শহীদ বুদ্ধিজীবী
শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বিএনপির শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছে বিএনপি।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা শনিবার সকাল সোয়া ৯টায় পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। দেশের জন্য জীবন উৎসর্গকারী মহান বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মির্জা ফখরুল মুক্তিযুদ্ধে বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করেন।
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে সবাইকে স্বনির্ভর গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিতে হবে।
আরও পড়ুন: শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
দিবসটি উপলক্ষে নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সব কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন করে বিএনপি।
দিবসটি উপলক্ষে শুক্রবার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করে দলটি।
১৯৭১ সালের এই দিনে দেশের বরেণ্য শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, শিল্পী, শিক্ষকসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিদের তাদের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে চোখ বেঁধে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে নির্যাতন ও হত্যা করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের স্থানীয় দোসররা।
পরে তাদের লাশ রাজধানীর রায়েরবাজার, মিরপুরসহ কয়েকটি বধ্যভূমিতে ফেলে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আগামীকাল
১ সপ্তাহ আগে
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আগামীকাল
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষ প্রান্তে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসরদের হাতে পরিকল্পিতভাবে নিহত বুদ্ধিজীবী স্মৃতিচারণে জাতি আগামীকাল (শনিবার) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করবে।
১৯৭১ সালের এই দিনে দেশের বরেণ্য শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, শিল্পী, শিক্ষকসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিদের তাদের বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে চোখ বেঁধে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে নির্মমভাবে নির্যাতন ও হত্যা করা হয়।
পরে তাদের লাশ রাজধানীর রায়েরবাজার, মিরপুরসহ কয়েকটি বধ্যভূমিতে ফেলে দেওয়া হয়।
পরাজয় আসন্ন বুঝতে করতে পেরে পাকিস্তানি বাহিনী এবং তাদের আল-বদর, আল-শামস ও রাজাকারের মতো স্থানীয় দোসররা দেশের বুদ্ধিজীবী সমাজকে নিশ্চিহ্ন করে এবং উদীয়মান বাংলাদেশকে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পঙ্গু করার লক্ষ্যে ঠান্ডা মাথায় এই গণহত্যা চালায়।
বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে রয়েছেন- ড. আলীম চৌধুরী, অধ্যাপক মুনির চৌধুরী, অধ্যাপক মুনিরুজ্জামান, ড. ফজলে রাব্বী, সিরাজুদ্দীন হোসেন, শহীদুল্লাহ কায়সার, অধ্যাপক জিসি দেব, জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা, অধ্যাপক সন্তোষ ভট্টাচার্য, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, সাংবাদিক খন্দকার আবু তালেব, নিজামউদ্দিন আহমেদ, এস এ মান্নান (লাডু ভাই), এ এন এম গোলাম মোস্তফা, সৈয়দ নাজমুল হক ও সেলিনা পারভীন প্রমুখ।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ১৪ ডিসেম্বরের ট্র্যাজেডির স্মরণে বিস্তৃত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যরা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতি স্মরণ করছে সূর্যসন্তানদের
রাষ্ট্রপতি এক বাণীতে বলেন, 'আমি বৈষম্যহীন চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।’
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস তার বাণীতে বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও সুশাসিত বাংলাদেশ গড়তে বদ্ধপরিকর।
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়া, স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির যেকোনো ষড়যন্ত্র প্রতিহত করা এবং নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালনের আহ্বানও জানান তিনি।
এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
শনিবার বাদ জোহর দিবসটি উপলক্ষে মসজিদ, মন্দির ও গির্জায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।
দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ বিভিন্ন বেসরকারি টিভি চ্যানেল বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
১ সপ্তাহ আগে
একাত্তরের পরাজিত শক্তি প্রতিশোধ নিতে সক্রিয় হচ্ছে: কাদের
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, একাত্তরের পরাজিত শক্তি এখন আবারও প্রতিশোধ নিতে সক্রিয় হচ্ছে।
বুধবার শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘একাত্তরের পরাজিত শক্তি এখন প্রতিশোধ নিতে চায়, তাই তারা এখন সক্রিয় হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সব ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার আহ্বান জানান।
এর আগে বুধবার রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে ২৪ ডিসেম্বর ঢাকায় বিশৃঙ্খলা না করার আহ্বান কাদেরের
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শেখ হাসিনা দলীয় প্রধান হিসেবে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, আবদুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, শাহজাহান খান, যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতে ঢাকায় শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, লেখক, চিকিৎসক, বিজ্ঞানী, আইনজীবী, শিল্পী, দার্শনিক ও রাজনৈতিক চিন্তাবিদসহ দুই শতাধিক বুদ্ধিজীবীকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের স্থানীয় সহযোগীদের সহায়তায় ঢাকায় তুলে নিয়ে যায়।
বুদ্ধিজীবীদের চোখ বেঁধে মিরপুর, মোহাম্মদপুর, নাখালপাড়া, রাজারবাগ ও শহরের বিভিন্ন স্থানে টর্চার সেলে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরে বিশেষ করে রায়েরবাজার ও মিরপুরসহ বিভিন্ন স্থানে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়।
এরপর থেকে দিনটি শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
আরও পড়ুন: বিএনপির সঙ্গে কোয়ার্টার ফাইনাল শেষ, এখন সেমিফাইনালের সময়: কাদের
গোলাপবাগে সমাবেশ করে বিএনপি ‘অর্ধেক পরাজিত’: ওবায়দুল কাদের
২ বছর আগে
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা
রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার তারা এই শ্রদ্ধা জানায়।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের সিনিয়র নেতারা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এসময় জাতীয় বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছু সময় নীরবতা পালন করেন তারা।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম, দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পরে দলের বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ উপলক্ষে সকালে নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিএনপি জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখে এবং কালো পতাকা উত্তোলন করে।
আরও পড়ুন: ভাষা শহীদদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা
মানবাধিকার লঙ্ঘনের কথা আজ প্রমাণিত: যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে বিএনপি
৩ বছর আগে
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রকাশ
প্রথম পর্যায়ে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৩৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং ১৯১ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার বিকালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক সংবাদ সম্মেলন এ তালিকা প্রকাশ করেন।
এই প্রকাশিত তালিকা আজকেই মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে দেয়া হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ হাজার আবাসন নির্মাণ করবে সরকার
মন্ত্রী বলেন, আরও যাচাই বাছাই এবং আপিল শুনানি শেষে ৩০ জুন ২০২১ এর মধ্যে যাচাই বাছাইধীন বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নাম চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা পরের ধাপ ৩০ জুন প্রকাশ করা হবে।
মোজাম্মেল হক বলেন, ‘আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে গ্যাজেটধারী মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রকাশ করা হবে। নতুন করে আর কেউ মুক্তিযোদ্ধা আবেদন করতে পারবে না। যারা আগে আবেদন করে রেখেছেন তারা শুধু রিভিউ ও আপিল করতে পারবেন।’
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় গণশহীদদের কীভাবে সম্মানিত করা যায় সেটা আমরা ভাবছি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সেনাবাহিনীসহ সকল বাহিনী কর্তৃক মুক্তিযোদ্ধা গ্যাজেট তালিকা ইতোমধ্যেই বাতিল কার হয়েছে।
আরও পড়ুন: মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বেড়ে হবে ২০ হাজার টাকা: প্রধানমন্ত্রী
‘সেনাবাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের গ্যাজেট প্রকাশটা বিতর্কিত ছিল। তবে তাদের ভাতা এখনও চালু আছে। বাহিনীর মধ্যে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা কারা যাচাই বাছাই চলছে। আমাদের ধারণা ৮-১০ হাজার সঠিক মুক্তিযাদ্ধা হবে এবং ৫-৭ হাজার কোন যুদ্ধই করেনি,’ বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘প্রকাশিত তালিকায় যদি কারও কোন তথ্যে মিল না থাকে তাহলে ভাতা পেতে বিভ্রান্ত হতে পারে। সেজন্য আমরা একবছর যাচাই বাছাই করেছি। শতবাগ নির্ভুল করার জন্য সময় নিয়েছি। তারপরও ভুল থাকতে পারে। তবে সেই ভুল তেমন বড় কোন কিছু হবে না।’
তিনি বলেন, ‘আজকে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৩৫ জনের নাম প্রকাশ করা হল। বাকিদের যাচাই বাছাই করে মোট ১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি হবে না।’
তালিকায় জিয়াউর রহমান ও খন্দকার মোস্তাকের নাম প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান, খন্দকার মোস্তাকের নামসহ এই মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় আছে। তারা মুক্তিযুদ্ধ করেছে। কিন্তু অপকর্মসহ যেমন বঙ্গবন্ধুর খুনের সহযোগিতা ও খুনি হিসেবে তাদের নামের পাশে তাদের কর্ম উল্লেখ থাকবে।
‘মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এটি যার যার অর্জন। সেটা কেউ বাতিল করতে পারবে না। তবে তাদের খেতাব বাতিলের বিষয়ে একটি কমিটি হয়েছে। খেতাবটা একটি সম্মান। সেটি যেকোন সরকার সম্মান দিতে পারেন, আবার চাইলে যেকোন অপারাধের জন্য ফিরিয়ে আনতে পারেন,’ বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে নাম বাদ, শোকেই মৃত্যু
৩ বছর আগে
খালেদা জিয়া ও গয়েশ্বরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করার অভিযোগে নড়াইলে দায়ের করা প্রথক দুটি মানহানি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে বুধবার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।
৩ বছর আগে
শহীদ বুদ্ধিজীবী ড. জিসি দেবের বাড়িটি আজও দখলমুক্ত হয়নি
স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রথম প্রহরে শহীদ হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব ((জিসি দেব)। সরকার ২০০৮ সালে তাকে স্বাধীনতা পুরস্কারে (মরণোত্তর) ভূষিত করে। কিন্তু তার পৈতৃক বাড়িটি এখনও দখলমুক্ত না হওয়ায় হতাশ সিলেটের বিয়ানীবাজারের সচেতন মানুষ।
৪ বছর আগে