সাইবার বুলিং
জয়পুরহাটে এক ঘণ্টার পুলিশ সুপার স্কুলছাত্রী নুসরাত মাহিরা
জয়পুরহাটে এক ঘণ্টার জন্য প্রতীকী পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পালন করলো জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী নুসরাত মাহিরা।
নুসরাত শিশু বিষয়ক সংগঠন ন্যাশনাল চিলড্রেন’স টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ) এর শিশু সাংবাদিক।
প্রতীকী দায়িত্ব নিয়েই জয়পুরহাটের পাঁচ উপজেলাকে নারীবান্ধব করতে ও নারীর প্রতি সহিংসতা ও নির্যাতন রোধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অনুরোধ জানান নুসরাত মাহিরা।
আরও পড়ুন: জয়পুরহাটে ধান খেত থেকে ২ যুবকের লাশ উদ্ধার
বৃহস্পতিবার, ২১ অক্টোবর সকালে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে জেলা পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভুঞার কাছ থেকে এক ঘণ্টার জন্য প্রতীকী পুলিশ সুপারের দায়িত্ব গ্রহণ করে নুসরাত মাহিরা। এসময় পুলিশ সুপার তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
ধর্ষকদের প্রকাশ্যে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করার প্রস্তাব দিয়ে নুসরাত বলেছে, জয়পুরহাট জেলায় দিন দিন বাল্যবিবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং নারীর প্রতি সহিংসতা দিন দিন বেড়েই চলছে। নারী ও কিশোরী নির্যাতনের প্রেক্ষাপটে আমি একজন নারী হিসেবে এদেশের লাখ লাখ কিশোরীর মত স্বপ্ন দেখি একটি সুস্থ, নিরাপদ পরিবেশ এবং সুন্দর সমাজের। যেখানে হাজারো স্বপ্ন বুকে নিয়ে কোন কিশোরী কিংবা কোন শিশুকে ধর্ষণের শিকার হতে হবে না। যেখানে ধর্ষণের শিকার হয়ে কোন মেয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিবে না। রাষ্ট্র প্রতিটি নারীর ও শিশুর সুরক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তাই আমি আশা করি, ধর্ষিত কিশোরীদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা এবং ধর্ষকদের প্রকাশ্যে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। একটি ধর্ষণমুক্ত, ইভটিজিংমুক্ত নারী ও শিশুবান্ধব জয়পুরহাট জেলা গড়ে তুলতে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
প্রতীকী এই পুলিশ সুপার বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে নারী ও কিশোরী তরুণীদের যে সমস্যাগুলোর সম্মুখীন হতে হয় তার মধ্যে অন্যতম অনলাইন ভিত্তিক সাইবার বুলিং। এর মাধ্যমে নারীরা চরম নিরাপত্তাহীনতার শিকার হচ্ছে। এখনো বাংলাদেশের অধিকাংশ কিশোরীরা জানে না ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সর্ম্পকে। আমি চাই জয়পুরহাট জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে একটি টিম থাকবে। যার মাধ্যমে কিশোরীদের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে ও সকলকে সচেতন করে গড়ে তুলবে।
আরও পড়ুন: রংপুরে হিন্দুপল্লীতে আগুন: জয়পুরহাটে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার ১
সর্বোপরি নারী বা পুরুষ নয়, একজন মানুষ হিসেবে মেয়েদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
এসময় সে নারী নির্যাতন, কন্যা শিশু বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি, নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ, ইভটিজিং, কিশোর গ্যাং, বাল্যবিয়ে রোধ ও সাইবার ক্রাইম নিয়ন্ত্রণ সামাজিক অপরাধ রোধে আরও সোচ্চার ভূমিকা রাখার অনুরোধ করেন।
পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভুঞা বলেন, নারীদের বাদ দিয়ে কোন সমাজের উন্নয়ন সম্ভব নয়। নারীদের নিয়েই আমাদের সমাজকে এগিয়ে নিতে হবে। নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তিনি বলেন, অসীম ক্ষমতার অধিকারী নারী। যে সব রাষ্ট্র নারীর ক্ষমতায়ন দিয়েছে তারাই এগিয়ে গেছে। তাই নারীর সুরক্ষা ও ক্ষমতায়ন না দিলে আমাদের উন্নয়ন টেকসই হবে না।
আরও পড়ুন: জয়পুরহাটে গোপনে পর্নোগ্রাফি সরবরাহ চক্রের ৬ সদস্য আটক
প্রতীকী পুলিশ সুপারের দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠানে এনসিটিএফ এর জেলা উপদেষ্টা তিতাস মোস্তফার সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলাম, (এনসিটিএফ) জেলা ভলন্টিয়ার তৃষা রানী, সভাপতি কে এম সাজিন, সাধারণ সম্পাদক লেফতাকুল মদিনা, শিশু গবেষক
ফারহানা আফরিন সাথী, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনালের 'গার্লস টেকওভার' কর্মসূচির আওতায় ন্যাশনাল চিলড্রেন টাস্কফোর্সের (এনসিটিএফ) সহযোগিতায় নারী নেতৃত্ব উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচির আওতায় এই দায়িত্ব দেয়া হয়। এর মাধ্যমে একজন কিশোরী, কন্যা শিশু অথবা যুব নারীকে নেতৃত্ব প্রদানকারীর ভূমিকা পালন করতে সহায়তা করা হয় যাতে করে তার আত্মবিশ্বাস বাড়ে এবং নিজের স্বপ্ন পূরণে সে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়।
এক ঘণ্টার পুলিশ সুপার নুসরাত মাহিরা দায়িত্ব শেষে পালন জেলা পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভুঞার হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন এক ঘন্টার পুলিশ সুপার নুসরাত মাহিরা।
৩ বছর আগে
মাই-রেসপন্স: সাইবার বুলিং বন্ধে ইউএনডিপির অন্যন্য উদ্যোগ
সাইবার বুলিং প্রতিরোধ দিবসে জাতিসংঘের উন্নয়ন বিষয়ক সংস্থা ইউএনডিপি সাইবার বুলিং বন্ধে এক অন্যন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সাইবার বুলিং প্রতিরোধে ডিজিটাল খিচুড়ি ২০২০ জয়ী দল পাঁচফোড়নের সাথে যৌথভাবে এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ইউএনডিপি।
সহনশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে মানুষকে সঠিকভাবে জানাতে বাংলাদেশ সরকার ও অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের সাথে কাজ করছে ইউএনডিপি।
আরও পড়ুন: হোমিকরসিন: বাংলাদেশি বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
শুক্রবার ইউএনডিপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, সাইবার জগতে ব্যবহারকারীদের হয়রানি বন্ধে এবং সুন্দর পরিবেশ গড়ে তুলতে পাঁচফোড়নের সাথে ‘মাই-রেসপন্স’ নামে এক কার্যক্রম শুরু করেছে সংস্থাটি।
এই কর্মসূচির আওতায় দেশের বিশিষ্ট ও পরিচিত ব্যক্তিত্বরা সাইবার বুলিং বন্ধের আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে ভ্যাট নিবন্ধন নিল গুগল-আমাজান
এই প্রসঙ্গে অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘যখনই সাইবার বুলিং হবে, তখনই নীরবতা ভেঙে আমাদের প্রতিবাদ করতে হবে। কারণ, প্রতিবাদ না করলেই সাইবার অপরাধীরা পার পেয়ে যায়। তাই এখনই সঠিক সময় একত্রিত হয়ে সাইবার বুলিংয়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর।’
সংগীত শিল্পী পার্থ বড়ুয়া, অভিনেত্রী মিথিলা, বাংলাদেশের প্রথম ট্রান্সজেন্ডার সংবাদ পাঠিকা তাসনুভা আনান শিশির সহ আরও অনেকেই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: চীনে গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি সেন্টার উদ্বোধন করল হুয়াওয়ে
ইউএনডিপি অনলাইন ব্যবহারকারীদেরকে সাইবার বুলিং এর শিকার হলে বা এর বিরুদ্ধে কিছু বলতে হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে #MyResponse ব্যবহারের করে তাদের মতামত জানানো আহ্বান জানিয়েছে।
ইদানিং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নারী, তরুণী এবং সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সাইবার বুলিং বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
৩ বছর আগে
বাংলাদেশে সাইবার বুলিংয়ের শিকার হলে কি করবেন?
বাংলাদেশে যারা সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন তাদের শতকরা ৮০ ভাগই নারী। সবচেয়ে ভীতিকর ব্যাপার হলো, এদের বয়সের পরিধি ১৪ থেকে ২২ বছর। এমনকি শিশুরাও এই ঝুকির বাইরে নয়। বৃহৎ পরিসরে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির দরুণ অনেক জীবন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে এই সাইবার বুলিংয়ের কারণে। প্রযুক্তির উত্তরোত্তর উন্নয়নের ফলে পারস্পরিক যোগাযোগ প্রতিনিয়ত সহজলভ্য হচ্ছে ঠিকই। কিন্তু সংখ্যালঘু দুষ্ট চক্রের বিকৃত মানসিকতার কারণে সেই প্রযুক্তি ব্যবহারের চরম মূল্য দিতে হচ্ছে সবাইকে।
কি এই সাইবার বুলিং
এক কথায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে কারো উপর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা নাশকতা চালানোকে সাইবার বুলিং বলা হয়। যারা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙ্গে গোপনীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো ব্যবহার করতে পারে তাদের হ্যাকার বলা হয়। হ্যাকিং একটি পারদর্শিতা হলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর অসদ্ব্যবহারই হয়ে এসেছে। হ্যাকারদের মধ্যে যারা নিজেদের এই ক্ষমতাটি অন্যের ক্ষতি করার জন্য ব্যবহার করে তারাই মুলত সাইবার বুলিং এর জন্য দায়ী।
কিভাবে হচ্ছেন সাইবার বুলিংয়ের শিকার
বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তির যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর কারণে আপনি সারা বিশ্বের সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারছেন। আপনার তথ্যগুলো যেহেতু অনলাইন সামাজিক মাধ্যম ইমেইল, মোবাইল ফোন দিয়ে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িত, তাই হ্যাকাররা হয়রানির জন্য এগুলোকেই ব্যবহার করে। অধিকাংশ হ্যাকাররা ১৭ থেকে ১৮ বছর বয়সের হয়ে থাকে। অন্যদিকে এদের শিকার নারী ও শিশুরা হলেও, এখন সব বয়সের এবং সব পেশার লোকেরাই বিপদে পড়ছে। সবচেয়ে উদ্বেগের ব্যাপার হলো, সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়ে অনেকেই বেছে নিচ্ছে আত্মহননের পথ।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে সাইবার নিরাপত্তা হাব হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পলক
সাইবার বুলিংয়ের শিকার হলে যা যা করণীয়
→ সকল নেতিবাচকতা অগ্রাহ্য করা
অপরিচিত নাম্বার থেকে ফোন, ম্যাসেজ অথবা অনলাইন সামাজিক মাধ্যমগুলোতে অনাকাঙ্ক্ষিত কমেন্ট, ম্যাসেজ আপনার বিরক্তির কারণ হতে পারে। এমনকি হয়ত আপনার ব্যাপারে রটে যাওয়া ভুল ঘটনাকে কেন্দ্র করে বন্ধু-বান্ধবদের কাছ থেকেও কথা শুনতে হতে পারে। ব্যাপারটাকে গভীরভাবে না দেখে এড়িয়ে যান। কেননা আপনি পাত্তা দিলেই উত্যক্তকারীর উদ্দেশ্য সফল হচ্ছে।
→ অভিভাবক মহলের সাথে পরামর্শ করা
বাবা-মা, বড় ভাই-বোন, প্রিয় শিক্ষক অথবা এমন কারো সাথে ব্যাপারটি শেয়ার করুন যে আপনার দুর্বলতার সুযোগ নেবে না বলে আপনি দৃঢ়ভাবে বিঃশ্বাস করেন। আবেগপ্রবণ না হয়ে নিজের অবস্থানটা স্পষ্ট করে তুলে ধরুন। এতে সামাজিকভাবে আপনি একটা পৃষ্ঠপোষকতা পাবেন।
আরও পড়ুন: ‘পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেন’ এ গৃহবধুর অভিযোগে পুলিশ কনস্টেবল গ্রেপ্তার
→ প্রমাণ রাখা
অনলাইন অথবা ফোন যে মাধ্যমেই বুলিংটা হোক না কেন চেষ্টা করুন যে কোনো ভাবেই তার একটা অফলাইন কপি রাখতে। পরবর্তী আইনী সহায়তা নেবার সময় এগুলো প্রমাণ হিসেবে আপনার কাজে লাগবে।
→ রিপোর্ট করা
প্রতিটি ওয়েবসাইটেরই অভিযোগ বক্স বা রিপোটিং পদ্ধতি আছে। সেগুলো অনুসরণ করে কর্তৃপক্ষকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বলুন। এতে বুলিং কন্টেন্ট মুছে যাওয়ার পাশাপাশি অপরাধীও সেই সাইট চিরতরে নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।
→ সৃজনশীল কাজে নিয়োজিত থাকা
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। সেক্ষেত্রে হতাশ না হয়ে নিজেকে নিজের কাজে মগ্ন রাখুন। বিশেষত সৃজনশীল কাজের দিকে মনযোগ দিন।
→ আত্মবিশ্বাসের সাথে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া
এই বিষয়টি সবচেয়ে বেশী দরকার। প্রায় দেখা যায়, সাইবার বুলিংয়ের শিকার ব্যক্তি জনসম্মুখে নিজেকে প্রকাশ করতে লজ্জাবোধ করেন। তা না করে বরং প্রতিটি সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে সাবলীলভাবে উত্তর দিন। এখানে যেহেতু আপনি কোন দোষ করেন নি সেহেতু নিজেকে লুকিয়ে রাখার কোন অর্থ নেই। বরং আপনার ইতিবাচক সাড়া অপরাধ ও অপরাধীর বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার হতে ইন্ধন যোগাবে।
শেষ কথা
প্রতিকার অপেক্ষা প্রতিরোধ উত্তম। সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়ে আপনার নেয়া সিদ্ধান্তগুলো পরবর্তীতে সাইবার বুলিংয়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের জন্ম দিবে। তাই নিজেকে গুটিয়ে না রেখে নেতিবাচকতাগুলো উপেক্ষা করে আত্মবিঃশ্বাসের সাথে নিজের স্বপক্ষে কথা বলুন।
আরও পড়ুন: ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকড হলে সহায়তা দিবে ‘সাইবার সিকিউরিটি হেল্প ডেস্ক’: পলক
৩ বছর আগে
টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা শিশু গীতাঞ্জলি রাও
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে দূষিত খাবার পানি, সাইবার বুলিং, মাদকাসক্তি এবং অন্যান্য সামাজিক সমস্যা মোকাবিলায় অ্যাপস তৈরি করে প্রথমবারের মতো টাইম ম্যাগাজিনের ‘কিড অব দ্য ইয়ার’ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোর ১৫ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থী ও বিজ্ঞানী।
৩ বছর আগে