নেতাকর্মী
হবিগঞ্জে সাবেক এমপি জাহিরসহ ২০০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
হবিগঞ্জে রিপন শীলকে হত্যার দায়ে হবিগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু জাহিরকে প্রধান আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) নিহতের মা রুবী রানী শীল বাদী হয়ে হবিগঞ্জ থানায় মামলাটি করেন।
হবিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মামলায় ৫৯ জনের নাম উল্লেখসহ প্রায় ২০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: খুলনায় ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা, তদন্তে পিবিআই
থানা সূত্রে জানা গেছে, আবু জাহির ছাড়াও তার ছেলে ইফাত জামিল, ভাতিজা মহসিন মিয়া, ব্যক্তিগত সহকারী সুদীপ দাস, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শেখ শামসুল হক, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক ও হবিগঞ্জ পৌর মেয়র আতাউর রহমান সেলিম, শ্রমবিষয়ক সম্পাদক শংখ শুভ্র রায়, আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান শামীম, জেলা যুবলীগের সভাপতি আবুল কাশেম চৌধুরী, সাবেক সভাপতি ও হবিগঞ্জ সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোতাচ্ছিরুল ইসলাম,লাখাই উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুশফিউল আলম আজাদ, হবিগঞ্জ সদর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রহমান, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রহমান, বানিয়াচং উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন খান, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুর রহমান রবিন, সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি সাইদুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মহিবুর রহমান মাহিসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের নাম রয়েছে।
গত ৪ আগস্ট দুপুর সাড়ে ১২টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা মিছিল বের করেন। মিছিলটি টাউন হলের কাছে পৌঁছালে সেখানে অবস্থানরত আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। একপর্যায়ে ছাত্র জনতাকে লক্ষ্য করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ছোড়া গুলিতে পথচারী রিপন শীল বুকে ও পিঠে গুলিবিদ্ধ হন। আহতাবস্থায় তাকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে তিনি মারা যান। ঘটনাস্থলে রিপন শীলকে বাঁচাতে ভাই শিপন শীল এগিয়ে এলে তিনিও পেটে গুলিবিদ্ধ হন। এসময় হবিগঞ্জ হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র হামজাসহ ছাত্র-জনতার আরও অনেকে গুলিবিদ্ধ হন।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও একটি হত্যা মামলা দায়ের
৩ মাস আগে
অটোরিকশা চালকদের কাছ থেকে চাঁদা নিচ্ছে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা: রিজভী
ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা গরিব ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালকদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আন্তর্জাতিক চা দিবস উপলক্ষে সোমবার (২০ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল আয়োজিত এক মানববন্ধনে এই অভিযোগ তোলেন বিএনপির এই নেতা।
আরও পড়ুন: অপরিকল্পিত নগরায়নে গ্যাস চেম্বারে পরিণত হয়েছে দেশ: রিজভী
ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল সীমিত করার সরকারি সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়ে রিজভী বলেন, এটি সমাজের নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠীকে তাদের বেঁচে থাকার উপায় থেকে বঞ্চিত করছে।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘এসব অটোরিকশা দীর্ঘদিন ধরে চলছে, প্রশাসনের কর্মকর্তা, এবং স্থানীয় যুবলীগ-ছাত্রলীগের লোকজনদের কাছে চাঁদা পরিশোধ করে আসছে। তবুও সরকার এসব রিকশাচালকদের ওপর স্ট্রিমরোলার চালাচ্ছে।’
ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার হতদরিদ্র চালকদের ওপর সরকারের অনৈতিক নির্যাতন ও অবিচারের নিন্দা জানান রিজভী।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিশ্চয়ই কোনো না কোনো দেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে।
তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘এসব রিকশা আমদানির লাইসেন্স কে দিয়েছে এবং কে রাজধানী ও অন্যান্য শহরের সড়কে চলতে দিয়েছে? সরকার নিজেই এই অনুমতি দিয়েছে। যারা এসব রিকশা আমদানি করেছে তারা আওয়ামী লীগের। তাহলে যারা এগুলো যারা পরিচালনা করছে, তারা কি অপরাধী হয়েছে?’
রিজভী বলেন, বিভিন্ন মহলকে চাঁদা দেওয়ার পর যা থাকে তা দিয়ে অটোরিকশা চালকরা কোনোমতে সংসার চালান।
তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ওবায়দুল কাদের দামি ঘড়ি ও সানগ্লাস ব্যবহার করলে গরিবের দুর্দশা কীভাবে বুঝবেন। তিনি বলেন, ‘এদেশের মানুষ এখনো নির্যাতিত-নিপীড়িত। শুধু এক বেলার খাবার জোগাড় করার জন্য তাদের নানা কৌশল অবলম্বন করতে হয়।’
সরকার ব্যাপক লুটপাট চালিয়ে দেশের সব খাতকে ধ্বংস করে দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন রিজভী।
গণআন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দুঃশাসন থেকে মুক্তি পেতে সর্বস্তরের জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান রিজভী।
আরও পড়ুন: লুটপাট অর্থনীতিকে দুর্বল ও ভঙ্গুর করে: রিজভী
উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থী তালিকা আ. লীগের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের বহিঃপ্রকাশ: রিজভী
৬ মাস আগে
ইবি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের হাতে আবারও নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থী
কুষ্টিয়ায় বাসের সিটে বসাকে কেন্দ্র করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) মার্কেটিং বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে শাখা ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে।
শনিবার(২৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ ঘটনায় জড়িতদের শাস্তি চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এম শাহাদাত হোসেন আজাদের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী।
ভুক্তভোগী আবু জাহেদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, গত ২২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে উঠাকে কেন্দ্র করে জাহেদের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের শিক্ষার্থী রতন রায় ও রিহাব রেদোয়ানের।
তারা ইবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাতের সমর্থক।
এ নিয়ে একপর্যায়ে তারা তাকে মারধর করে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্তীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, গত ২২ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে বসে থাকা অবস্থায় রতন ও রিহাব তাকে মারধর করে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করে।
আরও পড়ুন: অতিথি পাখির কলরবে মুখর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধের ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
অভিযোগ অস্বীকার করে রিহাব রেদোয়ান বলেন, এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে তাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
ইবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, ছাত্রলীগ কারো দায় নেয় না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এম শাহাদাত হোসেন আজাদ বলেন, এ ঘটনায় জড়িত আসামিদের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে গত ৭ ফেব্রুয়ারি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের এক নবীনকে নির্যাতন করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী।
ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন, ইবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের সমর্থক শারীরিক শিক্ষা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মুদাসসির খান কাফি ও ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সাগরের নেতৃত্বে একদল ছাত্রলীগ কর্মী তাকে লালন শাহ হলের ১৩৬ নম্বর কক্ষে ডেকে নিয়ে য়ে নির্যাতন করে।
আরও পড়ুন: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৭৪৫ আসন খালি
৮ মাস আগে
বরিশালে জামায়াতের ৮ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বরিশালে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল থেকে ৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বের) সকালে নগরীর নবগ্রাম রোডের খান সড়কের কাছ থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন- সিরাজুল ইসলাম, সোবহান হাওলাদার, আব্দুল কাইয়ুম, মেহেদী হাসান, আনোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ আলী, মোস্তাফিজুর রহমান ও মোহাম্মদ ইমরান।
আরও পড়ুন: ‘আপত্তিকর ফেসবুক পোস্ট’ দেওয়ার অভিযোগে গাজীপুরে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার
কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, তাদের বিরুদ্ধে আগেই বিস্ফোরক আইনে মামলা ছিল। সেই মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে গ্রেপ্তারদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা, জামায়াতের আমীর, আলেম-ওলামাসহ সব রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবিতে এই মিছিল বের হয়েছিল।
আরও পড়ুন: রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে আনসার আল ইসলামের ৬ সদস্য গ্রেপ্তার
বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা এঁকেছিল জামায়াতে ইসলামী: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
চট্টগ্রামে নাশকতার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৪৪ নেতাকর্মীর বিচার শুরু
চট্টগ্রামে নাশকতার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৪৪ নেতাকর্মীর বিচার শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) প্রথম অতিরিক্ত চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ কামাল হোসেন শিকদারের আদালত শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, শহরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার শেরশাহ এলাকায় ২০১৮ সালের ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৪৪ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আসামিপক্ষের আইনজীবী নাজমুল হাসান সিদ্দিকী বলেন, বায়েজিদ বোস্তামী থানার বিস্ফোরক ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের পৃথক দুই মামলায় ৪৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের দিন ধার্য ছিল আজ। আদালতে শুনানিতে আসামিরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন। কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এর বিরোধিতা করা হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে আ. লীগ নেতা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার ২
আদালত উভয়পক্ষের শুনানি শেষে দুই মামলায় আসামি একই ৪৪ জন বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
মামলায় উল্লেখযোগ্য নেতাকর্মীরা হলেন- মহানগর বিএনপির সাবেক সহ-দপ্তরসম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী, সাবেক সহ-সম্পাদক জিএম আইয়ুব খান, বায়েজীদ বোস্তামী থানার বিএনপির সভাপতি আবদুল্লাহ আল হারুন, সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন, বায়েজীদ বোস্তামী থানার জামায়ায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির ইসমাইল হোসেন সিরাজী, জালালাবাদ ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. বেলাল ও নগর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ফখরুল ইসলামসহ বিএনপি জামাতের প্রচলনের জন্য নেতা কর্মী রয়েছে।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৪ অক্টোবর নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার শেরশাহ এলাকায় ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে মামলা করে পুলিশ বিএনপি-জামায়াতের ৪১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে। তদন্ত শেষে পুলিশ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয়।
আরও পড়ুন: বিশ্বনাথ উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আরও ৩ মামলা
মৌলভীবাজারে জামায়াত আমির-সাধারণ সম্পাদকসহ আটক ৫
১ বছর আগে
ঢাকায় বিএনপির ৫৪৯ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ১১টি মামলা
ঢাকার মূল প্রবেশপথে অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে দলের নেতা-কর্মী ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৫৪৯ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে অন্তত ১১টি মামলা করা হয়েছে।
এসব মামলায় অন্তত ১৪৯ বিএনপি নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
অভিযুক্তদের মধ্যে ৪৬৯ জনের নাম রয়েছে এবং আরও ৭০-৮০ জন অজ্ঞাত।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপকমিশনার ফারুক হোসেন জানান, শনিবার অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে সংঘর্ষ, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগে এসব মামলা করা হয়েছে।
মামলার মধ্যে রাজধানীর বংশাল, সূত্রাপুর ও কদমতলী থানায় একটি করে, যাত্রাবাড়ি থানায় দুটি, বিমানবন্দর থানা একটি, উত্তরা পশ্চিম থানায় দুটি, উত্তরা পূর্ব থানায় তিনটি।
আরও পড়ুন: বিএনপির অবস্থান কর্মসূচিতে সহিংসতা-অগ্নিসংযোগ
তিনি বলেন, ডিএমপির অসম্মতি উপেক্ষা করে গতকাল বিএনপি ‘অবৈধ সমাবেশ’ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘তারা বাস ভাঙচুর করে এবং ককটেল বোমা বিস্ফোরণ, পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর করে, পুলিশ অফিসারদের ওপর হামলা করে এবং তাদের দায়িত্ব পালনে বাধা দেয়।’
শনিবার ঢাকার মূল প্রবেশপথে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচিতে সংঘর্ষ ও সহিংসতার কারণে বহু সংখ্যক মানুষ আহত হয়েছে।
বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের সময় মাতুয়াইল, শ্যামলীসহ বিভিন্ন এলাকায় বেশ কয়েকটি গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কেও পিটিয়ে আহত করে পুলিশ। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে ঘটনাস্থল থেকে তুলে নিয়ে যায়।
দুপুর ১২টার দিকে গাবতলী বাসস্টেশন থেকে বিএনপির ঢাকা উত্তর মহানগর শাখার আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানকেও ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
পাঁচ ঘণ্টার অবস্থান কর্মসূচি পালন করতে বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীরা ঢাকার কয়েকটি প্রবেশপথে জড়ো হলে বিএনপি নেতা-কর্মী ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
ধোলাইখাল, উত্তরা, মাতুয়াইল, রায়েরবাগ ও গাবতলীতে পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি পালন করে অবস্থান নিলে পুলিশের সঙ্গে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
আরও পড়ুন: সংঘর্ষের পর গয়েশ্বর ও আমানসহ বিএনপির নেতা-কর্মীদের আটক করেছে পুলিশ
ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশপথে বিএনপির ৫ ঘণ্টার অবস্থান কর্মসূচি শনিবার
১ বছর আগে
বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ২০ পুলিশ আহত, আটক ৯০: ডিএমপি
বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনায় ২০ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এ সময় অন্তত ৯০ জনকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (২৯ জুলাই) দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. ফারুক হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষ: গুলিবিদ্ধসহ আহত ২০, আটক ৫
আহতদের মধ্যে পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক-দক্ষিণ) এসএম মেহেদী হাসান ও সূত্রাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নাহিদ চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ফারুক জানান, শনিবার (২৯ জুলাই) বেলা ১১টার পর থেকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা রাজধানীর প্রবেশপথ গাবতলী, আব্দুল্লাহপুর, ধোলাইখাল, উত্তরা ও মাতুয়াইলে জড়ো হতে থাকেন। এক পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ সব সড়কে অবস্থান নেন দলটির নেতা-কর্মীরা।
যান চলাচল সচল ও জনদুর্ভোগ লাঘব করতে পুলিশ তাদের সরিয়ে দিতে গেলে তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে ও পুলিশের ব্যবহৃত যানবাহনে হামলা চালায়। রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় তারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়।
১ বছর আগে
পুলিশের নির্দেশনা মেনে বিএনপির নেতাকর্মীরা বৃহস্পতিবার নয়াপল্টন ছেড়েছেন
বিএনপির নেতাকর্মীরা তাদের পুনঃনির্ধারিত মহাসমাবেশের একদিন আগে বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) সকালে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে জড়ো হয়েছিল। যান চলাচল নির্বিঘ্ন করতে পুলিশ তাদের সরিয়ে দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা একদল বিএনপি নেতাকর্মী সরকারবিরোধী স্লোগান দিতে দিতে বিএনপি কার্যালয়ে এসে জড়ো হন।
কর্মদিবস হওয়ায় ব্যস্ত সড়কে জনসমাগমের কারণে যান চলাচল বিঘ্নিত হওয়ায় সকাল ১১টার দিকে পুলিশ বিএনপি কার্যালয়ে এসে ১০ মিনিটের মধ্যে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের এলাকা ছেড়ে যেতে বলে।
পুলিশের নির্দেশনা মেনে বিএনপি নেতাকর্মীরা পাঁচ মিনিটের মধ্যে এলাকা ছেড়ে দেয়।
বিএনপির ঢাকা দক্ষিণ মহানগর শাখার আহ্বায়ক আবুস সালাম ও উত্তর মহানগর শাখার আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান এবং সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ বিএনপির সিনিয়র নেতারা শুক্রবার দুপুরে মহাসমাবেশে নেতাকর্মীদের সমবেত হওয়ার জন্য দলটির সমর্থকদের এলাকা ছেড়ে দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিতে দেখা গেছে।
বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে বুধবার থেকে নয়াপল্টন এলাকায় প্রিজন ভ্যান,দাঙ্গা গাড়ি ও জলকামানসহ বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: একদিন পিছিয়ে শুক্রবার নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার রওশনুল হক সৈকত বলেন, কর্মদিবসে ব্যস্ত সড়কে যে কোনো জনসমাগম হলে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়। ‘সুতরাং, মানুষ যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে সে জন্য আমরা এখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছি। আমরা কাউকে এখানে বিশৃঙ্খলা ও জড়ো হতে দেব না।’
দলের নেতাকর্মীদের এলাকায় আসতে নিরুৎসাহিত করতে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কলাপসিবল গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বিএনপি কার্যালয়ের কর্মচারী শামীম আহমেদ বলেন, দলের সিনিয়র নেতাদের নির্দেশনা আছে কোনো কারণ ছাড়া দলের কর্মীদের অফিসে ঢুকতে না দিতে। ‘তাই কলাপসিবল গেট বন্ধ রাখা হয়েছে।’
এর আগে বুধবার রাতে বিএনপি তাদের মহাসমাবেশ বৃহস্পতিবারের পরিবর্তে শুক্রবার পেছানোর সিদ্ধান্ত নেয়। পুলিশ কর্তৃপক্ষের পরামর্শে গোলাপবাগ মাঠে আয়োজন করতে রাজি না হয়ে ঢাকার নয়াপল্টন এলাকায় মহাসমাবেশ করবে দলটি।
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের ধারাবাহিক বৈঠক শেষে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ ঘোষণা দেন।
আরও পড়ুন: মহাসমাবেশের আগে বিএনপির নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের নিন্দা রিজভীর
১ বছর আগে
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি-জামায়াতের ১৯ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের ১৯ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) রাতে ও বুধবার (২৬ জুলাই) সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় তাদের কাছে থাকা ৭টি বোমা সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে।
আলমডাঙ্গা থানায় গ্রেপ্তাররা হলেন-আলমডাঙ্গা উপজেলার বাড়াদী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আসাদুজ্জামান বকুল (৫৩), সহসভাপতি ফারুক হোসেন (৪০), ভাঙবাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সেক্রেটারি আতাউল হুদা (৪৫), বাড়াদী ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ওবাইদুল ইসলাম ঝন্টু (৪৩), লুৎফর রহমান টিটু (৫০), ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ও চিকিৎসক এ কে এম নাজমুস সালেহীন লিপন (৪১), জেহালা ইউনিয়ন বিএনপি সদস্য সমসের আলী ছমে (৪৭), জামজামি ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মজিবর রহমান (৫৫), খাসকররা ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য ফতে আলী (৬০), ভাঙবাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য বাদশা আলম (৬০), আলমডাঙ্গা পৌর ছাত্রদলের সদস্য জনি (২৮)।
আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার নাথ জানান, নাশকতা পরিকল্পনার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এনায়েতপুর স্কুল মাঠ থেকে ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন: নাটোরে মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
দর্শনা থানায় গ্রেপ্তাররা হলেন- দর্শনা পৌর এলাকার দক্ষিণচাদপুর গ্রামের জামায়াতের সেক্রেটারি আমজাদ হোসেন, জামায়াত নেতা তানজিল হোসেন, তিতুদহ গ্রামের নাজমুল হক ও হাফিজুল ইসলাম, নেহালপুর গ্রামের লোকমান হোসেন ও আরাফাত রহমান এবং বেগমপুর ইউনিয়ন জামায়াতের নেতা মোশারফ হোসেন।
দর্শনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ জানান, গ্রেপ্তারদের কাছ থেকে ৭টি বোমা উদ্ধার করা হয়েছে, যা নাশকতার কাজে লাগানো হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এছাড়া দামুড়হুদা থানায় আব্দুল গফুর (৪৯) নামে আরও এক জামায়াত নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
দামুড়হুদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)সাইফুল ইসলাম জানান, অভিযান চালিয়ে জামায়াত নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার এসব জামায়াত-বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ১৯ নেতাকর্মীকে বুধবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: হিরো আলমকে হত্যার হুমকি: সিলেট থেকে যুবক গ্রেপ্তার
নাটোরে যুবলীগ নেতার কবজি বিচ্ছিন্নের ঘটনায় মামলা, গ্রেপ্তার ৪
১ বছর আগে
ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের একযোগে পদত্যাগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় নেতাদের অনৈতিকতা ও আইন লঙ্ঘনের প্রতিবাদে ২১ জন নেতাকর্মী পদত্যাগ করেছেন।
রবিবার (২৩ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (ডুজা) কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে পদত্যাগের ঘোষণা দেন নেতারা।
ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদ ইউনিটের সভাপতি আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক আমাদের সাংগঠনিক গঠনতন্ত্রের ৮ অনুচ্ছেদের ১ ধারা লঙ্ঘন করেছেন। তাই আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি), জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের নেতাকর্মীরা লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। কিন্তু তারা আমাদের অভিযোগ আমলে নেন নি।’
তাদের পদে বহাল থাকা নেতাদের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
আরও পড়ুন: অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ভাঙনের দ্বারপ্রান্তে গণ অধিকার পরিষদ
তিনি আরও বলেন, ‘তারা সাংগঠনিক নীতিমালা লঙ্ঘন করায় তাদের পদ স্বয়ংক্রিয়ভাবে শূন্য হয়ে গেছে। কিন্তু ছাত্র অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা এবং জিএস আরিফুল ইসলাম আদিব এখনও তাদের পদে বহাল রয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘এটা সাংগঠনিক শৃঙ্খলার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন ছাড়া আর কিছুই নয়। এমন পরিস্থিতিতে আমরা ছাত্র অধিকার পরিষদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখার নেতাকর্মীরা একযোগে সংগঠন থেকে পদত্যাগ করছি।’
এর আগে চলতি বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র অধিকার পরিষদের কমিটি ঘোষণা করা হলেও কেন্দ্রীয় কমিটি তাদের মাতৃ সংগঠন 'গণ অধিকার পরিষদ'-এর প্রতি অন্ধ অভিযোগে কমিটি সম্মিলিতভাবে পদত্যাগ করে।
আরও পড়ুন: নুর-সমর্থকরা তালাবদ্ধ অফিসে প্রবেশের চেষ্টা
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুর, সম্পাদক রাশেদ
১ বছর আগে