ইউনেস্কো
পরিকল্পনা উপদেষ্টার সঙ্গে ইউনিসেফ, ইউনেস্কো ও ইউএনএফপিএ’র প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ইউনিসেফ, ইউনেস্কো ও ইউএনএফপিএ’র প্রতিনিধি।
রবিবার রাজধানীর শের-ই-বাংলা নগরে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টার অফিস কক্ষে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকায় অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বিকালে প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন
বাংলাদেশে জাতিসংঘের অন্তবর্তীকালীন আবাসিক সমন্বয়ক এবং বাংলাদেশে ইউএনএফপিএ’র এজেন্সি প্রধান ক্রিস্টিন ব্লখুস, বাংলাদেশে ইউনেস্কোর প্রতিনিধি সুসান ভাইজ এবং বাংলাদেশে ইউনিসেফের ডেপুটি প্রতিনিধি এমা ব্রিগহাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিনিধিরা শিক্ষাক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের উদ্যোগসমূহকে বাস্তবসম্মত বলে মনে করেন এবং তারা শিক্ষাখাতে যেকোনো ধরনের সহায়তা করতে প্রস্তুত বলে শিক্ষা উপদেষ্টাকে জানান। তারা শিক্ষা ক্ষেত্রে সংস্কারের উপর জোর দেন। বিশেষত শিক্ষানীতি ২০১০ হালনাগাদ করা দরকার বলে মতামত দেন।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধান বিচারপতি ও আপিল বিভাগের বিচারপতি
পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা প্রতিনিধিদলকে বলেন, ‘আমরা মানসম্মত শিক্ষার উপর জোর দিচ্ছি। এ ব্যাপারে জাতিসংঘ এবং এর বিশেষায়িত সংস্থাসমূহের সবরকমের সহযোগিতাকে স্বাগত জানাই।’
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে ফখরুলের জনসভা, সাক্ষাৎ করবেন আবু সাঈদের পরিবারের সঙ্গেও
২ মাস আগে
গ্যালারি অন হুইলস: ইউনেস্কোর ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় রিকশা পেইন্টারদের কসমস ফাউন্ডেশনের সংবর্ধনা
ঢাকার রিকশা পেইন্টারদের একটি দলকে সম্মান জানিয়ে 'গ্যালারি অন হুইলস' শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে কসমস ফাউন্ডেশন।
বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর বারিধারার ব্যক্তিগত জাদুঘরে কসমস ফাউন্ডেশনের শিল্প শাখা গ্যালারি কসমসে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
চলতি মাসের শুরুতে রিকশা ও রিকশা চিত্রগুলোকে ইউনেস্কো তার ইনট্যাঞ্জিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।
কসমস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এনায়েতউল্লাহ খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূত লিও টিটো এল আউসান জুনিয়র, কসমস ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী এবং কূটনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, সুশীল সমাজ, সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
মোহাম্মদ হানিফ পাপ্পু, সৈয়দ আহমেদ হোসেন, এস এ নূর আলী, মো. মনির হোসেন ও মোহাম্মদ সোলেমানসহ বিভিন্ন রিকশা চিত্রশিল্পী ও দেশি-বিদেশি গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘‘ইউনেস্কোর ইনট্যাঞ্জিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি ঐতিহ্যের তালিকায় এই উল্লেখযোগ্য অন্তর্ভুক্তিকে সম্মান জানাতে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য রিকশা চিত্রশিল্পীদের এবং কসমস ফাউন্ডেশনকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। এই বছর আমরা ঢাকায় আমাদের ঐতিহ্যবাহী (স্বাধীনতা) কুচকাওয়াজের অংশ হিসেবে 'অ্যাডর্ন-এ-রিকশা'- শিরোনামের একটি অনন্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলাম। যা ছিল আমাদের দেশের আইকনিক বাহনের প্রতি শ্রদ্ধা এবং আমাদের সমৃদ্ধি ও ফিলিপিনো উৎসবের রং।’’
অনুষ্ঠানটি যে অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছে এবং ফিলিপাইনের ‘আতি আতিহান’ উৎসবের মতো বিশ্বব্যাপী ঐতিহ্যবাহী উৎসবগুলোর কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত লিও বলেন, এই অর্জন উদযাপনের জন্য বাংলাদেশেরও একটি রিকশা-থিমভিত্তিক বার্ষিক উৎসব হওয়া উচিত।
কসমস ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘‘যখন আমরা বড় হয়েছি, আমরা পেছনে প্রাণবন্ত ও অর্থবহ চিত্রকর্ম সম্বলিত রিকশা দেখেছি– এবং সবসময় উপলব্ধি করেছি যে এই কাজের উল্লেখযোগ্য শৈল্পিক মূল্য রয়েছে। আমি এনায়েতউল্লাহ খান ও কসমসকে অভিনন্দন জানাতে চাই এটি উপলব্ধি করার জন্য এবং আজ রাতে আমাদের সামনে এর গুরুত্ব তুলে ধরার জন্য। এই শিল্প আমাদের জীবদ্দশায় বহুদূরে এগিয়ে যাবে। কারণ রিকশা ও রিকশাচিত্র যানবাহনের চেয়ে বেশি, ঢাকা ও এর জনগণের সঙ্গে এর এক ধরনের অনন্য ও চিরায়ত বন্ধন রয়েছে। এটি সেই সম্পর্কের সারমর্ম, যা সহজাতভাবে কখনই ফিকে হওয়ার নয়, ইউনেস্কো একেই স্বীকৃতি দিয়েছে এবং আমরা আজ এখানে তা উদযাপন করছি।’’
আরও পড়ুন: ‘বিজয়’: বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী-মুক্তিযোদ্ধা বীরেন সোম ও শিশু শিল্পীদের নিয়ে গ্যালারি কসমসের দিনব্যাপী আর্ট ইভেন্ট
১১ মাস আগে
ইফতারকে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় যুক্ত করেছে ইউনেস্কো
জাতিসংঘের সাংস্কৃতিক সংস্থা ইউএন এডুকেশনাল, সায়েন্টিফিক অ্যান্ড কালচারাল অর্গানাইজেশন (ইউনেস্কো) বুধবার (৬ ডিসেম্বর) ‘ইফতার’কে অপরিবর্তনশীল সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় যুক্ত করেছে।
ইরান, তুরস্ক, আজারবাইজান ও উজবেকিস্তান যৌথভাবে সামাজিক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্তির জন্য ইউনেস্কোয় আবেদন জমা দেয়।
ইউনেস্কো তার সাইটে পোস্ট করেছে, সাধারণত রমজান মাসে সূর্যাস্তের সময় মুসলমানরা ইফতার করে। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কঠিন অনুশাসন মেনে রোজা রাখা হয় এবং প্রাত্যহিক রোজা শেষ করতে বিভিন্ন বয়স, লিঙ্গ ও বংশোদ্ভূত মানুষ ইফতার করে।
ইউনেস্কোর পোস্টে বলা হয়েছে, এটি প্রায়ই মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য মিলন (একত্রিত) বা ডিনারের উৎসবে পরিণত হয়, পরিবার ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বন্ধন তৈরি করে এবং দাতব্য, সংহতি ও সামাজিক বিনিময়কে উৎসাহিত করে।
আরও পড়ুন: ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পেল ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র
এমনকি যারা রমজান মাসজুড়ে রোজা রাখেন না, তারাও ইফতারের সঙ্গে সম্পর্কিত উৎসব ও আচার-অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
পরিবারের শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের প্রায়ই ঐতিহ্যগত খাবারের উপাদান তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়। এই সময়ে অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের রোজা রাখার সুবিধার পাশাপাশি ইফতারের সামাজিক আদর্শ ও উদ্দেশ্য সম্পর্কেও শিক্ষা দেন।
ইউনেস্কোর পোস্টে আরও বলা হয়েছে, ইফতার উপলক্ষে প্রায়ই সরকারি প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) এবং দাতব্য সংস্থাগুলোর পাশাপাশি টেলিভিশন, রেডিও, প্রিন্ট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সহায়তা করা হয়।
আরও পড়ুন: ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভারতের শান্তিনিকেতন
তিন বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রচারে একসঙ্গে ইউনেস্কো-সিসিমপুর
১১ মাস আগে
ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পেল ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র
ইউনেস্কোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র।
আফ্রিকার দেশ বতসোয়ানার কাসানে শহরে অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণবিষয়ক ২০০৩ কনভেনশনের চলমান ১৮তম আন্তঃরাষ্ট্রীয় পরিষদের সভায় মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) এ বৈশ্বিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: সুন্দরবনে টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন: ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটি
জামদানি বয়ন শিল্প, শীতল পাটি বয়ন শিল্প, বাউল গান ও মঙ্গল শোভাযাত্রার পর প্রায় ছয় বছরের বিরতিতে বাংলাদেশের পঞ্চম অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে ‘ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র’ স্বীকৃতি লাভ করেছে।
উল্লেখ্য, ছয় বছর ধরে এ চিত্রকর্মের নিবন্ধন ও স্বীকৃতির প্রক্রিয়া চলমান থাকলেও প্রথম চেষ্টায় তা ব্যর্থ হয়।
তবে ২০২২ সালে পুনরায় নথিটি জমাদানের সুযোগ দিলে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে ও প্যারিসস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সহযোগিতায় সম্পূর্ণ নথিটি নতুনভাবে প্রস্তুত করা হয়।
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ ও সচিব খলিল আহমদ এ অর্জনকে বাংলাদেশের জন্য বিরল সম্মান হিসেবে অভিহিত করেন।
এছাড়াও নিবন্ধন ও স্বীকৃতি প্রক্রিয়ায় অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য তারা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর ও প্যারিসস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসকে অভিনন্দন জানান।
বাংলাদেশের রিকশাচিত্র ইউনেস্কোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পর সভায় উপস্থিত আন্তঃরাষ্ট্রীয় পরিষদের সদস্য, উপস্থিত মন্ত্রী, রাষ্ট্রদূতসহ শতাধিক দেশের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে অভিনন্দন জানান এবং এ চিত্রকর্মের বৈচিত্র্যপূর্ণ বহিঃপ্রকাশে তাদের সন্তুষ্টি ব্যক্ত করেন।
এ অর্জনের মাধ্যমে ইউনেস্কোতে বাংলাদেশের ধারাবাহিক সাফল্যের মুকুটে আরও একটি পালক যুক্ত হলো।
এখানে উল্লেখ্য, গত ১৫ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে ৪২তম সাধারণ পরিষদের সভায় বাংলাদেশ ইউনেস্কো নির্বাহী পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়।
ইউনেস্কোতে বাংলাদেশের এ ধারাবাহিক সাফল্যকে বাংলাদেশের কূটনৈতিক অগ্রযাত্রা হিসেবে অভিহিত করেন সংশ্লিষ্ট মহল।
আরও পড়ুন: ইউনেস্কোর নির্বাহী বোর্ডের সদস্য নির্বাচিত বাংলাদেশ
সুন্দরবন রক্ষায় বাংলাদেশের প্রচেষ্টাকে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির সমর্থন: মন্ত্রী
১১ মাস আগে
ইউনেস্কোর নির্বাহী বোর্ডের সদস্য নির্বাচিত বাংলাদেশ
প্যারিসে অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর ৪২তম সাধারণ সম্মেলনে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে ইউনেস্কোর নির্বাহী বোর্ডের সদস্য নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশ।
এর মধ্য দিয়ে দুই বছর পর ২০২৩-২৭ মেয়াদে বোর্ডে ফিরল বাংলাদেশ।
বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত দেড় বছরের মধ্যে ইউনেস্কোতে এটি বাংলাদেশের তৃতীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন।
এর আগে চলতি বছরের জুনে আন্তঃসরকারি সমুদ্রবিজ্ঞান কমিশনের নির্বাহী পরিষদে এবং ২০২২ সালের জুলাইতে ইন্টারগভর্মেন্টাল কমিটি ফর সেফগার্ডিং অব দ্য ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজেস-এ নির্বাচিত হয় বাংলাদেশ।
বুধবারের ইউনেস্কোর সাধারণ সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বদানকারী শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আমাদের গভীর সম্পৃক্ততা ও কূটনৈতিক অগ্রগতির ফল স্বরূপ ইউনেস্কোতে বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হয়েছে।’
বাংলাদেশকে সমর্থন করার জন্য ইউনেস্কোর সব সদস্য রাষ্ট্রের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি প্যারিসে বাংলাদেশ দূতাবাসকে কঠোর পরিশ্রম এবং সংস্থাটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পৃক্ততার জন্য ধন্যবাদ জানান।
আরও পড়ুন: ইউনেস্কোর ইন্টারগভর্নমেন্টাল কমিটিতে নির্বাচিত বাংলাদেশ
তিনি বলেন, ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করতে সবার সঙ্গে অংশীদারিত্বে কাজ করাই আমাদের অঙ্গীকার।’
এর আগে সোমবার ইউনেস্কোতে বাংলাদেশ কূটনৈতিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে এসডিজির পাঁচটি মূল বিষয়ের ওপর বাংলাদেশের কার্যক্রম তুলে ধরা হয়।
ইউনেস্কোতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত খোন্দকার এম তালহা বলেন, এই বিজয় ইউনেস্কোতে বাংলাদেশের গঠনমূলক সম্পৃক্ততা এবং দেশের সুষম, প্রগতিশীল ও নীতিভিত্তিক পররাষ্ট্রনীতির সম্মিলিত ফল।
জাতিসংঘের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞানবিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো। প্রথম আন্তর্জাতিক সংস্থা হিসেবে ১৯৭২ সালে এটিতে যোগদান করে বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: ইউনেস্কো-বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রদান, বিজয়ী জিম্বাবুয়ের প্রতিষ্ঠানকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিবাদন
১ বছর আগে
সুন্দরবন রক্ষায় বাংলাদেশের প্রচেষ্টাকে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির সমর্থন: মন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটি বাংলাদেশে পরিকল্পিত বনায়নের মাধ্যমে কার্যকর সংরক্ষণ ব্যবস্থা গ্রহণ করায় সুন্দরবন ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের সম্পদের সুরক্ষা বৃদ্ধি করার জন্য বাংলাদেশের অব্যাহত প্রচেষ্টাকে সমর্থন দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, একই সঙ্গে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পরিষদের ৪৫তম বর্ধিত সভায় সুন্দরবন রক্ষায় এক দশকে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে।
বুধবার (৪ অক্টোবর) সকালে সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: শৈবাল: সুন্দরবন উপকূলে স্বপ্ন দেখাচ্ছে কৃষকদের
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে সুন্দরবনের সুরক্ষা ও উন্নয়নে বর্তমান সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের উল্লেখযোগ্য সফলতা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে সরকার ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃত সুন্দরবনের সুরক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করছে। এর ফলস্বরূপ সম্প্রতি সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পরিষদের ৪৫তম বর্ধিত সভায় সুন্দরবন রক্ষায় এক দশকে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, সভায় পরিকল্পিত বনায়নের মাধ্যমে কার্যকর সংরক্ষণ ব্যবস্থা গ্রহণ করায় সুন্দরবন ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের সম্পদের সুরক্ষা বৃদ্ধি করার জন্য বাংলাদেশের অব্যাহত প্রচেষ্টাকে সমর্থন জানানো হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, সুন্দরবনের আউটস্ট্যান্ডিং ইউনিভার্সাল ভ্যালুর ওপর ক্ষতিকর প্রভাব এড়াতে মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্টে আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল থার্মাল টেকনোলজি ব্যবহার, সরকারের পাওয়ার সিস্টেম মাস্টারপ্ল্যান- ২০১০ সংশোধন ইত্যাদি পদক্ষেপের প্রশংসা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘ন্যাশনালি ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশনের অংশ হিসেবে ছয়টি কয়লা-চালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাতিল করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানানো হয়েছে।’
সুন্দরবন ও এর জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের লক্ষ্যে ২০৩০ সাল পর্যন্ত সরকার গাছ কাটা, ক্রয়-বিক্রয়, ব্যবহার ও পরিবহন নিষিদ্ধ করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সুন্দরবনের মোট আয়তনের ৫৩ দশমিক ৫২ শতাংশ রক্ষিত এলাকা থেকে সকল ধরনের সম্পদ আহরণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সরকার বন্যপ্রাণীর প্রধান প্রজননকাল জুন, জুলাই ও আগস্ট এই ৩ মাস সুন্দরবন থেকে সকল ধরনের বনজদ্রব্য সংগ্রহ এবং পর্যটকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ২০২১ সাল থেকে রাস মেলা বন্ধ করায় সুন্দরবনে এসময় পূর্বের মতো হরিণ শিকারের কোন ঘটনা ঘটেনি এবং সুন্দরবনের পরিবেশের ওপর কোন বিরূপ প্রভাব পড়েনি।
আরও পড়ুন: খুলনায় সুন্দরবন দিবস পালিত
১ বছর আগে
বাগেরহাটে ৫ দিনব্যাপী খান জাহানের বসতভিটায় পাওয়া প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের প্রদর্শনী
ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত স্থাপনা বিখ্যাত মুসলিম শাসক উলুঘ খান জাহান আলী (রহ.) এর বসতভিটা খননে প্রাপ্ত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন নিয়ে প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২১ মার্চ) বাগেরহাট সদর উপজেলার সুন্দরঘোনা গ্রামে খান জাহান আলী (রহ.)-এর বসতভিটায় পাঁচ দিনব্যাপী এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান।
আরও পড়ুন: হাজার বছরের পুরনো দুর্লভ সামগ্রীর প্রদর্শনী
এসময় বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবাইয়া তাসনিম, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর খুলনার আঞ্চলিক পরিচালক লাভলী ইয়াসমিন, সহকারী পরিচালক মো. গোলাম ফেরদৌস, ষাটগম্বুজ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ আখতারুজ্জামান বাচ্চু, বাগেরহাট জাদুঘরের কাস্টডিয়ান মোহাম্মাদ যায়েদ, আল আমীন, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের ফিল্ড অফিসার মোসা. আইরীন পারভীন, মো. হাসানুজ্জামানসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
এই প্রদর্শনীর খবরে স্থানীয় দর্শনার্থী এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা দলে দলে এসব মূল্যবান প্রত্নতত্ত্ব দেখতে আসছেন।
স্থানীয় বাগমাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মৌসুমি আক্তার বলেন, খানজাহান আলী (রহ.) ও ষাটগম্বুজ মসজিদের বিষয়ে বইতে পড়েছি। আজ এখানে এসে স্বচক্ষে বসতভিটা দেখলাম। বসতভিটা খননে প্রাপ্ত খানজাহান আমলের বিভিন্ন তৈজসপত্র, পাথর ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য দেখে আমাদের খুব ভাল লাগছে।
ষাটগম্বুজ খানজাহানিয়া-জব্বারিয়া আদর্শ আলিম মাদরাসার সহকারি শিক্ষক ওজায়ের সরকার বলেন, প্রত্নবস্তুর প্রদর্শনী দেখানোর জন্য শিক্ষার্থীদের নিয়ে এখানে এসেছি। অনেক পুরোনো দ্রব্য দেখলাম। খানজাহানের এই বসতভিটার সঙ্গে বাগেরহাট জেলা প্রতিষ্ঠার অনেক ইতিহাস জড়িত রয়েছে।
১ বছর আগে
তিন বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রচারে একসঙ্গে ইউনেস্কো-সিসিমপুর
শিশুদের কাছে বাংলাদেশে ইউনেস্কোর তিন বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন, ঐতিহাসিক মসজিদের শহর বাগেরহাট ও পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারকে পরিচিত এবং জনপ্রিয় করতে একসঙ্গে কাজ করবে ইউনেস্কো এবং সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ তথা সিসিমপুর।
নতুন এই উদ্যোগের আওতায় তথ্য এবং বিনোদনের মাধ্যমে শিশুদের কাছে এই তিন বিশ্ব ঐতিহ্যকে আরও বেশি পরিচিত করতে কাজ করবে সিসিমপুর। শিশুদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় সিসিমপুরের চরিত্রগুলোকে দিয়ে এই তিন বিশ্ব ঐতিহ্যের ওপর তৈরি করা হবে এডুটেইনমেন্ট ভিডিও। পাশাপাশি শিশুদের জন্য থাকবে কিছু অংশগ্রহণমূলক কার্যক্রমও।
এই উপলক্ষে ৬ ডিসেম্বর, মঙ্গলবার ইউনেস্কো-এর ঢাকা কার্যালয়ে ইউনেস্কো এবং সিসিমপুরের মধ্যে একটি দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ইউনেস্কো বাংলাদেশের অফিস প্রধান সুজান ভাইজ এবং সিসিমপুরের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ শাহ আলম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
আরও পড়ুন: শিশুদের অস্কারখ্যাত কিডস্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড পেল সিসিমপুর
১ বছর আগে
সাংস্কৃতিক চীন: কাল ও দেশের সীমা পেরিয়ে চীনা চায়ের সুবাস
চায়ের আদি নিবাস চীন। হাজার হাজার বছর ধরে, চা চীনা সংস্কৃতির অনুষঙ্গ এবং চীনের জনগণের দৈনন্দিন জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।
এটা বিশ্বাস করা হয় যে চা সংস্কৃতি তাং রাজবংশের (৬১৮-৯০৭) সময় চীন জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। অষ্টম শতাব্দীতে ট্যাং পণ্ডিত লু ইউ’র লেখা ‘দ্য ক্লাসিক অব টি’ চীনের প্রথম গ্রন্থ, যেখানে চা এবং এর সম্পর্কিত জ্ঞান ও গবেষণা পদ্ধতি নিয়ে বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছিল।
উত্তর-পশ্চিম চীনের শানসি প্রদেশের ফামেন মন্দির একসময় তাং রাজবংশের রাজকীয় মন্দির ছিল। ১৯৮৭ সালে প্রত্নতাত্ত্বিকরা মন্দিরের ভূগর্ভস্থ প্রাসাদ থেকে এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত প্রাচীনতম এবং সর্বোচ্চ র্যাঙ্কিং ট্যাং ইম্পেরিয়াল চা সেটটি আবিষ্কার করেন।
ফ্যামেন টেম্পল মিউজিয়ামের গবেষক জিয়াং জি বলেন, ‘এখানে পাওয়া চায়ের সেটটি চীনা চা সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষ্য।’
জিয়াং বলেন,‘রাজ পরিবারও বলিদান ও টোস্টিং এর জন্য চা ব্যবহার করতে শুরু করে এবং তাং রাজবংশে চা ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।’
গানের রাজবংশে (৯৬০-১২৭৯) চা সংস্কৃতির বিকাশ ঘটে যখন বিশেষ চা-টেস্টিং ক্লাবগুলো প্রতিষ্ঠিত হয় এবং শিক্ষিত মানুষদের মধ্যে চা প্রতিযোগিতার ফ্যাশন আসে।
ইতিহাস জুড়ে, সাহিত্য, শিল্প, ধর্ম এবং অন্যান্য উপায়ে চা চীনা ঐতিহ্যগত সংস্কৃতিতে গভীরভাবে মিশে আছে।
১ বছর আগে
ইউনেস্কোর ইন্টারগভর্নমেন্টাল কমিটিতে নির্বাচিত বাংলাদেশ
ইউনেস্কোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য (আইসিএইচ)বিষয়ক এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ইন্টারগভর্নমেন্টাল কমিটিতে বাংলাদেশ আগামী চার বছরের জন্য (২০২২-২০২৬) মেয়াদে নির্বাচিত হয়েছে।
ইউনেস্কোর আইসিএইচ বিষয়ক ২০০৩ কনভেনশনের সদস্য দেশগুলোর অংশগ্রহণে ফ্রান্সের প্যারিসস্থ ইউনেস্কো সদর দপ্তরে নবম সাধারণ সভা চলাকালে বুধবার অনুষ্ঠিত ইন্টারগভর্নমেন্টাল কমিটির নির্বাচনে বাংলাদেশ চার বছরের জন্য এ কমিটিতে নির্বাচিত হলো। বাংলাদেশ ছাড়াও এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকে নির্বাচিত অন্য দেশগুলো হলো ভারত, ভিয়েতনাম ও মালয়েশিয়া।
৫-৭ জুলাই ২০২২ মেয়াদে ইউনেস্কোর আইসিএইচ বিষয়ক সাধারণ সভায় ফ্রান্সে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এবং ইউনেস্কোতে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি খন্দকার এম তালহা ছাড়াও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর এবং যুগ্ম সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম অংশগ্রহণ করেন৷
আইসিএইচ এর ছয়টি ইলেক্টোরাল গ্রুপে সদস্যভুক্ত মোট ১৮০টি দেশের মধ্যে ১২টি সদস্যপদের শূন্যপদে বিভিন্ন দেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে৷ এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ইলেক্টোরাল গ্রুপ ৪ এর চারটি শূন্যপদে বাংলাদেশ ছাড়াও কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, ভারত, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে৷ এর আগে উপরোক্ত ছয়টি দেশ ছাড়াও ইরান ও পাকিস্তানের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা থাকলেও তারা শেষ মুহূর্তে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ায়৷
আরও পড়ুন: ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পেল কেরানীগঞ্জের মসজিদ
উল্লেখ্য, গত ২০২০ সালে এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বিষয়ে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় এবং ফ্রান্সে বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে তা ইউনেস্কো কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়৷
আন্তর্জাতিক এই সংস্থার ২০০৩ কনভেনশনের ‘সেফগার্ডিং অব ইনটিনজিবল কালচার হেরিটেজ’ শীর্ষক ইন্টারগভর্নমেন্টাল কমিটিতে বাংলাদেশ নির্বাচিত হওয়ার ফলে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশের সাফল্যের মুকুটে আরও একটি পালক যুক্ত হলো৷ এর ফলে বাংলাদেশ ইউনেস্কো'র ২০০৩ কনভেনশনের সদস্য দেশগুলোর অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে বিশেষ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে৷
আরও পড়ুন: প্রথম ইউনেস্কো-বঙ্গবন্ধু পুরস্কার প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে