সচিবালয়
যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন ১৯৪ কর্মকর্তা
উপসচিব ও সমপর্যায়ের ১৯৪ জন কর্মকর্তাকে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব জামিলা শবনমের সই করা ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তাদের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। তবে নতুন যুগ্ম সচিবদের পদায়ন করে আদেশ জারি করা হয়নি।
এবার যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতির জন্য ২৪তম ব্যাচকে বিবেচনা করা হয়েছে। এর আগে, বাদ পড়া অন্যান্য ব্যাচের কয়েকজন ইতোমধ্যে পদোন্নতি পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন সাত কর্মকর্তা
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা সরাসরি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব বরাবর বা তাদের যোগদানপত্র ই-মেইলে পাঠাতে পারবেন। পদোন্নতির আদেশে উল্লিখিত কর্মস্থল থেকে কোনো কর্মকর্তার দপ্তর বা কর্মস্থল ইতোমধ্যে পরিবর্তন হলে কর্মরত দপ্তরের নাম, ঠিকানা উল্লেখ করে যোগদানপত্র দাখিল করবেন।
পরবর্তী সময়ে কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোনোরকম বিরূপ বা ভিন্নরূপ তথ্য পাওয়া গেলে তার ক্ষেত্রে এই আদেশের প্রয়োজনীয় সংশোধন বা বাতিল করার অধিকার কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
নতুন করে এই এই কর্মকর্তারা পদোন্নতি পাওয়ায় প্রশাসনে যুগ্ম সচিবের সংখ্যা দাঁড়াল ১০৩৫-এ।
২ ঘণ্টা আগে
সচিবালয়-যুমনা এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা ও আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশের ২৯ ধারায় দেওয়া ক্ষমতাবলে বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সচিবালয়, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের পার্শ্ববর্তী এলাকায় যেকোনো প্রকার সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের পার্শ্ববর্তী এলাকা বলতে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়, শাহবাগ মোড়, কাকরাইল মোড় ও মিন্টু রোড এলাকা বোঝানো হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যুমনা ও সচিবালয় এলাকায় সম্প্রতি বিভিন্ন সময় বিক্ষোভ ও পদযাত্রাকে ঘিরে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। বুধবার (১২ মার্চ) বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের দাবিতে পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় যাওয়ার চেষ্টা করেছেন শিক্ষকরা। এ সময় তাদের ওপর জলকামান নিক্ষেপ করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: হিযবুত তাহরীর সভা-সমাবেশ করলে ব্যবস্থা নেবে ডিএমপি
এই ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে দাবি শিক্ষকদের।
এরআগে নারী ও শিশু ধর্ষণের প্রতিবাদে এবং ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে গণপদযাত্রা কর্মসূচি করেন ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’ নামের প্ল্যাটফর্ম।
মঙ্গলবার বেলা তিনটার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে পদযাত্রা শুরু হয়। সেটি শাহবাগ মোড় পেরিয়ে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে পৌঁছালে তাদের বাধা দেয় পুলিশ। একপর্যায়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৭ দিন আগে
ফের সচিবালয়ের সামনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের অবস্থান
চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে ফের সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন পুলিশের ৪০তম ব্যাচের অব্যাহতি পাওয়া শিক্ষানবিস উপ-পরিদর্শকরা (এসআই)। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকাল ১০টার পর থেকে আব্দুল গনি রোডে সচিবালয়ের এক ও দুই নম্বর গেটের বিপরীতে অবস্থান নেন তারা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে তারা দাঁড়িয়ে আছেন। দাবি পূরণে কোনো আশ্বাস না পেলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এ কর্মসূচি পালন করবেন বলে তারা জানিয়েছেন।
এর আগে প্রশিক্ষণ থেকে অব্যাহতি দেওয়ার প্রতিবাদ ও চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে গত ৫ ও ৬ জানুয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছিলেন তারা।
অব্যাহতি পাওয়া এসআইরা বলেন, ‘তখন স্বরাষ্ট্র সচিবের সঙ্গে দেখা করতে যান আমাদের একটি প্রতিনিধি দল। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন বলে আমাদের আশ্বাস দিয়েছিলেন সচিব। এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। যে কারণে আমরা সবাই (৩২১ জন) আজ আবার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছি। সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অব্যাহতি পাওয়া একজন এসআই বলেন, ‘২০২৩ সালের ৪ নভেম্বর ট্রেনিংয়ে অংশ নিই। আমাকে অব্যাহতি দেওয়া হয় ২০২৪ সালের ৪ নভেম্বর। আমাকে বলা হচ্ছে ক্লাসে অমনোযোগী এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী। কিন্তু আমি অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষায় ৮০৪ জনে ১০০ জনের মধ্যে ছিলাম। অমনোযোগী থাকলে তো এমন ফল হওয়ার কথা না।’
আরেকজন বলেন, ‘আমরা এক বছর অনেক ত্যাগ স্বীকার করে প্রায় বিনা বেতনে ট্রেনিং করেছি। যখন চাকরিতে নিয়মিত হওয়ার কথা, তখনই আমাদের বাদ দেওয়া হলো। তুচ্ছ অভিযোগে আমাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। পুলিশ একাডেমি সারদার ইতিহাসে একসঙ্গে এত মানুষের অব্যাহতি দেওয়ার ঘটনা নজিরবিহীন।’
পুলিশের ৪০তম ক্যাডেট এসআই ব্যাচে ৮৫৭ জন সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছিলেন বলে জানিয়েছে পুলিশ সূত্র। এর মধ্যে ৮২৩ জন এসআই সদস্য চাকরিতে যোগদান করেন।
আরও পড়ুন: সচিবালয় গেটে পুলিশ-শিক্ষার্থী পাল্টাপাল্টি ধাওয়া
২০২৩ সালের ৪ নভেম্বর তাদের প্রশিক্ষণ শুরু হয়। প্রশিক্ষণ অবস্থায় ১৯ জন বিভিন্ন কারণে ট্রেনিং থেকে চলে যান। গত বছরের ৪ নভেম্বর এ এসআই ব্যাচের প্রশিক্ষণ শেষ করে পাসিং আউট নিয়ে বিভিন্ন ইউনিটে যোগদানের কথা ছিল। কিন্তু শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে কয়েক দফায় ৩২১ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
যদিও কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলায় জড়িত ছিলেন না বলে দাবি করেন তারা। তবে পুলিশ অ্যাকাডেমি থেকে যদি শৃঙ্খলাজনিত কারণে কাউকে বের করে দেওয়া হয়, তাকে আর নেওয়া হয় না বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
গেল ৬ জানুয়ারি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘এটা শুধু আমাদের পুলিশ অ্যাকাডেমি বলে নয়, পৃথিবীর সব জায়গায় একই নিয়ম। আমাদের রাজশাহী সারদা পুলিশ অ্যাকাডেমি পুরো এশিয়ার মধ্যে খুবই নাম করা। তাদের শৃঙ্খলাজনিত কারণে বের করা হয়েছে। এটা যে সত্য তার বড় প্রমাণ হচ্ছে তারা সচিবালয় এসে বিশৃঙ্খলা করছেন।’
৬৬ দিন আগে
অস্থায়ী পাসে সোমবার থেকে সচিবালয়ে ঢুকতে পারবেন সাংবাদিকরা
অস্থায়ী পাস নিয়ে সোমবার থেকে সচিবালয়ে ঢুকতে পারবেন সাংবাদিকরা। বিএসআরএফ সদস্যসহ যারা সচিবালয়ে নিয়মিত যুক্ত তারাই সচিবালয়ে ঢুকতে পারবেন।
রবিবার (২৯ ডিসেম্বর) স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের নেতারা। বৈঠকে সংগঠনের দাবির প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত হয়।
বিএসআরএফ সদস্যসহ সচিবালয় বিটে নিয়মিত কর্মরত সাংবাদিকরা যেন আগের মতো প্রবেশ করতে পারেন বৈঠকে এ দাবি জানান বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক।
এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে উপদেষ্টা জানান, বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যসহ সচিবালয় বিটে নিয়মিত কর্মরত সাংবাদিকরা আগামীকাল (সোমবার) অস্থায়ী পাসের মাধ্যমে প্রবেশ করতে পারবেন।
মাসউদুল হক দাবি জানিয়ে বলেন, বিএসআরএফ সদস্যসহ সচিবালয় বিটে যারা নিয়মিত দায়িত্ব পালন করেন, তাদের কার্ড যেন বাতিল না হয়।
আরও পড়ুন: সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রবেশে সীমাবদ্ধতা
বিএসআরএফ সদস্যদের স্থায়ী কার্ড পাওয়ার ক্ষেত্রে পিআইডি থেকে পাঠানো আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পুলিশের এসবি ও এনএসআইয়ের তদন্তের পর প্রাপ্ত কার্ড বাতিল না করার দাবি জানালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, যেহেতু সকল কার্ড বাতিল করা হয়েছে, তাই নতুন করে আবেদন করতে হবে, এটি উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত।
উপদেষ্টা জানান, সাংবাদিকদের নতুন করে প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড ইস্যু করবে সরকার। এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করবে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের তথ্য অধিদপ্তর। এই কার্ড ডিজিটাল করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
সংগঠনের সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাবের নেতৃত্বে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিএসআরএফ সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক।
আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেহেদী আজাদ মাসুম, সাংগঠনিক সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক শফিউল্লাহ সুমন, দপ্তর সম্পাদক শাহাদাত হোসেন (রাকিব), প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক ফারুক আলম, কার্যনির্বাহী সদস্য ঝর্ণা রায়, উবায়দুল্লাহ বাদল, মিজানুর রহমান চৌধুরী, মাহমুদ আকাশ, মো. রাকিব হাসান, মহসীনুল করিম লেবু, আয়নাল হোসেন, সংগঠনের সদস্য এম এ নোমান আমিরুল ইসলাম, শাহনাজ বিশ্বাস ইয়াসমিন, মো. আরীফ হোসেন, মো. শামছুল ইসলাম, হাসিফ মাহমুদ শাহ ও ইসমাইল হোসাইন রাসেল।
বিএসআরএফ সদস্যদের তালিকা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়েছে। ১৫ দিনের জন্য তালিকা অনুযায়ী আপাদত গেইটে অস্থায়ী পাস দেওয়া থাকবে।
আরও পড়ুন: সচিবালয়ের দাপ্তরিক কার্যক্রম একদিনও বন্ধ রাখা হবে না: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
৮১ দিন আগে
সচিবালয়ের দাপ্তরিক কার্যক্রম একদিনও বন্ধ রাখা হবে না: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
সচিবালয়ের কার্যালয় আগুনে পুড়ে যাওয়ায় দাপ্তরিক কার্যক্রম একদিনের জন্যেও বন্ধ রাখা হবে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, আপাতত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনের খালি কক্ষগুলোতে রবিবার (২৯ ডিসেম্বর) থেকে দাপ্তরিক কাজ শুরু করবে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) ঢাকার হেয়ার রোডস্থ স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার বাসভবনের সভাকক্ষে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: কুমিল্লাকে শিগগিরই বিভাগ করা হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
উপদেষ্টা বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের চলমান জনবান্ধব উন্নয়ন কার্যক্রমকে ব্যাহত করা এবং বিগত সরকারের দুর্নীতির তথ্য লোপাট করার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করতে দেওয়া হবে না।’
পূর্বের চেয়ে আরও দৃঢ় চিত্তে মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমকে গতিশীল করতে সকল কর্মকর্তাদের প্রতি নির্দেশনা দেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
৮২ দিন আগে
সচিবালয়ের ভবনের আগুন ৩ ফ্লোরে ছড়িয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনের ষষ্ঠ তলায় ভয়াবহ আগুন লাগে এভং তা সপ্তম ও অষ্টম তলায় ছড়িয়ে পড়েছিল।
হস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে দেশের প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ের সামনে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ তথ্য জানান।
এ সময় গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, রাত ১টা ৫০ মিনিটে আগুনের সূত্রপাত হয় এবং দুই মিনিটের মধ্যে রাত ১টা ৫২ মিনিটে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স বিভাগকে জানানো হয়।
আরও পড়ুন: সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ড: সেনাবাহিনী-বিজিবি মোতায়েন, সব গেট বন্ধ
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা রাত ১টা ৫৪ মিনিটে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন এবং সকাল ৮টা ৫ মিনিটে তা নিয়ন্ত্রণে আনেন। বেলা পৌনে ১১টার দিকে আগুন পুরোপুরি নিভিয়ে ফেলা হয়।
ছয় তলা থেকে আগুন লাগেনি উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘কী ঘটেছিল- এখন আমরা তা খুঁজছি। পুরো ভবনে তল্লাশি চালিয়ে কিছু পাওয়া গেলে আমরা (সাংবাদিকদের জানাবো)। ফায়ার সার্ভিসের ১৯টি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজে নিয়োজিত ছিল।’
অপরদিকে সকালে কাজে যোগ দিতে সচিবালয়ের ফটকের সামনে হাজার হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী ভিড় করলেও শুরুতে তাদের সচিবালয়ে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি।
পরে সকাল ৯টার দিকে তাদের মধ্যে কয়েকজনকে পরিচয়পত্র দেখে ৫ নম্বর গেট দিয়ে সচিবালয়ে ঢুকতে দেওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে তথ্য অনুযায়ী, সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে ছয়টি মন্ত্রণালয় ও কয়েকটি বিভাগের কার্যালয় রয়েছে।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় অন্যান্য বাহিনীর পাশাপাশি সচিবালয় এলাকায় অতিরিক্ত সংখ্যক সেনা ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ(বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমকে ব্রিফিংকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত করতে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠনের ঘোষণা দেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৮৪ দিন আগে
সচিবালয়ের আগুন নিয়ন্ত্রণে, নিহত ১
বাংলাদেশ সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের ১৯টি ইউনিট ৬ ঘণ্টার চেষ্টায় বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা ৫মিনিটে নিয়ন্ত্রণে আসে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে বলেছেন, আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজের সময় সড়কে ট্রাকের চাপায় আহত এক ফায়ার সার্ভিস কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। আহতাবস্থায় তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয়। তবে নিহতের নাম পরিচয় তিনি জানাননি।
তিনি বলেন, ঘটনার তদন্ত করতে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি করতে স্বরাষ্ট্র সচিবকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কমিটির সদস্য সংখ্যা ৫ বা ৭ এমনকি ১১জনও হতে পারে।
আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজে ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি সবগুলো বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেলের পরিদর্শক আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, আগুন নেভাতে ১৯টি ইউনিট কাজ করেছে। প্রায় ছয় ঘণ্টা পর ৮টা ৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আমরা আগুন লাগার খবর পেয়েছি ১টা ৫২টা মিনিটে
বুধবার দিবাগত রাত ১টা ৫২ মিনিটে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। সচিবালয়ে অবস্থিত ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটটি আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করে রাত ১টা ৫৪ মিনিট থেকে। এর কয়েক মিনিটের মাথায় আগুনের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় পর্যায়ক্রমে ১৯ ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
সকাল সাড়ে ৮টার দিকে দেখা গেছে, সাত নম্বর ভবনের পূর্বপ্রান্তে ৮ ও ৯ তলার মধ্যবর্তী স্থান থেকে সামান্য ধোঁয়া উড়ছে। সেখানে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস।
আরও পড়ুন: সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
৮৪ দিন আগে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহাসমাবেশের ডাক
নয় দফা দাবি আদায়ে সচিবালয়ের অভ্যন্তরে সমাবেশ ও ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী বুধবার মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত কর্মসূচিতে এই মহাসমাবেশের ঘোষণা দেন সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো: বাদিউল কবীর।
এসময় দাবি বাস্তবায়নে গড়িমসি ও দুর্ব্যবহারের অভিযোগে একজন যুগ্মসচিবের অপসারনের দাবিও জানান তিনি।
দাবি আদায়ে মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, দাবি আদায়ে আমরা মাঠে আছি। গড়িমসি না করে আমাদের দাবি বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানাচ্ছি।
নয় দফা দাবি জানিয়ে বক্তারা বলেন, পতিত স্বৈরাচারের আমলে চাকরি হতে অন্যায়ভাবে আরোপিত সকল আদেশ প্রত্যাহার ও ভূতাপেক্ষ জৈষ্ঠতা প্রদানসহ নিয়মিত চাকরির ন্যায় ভূতাপেক্ষভাবে আর্থিক সুবিধাদি প্রদানের নির্দেশনা প্রদান।
কর্মচারী প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে জাতীয় পে-কমিশন গঠন এবং বেতন বৈষম্য দূরীকরণ, ন্যায় বিচার ও সমতার ভিত্তিতে বিদ্যমান ২০টি গ্রেডের পরিবর্তে ১০টি বেতন গ্রেড নির্ধারণ করা। পূর্ণাঙ্গ পে-কমিশন বাস্তবায়নের পূর্বে সকল স্তরের কর্মচারীদের ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বাস্তবায়ন এবং ২০তম গ্রেডে (অফিস সহায়ক) কর্মরতদের বেতন গ্রেড ১৭তম গ্রেডে উন্নীত করা। ১০ম গ্রেড থেকে ৯ম গ্রেডে উন্নীত করা।
পূর্বের ন্যায় ১০০ শতাংশ পেনশন গ্রাচুইটি প্রথা চালু করা, সকল স্তরের কর্মচারীদের জন্য পূর্বের ন্যায় টাইম-স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড চালু করা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বার্ষিক আয়সীমা ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়করমুক্ত রাখা, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের ন্যায় সচিবালয় ভাতা ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ন্যায় রেশনিং প্রথা চালু করা।
চাকরির বয়সসীমা ৫৯ বছরের ০৩ বছর বর্ধিত করে ৬২ বছর নির্ধারণ করা, সচিবালয় কর্মচারীরা তাদের কর্মস্থলের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ ও যৌক্তিক পদনাম প্রদান এবং পদোন্নতির ক্ষেত্রে চরমভাবে বঞ্চিত বাংলাদেশ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায্য প্রাপ্যতানুযায়ী সংখ্যানুপাতে পদ সংরক্ষণের আদেশ জারি।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর, সমাবেশ সঞ্চালনা করেন মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদ, বক্তব্য দেন প্রধান উপদেষ্টা মো. তোয়াহা, মো. শাহীন, বেলাল হোসেন, সুমন, সিনিয়র নেতা মাহে আলম তৌহিদুল ইসলাম, সোহরাব হোসেন, অর্থ বিভাগের প্রতিনিধি নুরুজ্জামান, জনপ্রশাসনের প্রতিনিধি আরিফ হোসেন ও নজরুল ইসলামসহ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: আনসারদের চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে আবারও সচিবালয় অবরুদ্ধ
১১২ দিন আগে
৫ দফা দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের সচিবালয় ঘেরাও
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর, ইউজিসির পাইলট প্রকল্পে অন্তর্ভুক্তি, বিশ্ববিদ্যালয় বাজেট বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবিসহ ৫ দফা দাবিতে সচিবলায় ঘেরাও করে অবস্থান নিয়েছেন কয়েক হাজার শিক্ষার্থী।
সোমবার (১১ নভেম্বর) শিক্ষা ভবনের সামনের মোড় অবরোধ করে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা। এসময় ১২ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল দাবির স্মারকলিপি নিয়ে শিক্ষা সচিবের সঙ্গে দেখা করতে সচিবালয়ে প্রবেশ করে।
কিন্তু শিক্ষা সচিব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা না করায় সচিবালয় ঘেরাও করে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী।
১২ সদস্যের প্রতিনিধি দলের মধ্যে রয়েছেন- আন্দোলনের মুখপাত্র তৌসিব মাহমুদ সোহান, সংগঠক একেএম রাকিব, রাইসুল ইসলাম নয়ন, আসাদুল ইসলাম, আবু বকর খান, নওশীন নাওয়ার জয়া, সোহান প্রামাণিক, মাসুদ রানা, নূর নবী, ওমর ফারুক, ফেরদৌস শেখ, অপু মুন্সী।
আরও পড়ুন: তিন দফা দাবিতে তাঁতীবাজার অবরোধ জবি শিক্ষার্থীদের
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো-
১) স্বৈরাচার আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রজেক্ট ডিরেক্টরকে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং সাতদিনের মধ্যে সেনাবাহিনীর দক্ষ অফিসারদের হাতে এই দায়িত্ব অর্পণ করতে হবে।
২) শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সুনির্দিষ্ট রূপরেখাসহ ঘোষণা করতে হবে যে, জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
৩) অবিলম্বে বাকি ১১ একর জমি অধিগ্রহণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং পুরাতন ক্যাম্পাস নিয়ে স্বৈরাচার সরকারের আমলের সকল চুক্তি বাতিল করতে হবে।
৪) সম্প্রতি ইউজিসির ঘোষণাকৃত পাইলট প্রকল্পে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৫) বিশ্ববিদ্যালয়ের বাৎসরিক বাজেটে সর্বনিম্ন ৫০০ (পাঁচশত) কোটি টাকা বরাদ্দ দিতে হবে।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে শিক্ষা উপদেষ্টাকে উপস্থিত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
এ সম্পর্কে জবি শিক্ষার্থী নওশীন জয়া বলেন, আমরা শিক্ষা সচিবের কাছে এসেছিলাম। কিন্তু আমাদের কেচি গেটের ভেতরে দাঁড় করিয়ে ভেতর থেকে প্রতিনিধি পাঠিয়ে আমাদের দাবি-দাওয়া তাদের কাছে দিতে বলা হয়েছে।
১২৯ দিন আগে
বিএসআরএফকে ৩টি কম্পিউটার দিল 'কম্পিউটার সলিউশন'
সচিবালয় বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামকে (বিএসআরএফ) তিনটি কম্পিউটার দিয়েছে 'কম্পিউটার সলিউশন'।
আরও পড়ুন: দায়িত্ব নিয়েছে বিএসআরএফ’র নতুন কমিটি
বুধবার (৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে বিএসআরএফ নেতাদের কাছে কম্পিউটার সলিউশনের স্বত্ত্বাধিকারী মো. সোহেল মিয়ার পক্ষ থেকে তিনটি কম্পিউটার হস্তান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: বিএসআরএফ'র সদস্যদের ফ্যাক্ট চেকিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিলো জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট
এসময় উপস্থিত ছিলেন- সংগঠনের সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব, সহসভাপতি এম এ জলিল মুন্না (মুন্না রায়হান), সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেহদী আজাদ মাসুম, সাংগঠনিক সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক শফিউল্লাহ সুমন, দপ্তর সম্পাদক শাহাদাত হোসেন (রাকিব), প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক ফারুক আলম, সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাবিবুর রহমান (পঞ্চায়েত হাবিব) প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বিএসআরএফ’র জন্য রক্তদাতার ব্যবস্থা করবে ‘ব্লাডম্যান’
৪৯৮ দিন আগে