তরুণদের মধ্যে গান শোনার অনেক ভিন্নতা তৈরি হয়েছে। তারা অনেক ধরনের গান শুনতে চায়। আমরা বাংলা গানের বৈচিত্র্যের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে চেয়েছি। সেটি কতটুকু পেরেছি তা দর্শক বলতে পারবেন। কোক স্টুডিও বাংলা বিশ্বের সামনে তুলে ধরছে বাংলা সংগীত ও শিল্পীদের।’
কোকা-কোলা বাংলাদেশ লিমিটেডের মার্কেটিং প্রধান আবীর রাজবীন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ৩ লাখের বেশি কথোপকথন, হাজারো ফ্যান আর্ট, মিউজিক ও ড্যান্স কাভার এবং যন্ত্রসংগীতের মাধ্যমে কোক স্টুডিও বাংলা একটি প্রাণবন্ত ও সংযুক্ত কমিউনিটি তৈরি করেছে। এই কমিউনিটি প্ল্যাটফর্মটির গানগুলোর প্রতি নিজেদের ভালোবাসা সবসময় তুলে ধরছে। প্রথম দুই সিজনে আমরা অভূতপূর্ব সমর্থন ও সাড়া পেয়েছি। এতে আমরা সৃজনশীল ক্ষেত্রে নতুন কিছু করার প্রেরণা পাই।’
শুরু হওয়ার পর থেকেই বৈচিত্র্যময় ধারার প্রতিভাদের একত্রিত করে সৃজনশীল ও নতুন ধারার সংগীত সৃষ্টির মাধ্যমে সংগীত জগতে আলোড়ন তৈরি করে প্ল্যাটফর্মটি। যুগান্তকারী দুটি সিজনে কোক স্টুডিও বাংলা সংগীত জগতে দিয়েছে নতুন প্রাণের ছোঁয়া, অতিক্রম করেছে দেশের সীমানা, প্রশংসা কুড়িয়েছে ভক্ত ও শিল্পী সবার কাছ থেকেই। এখন পর্যন্ত চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের গান প্ল্যাটফর্মটিতে পরিবেশিত হয়েছে।
এতে অংশ নিয়েছেন প্রায় ১০০ জন শিল্পী, যার মধ্যে আছেন অনিমেষ রায়, হামিদা বানু, আলেয়া বেগম, মুকুল মজুমদার ঈশানসহ অনেক আড়ালে থাকা রত্ন। তাদের কারো কারো ক্যারিয়ারই শুরু হয়েছে এর মাধ্যমে। দুই সিজনের ২০টির বেশি গান প্রকাশ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় ৩টি গাড়ি পুড়েছে: ফায়ার সার্ভিস
ফিলিপাইনে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ২৯
১১ মাস আগে
'হোক কলরব' খ্যাত গীতিকার রাজীব আশরাফ আর নেই
শ্রোতাপ্রিয় গান ‘হোক কলরব’ খ্যাত গীতিকার ও চলচ্চিত্র নির্মাতা রাজীব আশরাফ মারা গেছেন।
শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
রাজীবের বড় ভাই আশরাফুল আলম বাবু এবং তার বন্ধু ও সংগীতশিল্পী সিনা হাসান গণমাধ্যমকে তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।
সিনা বলেন, রাজীব কিছুদিন ধরে শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন এবং গতকাল রাতে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
শুক্রবার বাদ আসর বায়তুল মোকাররম মসজিদে রাজীবের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এরপর মিরপুর-১১ জান্নাতুল মাওয়া কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে জানান তিনি।
বিভিন্ন অঙ্গনের তারকা এবং তার ঘনিষ্ঠজনরা বিখ্যাত এই গীতিকারের অকাল মৃত্যুতে শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
বাংলাদেশের শহুরে সঙ্গীতের আধুনিক যুগের অন্যতম প্রতিভাবান এবং বহুমুখী গীতিকার হিসেবে রাজীব আশরাফ সঙ্গীতশিল্পী অর্ণবের সঙ্গে করা তার কাজের জন্য ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন।
অর্ণবের দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবামের টাইটেল ট্র্যাক ‘হোক কলরব’ দিয়ে রাজীব তার গানের জন্য সঙ্গীতপ্রেমীদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।
আরও পড়ুন: কবি মোহাম্মদ রফিক আর নেই
এই জুটি তখন ‘প্রকৃত জল’, ‘নাম ছিল না’, ‘ঘুম’, ‘ধূসর মেঘ’, ‘রোদ বলেছে হবে’, ‘প্রতিধ্বনি’, ‘একটা মেয়ে’ সহ কয়েকটি দর্শকপ্রিয় গানে কাজ করেছিলেন।
রেদোয়ান রনির চলচ্চিত্র ‘আইসক্রিম’ এর জন্য তার লেখা ‘মন খারাপের একটা বিকেল’ ও ‘বোকা চাঁদ’ গানগুলোও প্রশংসিত হয়।
তিনি সেলুলার কোম্পানি এয়ারটেল-এর নির্মিত টেলিফিল্মের জন্যও গান লিখেছেন।
যার মধ্যে জনপ্রিয় কিছু গান হলো-‘জলকণা উড়ে যায়’, ‘ভালবাসি তাই ভালবেসে যাই’ প্রভৃতি।
এছাড়াও তিনি বাংলালিংক, মোজো ও সেভেন আপসহ বিভিন্ন কোম্পানির জন্য জিঙ্গেল লিখেছেন।
বাণিজ্যিক ও ডকুমেন্টারি ফিল্ম মেকিং ইন্ডাস্ট্রিতে একজন সৃজনশীল ব্যক্তিত্ব রাজীব বিভিন্ন সৃজনশীল সংস্থার হয়ে কাজ করেছেন এবং বাংলাদেশ গেমসের উপর একটি চলচ্চিত্রও নির্মাণ করেছেন।
রাজীব আশরাফ আশুতোষ সুজনের ‘টিনের তলোয়ার’, অনিমেষ আইচের ‘হলুদ’, নুরুল আলম আতিকের ‘মজিদের টেলিভিশন’ এবং অমিতাভ রেজার ‘একটা ফোন করা যাবে প্লিজ’সহ বিভিন্ন নাটক ও টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন।
এই বছরের আগস্টে রাঙা সকাল’ টক শোর অংশ হিসেবে তার শেষ টেলিভিশন সাক্ষাৎকারটি মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হয়েছিল।
আরও পড়ুন: স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী বুলবুল মহলানবীশ আর নেই
অধ্যাপক পান্না কায়সার আর নেই
১ বছর আগে
বৃষ্টির মধ্যেও স্বস্তি দিল ‘কোক স্টুডিও কনসার্ট’
কোক স্টুডিও আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনেকদিন পর কনসার্টের উন্মাদনা ছড়িয়ে পড়েছিল রাজধানীর সঙ্গীতপ্রেমীদের মধ্যে। এরসঙ্গে চমক হিসেবে যোগ হয় ফিফা ট্রফি। তাই ঘোষণার শুরু থেকেই ছিল বেশ আলোচনা। নির্ধারিত হয়েছিল বৃহস্পতিবার (৯ জুন) বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে কোক স্টুডিওর কনসার্ট।কিন্তু সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ায় শুরুতে বিপর্যস্ত হয় পুরো আয়োজন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকে বিভিন্ন মতামত প্রকাশ করতে থাকেন। সবারই ধারণা ছিল কাঙ্খিত কনসার্টটি হয়তো আর দেখা হবে না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কারো আনন্দে ভাটা পড়েনি। রাত ৯টায় জ্বলে উঠে লাল-নীল মঞ্চ।আয়োজনের শুরুতে দল নিয়ে মঞ্চে উঠেন অর্ণব। আর সঙ্গে ছিলেন সুনিধি নায়েক। রবীন্দ্রসঙ্গীত ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ’ দিয়ে শুরু হয় তাদের পারফরমেন্স। স্বস্তি আসে উপস্থিত দর্শকদের মধ্যে। তাদের চিৎকারে ভরে উঠে কনসার্ট প্রাঙ্গণ। বৃষ্টিস্নাত রাতে সুরের মূর্ছনায় মেতে উঠে সবাই।
আর ও পড়ুন: অভিনেত্রী শাওনের বাসায় এসি বিস্ফোরণ থেকে আগুনঅর্ণবের পর মঞ্চে দেখা দেন পান্থ কানাই ও অনিমেষ রায়। তাদের ‘নাসেক নাসেক’ ও ‘দোল দোল দুলুনি’ গান দুটির ফিউশনে ততক্ষণে মাঠ জমিয়ে তোলেন। কনসার্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ার আতঙ্ক ছিল, সেই রেশ ততক্ষণে কেটে গেছে।এরপর নজরুলসঙ্গীত ‘বুলবুলি’ দিয়ে মঞ্চ মাতান ঋতুরাজ ও নন্দিতা। এরপর আবারও মঞ্চে উঠেন অর্ণব। এবার তার সঙ্গে ছিলেন বগা তালেব। তারা পরিবেশন করেন ‘চিলতে রোদে’ এবং ‘ও কি একবার আসিয়া’ গানের ফিউশন।কনসার্টে দর্শকদের মাতামাতি যখন তুঙ্গে তখন মঞ্চে উঠেন মিজান ও মমতাজ। শুরুতে মমতাজের অনুরোধে সীতাকুণ্ড ট্র্যাজেডির জন্য এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এরপর মিজানের সঙ্গে মমতাজের ‘আল্লাহ মেঘ দে পানি দে’ ও ‘বাবা মাওলানা’র ফিউশন দিয়ে আবারও মেতে উঠেন দর্শক।
আর ও পড়ুন: গায়ক হায়দার হোসেনের অপারেশন সফলভাবে সম্পন্নকোক স্টুডিও কনসার্টের আরও চমক হিসেবে ছিল ব্যান্ড লালন, নেমেসিস, তাহসান, ওয়ারফেজ, ইন্ট্রোয়েট,জালালি সেট এবং নগরবাউল জেমস।একে একে সবার পারফরমেন্স শেষে মঞ্চ উঠেন জেমস। ‘আমি তারায় তারায় রটিয়ে দেবো’ দিয়ে শুরু করেন তিনি। কনসার্ট প্রাঙ্গণ তখন সবচেয়ে উত্তাল। জেমসের কণ্ঠে আরও শোনা যায় ‘দুষ্ট ছেলের দল’ ও ‘পাগলা হাওয়া’ গান দুটি। আর শেষ করেন হিন্দি গান ‘ভিগি ভিগি’ দিয়ে।কোকাকোলাকে সঙ্গে নিয়ে পুরো আয়োজনটি করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। কনসার্টের মঞ্চে বিকালে ফিফা ট্রফি নিয়ে মঞ্চে উঠেছিলেন ফরাসি বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার ক্রিস্তিয়ান কারেম্বুক। তিনি জানান, বৃষ্টির মধ্যেও পুরো আয়োজনের ব্যাপারে তিনি সন্তষ্ট এবং সম্মানিতবোধ করছেন।
আর ও পড়ুন: আন্তর্জাতিক মুক্তির দিন ঢাকা প্রেক্ষাগৃহে ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড: ডমিনিয়ন’
২ বছর আগে
‘কোক স্টুডিও’র বাংলা’র যাত্রা শুরু
বিশ্বব্যাপী সমাদৃত সঙ্গীতায়োজন ‘কোক স্টুডিও’র বাংলা সংস্করণ ‘কোক স্টুডিও বাংলা’র যাত্রা শুরু হলো।
সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের উপস্থিতিতে এই প্ল্যাটফর্মের শুভ সূচনা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কোক স্টুডিও বাংলা প্রথম সিজনের থিম সং ‘একলা চলো রে’ প্রকাশ করা হয়। এই পরিবেশনায় অংশ নিয়েছেন অর্ণব, বাপ্পা মজুমদার, সামিনা চৌধুরী, মমতাজ, কণা, পান্থ কানাই, ঋতুরাজ, নন্দিতা, রুবায়াত, মাশা, মিজান, বগা তালেব, অনিমেষ রায় ও শেখ ইশতিয়াক।
আরও পড়ুন: লতা মঙ্গেশকর: ভারতের নাইটিঙ্গেলের মৃত্যুতে ঢালিউডেও শোকের ছায়া
কোকা-কোলা বাংলাদেশের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ, ইউটিউব চ্যানেলে এবং স্পটিফাই-এর মাধ্যমে সঙ্গীতপ্রেমিরা এই ফিউশনধর্মী প্ল্যাটফর্মের গানগুলো উপভোগ করতে পারবেন।
জনপ্রিয় কিছু গান নিয়ে শুরু হচ্ছে কোক স্টুডিও বাংলা সিজন ১। এই সিজনের শিল্পীদের তালিকায় আছেন মমতাজ বেগম, বাপ্পা মজুমদার, পান্থ কানাই, দিলশাদ নাহার কণা, সামিনা চৌধুরী, মিজান সহ এক ঝাঁক তারকা। আরও আছেন সঙ্গীত জগতের প্রতিশ্রুতিশীল কিছু মুখ। দর্শকদের চমৎকার সব গান উপহার দেয়ার জন্য সঙ্গীত প্রযোজক হিসেবে স্টুডিওতে যুক্ত হয়েছেন জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী শায়ান চৌধুরী অর্ণব।
ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি কোক স্টুডিও বাংলা-র প্রথম সিজনের প্রথম পর্ব প্রচারিত হবে। প্রথম সিজনে মোট ১০টি গান থাকবে। এর পাশাপাশি বিভিন্ন উৎসব উদযাপন উপলক্ষে প্রকাশ করা হবে আরও কয়েকটি গান।
আরও পড়ুন: ইলিশ খেতে মধ্যরাতে মাওয়ায় গেলেন পরীমণি
কোক স্টুডিও বাংলা-র সঙ্গীত প্রযোজক শায়ান চৌধুরী অর্ণব বলেন, ‘কোক স্টুডিও সাংস্কৃতিক ফিউশনের প্রতীক। এই প্ল্যাটফর্মে সঙ্গীত প্রযোজক হিসেবে যোগ দিতে পারাটা আমার জন্য খুব গর্বের বিষয়। দর্শকরা ‘কোক স্টুডিও বাংলা’-র অনন্য সৃষ্টিগুলো উপভোগ করবেন বলে আমি বিশ্বাস করি।’
কোকা-কোলা বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তা জি তুং বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষদের জন্য জাদুকরি ও চমৎকার মুহূর্ত সৃষ্টি করে আমরা সবার জীবনকে উপভোগ্য করে তুলতে চাই। বাংলাদেশে আমাদের কার্যক্রমের ৬০তম বছর উদযাপন করছি আমরা। এ উপলক্ষে অসাধারণ সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ এই জাতির জন্য প্রথমবারের মতো ‘কোক স্টুডিও বাংলা’ উপহার দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের পণ্যের মতো এই প্ল্যাটফর্মের সৃষ্টিগুলোও দর্শকদের তৃষ্ণা মেটাতে সক্ষম হবে।’
২ বছর আগে
বান্ধবী সুনিধিকেই বিয়ে করলেন অর্ণব
সংগীতশিল্পী এবং একইসাথে সুরকার ও গীতিকার হিসাবে পরিচিত শায়ান চৌধুরী অর্ণব তার দীর্ঘদীনের বান্ধবী সুনিধি নায়েককে বুধবার বিয়ে করেছেন।
৪ বছর আগে