হাজতির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জ জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জ জেলা কারাগারে ধর্ষণচেষ্টা মামলার এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (১৪ মে) বিকালে সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত নূর ইসলাম (৫৫) জেলার কাজিপুর উপজেলার তারাকান্দি গ্রামের বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জ জেলা কারাগারের জেলার মোহাম্মদ ইউনুস জামান বলেন, ২০২২ সালের ১৫ অক্টোবর ধর্ষণচেষ্টা মামলায় নূর ইসলামকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
রবিবার দুপুর ২টার দিকে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পৌনে ৪টার দিকে তিনি মারা যান।
কারাগারের সহকারী সার্জন ডা. মশিউর রহমান বলেন, জেল হাজতে আসার পর থেকেই নূর ইসলাম হাইপার টেনশন রোগে ভুগছিলেন। রবিবার দুপুরে তার শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। তাৎক্ষণিক আমরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাই। কিন্তু সেখানে ১৫ মিনিট চিকিৎসা নেওয়ার পরই তার মৃত্যু হয়।
তিনি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে উচ্চ রক্তচাপের কারণে হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: শেরপুর জেলা কারাগারের হাজতির মৃত্যু
নেত্রকোণায় কারাগারে হাজতির মৃত্যু
১ বছর আগে
নেত্রকোণায় কারাগারে হাজতির মৃত্যু
নেত্রকোণায় জেলা কারাগারে এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ মার্চ) বিকালে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
মৃত জহিরুল ইসলাম (৩০) জেলার আটপাড়া উপজেলার সুখারী ইউনিয়নের বাউশা গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে।
আরও পড়ুন: এক ঘণ্টার ব্যবধানে চট্টগ্রাম কারাগারে ২ হাজতির মৃত্যু
নেত্রকোণা জেলা কারাগারের জেল সুপার আনোয়ারুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, দুপুর ১২টার দিকে বুকে ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে কারাগার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে বিকালে তাকে নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
জেল সুপার আরও জানান, ময়নাতদন্ত শেষে লাশ তার স্ত্রী ও পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে হাজতির মৃত্যু
এক ঘণ্টার ব্যবধানে চট্টগ্রাম কারাগারে ২ হাজতির মৃত্যু
১ বছর আগে
বাগেরহাট কারাগারের হাজতির মৃত্যু
বাগেরহাট জেলা কারাগারের এক বৃদ্ধ হাজতি মারা গেছেন।
শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে বাগেরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট শেখ রাজিয়া নাসের জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে কারা কর্তৃপক্ষ জানায়।
মৃত হাজতির নাম মো. সেলিম ফরাজী (৭০)। তার বাড়ি বাগেরহাট শহরের হরিণখানা এলাকায়।
আরও পড়ুন: কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে হাজতির মৃত্যু
বাগেরহাট জেলা কারাগারের তত্ত্বাবধায়ক এসএম কামরুল হুদা জানান, বাগেরহাট সদর থানায় দায়েরকৃত একটি চুরি মামলায় ২১ নভেম্বর সেলিম ফরাজী আদালতের মাধ্যমে কারাগারে আসেন। শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগে তিনি অসুস্থ ছিল।
শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সে কারাগারে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে দ্রুত তাকে চিকিৎসার জন্য ২৫০ শয্যা শেখ রাজিয়া নাসের জেলা হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়।
সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১২ টা ৪০ মিনিটে তার মৃত্যু হয়।
বাগেরহাট জেলা পুলিশের মিডিয়া সেলের পরিদর্শক এসএম আশরাফুল আলম জানান, আইনানুগ প্রক্রিয়া শেষে ওই হাজাতি আসামির লাশ তার পারিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রস্তুতি চলছে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
২ বছর আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কারাগারের এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল ৯টার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।
নিহত রেজাউল করিম (৫০) চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নের ছাবানিয়া গ্রামের জোহাকের ছেলে। তিনি ২০২০ সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলার আসামি হিসাবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কারাগারে হাজতি হিসেবে ছিলেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কারাগারের সুপার মজিবুর রহমান মজুমদার জানান, হাজতি রেজাউল করিম সোমবার সকালে বুকে ব্যথা নিয়ে অসুস্থতার কথা জানায়। তাকে সকাল ৮টা ১০ মিনিটে কারাগারের হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে অবস্থা গুরুত্বর হলে তাকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সকাল ৯টার দিকে রেজাউলকে মৃত ঘোষণা করা হয়। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর রেজাউলের মৃত্যুর সঠিক কারণ বলা যাবে বলেও জানান জেল সুপার।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, রেজাউল হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
কাশিমপুর কারাগারের হাজতির সঙ্গে বাদীর বিয়ে!
২ বছর আগে
কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারে এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। রবিবার কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।
নিহত মো. শামীম (৩৫)জেলার বাজিতপুর উপজেলার মধ্যভাগলপুর গ্রামের মৃত কালা চাঁন মিয়ার ছেলে।
সে বাজিতপুর থানার একটি মাদক মামলার বিচারাধীন আসামি হিসেবে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি জেলা কারাগারে আসে।
কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের উপ-পরিচালক (তত্ত্বাবধায়ক) ডা. মো. হেলাল উদ্দিন জানান, হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসকরা তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা দেন। পরে পৌনে পাঁচটায় মো. শামীম নামের ওই হাজতিকে মৃত ঘোষণা করা হয়। চিকিৎসকরা আরও জানান, স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে শামীমের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: চমেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারের জেলার মো. নাসির উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, হাজতি মো. শামীম কিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিল। শনিবার রাতে হঠাৎ অসুস্থ পড়লে দ্রুত তাকে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হলে ভোররাতে তার মৃত্যু হয়।
হাজতির মৃত্যুর বিষয়টি পরিবারের লোকজনদের জানানো হয়েছে বলেও তিনি জানান।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে হাজতির মৃত্যু
২ বছর আগে
চমেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাঙামাটি কারাগারের এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে হাসপাতালের ২৪নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মৃত কাঈসাং মারমা (৫৬) রাঙামাটির চন্দ্রঘোনা থানার রাইখালী এলাকার চাইহ্লা প্রু মারমার ছেলে।
আরও পড়ুন: এক ঘণ্টার ব্যবধানে চট্টগ্রাম কারাগারে ২ হাজতির মৃত্যু
চমেক হাসপাতালে দায়িত্বরত পাঁচলাইশ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাদিকুর রহমান জানান, মাদক মামলার এই আসামি কাঈসাং মারমা গত ১৯ এপ্রিল অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে চমেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ইমার্জেন্সি কেয়ারে নিয়ে যাওয়া হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ২৪নং ওয়ার্ডে ভর্তি করে দেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার রাত ১টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে অসুস্থ হাজতির মৃত্যু
লাশ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
২ বছর আগে
এক ঘণ্টার ব্যবধানে চট্টগ্রাম কারাগারে ২ হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে এক ঘণ্টার ব্যবধানে দুই হাজতির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার ভোরে বুকে ব্যথা নিয়ে দুজনের মৃত্যু হয় বলে নিশ্চিত করেছে কারা কর্তৃপক্ষ।
মৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রফিক (৫৪) ও বাবুল মিয়া (৩৮। তারা চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার বাসিন্দা।
এ নিয়ে চার দিনের ব্যবধানে কারাগারে যুবদল নেতাসহ চার জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে অসুস্থ হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্র জানায়, মারামারি মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে হালদা ওয়ার্ডে থাকা রফিক সাহারি খেয়ে ঘুমাতে গেলে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বুকে ব্যথাসহ শরীর খারাপ লাগার কথা জানান। তাৎক্ষণিক তাকে কারা হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিযে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার মৃত্যুর পরপরই মাদক মামলার আসামি বাবুল মিয়া নামে আরেক হাজতির ব্যথা উঠলে তাকেও কারা হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এব্যাপারে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারগারের জেলার দেওয়ান মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম জানান, এক ঘণ্টার ব্যবধানে সকালে দুই হাজতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। ময়নাতদন্ত ও আইনগত প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
আরও পড়ুন: নাটোরে কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গত ৩০ মার্চ অসুস্থ হয়ে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সহ-ক্রীড়া সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাহান (৪৩) কারাগারে মারা যান। পরদিন ৩১ মার্চ দুপুর আড়াইটার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নুরুল আবসার নামে আরও এ কয়েদির মৃত্যু হয়।
২ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের এক অসুস্থ হাজতি শুক্রবার দুপুরে মারা গেছেন।
মৃত খায়রুল (৩৪) চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের নরেন্দ্রপুর উত্তরপাড়া এলাকার সায়েদ আলীর ছেলে ও হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেলার মো. আবু সায়েম জানান, কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর হাজতি খায়রুল শুক্রবার দুপুরে কারাগারের ভেতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে কারা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে অসুস্থ হাজতির মৃত্যু
ঢাকার সাভার থানায় দায়ের করা একটি মামলায় ২০১৮ সালের ৭ জুন থেকে তিনি কারাগারে বন্দি ছিলেন। ময়নাতদন্ত ও আইনগত প্রক্রিয়া শেষে স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে বলে জানান তিনি।
২ বছর আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কারাগারে হাজতির মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা কারাগারের এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মৃত আকমল (২৮) নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার মির্জারচর গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে চিকিৎসাধীন নারী হাজতির মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারের জেলার মো.দিদারুল আলম জানান,জেলার নবীনগর উপজেলার একটি হত্যা মামলায় ২০২০ সালের ১২ ডিসেম্বর থেকে কারাগারে ছিলেন আকমল। মামলাটি এখনও আদালতে বিচারাধীন আছে। বৃহস্পতিবার সকালে আকমল হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করেন। পরে কারাগারের হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মৃত্যুর কারণ হিসেবে স্ট্রোক এর কথা জানিয়েছেন চিকিৎসক।
আরও পড়ুন: চমেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাজতির মৃত্যু
২ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারে চিকিৎসাধীন নারী হাজতির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারের এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মৃত ফুলজান বেগম টাঙ্গাইলের ঘাটাইল থানার সোনারদলি এলাকার তারা মিয়ার স্ত্রী।
আরও পড়ুন: চমেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাজতির মৃত্যু
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় মহিলা কারাগারের জেল সুপার হালিমা খাতুন জানান, আশুলিয়া থানার একটি মামলায় কারাবন্দি ছিলেন ফুলজান বেগম। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে প্রথমে কারা হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার সকালে তিনি মারা যান।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে অসুস্থ হাজতির মৃত্যু
২ বছর আগে