বন্দুকযুদ্ধ
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
জেলার সীতাকুণ্ডে ট্রাকচালক হত্যা মামলার আসামি র্যাবের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। উপজেলার সলিমপুর এলাকায় শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বন্দুকযুদ্ধের এই ঘটনা ঘটে।
নিহত কাজল (৪৮) নগরীর পাহাড়তলী এলাকার বাসিন্দা।
র্যা বের দাবি, নিহত কাজল ফৌজদারহাট-বায়েজিদ বোস্তামী সংযোগ সড়কে গত ১৬ জুলাই গরুবাহী ট্রাক চালক আবদুর রহমান (৫০) হত্যা মামলার আসামি।
আরও পড়ুন: উখিয়ায় কথিত বন্দুকযুদ্ধে রোহিঙ্গা `ডাকাত’ নিহত
র্যা ব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. নুরুল আবছারের ভাষ্য, সলিমপুর এলাকায় শুক্রবার রাতে র্যা বকে লক্ষ্য করে ডাকাত দল গুলি ছুড়লে র্যা বও পাল্টা গুলি করে। পরে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ডাকাত কাজলের লাশ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া সেখানে থেকে বিদেশি পিস্তল, দুই রাউন্ড গুলি, দুটি এলজি, ১৫ রাউন্ড কার্তুজ,কার্তুজের খোসা, দুটি রাম দা, ছোরা উদ্ধার করা হয়।
সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন বণিক বলেন, বন্দুকযুদ্ধের পর খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে কাজলের লাশ উদ্ধার করে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে র্যাবের সঙ্গে 'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত ১
উল্লেখ্য, গত ১৬ জুলাই ভোর ৪টার দিকে ফৌজদারহাট-বায়েজিদ বোস্তামী সংযোগ সড়কটির ৪ নম্বর সেতু এলাকায় চট্টগ্রাম নগরীর বিবিরহাটগামী গরুবাহী ট্রাক থেকে কোরবানির গরু লুট করতে না পেরে ট্রাকের চালক আবদুর রহমানকে গুলি করে হত্যা করে ডাকাতেরা। ঘটনার পর নিহত ব্যক্তির এক আত্মীয় সীতাকুণ্ড থানায় হত্যা মামলা করেন। এ ঘটনায় র্যা বের হাতে দুজনসহ মোট আটজন গ্রেপ্তার হন। তাদের মধ্যে চারজন খুনের সাতে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। অন্য চার আসামি রিমান্ডে আছেন।
পুলিশ জানায়, আদালতে দেয়া চার আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে উঠে আসে, ট্রাকচালক আবদুর রহমানকে গুলি করে হত্যা করেন কাজল।
উখিয়ায় কথিত বন্দুকযুদ্ধে রোহিঙ্গা `ডাকাত’ নিহত
উখিয়ায় কথিত বন্দুকযুদ্ধে কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এক অভিযুক্ত রোহিঙ্গা ডাকাতের নিহত হবার ঘটনা ঘটেছে।
ক্যাম্পের কলিমুল্লাহ ডাকাত গ্রুপের প্রধান করিম ডাকাত ওরফে কলিমুল্লাহ (৩২) বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয় বলে জানিয়েছে র্যাব। এসময় ঘটনাস্থল থেকে দু’টি বন্দুক ও চার রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানায় র্যাব।
আরও পড়ুনঃ কক্সবাজারে র্যাবের সঙ্গে 'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত ১
সোমবার ভোররাতে কুতুপালংয়ের লম্বাশিয়া ক্যাম্পে এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। নিহত ডাকাত কলিমুল্লাহ লম্বাশিয়া ক্যাম্পের মীর আহমেদের ছেলে।
আরও পড়ুনঃ উখিয়া ও টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ২: অস্ত্র, গুলি ও ইয়াবা উদ্ধার
র্যাব-১৫ এর উপ-অধিনায়ক তানভীর হাসান জানান, কুতুপালং ক্যাম্প এলাকায় একটি রোহিঙ্গা ডাকাত দল অবস্থান করছে এমন খবরে র্যাব ঘটনাস্থালে অবস্থান নেয়। র্যাবের অবস্থান টের পেয়ে ডাকাত দল গুলি চালালে, আত্মরক্ষার্থে র্যাবও গুলি চালায়। পরে তল্লাশি করে দু’টি বন্দুক, চার রাউন্ড গুলি ও ডাকাত সর্দার করিম উল্লাহর লাশ উদ্ধার করে র্যাব।
কক্সবাজারে র্যাবের সঙ্গে 'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত ১
কক্সবাজারে আশরাফ আলী ওরফে আশু আলী (২৫) নামের এক সন্ত্রাসী র্যাবের সঙ্গে 'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত হয়েছে । শনিবার ভোরে শহরের ৬ নং ওয়ার্ডের সাহিত্যিকা পল্লী এলাকায় এই ‘বন্দুকযুদ্ধে’র ঘটনা ঘটে।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র্যাব-১৫) এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ।
আরও পড়ুনঃ উখিয়া ও টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ২: অস্ত্র, গুলি ও ইয়াবা উদ্ধার
নিহত আশু আলী বিজিবি ক্যাম্প ফরেস্ট অফিস পাড়ার জাফর আলমের ছেলে।র্যাব সূত্রে জানায়, শনিবার ভোরে শহরের ৬ নং ওয়ার্ডের সাহিত্যিকা পল্লী এলাকায় আশু আলীর সঙ্গে র্যাবের বন্দুকযুদ্ধ হয়। এক পর্যায়ে আশু আলী বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন। সকালে বড়বিল মাঠে লাশটি দেখতে পায় স্থানীয়রা। আশু আলীর বিরুদ্ধে হত্যা, ছিনতাই, অস্ত্র, ডাকাতি প্রস্তুতিসহ প্রায় ১২টি মামলা রয়েছে। গত তিন বছরে আশু আলীর হাতে খুন হন প্রায় পাঁচজন, ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছেন শতাধিক। এ ছাড়া ডাকাতি, অপহরণ ও চাঁদা আদায়ের ঘটনা রয়েছে অহরহ।
আরও পড়ুনঃ সাহিনুদ্দিন হত্যা: কথিত বন্দুকযুদ্ধে আসামি নিহত
সাহিত্যিকা পল্লী ও সমিতি বাজারের মাঝামাঝি স্থানটি আশু আলী বাহিনীর অভয়ারণ্য বলে স্থানীয়রা জানায়।
উল্লেখ্য এই বাহিনীর প্রধান আমির খান ২০১৯ সালে পুলিশের সঙ্গে 'বন্দুকযুদ্ধে' মারা যান।
বন্দুকযুদ্ধে আশু আলীর নিহতের খবরে স্বস্তি প্রকাশ করেছে এলাকাবাসী।
গাজীপুরে র্যাবের সাথে ‘গোলাগুলিতে ’ যুবক নিহত
গাজীপুরের টঙ্গী হাজী মাজার বস্তি এলাকায় সোমবার রাতে র্যাবের সাথে ‘গোলাগুলিতে’এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
র্যাবের দাবি, ওই যুবক শীর্ষ মাদক কারবারি ছিলেন।
নিহত রোকন মিয়া (৩২) গাজীপুর জেলার পুবাইল বিন্দান এলাকার তোতা মিয়ার ছেলে।
আরও পড়ুন: বান্দরবানে বিজিবির সাথে ‘গোলাগুলিতে’ ২ রোহিঙ্গা নিহত
র্যাবের বরাত দিয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলমের ভাষ্য, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টঙ্গীর মাজার বস্তি এলাকায় সোমবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে অভিযান চালানোর সময় র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক বিক্রেতারা র্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এ সময় আত্মরক্ষার্থে র্যাবও পাল্টা গুলি ছুড়লে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী রোকন মিয়া ঘটনাস্থলে নিহত হন।
আরও পড়ুন: চসিক নির্বাচন: আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের গোলাগুলিতে নিহত ১
ওসির ভাষ্য, ঘটনাস্থল থেকে বিদেশি পিস্তল, ম্যাগাজিন, গুলি ও ইয়াবা উদ্ধার করেছে র্যাব। এছাড়া ময়নাতদন্তের জন্য লাশ উদ্ধার করে রাতেই গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহতের নামে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। এ বিষয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে রাতে দুই পক্ষের গোলাগুলি
সাহিনুদ্দিন হত্যা: কথিত বন্দুকযুদ্ধে আসামি নিহত
রাজধানীর মিরপুর এলাকায় রবিবার ভোরে পুলিশের গোয়েন্দা বাহিনীর সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে সাহিনুদ্দিন হত্যা মামলার আসামি নিহত হয়েছেন।
নিহত মো. মনির সাহিনউদ্দিন হত্যা মামলার ৬ নম্বর অভিযুক্ত আসামি।
গোপন তথ্যের ভিত্তিতে মনির মিরপুর এলাকায় ২২ তলা ভবনের কাছে ঈদগাহ মাঠে অবস্থান করছে, এমন সংবাদে রাত সাড়ে ৮টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি দল ওই এলাকায় অভিযান চালায়। পরে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
আরও পড়ুন: বিজিবির সাথে এবার টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধ’, নিহত ‘মাদক কারবারি’
ডিএমপির অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার ইফতেখায়রুল ইসলাম জানান, জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পুলিশ মনিরের সাথে অস্ত্র উদ্ধারের জন্য রাজধানীর পল্লবীর সাগুফতা হাউজিংয়ে যায়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে রাত সোয়া ২ টার দিকে অপরাধীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালালে, আত্মরক্ষায় পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। একপর্যায়ে মনিরের গায়ে গুলি লাগে এবং ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। অন্যরা অপরাধীরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
আরও পড়ুন: নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ রোহিঙ্গা ‘ইয়াবা কারবারি’ নিহত
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন ও একটি গুলি উদ্ধার করেছে। এব্যাপারে পল্লবী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘বন্দুকযুদ্ধে’ কক্সবাজারে ‘ইয়াবা ব্যবসায়ী’ নিহত
রাঙামাটিতে দুই রাজনৈতিক পক্ষের বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১
ঘুমধুম সীমান্তে বিজিবির সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ রোহিঙ্গা নিহত
বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে বিজিবির সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে এক রোহিঙ্গা ইয়াবা কারবারী নিহত হয়েছে।
এ সময় ৮০ হাজার ইয়াবা, দেশীয় তৈরি একটি অস্ত্র ও দুই রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করেছে বিজিবি।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে ঘুমধুমের বাইশফাঁড়ি এলাকার সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: বিজিবির সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ টেকনাফে ২ ‘মাদক ব্যবসায়ী’ নিহত
নিহত মোহাম্মদ ইব্রাহীম উখিয়ার কুতুপালং লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সৈয়দ আলমের ছেলে।
কক্সবাজারস্থ ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আলী হায়দার আজাদ আহমেদ বলেন, ঘুমধুমের বাইশফাঁড়ি এলাকা দিয়ে ইয়াবা নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশকালে টহলরত বিজিবি সদস্যদের ওপর গুলিবর্ষণ করে ইয়াবা কারবারীরা। এ সময় আত্মরক্ষার্থে বিজিবিও গুলি চালালে ইয়াবা কারবারীরা পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থলে তল্লাশি করে একজনের মরদেহ ৮০ হাজার ইয়াবা, দেশীয় তৈরি একটি অস্ত্র ও দুই রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। পরে তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।
মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
বিজিবির সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ টেকনাফে ২ ‘মাদক ব্যবসায়ী’ নিহত
কক্সবাজারের টেকনাফে বিজিবির সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে দুই ‘মাদক ব্যবসায়ী’ নিহত হয়েছেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ৩ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবা, দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ও ধারাল কিরিচ উদ্ধার করা হয়।
কক্সবাজারে বন্দুকযুদ্ধে ‘ইয়াবা কারবারি’ নিহত
কক্সবাজারের রামু রাবার বাগানে বুধবার রাতে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন।
বান্দরবানে বিজিবির সাথে ‘গোলাগুলিতে’ ২ রোহিঙ্গা নিহত
জেলার নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নে বিজিবির সাথে ‘গোলাগুলিতে’ দুই রোহিঙ্গা ‘ইয়াবা কারবারি’ নিহত হয়েছেন।
করোনাকালে দেশের আলোচিত অপরাধগুলো
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত মার্চ থেকেই দেশে বেশকিছু বিধিনিষেধ জারি ছিল যা বিঘ্নিত করেছে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। কিন্তু মহামারির মধ্যেও নারীর প্রতি সহিংসতার চিত্র ছিল বিদায়ী বছরের অন্যতম উদ্বেগের বিষয়।