সশস্ত্র বাহিনী দিবস
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌ বাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন।
সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দিবসটি উপলক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর সব সদস্য ও তাদের পরিবারকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গড়ে ওঠা সশস্ত্র বাহিনী গর্বের প্রতীক উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শান্তি মিশনে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছে।’
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী দিবসে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণ করলেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
রাষ্ট্রপতি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পরবর্তী সময়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
সাক্ষাৎকালে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানরা সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচিসহ তাদের স্ব স্ব বাহিনীর কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে জানান।
রাষ্ট্রপতির সচিবরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে ২১ নভেম্বর একটি স্মরণীয় দিন: রাষ্ট্রপতি
১ মাস আগে
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের শ্রদ্ধা
ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে তিনি এই শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারকারী সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
এর আগে সকালে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এসময় তার সঙ্গে ছিলেন সশস্ত্র বাহিনীর প্রধানগণ ও অন্যান্য সামরিক কর্মকর্তারা।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর রাষ্ট্রপতি ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল অভিবাদন জানায়।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনও সেখানে পরিদর্শন বইয়ে সই করেন।
এর আগে শিখা অনির্বাণে পৌঁছালে তিন বাহিনীর প্রধানগণ এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান।
১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণ শুরু করেছিল।
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী দিবসে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণ করলেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
১ মাস আগে
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণ করলেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
রাষ্ট্রপতি বুধবার (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আজ সকাল ৮টায় শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় তার সঙ্গে ছিলেন সশস্ত্র বাহিনী প্রধান ও অন্যান্য সামরিক কর্মকর্তারা।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারকারী শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
পরে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল অভিবাদন জানায়।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনও সেখানে পরিদর্শন বইয়ে সই করেন।
এর আগে শিখা অনির্বাণে পৌঁছালে তিন বাহিনীর প্রধানগণ এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান।
১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে সমন্বিত আক্রমণ শুরু করে।
১ মাস আগে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা সেনানিবাসে যানবাহন চলাচল সীমিত করা হয়েছে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শহীদ জাহাঙ্গীর গেট থেকে স্টাফ রোড পর্যন্ত মূল সড়কে সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা এবং দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত সীমিত আকারে প্রবেশাধিকার থাকবে।
এ সময় শুধু সেনানিবাসের বাসিন্দা ও আমন্ত্রিত অতিথিদের বহনকারী যানবাহন চলাচল করতে পারবে। দিনের অনুষ্ঠানগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন নিশ্চিত করতে অন্যান্য সব ধরনের যানবাহনকে উল্লেখিত সময়ে এলাকাটি এড়িয়ে চলার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
সশস্ত্র বাহিনীকে সম্মাননা প্রদান
দেশের সেনানিবাস, নৌ ঘাঁটি ও বিমান বাহিনী স্থাপনার মসজিদসমূহে জাতীয় সমৃদ্ধি, সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি এবং ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী মুক্তিযোদ্ধাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে দিবসটি শুরু হয়।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক বাণীতে সশস্ত্র বাহিনীর অবদানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তারা ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এরপর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
সারা দেশে উদযাপন
ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বীরত্বসূচক পদকপ্রাপ্ত ব্যক্তি ও তাদের পরিবারকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
অনুষ্ঠানে বিচার বিভাগের সদস্য, ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তা, বিদেশি কূটনীতিক এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গসহ বিশিষ্ট অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য, স্মারক উপহার বিতরণ এবং মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হবে।
পরে বিকালে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে আনুষ্ঠানিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশন সরাসরি সম্প্রচার করবে।
বরিশাল, কক্সবাজার, বগুড়া, সিলেট, ঘাটাইল, চট্টগ্রাম, যশোর, রংপুর ও খুলনা সেনানিবাসেও অনুরূপ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে।
ঢাকা, খুলনা, চাঁদপুর, বরিশাল ও চট্টগ্রামে বিশেষভাবে সজ্জিত নৌবাহিনীর জাহাজগুলো ২১ নভেম্বর বেলা ২টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত জনসাধারণের প্রদর্শনের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
এছাড়া সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীর পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে জাতীয় পত্রিকাগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে।
সশস্ত্র বাহিনী দিবস সারা বাংলাদেশ জুড়ে উৎসাহ ও শ্রদ্ধার সঙ্গে উদযাপিত হয়। এর মাধ্যমে সামরিক বাহিনী জাতির গর্ব হিসেবে ফুটে উঠে।
১ মাস আগে
অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে কিছুই অর্জন করা যায় না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মানুষকে পুড়িয়ে মেরে কিছুই অর্জন করা যায় না। অগ্নিসংযোগকারীদের মধ্যে চেতনা ফিরে আসুক।
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি আবারও শুরু হয়েছে অগ্নিসন্ত্রাস। কীভাবে একটা মানুষ জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারে? এটা ভুল।’
মঙ্গলবার সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৩ উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে বীরত্ব পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনীর (সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী) নির্বাচিত ১১ জন সদস্যের মধ্যে অসামান্য অবদানের জন্য শান্তিকালীন পদক প্রদান করেন।
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কিছু অর্জন করতে হলে জনগণের শক্তি প্রয়োজন, জনগণের পাশে থাকতে হবে এবং জনগণের কল্যাণে কাজ করতে হবে। জনগণের ক্ষতি করে বা মানুষকে পুড়িয়ে কিছুই অর্জন করা যায় না।
১৯৭১ সালের এই দিনে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আক্রমণ চালায়, যা মুক্তিযুদ্ধে বিজয়কে ত্বরান্বিত করে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে প্রতিবছর এই ঐতিহাসিক দিনটি সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালিত হয়।
আরও পড়ুন: যুদ্ধের জন্য নয়, সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন: প্রধানমন্ত্রী
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সেনানিবাসে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
১ বছর আগে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৩ উপলক্ষে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর শহীদ সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী আজ মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সকালে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাতে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
এ সময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার পেশ করে।
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সেনানিবাসে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
১ বছর আগে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সেনানিবাসে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৩ পালনের জন্য আয়োজিত বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যানবাহন চলাচল সীমাবদ্ধ থাকবে।
সোমবার (২০ নভেম্বর) জারি করা আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা ও দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এই এলাকায় যান চলাচল সীমাবদ্ধ থাকবে।
ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় অবস্থানরত লোকজন ও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের বহনকারী যানবাহন ছাড়া সব ধরনের যানবাহনকে শহীদ জাহাঙ্গীর গেট থেকে স্টাফ রোড এড়িয়ে চলার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
সেনানিবাসের ভেতরের রাস্তাগুলো যানজটমুক্ত রাখতে এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ২৩ বছরে জাতিসংঘ মিশন থেকে সশস্ত্র বাহিনীর আয় ২৭,৯৪১ কোটি টাকা: আইনমন্ত্রী
জাতির সেবার মাধ্যমে অর্জিত মর্যাদা সমুন্নত রাখুন: সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি প্রধানমন্ত্রী
সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতির গভীর শ্রদ্ধা
১ বছর আগে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২২ উপলক্ষে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর শহীদ সদস্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। সোমবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি মুক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগকারী সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাতে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অফ অনার প্রদর্শন করেন।
আরও পড়ুন: আগামী মাস থেকে বিদ্যুৎ সংকটে খুব একটা ভুগতে হবে না: প্রধানমন্ত্রী
পরে শিখা অনির্বাণ প্রাঙ্গণে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারেক আহমেদ সিদ্দিক উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে শিখা অনির্বাণে পৌঁছালে তিন বাহিনীর প্রধানরা প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে (এএফডি) যান যেখানে তিন বাহিনীর প্রধানরা তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের এই দিনে সেনাবাহিনী, নৌ ও বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গঠিত হয় এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করে যা মুক্তিযুদ্ধে বিজয়কে ত্বরান্বিত করে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ঐতিহাসিক এ দিনটিকে প্রতিবছর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালে পাইপলাইনে ভারত থেকে জ্বালানি তেল আমদানি শুরু: প্রধানমন্ত্রী
৫০ শিল্প ইউনিট ও অবকাঠামো উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস: সোমবার ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যান চলাচল সীমিত
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২২ উদযাপন উপলক্ষে সোমবার ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যান চলাচল সীমিত থাকবে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, দিনটিতে সকাল ৭টা থেকে সকাল ১১টা এবং দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ওই এলাকায় চলাচল সীমাবদ্ধ থাকবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বহনকারী যানবাহন, সেনানিবাস এলাকায় অবস্থানকারী মানুষ ও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের ব্যতীত সকল প্রকার যানবাহনকে ওই সময়ে স্টাফ রোডে যাওয়ার জন্য শহীদ জাহাঙ্গীর গেট পরিহার করার জন্য অনুরোধ করা হয়।
আরও পড়ুন: প্রেক্ষিত পরিকল্পনা: সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ‘অগ্রসেনা’ হিসেবে কাজ করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে সশস্ত্র বাহিনী
সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
২ বছর আগে
সম্মিলিত প্রচেষ্টায় অর্জিত স্বাধীনতা বৃথা যেতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় অর্জিত স্বাধীনতা কখনোই বৃথা যেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ঢাকা সেনানিবাসে আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা যে স্বাধীনতা অর্জন করেছি তা ব্যর্থ হতে পারে না।’
প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
রবিবার সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২১ উপলক্ষে খেতাবপ্রাপ্ত নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের উত্তরাধকিারীদের জন্য আয়োজিত সংবর্ধনা এবং সশস্ত্র বাহিনীর শান্তিকালীন পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রাপ্তদের মধ্যে উপহার ও পুরস্কার তুলে দেন।
শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকারের প্রধান লক্ষ্য দেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা (সোনার বাংলা) হিসেবে গড়ে তোলা।
তিনি বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। দেশের অগ্রগতি যেন থেমে না যায়...এই বছরের সশস্ত্র বাহিনী দিবসে এটাই আমাদের শপথ।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার সশস্ত্র বাহিনীর মতো দেশের স্বাধীনতার সঙ্গে একীভূত প্রতিষ্ঠানকে আধুনিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বৈশ্বিক মানদণ্ডে উন্নীত করতে চায়।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে। তাই আমরা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি নিয়েছি, যাতে গ্রামীণ এলাকার তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ এসব উন্নয়নের ফল পেতে পারে।’
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
৩ বছর আগে