দোয়া মাহফিল
সৌহার্দ্য সম্প্রীতির মেলবন্ধনে জাবিতে গণ-ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতির মেলবন্ধনে চতুর্থ বর্ষের (৫০তম ব্যাচ) শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে গণ-ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (১১ মার্চ) জাবির কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এই ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইফতার শেষে আয়োজকরা জানান, রমাদানের শিক্ষাকে ধারণ করে গত বছরের ন্যায় এ বছরও বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে এই গণ-ইফতার কর্মসূচি পালিত হলো। প্রত্যেক বছর এই ইফতার কার্যক্রম চালু থাকবে।
আয়োজক কমিটির সদস্য তাহজিব হাসান বলেন, ‘গতবছর নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতারে বাঁধা দিয়েছিল তৎকালীন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তার প্রতিবাদে গতবছরই আমাদের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা জাবিতে গণ-ইফতার কর্মসূচি পালন করে। সেই ধারা অব্যাহত রাখার জন্যই আমরা এই আয়োজন করেছি। এই ধারা চলমান থাকবে।
আয়োজক কমিটির আরেক সদস্য জিয়াউদ্দিন আয়ান বলেন, ‘আমাদের আজকের এই আয়োজনে অনেকেই অনেকভাবে সহযোগিতা করেছে। এত সুন্দর একটা আয়োজন করতে পেরে ভালো লাগছে। আশা করি আগামী বছরও এমন আয়োজন হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সোহেল আহমেদ বলেন, ‘আজকের যে ইফতার কর্মসূচি আয়োজন করেছে শিক্ষার্থীরা, তাদের এই আয়োজনকে স্বাগত জানাই। এখানে এসে ইফতার করেই যে আমরা চলে যাবো, গিয়ে সব কিছু ভুলে যাবো এমনটা যেন না হয়। এখান থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে। এই রমজানে আমরা যে সংযমের শিক্ষাটা নেব এটা যেন সারাটা জীবন নিজের মাঝে ধরে রাখতে পারি। আমরা যেভাবে গুনাহমুক্ত ভাবে দুনিয়াতে এসেছি সেভাবেই যেন আল্লাহর কাছে ফিরে যেতে পারি এই শিক্ষাটা রমজান থেকেই অর্জন করতে হবে।’
আরও পড়ুন: ধর্ষকদের শাস্তি ও নারীদের নিরাপত্তার দাবিতে জাবিতে মানববন্ধন
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশেদুল আলম বলেন, ‘আমার চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে আজকে গণ-ইফতারের মতো এত সুন্দর একটা আয়োজন সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। এমন আয়োজন রমজানের সৌন্দর্যকে যেন আরও বাড়িয়ে তুলেছে। মাহে রমাদানের শিক্ষা আমাদের সবাইকে ধারণ করা উচিত।’
৩৩ দিন আগে
প্রয়াত সভাপতি কুদ্দুসের স্মরণে বিজিএমইএতে শোকসভা ও দোয়া মাহফিল
দেশের প্রখ্যাত শিল্পপতি, তৈরী পোশাক শিল্পের অন্যতম পথিকৃত, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি এবং ড্রাগন গ্রুপ, রূপালি লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের স্মরণে এক শোকসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সম্মিলিত পরিষদের উদ্যোগে বিজিএমইএ অডিটোরিয়ামে এই শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ও সম্মিলিত পরিষদের সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর প্রশাসক মো. আনোয়ার হোসেন; সংগঠনটির সাবেক সভাপতি রেদোয়ান আহমেদ, এস এম ফজলুল হক, আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী (পারভেজ), ফারুক হাসান ও খন্দকার রফিকুল ইসলাম; বিজিএমইএ পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনের দুই প্যানেল নেতা আবুল কালাম ও মাহমুদ হাসান খান (বাবু) এবং প্রয়াত মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের ছেলে মোস্তফা কিউ সুবহান (রুবেল) ও মেয়ে তাসনিয়া কামরান আনিকা। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন আব্দুল্লাহ হিল রাকিব।
শোকসভায় প্রয়াত মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের রুহের মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। পাশাপাশি তারা প্রয়াত নেতার জীবনের বিভিন্ন দিক, বিশেষ করে একজন দূরদর্শী নেতা হিসেবে পোশাক শিল্পের কল্যাণে তিনি যেভাবে শিল্পকে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়েছেন, গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে সেসব স্মরণ করেন উপস্থিত অতিথিরা।
এ সময় বক্তারা বলেন, পোশাক শিল্প আজ যে পর্যায়ে এসেছে, তার পেছনে রয়েছে প্রয়াত মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের অসামান্য অবদান। বিশেষ করে তারই হাত ধরে এ দেশে সুয়েটার শিল্পের বিকাশ লাভ হয়েছে, যা জাতীয় অর্থনীতিতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে, লাখো লাখো মুনুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেছে।
আরও পড়ুন: কে এম সফিউল্লাহর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
শুধু তাই নয়, মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস শিশুশ্রম-সংক্রান্ত হারকিন বিলস মোকাবিলায়ও অগ্রণী ভূমিকা পালন এবং ‘আর্ন অ্যান্ড লার্ন’ কার্যক্রম চালু করেছিলেন, যা বিশ্বব্যাপী বহুল প্রশংসিত।
বিজিএমইএ প্রশাসক আনোয়ার হোসেন তার বক্তব্যে প্রয়াত মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের স্মরণে শোকসভা আয়োজনের জন্য সম্মিলিত পরিষদকে এবং এ শোকসভায় অংশগ্রণের জন্য ফোরামের নেতাদের আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
তিনি বলেন, সোয়েটার শিল্পের পথিকৃত হিসেবে বিজিএমইএ তাকে (মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস) চিরকাল শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
৬৮ দিন আগে
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া। সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) মো. আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকি।
আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার দীর্ঘসময় কাজ করার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের পটভূমি তুলে ধরেন। জাতির পিতা বাঙালি জাতিকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার যে উদাত্ত্ব আহ্বান জানিয়েছিলেন তা সে সময়ের তরুণ এই কর্মকর্তাকে কীভাবে সম্মোহিত করেছিল সেই ইতিহাসও তুলে ধরেন তিনি।
আলোচনায় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের মমতা, অ্যাপায়ন ও বঙ্গবন্ধু জেলে থাকা অবস্থায় দল পরিচালনার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘আমি শেখ কামালের বন্ধু ছিলাম। বঙ্গমাতা আমাদের মমতা নিয়ে আপ্যায়ন করতেন। খাওয়া শেষ না অবধি কাছে দাঁড়িয়ে থাকতেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের উন্নয়ন মডেল অন্যদের অনুপ্রাণিত করতে পারে: বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক
সভাপতির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের জাতীয়তাবাদের চেতনা দিয়ে গেছেন। তিনি খুনিদের প্রতি ধিক্কার জানিয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধুকে কেন আমরা বাঁচাতে পারলাম না? বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অপপ্রচার হয়েছে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য।
প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স এর মহাপিরচালক মেজর জেনারেল মো. মজিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা শেষে ১৫ আগস্টের শহিদদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল কবীর আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধিভুক্ত দপ্তর প্রধান, মহাপরিচালক এবং বিভিন্ন উইং এর কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত করতে নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছে বিদেশি শক্তি: প্রধানমন্ত্রী
৬০৬ দিন আগে
মুহিতের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল শনিবার
সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় শনিবার রাজধানীর গুলশানের কেন্দ্রীয় (আজাদ) মসজিদে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
পরিবারের সকল সদস্য, বন্ধুবান্ধব ও শুভানুধ্যায়ীদের দোয়া মাহফিলে উপস্থিত থাকার জন্য তার পরিবার বিনীতভাবে অনুরোধ করছেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ, একজন মুক্তিযোদ্ধা, সিলেট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশ সরকারের সাবেক অর্থমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: সাবেক অর্থমন্ত্রী মুহিতের জানাজা সম্পন্ন, মা-বাবার কবরের পাশে দাফন
২০২২ সালের ৩০ এপ্রিল মধ্যরাতের পরপরই তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
সিলেটের রায়নগরে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
আবুল মাল আবদুল মুহিত তার স্ত্রী সাবিয়া মুহিত, মেয়ে সামিনা, ছেলে শাহেদ ও সামিরসহ পরিবারের বিপুল সংখ্যক সদস্য, বন্ধু-বান্ধব ও শুভাকাঙ্ক্ষী রেখে গেছেন।
১০৭৩ দিন আগে
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দেশব্যাপী দোয়া মাহফিল
দলীয় চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার দ্রুত সুস্থতা কামনায় মঙ্গলবার সারাদেশে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করবে বিএনপি। রবিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপিপন্থী সংগঠন ‘স্বাধীনতা ফোরাম’ আয়োজিত এক মানববন্ধনে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ ঘোষণা দেন। খালেদা জিয়াসহ অন্যান্য রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তির দাবিতে এই মানববন্ধন কর্মসূচি আয়োজন করে সংগঠনটি।
এ সময় রিজভী জানান,সারাদেশে তাদের দলের বিভিন্ন ইউনিট এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করবে।
একই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার প্রায় এক সপ্তাহ পর শনিবার খালেদা জিয়াকে ফলো-আপ চিকিৎসার জন্য আবার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তাঁর ব্যক্তিগত মেডিকেল টিমের সদস্য ডা.এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান,৭৬ বছর বয়সী বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসার জন্য আগে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তিনি বলেন, হাসপাতালে খালেদা জিয়ার বেশ কিছু মেডিকেল পরীক্ষা করানো হয়েছে।
এ বছর তৃতীয়বারের মতো স্বাস্থ্য জটিলতায় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
এর আগে গত ১২ অক্টোবর জ্বর ও অন্যান্য বেশ কিছু স্বাস্থ্য জটিলতায় খালেদাকে দ্বিতীয়বার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ২৬ দিনের চিকিৎসা শেষে গত ৭ নভেম্বর তিনি বাড়ি ফেরেন।
আরও পড়ুন: ফের এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়া
খালেদার শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেয়া হয় বলে জানান চিকিৎসকরা।
বিএনপি প্রধানের শরীরের একটি অংশে একটি ছোট লাম্প থাকায় ২৫ অক্টোবর তার একটি অস্ত্রোপচার ও বায়োপসি পরীক্ষা করা হয়।
পরে তার বায়োপসি রিপোর্ট পর্যালোচনার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যে পাঠানো হয়েছিল এবং ক্যান্সারের কোনও লক্ষণ শনাক্ত করা যায়নি।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন,তিনি রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস,চোখ ও দাঁতের জটিলতায় ভুগছেন।
উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে তার পরিবার এই বছরের মে ও আগস্ট মাসে দুইবার সরকারের কাছে আবেদন করেছিল। কিন্তু সরকার তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছিল যে একজন সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির এই সুবিধা পাওয়ার সুযোগ নেই।
গত ২৭ এপ্রিল খালেদা জিয়া করোনা আক্রান্ত হয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন।করোনা-পরবর্তী জটিলতা এবং অন্যান্য কিছু স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য তিনি ১৯ জুন পর্যন্ত সেখানে চিকিৎসা নেন।
আরও পড়ুন: বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
খালেদা জিয়ার বায়োপসি প্রতিবেদন বিদেশে পাঠানো হয়েছে: ডা. জাহিদ
১২৪৬ দিন আগে
নুসরাত হত্যা: মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির মুক্তির জন্য ফেনীতে দোয়া মাহফিল!
সোনাগাজীতে আলোচিত মাদরাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফি হত্যা মামলার ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি রুহুল আমিনের কারামুক্তি, সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৫৫৫ দিন আগে