মহান বিজয় দিবস
বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফের সমাধিতে বিজিবির শ্রদ্ধা
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফের সমাধিতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা ও পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়েছে।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) রাঙ্গামাটির নানিয়ারচরের বুড়িঘাটে এই বীর সন্তানের সমাধিতে বিজিবি মহাপরিচালকের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এ সময় প্রথমে শ্রদ্ধা জানান রাঙ্গামাটির সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মোহাম্মদ ইফতেখার হোসেন। এরপর রাঙ্গামাটি সেক্টরের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
বিউগলের করুণ সুরে এ সময় দেশের জন্য প্রাণ দেওয়া এই বীর সন্তানকে সশস্ত্র সালাম দেওয়া হয়। পরে শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করে মোনাজাত করা হয়। এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকেও পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত
এই বীর সন্তানের দেহ শনাক্তকারী ও তাকে সমাহিত করা দয়াল কৃঞ্চ চাকমাকে এ সময় আর্থিক অনুদান দেন বিজিবি রাঙ্গামাটির সেক্টর কমান্ডার।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিজিবির কাপ্তাই জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তানজিলুর রহমান ভূইয়া ও বীরেশ্রষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ ফাউন্ডেশনের পরিচালক ইয়াছিন রানা সোহেলসহ অন্যান্যরা।
৬ দিন আগে
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দুই দেশের মাঝে আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যসহ বন্দরের সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
তবে ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত অন্যান্য দিনের মতোই স্বাভাবিক রয়েছে।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবস উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী জানান, সোমবার মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যসহ সব কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
আগামীকাল (মঙ্গলবার) সকাল থেকে পুনরায় সব কার্যক্রম চালু হবে বলে জানান তিনি।
৬ দিন আগে
আগামীকাল মহান বিজয় দিবস
আগামীকাল ১৬ ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। বিজয়ের ৫৩তম বর্ষ। হাজার বছরের গর্বিত বাঙালি জাতির বীরত্বের অবিস্মরণীয় দিন।
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস-২০২৪ উদ্যাপনের লক্ষ্যে এবার জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
এদিন প্রত্যুষে ঢাকায় ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হবে। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন এবং মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
এরপর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টার নেতৃত্বে উপস্থিত বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি কূটনৈতিকগণ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্থরের জনগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
দিনটি সরকারি ছুটির দিন। সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনাসমূহ আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে। ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপসমূহ জাতীয় পতাকায় সজ্জিত করা হবে।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে ডিএনসিসির শিশুপার্কে বিনা টিকিটে প্রবেশের সুযোগ
দিবসটি উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বাণী দেবেন। দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে এদিন সংবাদপত্রসমূহ বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে। ইলেকট্রনিক মিডিয়াসমূহ মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা প্রচার করছে। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, শিশুদের চিত্রাঙ্কন, রচনা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনের আয়োজন করবে।
এ ছাড়াও দেশের সব জেলা ও উপজেলায় দিনব্যাপী আড়ম্বরপূর্ণ বিজয়মেলা (চারু, কারু ও স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত শিল্প পণ্যের) আয়োজন করা হয়েছে। শিশুদের জন্য মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে অনুরূপ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
সোমবার বিকালে বঙ্গভবনে বীরশ্রেষ্ঠদের পরিবারকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে। এছাড়া মহানগর, জেলা ও উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহিদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এ উপলক্ষে স্মারক ডাক টিকিট প্রকাশ করবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দেশের শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও উপাসনার আয়োজন করা হবে। এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, হাসপাতাল, জেলখানা, সরকারি শিশুসদনসহ এ ধরনের প্রতিষ্ঠারে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে।
চট্টগ্রাম, খুলনা, মংলা ও পায়রা বন্দর; ঢাকার সদরঘাট, পগলা (নারায়ণগঞ্জ) ও বরিশালসহ বিআইডব্লিউটিসির বিভিন্ন ঘাট এবং চাঁদপুর ও মুন্সিগঞ্জ ঘাটে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের জাহাজ দুপুর ২টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত জনসাধারণের দর্শনের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
বিজয় দিবস উলক্ষে দেশের সব শিশুপার্ক ও জাদুঘর বিনা টিকিটে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে। সিনেমা হলে বিনামূল্যে প্রদর্শিত হবে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র।
আরও পড়ুন: এবার বিজয় দিবসে কুচকাওয়াজের বদলে বিজয় মেলা হবে
১ সপ্তাহ আগে
১ ডিসেম্বর ‘বিজয় র্যালি’ করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিজয়ের মাসের প্রথম দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ‘বিজয় র্যালি’ বের করবে।
শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
এতে বলা হয়, রবিবার (১ ডিসেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের) অপরাজেয় বাংলা থেকে র্যালিটি শুরু হয়ে টিএসসি হয়ে স্মৃতি চিরন্তন চত্বরে গিয়ে শেষ হবে।
আরও পড়ুন: ৭ নভেম্বর উপলক্ষে বিএনপির বিশাল র্যালি শুরু
শেষে ঢাবির সংগীত বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে দেশাত্মবোধক গান (মুক্তির ও বিজয়ের গান) পরিবেশন করবে।
এতে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে রবিবার সকাল সাড়ে ৭টায় অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে জমায়েত হওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অনুরোধ করা হয়েছে।
এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমদ খান ‘বিজয় র্যালি’র নেতৃত্ব দেবেন।
আরও পড়ুন: শ্রীমঙ্গলে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সম্প্রীতির র্যালি ও মানববন্ধন
৩ সপ্তাহ আগে
ডিএনসিসিতে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে (ডিএনসিসি) ৫৩তম মহান বিজয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপিত হয়েছে।
শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর গুলশান-২ এ অবস্থিত নগরভবনের সম্মেলনকক্ষে ৫৩তম মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: অনুমতি ছাড়া ডিএনসিসি এলাকায় কেউ গাছ কাটতে পারবে না: ডিএনসিসি মেয়র
আলোচনা সভা শুরুর আগে মেয়র নগর ভবনের মূলফটকের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- ডিএনসিসির কর্মকর্তা-কর্মচারী ও কাউন্সিলররা।
আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, অনেক ত্যাগের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে৷ একাত্তরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে সমগ্র বাঙালি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।
তিনি আরও বলেন, ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি লাল সবুজের পতাকা। দেশটাকে ভালোবেসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হবে।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আমাদের স্বাধীনতাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারেনি। বর্তমানেও কোনো অপশক্তি বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।
মেয়র বলেন, তবে দেশের বিরুদ্ধে, উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলছে। সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সবাইকে যার যার কর্মদায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার মাধ্যমে দেশের সেবা করতে হবে। ডিএনসিসির কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাদের মহান বিজয় দিবসে এই প্রতিজ্ঞা করতে হবে।
আরও পড়ুন: হাতিরঝিলের আদলে সুতিভোলা খাল সাজানো হবে: ডিএনসিসি মেয়র
বস্তিতে বসবাসকারী শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তির ঘোষণা ডিএনসিসি মেয়রের
১ বছর আগে
মহান বিজয় দিবসে জাতীয় কর্মসূচি
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস-২০২২ উদযাপনের লক্ষ্যে এবার জাতীয় পর্যায়ে ব্যাপক কর্মসূচি নেয়া হয়েছে।
কর্মসূচির মধ্যে ১৬ ডিসেম্বর প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হবে।
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
এরপর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর নেতৃত্বে উপস্থিত বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি কূটনীতিকরা, মুক্তিযুদ্ধে মিত্রবাহিনীর সদস্য হিসাবে অংশগ্রহণকারী আমন্ত্রিত ভারতীয় সেনাবাহিনী সদস্যরা এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।
এছাড়া সকাল সাড়ে ১০টায় তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরস্থ জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে সম্মিলিত বাহিনীর বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমভিত্তিক যান্ত্রিক বহর প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে।
রাষ্ট্রপতি এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করবেন।
প্রধানমন্ত্রীও এ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।
দিনটি সরকারি ছুটির দিন। সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনাসমূহ আলোকসজ্জায় সজ্জিত হবে। ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপসমূহকে জাতীয় পতাকা ও অন্যান্য পতাকায় সজ্জিত করা হবে। ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বিভিন্ন বাহিনীর বাদক দল বাদ্য বাজাবেন।
আরও পড়ুন: ক্যানবেরায় বিজয় দিবসে ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন
দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী প্রদান করবেন। দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে এদিন সংবাদপত্রসমূহ বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে।
এ উপলক্ষ্যে ইলেকট্রনিক মিডিয়াসমূহ মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা প্রচার করছে।
বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, শিশুদের চিত্রাঙ্কন, রচনা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনের আয়োজন করবে।
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া মহানগর, জেলা ও উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হবে।
ডাক বিভাগ স্মারক ডাক টিকিট প্রকাশ করবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসমূহে দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও উপাসনার আয়োজন করা হবে এবং এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, হাসপাতাল, জেলখানা, শিশু বিকাশ কেন্দ্রসহ অনুরূপ প্রতিষ্ঠানগুলোতে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে।
দেশের সকল শিশু পার্ক ও জাদুঘরসমূহ বিনা টিকিটে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে এবং সিনেমা হলে বিনামূল্যে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শনী হবে।
এদিন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের স্বাধীনতা স্তম্ভ ও ভূগর্ভস্থ জাদুঘরে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহ্যভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র ও পোস্টার প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে।
জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসেও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে অনুরূপ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবসে ঘর পেল সুনামগঞ্জের ৩০টি গৃহহীন পরিবার
২ বছর আগে
হিলি বন্দরে ২ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম দুই দিন বন্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। এছাড়া শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি হওয়ায় সেদিনও কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: বিজয়ের ৫০ বছর উপলক্ষে বিএসএফকে মিষ্টি উপহার
এ ব্যাপারে বাংলা-হিলি কাস্টমস সি অ্যান্ড এফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুর রহমান লিটন জানান, বৃহস্পতিবার সারাদেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হচ্ছে। ফলে সরকারিভাবে ছুটি থাকায় দিবসটি উদযাপনে দু’দেশের ব্যবসায়ীরা পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার এই সিন্ধান্ত নেয়। তাই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানী-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: হিলি বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু
তিনি জানান, শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় শনিবার থেকে পুনরায় বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
৩ বছর আগে
মহান বিজয় দিবস পালিত
দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানোর মাধ্যমে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুধবার দেশে পালিত হলো ৫০তম মহান বিজয় দিবস।
৪ বছর আগে
উন্নয়নের ধারাকে এগিয়ে নিতে সহযোগিতা ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি চান রাষ্ট্রপতি
দেশের উন্নয়নের চলমান ধারাকে এগিয়ে নিতে সবার সহযোগিতা এবং ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি কামনা করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
৪ বছর আগে
সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন।
৪ বছর আগে