নিন্দা
প্রথম আলো, ডেইলি স্টার কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াবের তীব্র নিন্দা
দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার-এর কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সম্পাদক পরিষদ ও সংবাদপত্র মালিকদের সংগঠন নোয়াব।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) যৌথ বিবৃতিতে সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নূরুল কবীর ও নোয়াবের সভাপতি এ.কে. আজাদ এ হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেন, এটি শুধু গণমাধ্যম নয়, আমাদের সমাজ ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ওপরও আক্রমণ। হামলায় প্রতিষ্ঠান দুটির গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং সংবাদকর্মীদের জীবন ঝুঁকির মুখে পড়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে এটি আরও একটি ভয়াবহ উদাহরণ। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা অপরাধ দমনে কার্যকর ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান ও দ্য ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামকে ফোন করে নিরাপত্তার বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। তবে হামলার দায় ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার দায় সরকারকেই নিতে হবে।
সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব দ্রুত হামলাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে। তারা পেশাজীবী, ব্যবসায়ী, নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দল ও সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে একাত্মতা প্রকাশের জন্য আহ্বান জানিয়েছে।
১ দিন আগে
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার বিধান সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
নতুন অর্থবছরের (২০২৫-২৬) প্রস্তাবিত বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
সংস্থাটি অন্তর্বর্তী সরকারের এ উদ্যোগের কড়া সমালোচনা করে বলেছে, বিষয়টিকে রাষ্ট্রীয় সংস্কার, বিশেষ করে দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কারের মূল উদ্দেশ্যের সম্পূর্ণ বিপরীত অবস্থান নিয়েছে সরকার। একই সঙ্গে এ সিদ্ধান্তকে অনৈতিক, বৈষম্যমূলক ও সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলছে সংস্থাটি।
সোমবার (২ জুন) বিকালে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণায় অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ কালো টাকা সাদা করার এই প্রস্তাব করেন।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের ঘোষিত বাজেটের প্রতিক্রিয়ায় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যেভাবেই ব্যাখ্যা করা হোক না কেন, এটি স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে, রাষ্ট্র সংস্কার—বিশেষ করে দুর্নীতিবিরোধী সংস্কারের মূল উদ্দেশ্যকে রীতিমতো উপেক্ষা করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। একইসঙ্গে, দুর্নীতিকে উৎসাহ দিয়ে রিয়েল এস্টেট লবির ক্ষমতার কাছে আত্মসমর্পণ করেছে।’
তিনি বলেন, করহার যাই হোক না কেন, এটি সংবিধানের ২০(২) অনুচ্ছেদের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন, যেখানে বলা হয়েছে রাষ্ট্র এমন ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে যে, অনুপার্জিত আয় অবৈধ হবে। কালো টাকা সাদা করার সুযোগ একইসঙ্গে বৈষম্যমূলক। কারণ এই সিদ্ধান্তের ফলে আবাসন খাতে অবৈধ অর্থের মালিকদের অধিকতর একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হবে এবং সৎ উপার্জনকারীদের ফ্ল্যাট বা ভবনের অংশীদার হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করবে।’
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি এলে নতুন বাজেটে বিশেষ করহার
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, ‘সবচেয়ে আশঙ্কা ও হতাশার ব্যাপার হলো, সরকারের এই সিদ্ধান্ত দুর্নীতিকে উৎসাহ দেবে। এর মাধ্যমে সরকার বাস্তবে পুরো বছর জুড়ে অবৈধ ও অপ্রদর্শিত অর্থ-সম্পদ অর্জনের জন্য নাগরিকদের উৎসাহিত করছে এবং বছর শেষে কালো টাকাকে বৈধতা দেওয়ার অঙ্গীকার করছে।’
বাজেটের প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়, ‘বৈধতা দেওয়ার অজুহাত হিসেবে যে খাতের তোষণ করা হচ্ছে, সেই আবাসন খাতই দেশের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত খাতের একটি হিসেবে চিহ্নিত। অবিলম্বে কালো টাকা সাদা করার এই দুর্নীতিবান্ধব সুযোগ চিরতরে বাতিল করার জোর দাবি জানাই আমরা। যার সূচনা হওয়া উচিত সংশোধিত বাজেটে এ সুযোগ বাতিলের মাধ্যমে।’
পাশাপাশি কালো টাকার উৎস অনুসন্ধান করে সংশ্লিষ্টদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা, করব্যবস্থায় সমতা ও ন্যায় নিশ্চিতের দাবিও জানান তিনি।
ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘টিআইবি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, সরকার যদি দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান বাস্তব ও কার্যকর বলে দাবি করতে চায়, তবে কালো টাকা বৈধ করার যাবতীয় পথ চিরতরে বন্ধ করতে হবে। অন্যথায়, দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রম ও নীতিনির্ধারণী উদ্যোগগুলোকে জনগণ শুধুই লোকদেখানো মনে করবে। পরিণতিতে দুর্নীতির স্বাভাবিকতার সংস্কৃতি আরও গভীরতর হবে এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি শুধুমাত্র লোক দেখানো হিসেবেই থেকে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘এই সরকারের গঠিত দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কার কমিশনের অন্যতম সুপারিশ হলো— কালো টাকাকে বৈধতা দেওয়ার সকল পথ চিরতরে বন্ধ করা। সকল রাজনৈতিক দল এরইমধ্যে এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। অথচ, অন্তর্বর্তী সরকার এর বিপরীতে অবস্থান নিয়ে স্ববিরোধীতা করছে, সরকার নিজেকে বিব্রত করছে।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে এ বাজেটে প্রত্যাশা ছিলো, দেশ থেকে পাচার হওয়া বিপুল পরিমাণ অর্থ উদ্ধারের অগ্রগতির একটি ধারণা দেওয়া। কিন্তু সে ব্যাপারে মাত্র একটি বাক্য ব্যবহার করেই দায় সেরেছেন অর্থ উপদেষ্টা।’
‘দেশ থেকে অর্থসম্পদ পাচার করে পরবর্তীতে বাংলাদেশি নাগরিকত্ব পরিত্যাগ করা ব্যক্তিদের অর্থ-সম্পদের ওপর কর ও জরিমানা আরোপের বিধান করা হয়েছে। কিন্তু কী প্রক্রিয়ায় তা বাস্তবায়ন করা হবে- তাও পরিস্কার করা হয়নি বলে জানান তিনি।
এছাড়া, রাজস্ব আদায় বাড়াতে এর ব্যবস্থাপনা থেকে নীতিকে আলাদা করার সঙ্গে এ খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের কৌশলগুলো কী হবে- সে উত্তরও পাওয়া যায়নি বাজেট বক্তৃতায়, যা সত্যিই হতাশার বলে মনে করে টিআইবি।
২০১ দিন আগে
কাশ্মীরে হামলার ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর হামলার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। বুধবার (২৩ এপ্রিল) কাশ্মীরের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে পাঠানো এক বার্তায় এ কথা বলেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা এই জঘন্য ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থান আবারও পুনর্ব্যক্ত করছি।’
মঙ্গলবার ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পাহেলগামে একটি রিসোর্টে বন্দুকধারীর গুলিতে অন্তত ২৬ জন পর্যটককে নিহত হন।
পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনাটি অঞ্চলটির সংঘাত-প্রবণ ইতিহাসে এক নতুন মোড়ের আভাস দিয়েছে, যেখানে এতদিন পর্যটকরা তুলনামূলকভাবে নিরাপদ ছিলেন।
আরও পড়ুন: শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশি নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
এ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ইউএনবিকে বলেন, ‘কাশ্মীরের পাহেলগামে ঘটে যাওয়া সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণহানির ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টা গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন।’
বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টা কাতারের রাজধানী দোহায় আর্থনা সামিটে অংশ নিচ্ছেন।
২৪১ দিন আগে
হেফাজতে যেকোনো ধরনের নির্যাতন-হত্যার নিন্দা জানায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার: বিবৃতি
তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জরুরি ভিত্তিতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার উপ প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান আবুল কালাম আজাদ।
তিনি বলেন, অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যেকোনো ধরনের হেফাজতে নির্যাতন ও হত্যার নিন্দা জানায়।
অভিযোগের ভিত্তিতে শুক্রবার ভোরে তৌহিদুলকে বাসা থেকে গ্রেপ্তারের পর শুক্রবার গভীর রাতে কুমিল্লার একটি হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ।
জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানবাধিকার রক্ষা করা এই সরকারের একটি প্রধান লক্ষ্য। এর মধ্যে দেশের শীর্ষস্থানীয় কিছু অধিকার কর্মীও সম্পৃক্ত রয়েছেন।
আরও পড়ুন: শিগগিরই ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
সরকার দেশের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করেছে।
এসব কমিশনের অধিকাংশই তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
আজাদ আরও বলেন, ‘পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদ, অপরাধ ব্যবস্থাপনা এবং বিচারিক প্রক্রিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিটি সুযোগ নির্মূল করার প্রয়াসে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই প্রতিবেদনগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অর্থবহ সংলাপ করবে।’
এসব সংস্কার বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: এনজিওর মতো নয়, শাসকের ভূমিকায় দেশ চালাতে হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে চরমোনাই পীর
৩২৩ দিন আগে
কলকাতায় ড. ইউনূসের কুশপুত্তলিকা পোড়ানো-জাতীয় পতাকার অবমাননার নিন্দা বাংলাদেশের
ভারতের কলকাতায় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননা ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।
কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনের বাইরে উগ্রবাদী বিক্ষোভে 'গভীর উদ্বেগ' প্রকাশ করে বাংলাদেশ সরকার ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: ইসকনের সাম্প্রতিক আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন নজরুলের
বাংলাদেশ সরকার যেকোনো ধরনের সহিংস কার্যকলাপের নিন্দা জানিয়েছে এবং ভারত সরকারকে কলকাতায় বাংলাদেশের উপ হাইকমিশন এবং ভারতে বাংলাদেশের অন্যান্য কূটনৈতিক মিশনের পাশাপাশি এর কূটনীতিক এবং অ-কূটনৈতিক কর্মকর্তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ হাইকমিশনের সামনে 'বঙ্গীয় হিন্দু জাগরণ' নামের কলকাতার একটি হিন্দু সংগঠনের আয়োজনে সহিংস বিক্ষোভে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকার।
আরও পড়ুন: ইসকন ইস্যুতে দেশি বিদেশি ইন্ধন থাকতে পারে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, বিক্ষোভকারীদের একটি বড় দল সমাবেশ ও বিক্ষোভ সহিংস হয়ে ওঠে। বিক্ষোভকারীরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সীমানায় পৌঁছে যায়।
তারা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকায় আগুন ধরিয়ে দেয় এবং বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ্য করে।
যদিও এই মুহূর্তে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে মনে হচ্ছে, তবে ডেপুটি হাইকমিশনের সকল সদস্য নিরাপত্তাহীনতার আশঙ্কায় রয়েছেন।
আরও পড়ুন: ভারতীয় মিডিয়ার ভুল প্রচারণার বিরুদ্ধে সত্য দিয়ে লড়াই করুন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
৩৮৬ দিন আগে
৮ দিবস বাতিলের সিদ্ধান্তের নিন্দা সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ও ১৫ আগস্টসহ জাতীয় আট দিবস বাতিলের সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) এক যুক্ত বিবৃতিতে সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সভাপতি এম. নজরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান বলেছেন, 'অপশক্তির অবৈধ সরকার কর্তৃক ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ও ১৫ আগস্টসহ জাতীয় আট দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত দেখে দেশের স্বাধীনতার পক্ষের মানুষের মতো আমরা প্রবাসীরাও অবাক হয়েছি।’
তারা বলেন, বাংলাদেশে পাকিস্তানের দোসররা মানুষ হত্যা ও জঙ্গি-সন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করে ৫ আগস্ট নির্বাচিত সরকার প্রধান শেখ হাসিনাকে জোর করে দেশ ত্যাগে বাধ্য করে। রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে তারা পাকিস্তানিদের মাস্টারপ্ল্যান মতো সর্ব প্রথম বাঙালির স্বাধিকার-স্বাধীনতা আন্দোলনের সূতিকাগার ঐতিহাসিক ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িটি পুড়িয়ে দেয়। ঢাকাসহ সারা দেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ও ম্যুরাল এবং মুক্তি সংগ্রামের স্মৃতিস্তম্ভ ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও উপড়ে ফেলে।
বিবৃতিতে তারা বলেন, বাঙালির মুক্তি আন্দোলন ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে শাখা কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন, হত্যা, সন্ত্রাস চলছে। আওয়ামী লীগ সভাপতিসহ দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে শতশত মিথ্যা মামলা দায়ের করা হচ্ছে।
তারা আরও বলেন, বাঙালির মুক্তি আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার নেতৃত্বেই আমরা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি। এই অর্জনে বঙ্গবন্ধুর পাশে থেকে তাকে সাহস ও শক্তি যুগিয়েছেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ পরিবারের সদস্যরা। তাদের অবদান মুছে ফেলা যাবে না। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দিবস ও ১৭ মার্চের শিশু দিবস ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃত। ১৫ আগস্ট বাঙালির সবচেয়ে বড় শোক দিবস। আমাদের জাতীয় ইতিহাসে এইসব দিবসের গুরুত্ব অপরিসীম।
'রিসেট বাটন চেপে ইতিহাস মুছার নজির বিশ্বে নাই। কাজেই বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু ও বাঙালির জাতীয় ইতিহাস মুছে ফেলা অসম্ভব,’ বলে উল্লেখ করেন নেতারা।
৪২৯ দিন আগে
বঙ্গবন্ধু পরিবারের নিরাপত্তা আইন বাতিলের নিন্দা জানিয়েছে অল ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ
বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য প্রণীত 'জাতির পিতা পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা আইন, ২০০৯' বাতিলের নিন্দা জানিয়েছে সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সংগঠনটির সভাপতি এম নজরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান এক বিবৃতিতে এ নিন্দা জানান।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুস সোবহান গোলাপ গ্রেপ্তার
বিবৃতিতে তারা বঙ্গবন্ধুর পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ নিরাপত্তা আইন পুনর্বহালের জোর দাবি জানান।
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ সালের আইন বাতিল করে 'জাতির পিতা পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা (বিলোপ) অধ্যাদেশ, ২০২৪' জারি করেন।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট উপদেষ্টা পরিষদে অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করা হয়।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিল চেয়ে করা রিট সরাসরি খারিজ
৪৬৬ দিন আগে
কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের ক্যাডারদের লেলিয়ে দেওয়ায় সরকারের নিন্দা ফখরুলের
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের 'ক্যাডার' ও পুলিশকে যারা লেলিয়ে দিয়েছে তারা মানবতা বিবর্জিত।
সোমবার(১৫ জুলাই) এক বিবৃতিতে তিনি অভিযোগ করে বলেন, সরকার ক্ষমতা হারানোর ভয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের ওপর ন্যাক্কারজনক হামলা চালিয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাবিতে 'ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের' হামলায় ২৫০ শিক্ষার্থী আহত
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে মিলে শিক্ষার্থীদের ওপর নৃশংসভাবে হামলা চালায় তারা মানবতাবিরোধী ও অমানবিক। যারা দুর্নীতি ও সহিংসতায় লিপ্ত তারা কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক আন্দোলন নিয়েও সন্দিহান।’
তিনি বলেন, লুটপাটের আদর্শে পরিচালিত সরকারের মাধ্যমে কখনো জনগণের অধিকার নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। ‘তাই সম্মিলিত কণ্ঠকে স্তব্ধ করতে তারা চরম বর্বরতার আশ্রয় নিয়েছে। কয়েক হাজার শিক্ষার্থীর ওপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ছাত্রলীগের ক্যাডারদের কাপুরুষোচিত হামলার ও ঘৃণ্য ঘটনার জন্য আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
বিএনপি মহাসচিব আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন এবং হামলাকারীদের শাস্তি দাবি করেন।
তিনি বলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের যৌক্তিক ও ন্যায্য দাবিতে রাজধানীসহ সারাদেশে শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনে সরকার উদ্বিগ্ন ও মরিয়া হয়ে উঠেছে।
আরও পড়ুন: চবি-ষোলশহরে কোটাবিরোধী ছাত্রদের উপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ, আহত ১০
তিনি আরও বলেন, ‘তাই আন্দোলন দমনের জন্য রাষ্ট্রশক্তিকে এখন নির্দয়ভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। এটাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদের চিরাচরিত বৈশিষ্ট্য।’
তিনি অভিযোগ করেন, বর্তমান আওয়ামী সরকার কোটা ইস্যুতে প্রতিনিয়ত সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। ‘কারণ মানুষকে ধোঁকা দেওয়া আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য। অবৈধ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ২০১৮ সালে কোটা বাতিল করে ভিন্ন পদ্ধতিতে তা পুনর্বহাল করেছেন।’
ফখরুল অভিযোগ করেন, সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবিকে রক্তাক্ত করার মাধ্যমে দমন করার চেষ্টা করছে। ‘তাদের হাতে জনগণ, রাষ্ট্র, সমাজ, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব কখনো নিরাপদ নয়।’
তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী মহল ভয়ংকর দমন-পীড়নের মাধ্যমে দেশের জনগণকে চুপ করিয়ে দিতে চায়। সাধারণ ছাত্রদের চলমান আন্দোলন দমনের মনোভাব আওয়ামী সরকার যেমন গ্রহণ করেছে, তেমনি গণতন্ত্রপন্থী রাজনৈতিক দলগুলোর আন্দোলনের ওপর স্টিমরোলার চালাচ্ছে। তাই এ ধরনের পৈশাচিক কর্মকাণ্ডে জড়িত সন্ত্রাসীদের অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে।’
আরও পড়ুন: কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার নিন্দা বিএনপির
৫২৩ দিন আগে
কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার নিন্দা বিএনপির
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনরত সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিএনপি।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, 'তারা (শিক্ষার্থীরা) তাদের দাবি নিয়ে সফলভাবে আন্দোলন করে যাচ্ছে। যারা আন্দোলন করছেন তাদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজন রয়েছে এবং সবাই ন্যায্য সমাধানের অপেক্ষায় আছেন।’
সরকারবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম শরিক গণঅধিকার পরিষদের একাংশের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির এই নেতা বলেন, সরকার সমাধান খোঁজার পরিবর্তে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও মিথ্যা মামলা দিয়েছে।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ সরকার সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে ডুবাচ্ছে: আমীর খসরু
তিনি বলেন, ‘কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলা ও তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
বিক্ষোভকারীদের রাজাকার স্লোগান সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে খসরু বলেন, শিক্ষার্থীরা বোঝাতে চেয়েছে তাদের অধিকার আদায় করতে গিয়ে তাদের রাজাকার হিসেবে দেখানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার ষড়যন্ত্রের কথা বলে, বিএনপির উসকানি দিয়ে এবং আন্দোলনকারীদের স্বাধীনতাবিরোধী ও রাজাকার হিসেবে চিহ্নিত করে শিক্ষার্থীদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করছে।
বিএনপি নেতা অভিযোগ করেন, সরকার দীর্ঘদিন ধরে রাজাকার, স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ও ষড়যন্ত্রের কথা বলে গোটা জাতিকে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে।
তিনি বলেন, 'এসব বিষয়কে পুঁজি করার কোনো সুযোগ নেই। এটা নতুন প্রজন্মের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। এমনটাই বলছেন তারা। নতুন প্রজন্ম এই বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছে এগুলোকে (রাজাকার ট্যাগ) পুঁজি করে কেউ মানুষের অধিকার কেড়ে নিতে পারবে না।’
খসরু বলেন, বর্তমান ফ্যাসিবাদী ও দখলদার সরকার দেশের জনগণের কাছে দায়বদ্ধ নয় বলেই কোটা সংস্কার সমস্যার সমাধান করছে না।
আরও পড়ুন: চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদলের সমর্থন
বিএনপি মনে করে, জনগণের কাছে দায়বদ্ধ একটি নির্বাচিত সরকার থাকলে খুব সহজেই এ সমস্যার ন্যায্য সমাধান পাওয়া যেত।
গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ফারুক হাসানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে খসরু ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুর সঙ্গে বৈঠক করেন।
এছাড়া গত চার দিন ধরে ১২ দলীয় জোট, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এনডিএ, গণফোরাম, বাংলাদেশ পিপলস পার্টি, এলডিপি এবং গণঅধিকার পরিষদের আরেকটি অংশের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করে তাদের ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলনকে ভিন্ন দিকে ধাবিত করার অপচেষ্টা করছে সরকার: মির্জা আব্বাস
৫২৩ দিন আগে
ট্রাম্পের ওপর বন্দুক হামলার নিন্দা প্রধানমন্ত্রীর
শনিবার নির্বাচনি জনসভায় সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার নিন্দা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রবিবার সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা সত্যিই দুঃখজনক। তিনি রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী। আমরা অবশ্যই তার ওপর এ ধরনের হামলার নিন্দা জানাই।’
আরও পড়ুন: চীন সফর বাংলাদেশের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত: শেখ হাসিনা
সম্প্রতি চীন সফরের ফলাফল তুলে ধরতে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
আমেরিকা সব সময় তাদের গণতন্ত্র নিয়ে গর্ববোধ করে উল্লেখ করে তিনি প্রশ্ন তোলেন, যুক্তরাষ্ট্রের মতো জায়গায় কীভাবে এমন ঘটনা ঘটল। প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন।
শেখ হাসিনা বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, 'গণতন্ত্রের অগ্রপথিক যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি সভ্য দেশে কেন এ ধরনের ঘটনা ঘটল তা আমাদের প্রশ্ন।’
রিপাবলিকান পার্টি এই হামলার জন্য সরকারকে দোষারোপ করেনি এবং প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও এই হামলার নিন্দা জানিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, 'বাংলাদেশে এ ধরনের ঘটনা ঘটলে সরকারকে দায়ী করা হতো।’
শনিবার পেনসিলভানিয়ায় এক নির্বাচনি সমাবেশে এ হামলা করা হয়। বুলেটের আঘাতে অল্পের জন্য বেঁচে যান ট্রাম্প। তবে তার কান সামান্য কেটে যায়, মুখমণ্ডল থেকে রক্ত ঝরতে থাকে। এরপরই তাকে মঞ্চ থেকে নামিয়ে আনা হয়। এ সময় হামলাকারী ও সমাবেশে অংশগ্রহণকারী এক ব্যক্তি নিহত হন।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে বাণিজ্য ও সহযোগিতা জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর
আদালতে সমাধান না হওয়া পর্যন্ত কিছু করার নেই: কোটা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী
৫২৪ দিন আগে