বিজয় দিবস
বিজয় দিবস ঘিরে নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন বিজয় দিবস ঘিরে কোনো ধরনের নাশকতা বা নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী৷
সোমবার (১৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিজয় দিবস উপলক্ষে নিরাপত্তাবিষয়ক সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি৷
উপদেষ্টা বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস৷ বিজয় দিবস যেন ভালোভাবে পালন করতে পারি এবং কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে এজন্যই আজকের এই সভা৷
আরও পড়ুন: পুলিশ বাহিনীর নিজেদের প্রমাণ করার এখনই সময়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তিনি বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বরকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না৷ এদিন যারা স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে যাবেন তাদের সুবিধার্থে রাস্তায় যানজট নিরসনে ট্রাফিক বাহিনী কাজ করবে৷ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে৷’
সব জায়গায় একই রঙ্গের পতাকা উত্তোলন করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা অনেক সময় দেখেছি একেক জায়গায় একেক রঙের পতাকা টানানো হয়৷ এইটা যেন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা হবে৷ সব জায়গায় একই রঙের পতাকা টানানো হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ভালোভাবে আলোকসজ্জা করা হবে৷’
আরও পড়ুন: দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে অনেক ভালো: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৩ দিন আগে
বিজয় দিবস হ্যান্ডবল: বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি দল বিজয়ী
শহীদ মনসুর আলী জাতীয় হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামে বিজয় দিবস হ্যান্ডবল টুর্নামেন্ট-২০২৩ এর পুরুষ ও নারী উভয় খেলায় বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি দল বিজয়ী হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে পুরুষদের গ্রুপের খেলায় আনসার ও ভিডিপি দল টিম হ্যান্ডবল, ঢাকাকে ৫২-১৮ গোলে পরাজিত করে এবং বিকেলে পুরুষদের অন্য প্রতিযোগিতায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের আইডিয়াল হ্যান্ডবল গার্ডেনকে ৪০-১৪ গোলে পরাজিত করে।
আরও পড়ুন: জাল্লিকাট্টুর অনুমতি দিল ভারতের উচ্চ আদালত, প্রাণী অধিকার গোষ্ঠীর সমালোচনা
নারীদের প্রতিযোগিতায় আনসার ও ভিডিপি দল মঙ্গলবার সকালে বাদলগাছি হ্যান্ডবল অ্যাসোসিয়েশনকে ৫৫-১২ গোলে পরাজিত করে।
পুরুষদের প্রতিযোগিতায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ৪৫-২৬ গোলে বাংলাদেশ পুলিশ হ্যান্ডবল ক্লাবকে পরাজিত করে এবং নারীদের প্রতিযোগিতায় টিএইচটি লায়ন্স, জামালপুর ৪৩-২৯ গোলে হ্যান্ডবল ট্রেনিং সেন্টার ঢাকাকে পরাজিত করে।
আরও পড়ুন: সিলেটে ১২০০ দৌড়বিদ নিয়ে হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
মহিলা ফিদে রেটিং দাবা: রাউন্ড-৩-এর পর শীর্ষস্থানে চার খেলোয়াড়
১১ মাস আগে
বঙ্গভবনে বিজয় দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠানের আয়োজন রাষ্ট্রপতির
দেশের ৫৩তম বিজয় দিবস উপলক্ষে শনিবার বঙ্গভবনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা।
এদিন বিকালে রাষ্ট্রপতি ভবনের সবুজ লনে অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা।
বিকাল ৩টা থেকে ৪টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের (সংসদ) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ কয়েক হাজার অতিথি উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, তিন বাহিনীর প্রধান, সংসদ সদস্য, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের নেতা, শিল্পী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরশ্রেষ্ঠদের পরিবারের সদস্য এবং বিশিষ্ট নাগরিকেরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবস: জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
শীর্ষস্থানীয় বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক ও সাংবাদিক নেতারাও অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
এ উপলক্ষে কেক কাটেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।এসময় তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি ও অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
এর আগে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন সকাল ৬টা ৩৩ মিনিটে বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি দল রাষ্ট্রীয় সালাম দেন।
ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর রাষ্ট্রপতি ১৯৭১ সালে দেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
সেখানে রাখা দর্শনার্থী বইতেও সই করেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন।
আরও পড়ুন: মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ও নেতাদের সম্পৃক্ত করুন: রাষ্ট্রপতি
উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে দুর্নীতিবিরোধী সক্রিয় প্রচেষ্টার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
১১ মাস আগে
৭ সপ্তাহ পর বিজয় দিবসে নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশ
৪৯ দিন পর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর নয়াপল্টনে তাদের দলের কেন্দ্রীয় কার্যালযয়ের সামনে থেকে মিছিল বের করেছে বিএনপি।
শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) সমাবেশে অংশ নিতে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শত শত বিএনপি নেতা-কর্মী জড়ো হন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান তার বক্তব্যে বলেছেন, আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের নামে প্রহসন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকার।
বর্ণাঢ্য জনসভার আগে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের এমন তামাশা করার জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি’
দুপুর আড়াইটার দিকে বিরোধী দলের অনুসারীরা নয়াপল্টন থেকে র্যালি বের করে এবং বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতিতে কাকরাইল হয়ে মালিবাগ পর্যন্ত বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে নয়াপল্টনে এসে এটি শেষ হয়।
২৮ অক্টোবর দলটির সমাবেশ পণ্ড হওয়ার পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তারের ভয়ে দলের অধিকাংশ নেতা আত্মগোপনে চলে যান।
আরও পড়ুন: শনিবার নয়াপল্টনে বিজয় দিবসের সমাবেশ করবে বিএনপি
অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ২০ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় এখনও বন্ধ থাকায় বেলা ১১টা থেকে ছোট ছোট মিছিলে দলের নেতা-কর্মীরা এর সামনে জড়ো হতে থাকেন।
বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের ব্যানারে সমাবেশে রাজধানীসহ আশপাশের জেলা ও উপজেলা থেকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
সমাবেশের আগে দেওয়া বক্তৃতায় নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশের জনগণ এ ধরনের একতরফা নির্বাচন দেখতে চায় না এবং তারা ৭ জানুয়ারি তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে ভোটকেন্দ্রে যাবে না।
তিনি বলেন, নির্বাচনে জনগণের অংশগ্রহণ না থাকায় ক্ষমতাসীন দলকে নিজ দলের 'ডামি প্রার্থী' দিতে হচ্ছে।
এই বিএনপি নেতা বলেন, ‘যেভাবে প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে, সবাই জানে কে এমপি হবেন।’
তিনি অভিযোগ করেন, নির্বাচনকে সুষ্ঠু করতে সরকার বিএনপি নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি অব্যাহত রেখেছে।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে শহীদদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন
নজরুল বলেন, বিরোধী দলগুলোর অংশগ্রহণ ছাড়াই নির্বাচনের নামে খেলা খেলতে গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করা হয়েছে।
এর আগে দলটি ৫২তম বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।
সকাল ১০টায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ড. মঈন বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশ, গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের লাখ লাখ মানুষ রক্ত ঝরিয়েছিল এবং জীবন উৎসর্গ করেছিল।
তিনি বলেন, ‘কিন্তু আওয়ামী লীগ দেশের কোটি মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে অকালে গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। তারা চরম দুর্নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করেছে।’
মঈন বলেন, স্বাধীনতার ৫২ বছর পর আওয়ামী লীগের কাছে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের প্রশ্ন করা উচিৎ, কেন তারা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের দাবি করে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ধ্বংস করে বাংলাদেশে একদলীয় স্বৈরাচারী সরকার বাহিনী প্রতিষ্ঠা করেছে।
পরে তারা রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দেন।
আরও পড়ুন: সোমবার বিএনপির হরতাল
এসময় বিএনপি নেতারা জিয়ার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাতও করেন।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব মাহবুবউদ্দিন খোকন, কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল, মোস্তাফিজুর রহমান বাবু, তাইফুল ইসলাম টিপু, রফিক শিকদার, নিপুণ রায় উপস্থিত ছিলেন।
সারাদেশে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করছে বিএনপির বিভিন্ন ইউনিট ও অঙ্গ সংগঠন।
এর আগে সকালে তারা বিজয় দিবস উপলক্ষে দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে জাতি বিজয় দিবস উদযাপন করছে।
১১ মাস আগে
৫২তম বিজয় দিবসে বাংলাদেশিদের শুভেচ্ছা ভারতের
বাংলাদেশের বিজয় দিবস উপলক্ষে দেশের জনগণকে উষ্ণ শুভেচ্ছা জানিয়েছে ভারত।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর এক বার্তায় বলেছেন, ‘৫২তম বিজয় দিবসে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং বাংলাদেশের সরকার ও জনগণকে উষ্ণ শুভেচ্ছা!’
তিনি বলেন, ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী (বন্ধুত্ব) কেবল তার জনগণের স্বার্থেই কাজ করেনি, একটি দৃষ্টান্তও তৈরি করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রও বাংলাদেশকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে।
দূতাবাসের এক বার্তায় বলা হয়েছে, ‘শুভ বিজয় দিবস, বাংলাদেশ।’
মার্কিন দূতাবাস বলেছে, তারা স্বাধীনতা আদায়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশের জনগণের ‘সাহস ও আত্মত্যাগ’কে অভিবাদন জানায়।
এতে আরও বলা হয়েছে, ‘এই দিনটি ঐক্য, শান্তি ও সমৃদ্ধির অনুপ্রেরণা অব্যাহত রাখুক।’
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
ঢাকা-লন্ডন অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা অংশীদারিত্ব অব্যাহত রয়েছে: সারাহ কুক
১১ মাস আগে
বিজয় দিবসে শহীদদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন
৫৩তম বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে বিএনপি।
রবিবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান।
আরও পড়ুন: আইসিএমএবি খুলনা ব্রাঞ্চে ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিং ডে’ উদযাপন
সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ড. মঈন বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশ, গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের লাখ লাখ মানুষ রক্ত ঝরিয়েছেন এবং জীবন উৎসর্গ করেছেন।
কিন্তু আওয়ামী লীগ এদেশের কোটি কোটি মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে অকালে গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। তারা চরম দুর্নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করেছেন।
ড. মঈন আরও বলেন, স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের আওয়ামী লীগকে জিজ্ঞেস করতে হবে- কেন তারা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ধ্বংস করে বাংলাদেশে ‘একদলীয় স্বৈরাচারী' সরকার প্রতিষ্ঠা করেছে।
পরে তারা রাজধানীর শেরে বাংলানগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
বিএনপি নেতারা জিয়ার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান ড. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব মাহবুবউদ্দিন খোকন, কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাফিজুর রহমান বাবু, তাইফুল ইসলাম টিপু, রফিক শিকদার, নিপুণ রায় প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বিকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শোভাযাত্রা বের করার কথা রয়েছে।
সমাবেশে অংশ নিতে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে জড়ো হয়েছেন শত শত নেতা-কর্মী।
দিবসটি উপলক্ষে সারাদেশে বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
এর আগে সকালে বিজয় দিবস উপলক্ষে দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন তারা।
মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে জাতি বিজয় দিবস উদযাপন করছে।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবস উদযাপনে ঢাকায় ৩০ ভারতীয় ওয়ার ভেটারেন
বাংলাদেশের জোন্টা ক্লাবে জাতিসংঘ দিবস উদযাপন
১১ মাস আগে
বিজয় দিবসে বিশেষ ডাকটিকিট অবমুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫৩তম বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও ডাটা কার্ড অবমুক্ত করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী আজ (১৬ ডিসেম্বর) সকালে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এক অনুষ্ঠানে স্মারক ডাকটিকিটের মোড়ক উন্মোচন করেন।
অনুষ্ঠানে একটি বিশেষ ক্যানসেলার ব্যবহার করা হয়।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও ডাটা কার্ড ঢাকা জিপিও'র ফিলাটেলিক ব্যুরো থেকে বিক্রি করা হবে এবং পরবর্তীতে দেশের অন্যান্য জিপিও ও প্রধান ডাকঘরেও পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: ৫৩তম বিজয় দিবসে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
১১ মাস আগে
৫২তম বিজয় দিবসে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫২তম মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দেশের সকল মুক্তিযোদ্ধাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
বিগত বছরের মতো এবারও প্রধানমন্ত্রী ঢাকার মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডের যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রে (মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ার-১) যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ফুল, ফল ও মিষ্টি পাঠিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তার সহকারী একান্ত সচিব-২ গাজী হাফিজুর রহমান লিকু ও সহকারী প্রেস সচিব এবিএম সরওয়ার-ই-আলম সরকার আজ সকালে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে এসব সামগ্রী হস্তান্তর করেন।
স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, ২ ঈদ ও পহেলা বৈশাখসহ প্রতিটি জাতীয় দিবস ও উৎসবে তাদের স্মরণ করায় মুক্তিযোদ্ধারা প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।
আরও পড়ুন: সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
মোহাম্মদপুরে ১৩ তলা আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ার-১ নির্মাণসহ তাদের পুনর্বাসনে বড় ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ায় তারা প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
যুদ্ধাপরাধী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
তারা আশা প্রকাশ করেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামী জাতীয় নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ বিজয়ী হবে।
তারা বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা ক্ষমতায় থাকলে মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবার সুরক্ষিত থাকবে।
দীর্ঘ ৯ মাস ব্যাপী মুক্তিযুদ্ধের পর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কবল থেকে দেশ স্বাধীন হওয়ার দিনটিকে স্মরণ করে জাতি আজ ৫২তম বিজয় দিবস উদযাপন করছে।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে জাতির পিতার প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
বিজয় দিবস: জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
১১ মাস আগে
বিজয় দিবসে জাতির পিতার প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির পিতা রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তিনি এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী মহান নেতা ও স্বাধীনতার স্থপতির স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
পরে আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের সভাপতি হিসেবে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ৫৩তম বিজয় দিবস উদযাপন করছে জাতি।
১৯৭১ সালের এই গৌরবময় দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ৯ মাসের নৃশংস যুদ্ধশেষে আত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করে।
দিবসটি উপলক্ষে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন: ‘বিজয়’: বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী-মুক্তিযোদ্ধা বীরেন সোম ও শিশু শিল্পীদের নিয়ে গ্যালারি কসমসের দিনব্যাপী আর্ট ইভেন্ট
১১ মাস আগে
বিজয় দিবস উদযাপনে ঢাকায় ৩০ ভারতীয় ওয়ার ভেটারেন
মহান মুক্তিযুদ্ধের ৫২তম বার্ষিকী উপলক্ষে ৩০ ভারতীয় ওয়ার ভেটারেন এবং ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর ৬ জন কর্মরত কর্মকর্তা বিজয় দিবস উদযাপনে অংশ নিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন।
ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন অনুসারে, ‘এই সফরগুলো আমাদের বন্ধুত্ব উদযাপন এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি পুনরায় স্মরণ করিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে।’
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধকে স্মরণীয় করে রাখতে ভারত ও বাংলাদেশ একে অপরের ওয়ার ভেটারেন ও কর্মরত অফিসারদের প্রতি বছর তাদের বিজয় দিবস উদযাপনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানায়।
আরও পড়ুন: শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
মহান মুক্তিযুদ্ধের ৫২তম বার্ষিকী উপলক্ষে ৩০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ৬ জন কর্মরত অফিসার কলকাতায় বিজয় দিবস উদযাপনে অংশ নিতে বৃহস্পতিবার ভারতের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন।
একইভাবে ৩০ ভারতীয় ওয়ার ভেটারেন এবং ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর ৬ জন কর্মরত অফিসার বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদযাপনে অংশ নিতে ঢাকায় পৌঁছেছেন।
হাইকমিশন বলেছে, এই দ্বিপক্ষীয় সফরগুলো বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা এবং ভারতীয় ওয়ার ভেটারেন দুই দেশের অনন্য বন্ধুত্ব উদযাপন এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি পুনরায় স্মরণ করিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে। যা মূলত দখল, নিপীড়ন ও গণনৃশংসতা থেকে বাংলাদেশের মুক্তির জন্য ভারত ও বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর অভিন্ন আত্মত্যাগের প্রতীক।
আরও পড়ুন: ‘বিজয়’: বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী-মুক্তিযোদ্ধা বীরেন সোম ও শিশু শিল্পীদের নিয়ে গ্যালারি কসমসের দিনব্যাপী আর্ট ইভেন্ট
১১ মাস আগে