বিআইসিসি
দেশের সবচেয়ে বড় এডুকেশন এক্সপো সোমবার
আগামী সোমবার (৫ জুন) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাংলাদেশ এডুকেশন এক্সপো-২০২৩।
মেলায় প্রবেশ করা সকলের জন্য উন্মুক্ত। এতে দেশ বিদেশে উচ্চশিক্ষায় ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা এক ছাদের নিচে বসেই সব ধরনের তথ্য পাবেন।
এই এক্সপোতে শতভাগ পর্যন্ত শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে উপস্থিত থাকবে দেশ বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
আরও পড়ুন: ‘ব্লেন্ডেড এডুকেশন সিস্টেম’ চালু করার কথা ভাবছে সরকার: শিক্ষামন্ত্রী
এছাড়া ৬০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাদের গবেষণা, প্রকাশনা ও উদ্ভাবন নিয়েও হাজির থাকবেন।
জানা যায়, দিনব্যাপী এই এক্সপো সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে চলবে সন্ধ্যা ৮টা পর্যন্ত। এতে উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান ছাড়াও একাধিক সেমিনার ও প্যানেল আলোচনা থাকছে।
শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষায় বিষয় নির্বাচন নিয়ে থাকছে পাবলিক লেকচার।
এতে উপস্থিত থাকবেন শিক্ষা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ ও সেলিব্রেটিরা। শিক্ষা নিয়ে দেশের সবচেয়ে বড় এডুকেশন এক্সপো আয়োজন করছে শিক্ষা সাংবাদিকদের সংগঠন এডুকেশন রিপোর্টার্স এ্যাসোসিয়েশন-ইরাব।
ইরাব সভাপতি মীর মোহাম্মদ জসীম জানান, আমরা যারা শিক্ষা নিয়ে রিপোর্টিং করি তাদের সংগঠন ইরাব। সংগঠনটি গত বছর বাংলাদেশ সরকারের নিবন্ধন লাভ করে।
তিনি জানান, শিক্ষার্থীদের প্রতি দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবেই আমরা এই এক্সপোর আয়োজন করছি। এতে শিক্ষার্থীরা একই স্থানে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির তথ্য পাবেন।
এছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নানা ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন এখানে তুলে ধরবেন।
আয়োজকরা জানান, এক্সপো উপলক্ষে ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে রেজিস্ট্রেশন।
শিক্ষার্থীরা যে কোনো সময় এই (www.bangladesheducationexpo.com) ওয়েবসাইটে ঢুকে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
রেজিস্ট্র্রেশন করলে লটারিতে থাকছে ল্যাপটপ, ট্যাব, মোবাইলসহ অসংখ্য পুরষ্কার।
রেজিস্ট্রেশন ছাড়াও মেলা সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকছে। ইতোমধ্যে ৬০ হাজার শিক্ষার্থী তাদের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছে।
আরও পড়ুন: ৩০ হাজার গার্মেন্টস শ্রমিকের সুস্থতায় বিজিএমইএ-আয়াত এডুকেশনের চুক্তি
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং: শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ঢাবি, এনএসইউ
১ বছর আগে
এসডিজি বাস্তবায়নে অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার করুন: প্রধানমন্ত্রী
জাতিসংঘের গৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার যথাযথভাবে পূরণ করা নিশ্চিত করতে কার্যকর উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এসডিজি বাস্তবায়ন পর্যালোচনার দ্বিতীয় জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতি যথাযথভাবে পূরণ এবং বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার জন্য কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন।’
অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: শিশুদের খেলাধুলায় উৎসাহিত করুন: প্রধানমন্ত্রী
তিনি অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং এর অপচয় রোধ করার পাশাপাশি এসডিজি বাস্তবায়নের জন্য নীতি সহায়তা এবং তহবিল প্রদানের ধারাবাহিকতার ওপর জোর দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এসডিজি বাস্তবায়নে নীতিগত সহায়তা এবং অর্থ প্রদান অব্যাহত রাখব, তবে আমাদের অবশ্যই অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে এবং অপচয় রোধ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করলে ২০৩০ সালের আগে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে এবং আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছি এবং তা বাস্তবায়ন করে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদা অর্জন করতে পারব।
শেখ হাসিনা বলেন, ইনশাআল্লাহ, আমরা দেশকে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশে পরিণত করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করব।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সাফল্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
২ বছর আগে
শিশুদের ভালোবাসা দিয়ে গড়ে তুলুন: প্রধানমন্ত্রী
জীবনকে অর্থপূর্ণ ও সাফল্যমণ্ডিত করতে সন্তানদের সঠিকভাবে ভালোবাসা ও স্নেহ দিয়ে গড়ে তোলার জন্য দেশের জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তাই আমি দেশের মানুষের কাছে শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ভালোবাসা দেয়া, জীবনকে সার্থক এবং অর্থবহ করে তোলার আহ্বান জানাই।
সোমবার শেখ রাসেল দিবস-২০২১ এর উদ্বোধনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভালোবাসা দিয়ে শিশুদের সঠিকভাবে তৈরি করা সবার দায়িত্ব এবং আদর্শ হওয়া উচিত।
পড়ুন: রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের জন্য বড় বোঝা: প্রধানমন্ত্রী
‘শেখ রাসেল দিবস’ পালিত হচ্ছে আজ
তিনি বলেন, তার সরকার বাংলাদেশকে একটি অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উন্নত ও সমৃদ্ধশালী ‘সোনার বাংলা’ হিসেবে গড়ে তুলতে চায় যেখানে কোনো অন্যায় থাকবে না এবং মানুষ একটি সুন্দর জীবন উপভোগ করবে।
শিক্ষাকে শিশুদের জন্য অমূল্য সম্পদ হিসেবে বর্ণনা করে শেখ হাসিনা তাদের লেখাপড়ায় মনোযোগী হওয়ার এবং প্রযুক্তির এই যুগে ডিজিটাল মাধ্যম থেকে ভালো কিছু শেখার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘এই সম্পদ (শিক্ষা) কখনও হারিয়ে যাবে না বা কেউ তা ছিনিয়ে নিতে পারে না। শিক্ষা একজন মানুষের জীবনের সবচেয়ে অমূল্য সম্পদ।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান আধুনিক এবং প্রযুক্তির যুগে সরকার ডিজিটাল শিক্ষার সুযোগ সম্প্রসারিত করছে। আজ বিশ্ব আমাদের হাতের মুঠোয়, কারণ সেখান থেকে সবকিছু জানা যায়। তাই এটি থেকে তোমরা শুধু ভালো জিনিসগুলো শিখবে এবং নিজেকে সঠিকভাবে নিজেকে গড়ে তুলবে।’
পড়ুন: খাদ্য অপচয় বন্ধের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
কুমিল্লার ঘটনায় অপরাধীদের খুঁজে বের করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
৩ বছর আগে
করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলবে না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার আবারও পরিষ্কার করে দিয়েছেন যে, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির উন্নতি না হলে সরকার শিশু ও শিক্ষকদের নিরাপত্তার স্বার্থে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলতে দেবে না।
৩ বছর আগে