বন্ধুত্বপূর্ণ
বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় অংশীদার হয়ে কাজ করতে আগ্রহী সুইজারল্যান্ড
সুইজারল্যান্ড বাংলাদেশের সঙ্গে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ, বিশ্বস্ত ও সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে এবং উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় অংশীদার হয়ে কাজ করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন দেশটির রাষ্ট্রদূত রেতো রেংগলি।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ কথা বলেন তিনি।
এসময় উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সুইজারল্যান্ড সরকারের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে কাজ করতে চায়।
আরও পড়ুন: গণতন্ত্র, নির্যাতনের শিকারদের পুনর্বাসনে সহায়তায় আগ্রহী ডেনমার্ক
এছাড়া উপদেষ্টা দেশের বস্ত্র ও পাটখাত এবং নৌপরিবহন খাতে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা চান।
দেশের বন্ধ থাকা রাষ্ট্রায়ত্ত বস্ত্র ও পাটকলগুলোতে বিনিয়োগে সুইজারল্যান্ডকে এগিয়ে আসতে আহ্বান জানান তিনি।
তিনি রাষ্ট্রদূতকে জানান, বাংলাদেশে পাট ও বস্ত্রসহ মেশিনারিজখাতে বিনিয়োগ লাভজনক।
এছাড়াও নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে দেশের বন্দরগুলোর কার্যক্রমে আধুনিক ব্যবস্থাপনা ও দেশের জন্য কনটেইনার হ্যান্ডলিং আধুনিকায়নে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতাও কামনা করেন তিনি।
আরও পড়ুন: আড়িয়াল বিল দখলমুক্ত করতে কঠোর পদক্ষেপের নির্দেশ পানিসম্পদ উপদেষ্টার
উপদেষ্টা বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে বিদেশি বিনিয়োগের সম্ভাব্য খাতগুলো বিনিয়োগের বিষয়ে যোগাযোগের জন্য সচিবকে নির্দেশনা দেন।
বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় যুব সমাজের প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত রেতো রেংগলি বলেন, বাংলাদেশ শিক্ষার হার, জিডিপিসহ বিভিন্ন সূচকে এগিয়ে যাচ্ছে। একটি উজ্জ্বল সম্ভাবনাময় তরুণ সমাজ আছে। সুইজারল্যান্ড এ দুদেশের মধ্যে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ, বিশ্বস্ত ও সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে এবং উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় অংশীদার হয়ে কাজ করবে।
সাক্ষাৎকালে আরও ছিলেন- সাক্ষাৎকালে সুইজারল্যান্ড অ্যাম্বাসির কাউন্সিলর আলবার্তো জিওভানিত্তি, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুর রউফ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব সঞ্জয় কুমার বণিক।
আরও পড়ুন: ত্রাণ উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ
২ মাস আগে
বাংলাদেশ সবার সঙ্গে সমানভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জনগণের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের স্বার্থে বাংলাদেশ সবার সঙ্গে সমানভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে।
তিনি বলেন, প্রতিটি দেশের সঙ্গে আমাদের খুব ভালো সম্পর্ক রয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অগ্রগতির জন্য প্রহরীর মতো জেগে থাকুন: ছাত্রলীগের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
যেহেতু আমরা জাতির পিতার দেওয়া নীতি অনুসরণ করছি- তাই সবার সঙ্গে সমানভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছি। আমাদের লক্ষ্য আমাদের দেশের জনগণের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন করা।
রবিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী নির্বাচন বোর্ড-২০২৩-এ ভাষণকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার সফলভাবে দেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতি করেছে।
জনগণের জীবনযাত্রার উন্নয়নে সরকারের লক্ষ্যে সহযোগিতার জন্য তিনি সশস্ত্র বাহিনী এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, আমরা কারও সঙ্গে যুদ্ধে জড়াব না। আমরা সবার সঙ্গে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখব।
তিনি বলেন, তার সরকারও সফলভাবে এই ধরনের সম্পর্ক বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পররাষ্ট্রনীতিতে ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’ নীতি অনুসরণ করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিকায়নের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, আমরা কারো সঙ্গে যুদ্ধ চাই না। আমরা শান্তিতে থাকতে চাই। তবে আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে হবে।
আরও পড়ুন: সরকার উৎখাতের হুমকি বা নিষেধাজ্ঞা দিয়ে কোনো লাভ হবে না: প্রধানমন্ত্রী
আরেকটি স্বপ্ন পূরণ হলো: দেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে
ভারত-বাংলাদেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের স্মরণে ঢাকায় মৈত্রী সপ্তাহ উদযাপন
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার বন্ধুত্বের ওপর আলোকপাত করে ‘মৈত্রী দিবস’ উদযাপনের অংশ হিসেবে ‘মৈত্রী সপ্তাহ’ উদযাপিত হয়েছে। ঢাকায় ৩০ নভেম্বর শুরু হয়ে ০৫ ডিসেম্বর শেষ হয়েছে এই ‘মৈত্রী সপ্তাহ’।
১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে নয়াদিল্লির কূটনৈতিক স্বীকৃতি উপলক্ষে সোমবার দুই বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী দেশের ‘মৈত্রী দিবস’ উদযাপনের জন্য সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল।
মৈত্রী সপ্তাহ উদযাপনের অংশ হিসেবে ঢাকার ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে (আইজিসিসি) ১৯৭১ সালে মুক্তির পথ এবং বিজয় দিবসের দিকে নিয়ে যাওয়া ঘটনাগুলির স্মরণে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল।
অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তাদের অমূল্য অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন এবং বিজয় দিবসে শেষ হওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী বর্ণনা করেন।
আরও পড়ুন: ভারতের সঙ্গে রক্তের সম্পর্ক অক্ষুণ্ন থাকবে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নতুন উচ্চতায়: প্রধানমন্ত্রী
ভারত ভ্রমণের লাল তালিকায় বাংলাদেশ নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
২ বছর আগে
স্বাধীনতা দিবসে কেনিয়ার পেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী
কেনিয়ার জামহুরি দিবস (স্বাধীনতা দিবস) উপলক্ষে কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উহুরু কেনিয়েত্তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৩ বছর আগে