দরপতন
দুই শেয়ারবাজারেই দরপতন, ডিএসইর সূচকে কমেছে ৩৫ পয়েন্ট
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে মঙ্গলবারের লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন দুপুর পর্যন্ত বাজার স্থিতিশীল থাকলেও বিকালের দিকে পতনমুখী হয়। প্রাথমিক সূচকে ডিএসইএক্স ৩৫ দশমিক ০৫ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২৯৮ দশমিক ৩৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ১২ দশমিক ২৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৮৩ পয়েন্টে এবং ব্লু-চিপ কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিত্বকারী ডিএস-৩০ সূচক ৭ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট কমে এক হাজার ৯৭০ দশমিক ১০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ডিএসইতে সূচক বেড়েছে ৬৭.৫৭ পয়েন্ট
দিনভর ডিএসইতে ১ লাখ ৭৭ হাজার ৩৯৮টি লেনদেনের মাধ্যমে লেনদেন হয় ১৭ কোটি ১৯ লাখ শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়, যার মোট মূল্য ৫৭৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা। অংশগ্রহণকারী ৪০০টি কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে ২১৬টির, বেড়েছে ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানির শেয়ারের মূল্য।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মঙ্গলবার সূচকে পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। সিএএসপিআই সূচক শূন্য দশমিক ২২ পয়েন্ট সামান্য কমে ১৪ হাজার ৮০৮ দশমিক ১৪ পয়েন্টে বন্ধ হয়েছে। সিএসইতে মোট লেনদেন করেছে ২১১টি কোম্পানি। এর মধ্যে কমেছে শেয়ারমূল্য কমেছে ১০৭টির, বেড়েছে ৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ার দর।
সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ৬২ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৩ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। মঙ্গলবার মোট ২ হাজার ৩৭৩টি লেনদেনে ২৪ লাখ ৭৩ হাজার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
আরও পড়ুন: শেয়ার বাজারে টানা দুই কার্যদিবস সূচকের পতন
১ সপ্তাহ আগে
ডিএসইতে ৪ দিন দরপতনের পর ৩১২ কোম্পানির শেয়ারমূল্য বেড়েছে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিনিয়োগকারীদের কার্যক্রম বেড়েছে। ১ লাখ ৩৬ হাজার লেনদেনের মাধ্যমে মোট ১৫ দশমিক ০৮ কোটি শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে, যার মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩৪৬ কোটি টাকা। যদিও এটি সোমবারের ৩৫৭ কোটি টাকা থেকে সামান্য কম।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) মোট ৩৯৪টি কোম্পানিরে লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৩১২টি কোম্পানির মূল্য বৃদ্ধির হয়েছে, ৫৭টির কমেছে এবং ২৫টি অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেনের এই অবস্থাটি বিস্তৃত বাজার পুনরুদ্ধারেরই ইঙ্গিত দেয়।
আরও পড়ুন: শেয়ারবাজারে দরপতনের প্রতিবাদে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১৮ দশমিক ৮০ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ১৭ দশমিক ৩২ পয়েন্টে বন্ধ হয়েছে। ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ২৬ দশমিক ২০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১১৩ দশমিক ৬৬ পয়েন্টে এবং বিশেষায়িত ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ ৫২ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৮৫৮ দশমিক ২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
দর বৃদ্ধির সেরা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ছিল মতিন স্পিনিং মিলস পিএলসি, বিডিকম অনলাইন লিমিটেড, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, এসিআই লিমিটেড, মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেড, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড, পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড, বাংলাদেশ অটোকারস লিমিটেড এবং জেমিনি সি ফুড পিএলসি।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ১৭ দশমিক ৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে দেখা যায়, এক হাজার ৮৩৩টি লেনদেনের মাধ্যমে মোট ৫১ লাখ ৬১ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যার লেনদেনের পরিমাণ ১০ কোটি ৮ লাখ টাকা। আর সোমবার লেনদেন হয়েছিল ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮০টি কোম্পানির মধ্যে ১০২টির মুনাফা বেড়েছে, ৫২টির কমেছে এবং ২২টির শেয়ারমূল্য অপরিবর্তিত রয়েছে। এটিও বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে সামগ্রিক ইতিবাচক ধারার ইঙ্গিত দেয়।
আরও পড়ুন: লাভের পর দ্রুত শেয়ারের দরপতনে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা
৩ সপ্তাহ আগে
শেয়ারবাজারে দরপতনের প্রতিবাদে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
শেয়ারের দরপতনের প্রতিবাদে মতিঝিলে ডিএসই ভবনের সামনে মানববন্ধন করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বিনিয়োগকারীরা।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) বাংলাদেশ পুঁজিবাদী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করেন তারা।
বিগত চার মাসের মধ্যে রবিবার সূচক সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছায় পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার দাবি জানান আন্দোলনকারীরা।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগও দাবি করেন।
আরও পড়ুন: ৪ মাসের মধ্যে ডিএসই সূচকের বড় পতনে উদ্বিগ্ন বিনিয়োগকারীরা
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএসইসির এক কর্মকর্তা ইউএনবিকে বলেন, বিএসইসি বাজার কারসাজিতে জড়িত থাকার অভিযোগে আগের সরকারের একদল সুবিধাভোগীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করায় এবং তাদের জরিমানা করায় নিয়ন্ত্রক সংস্থার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন তারা।
ফলে যৌক্তিক কারণ ছাড়াই তারা বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করছেন বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: ডিএসইতে ঊর্ধ্বগতি প্রবণতায় ৩৫৮.২২ কোটি টাকার লেনদেন
৩ সপ্তাহ আগে
ব্যাপক বিক্রির চাপের মধ্যে শেয়ারবাজারে টানা ৪ দিন দরপতন
দেশের শেয়ারবাজারে বিক্রির ব্যাপক চাপে টানা চার কার্যদিবস বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার দরে পতন দেখা গেছে।
মঙ্গলবার উভয় পুঁজিবাজারের পতন দেখিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ৬ পয়েন্ট এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ ১২ পয়েন্ট হারিয়েছে।
সূচকের সঙ্গে দাম বাড়ার বিপরীতে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। ফলে টানা চার কার্যদিবস দরপতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। তবে তার আগে গত বুধবার পুঁজিবাজারে উত্থান দেখা যায়।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার বাজারে ৩৫৮টি কোম্পানির মোট ১৩ কোটি ৬৫ লাখ ৭৬ হাজার ৯৫৭টি শেয়ার ও ইউনিট বিনিময় হয়েছে। এসব শেয়ারে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৬৬০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।
আগের দিন প্রায় ৬৩৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছিল। আগের দিনের তুলনায় মঙ্গলবার লেনদেন কিছুটা বেড়েছে।
এদিন ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ১২১টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮৮টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
আরও পড়ুন: বড়দিনে চীন, জাপানের শেয়ার বাজারে দরপতন
ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩৩১ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য দু’টি সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৭৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএস-৩০ সূচক ৪ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক ১২ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৭০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। মঙ্গলবার সিএসইতে ১৯০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৪১টি কোম্পানির দর, কমেছে ৭৩টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৬টি কোম্পানির দর।
দিন শেষে (মঙ্গলবার) সিএসইতে ১০ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের দিন প্রায় ৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
আরও পড়ুন: অক্টোবরের মধ্যেই শেয়ারবাজারে আসবে রাষ্ট্রমালিকানাধীন ৪ ব্যাংক: অর্থমন্ত্রী
১ বছর আগে
দরপতন: চট্টগ্রাম বন্দরে পড়ে আছে হাজার হাজার টন পেঁয়াজ
ভারতীয় পেঁয়াজ আসার পর থেকে দেশে পেঁয়াজের দরপতন হয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছেন পেঁয়াজ আমদানিকারকরা। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে হাজার হাজার টন পেঁয়াজ খালাস নিচ্ছেন না এসব আমদানিকারকরা। বন্দরে বর্তমানে ২৪ হাজার মেট্রিক টন আমদানিকৃত পেঁয়াজ পড়ে রয়েছে।
৩ বছর আগে