ঘন কুয়াশা
দুই ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
ঘন কুয়াশার কারণে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে দুই ঘণ্টা ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টার দিকে কুয়াশার প্রকোপ কমে গেলে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ও সাড়ে ৮টায় আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম ) নাসির চৌধুরী জানান, বুধবার ভোর ৬টায় ঘন কুয়াশার প্রকোপ বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। এতে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় মাঝ নদীতে যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে আটকা পড়ে গৌরি নামে একটি ফেরি। অন্য ১২টি ফেরি উভয়ঘাটে আটকিয়ে রাখা হয়।
আরও পড়ুন: আজও ঘন কুয়াশায় দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
এদিকে, একই কারণে আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ভোর সাড়ে ৬টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় কাজিরহাট থেকে আরিচা আসার পথে মাঝ নদীতে আটকে পড়ে হামিদুর রহমান, শাহ আলী ও চিত্রা নামের তিনটি ফেরি। এছাড়া আরিচা থেকে কাজিরহাট যাওয়ার পথে ধানসিঁড়ি নামে অপর ফেরিটিও মাঝ নদীতে আটকে পড়ে।
ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চারটি ঘাটে তিন শতাধিক যানবাহন পারের অপেক্ষায় থাকতে হয়। কুয়াশার প্রকোপ কমে গেলে সকাল ৮টায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ও সাড়ে ৮টায় আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। ঘাটে আটকে থাকা যানবাহনগুলো পারাপার শুরু করে।
৩৪ দিন আগে
মানিকগঞ্জে ঘন কুয়াশায় চলছে না ফেরি, আটকা ৪ শতাধিক যানবাহন
ঘন কুয়াশার কারণে মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে মঙ্গলবার (৪ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ২টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ সময় চার ঘাটে পারের অপেক্ষায় ছিল চার শতাধিক যানবাহন।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, মঙ্গলবার রাত ২টার দিক ঘন কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। বিকনবাতি অস্পষ্ট হয়ে গেলে নৌ-দুর্ঘটনা এড়াতে আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় আরিচা থেকে কাজিরহাট যাওয়ার পথে মাঝ নদীতে আটকে পড়ে শাহ আলী নামের ফেরিটি। তাছাড়া আরও চারটি ফেরি দুইঘাটে আটকে রাখা হয়।
অন্যদিকে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটেও ঘন কুয়াশার প্রকোপ বেড়ে গেলে নৌ-দুর্ঘটনা এড়াতে রাত আড়াইটা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। উভয়ঘাটে ১২টি ফেরিকে আটকে রাখা হয়। এ সময় দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চারটি ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় আটকে পড়ে চার শতাধিক যানবাহন।
এই পরিস্থিতিতে ঘন কুয়াশার প্রকোপ না কমা পর্যন্ত ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করানো সম্ভব হবে না বলেও জানান বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের ডিজিএম।
৪১ দিন আগে
আজও ঘন কুয়াশায় দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
আজও ঘন কুয়াশার কারণে মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ সময় চার ঘাটে পাড়ের অপেক্ষায় রয়েছে পাঁচ শতাধিক যানবাহন।
রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) রাত ১২টা থেকে এই দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে।
আরও পড়ুন: ৮ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, রবিবার রাত ১২টার দিক ঘন কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। বিকনবাতি অস্পষ্ট হয়ে গেলে নৌদুর্ঘটনা এড়াতে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় উভয়ঘাটে ১২টি ফেরিকে আটকিয়ে রাখা হয়।
অপর দিকে মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটেও ঘন কুয়াশার প্রকোপ বেড়ে গেলে নৌদুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। তখন দুই ঘাটে পাঁচটি ফেরিকে আটকিয়ে রাখা হয়।
ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চারটি ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় আটকে রয়েছে পাঁচ শতাধিক যানবাহন। এই পরিস্থিতিতে ঘন কুয়াশার প্রকোপ না কমা পর্যন্ত ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করানো সম্ভব হবে না।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ, অপেক্ষায় ৬ শতাধিক যানবাহন
৪৩ দিন আগে
ঘন কুয়াশায় দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ, অপেক্ষায় ৬ শতাধিক যানবাহন
ঘন কুয়াশার কারণে মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে শনিবার রাত থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। চার ঘাটে পারের অপেক্ষায় রয়েছে পাঁচ শতাধিক যানবাহন।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিক ঘন কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। বিকনবাতি অস্পষ্ট হয়ে গেলে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এসময় উভয়ঘাটে ১২টি ফেরিকে আটকে রাখা হয়।
অপর দিকে, মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটেও রাত সাড়ে ১১টায় ঘন কুয়াশার প্রকোপ বেড়ে গেলে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এসময় দুই ঘাটে ৫টি ফেরিকে আটকে রাখা হয়েছে।
দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চারটি ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় আটকে রয়েছে ৬ শতাধিক যানবাহন। এর মধ্যে ৪ শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। বাকীগুলো নৈশ কোচ, যাত্রীবাহী বাস, প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস ও কিছু কাঁচামালবাহী পিকআপ ভ্যান রয়েছে।
পাটুরিয়াঘাটে কয়েকটি রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সও পারের অপেক্ষায় আটকে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ঘন কুয়াশার প্রকোপ না কমা পর্যন্ত ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করানো সম্ভব হবে না জানান তিনি।
আরও পড়ুন: আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া রুটে ফেরি চলাচল শুরু
৪৪ দিন আগে
ঘন কুয়াশায় ২ নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ, মাঝ নদীতে ৪ ফেরি
ঘন কুয়াশায় মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। মাঝ নদীতে আটকে আছে চারটি ফেরি। চার ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে পাঁচ শতাধিক যানবাহন।
আরিচা সেক্টরের ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, মধ্য রাত থেকে পদ্মা ও যমুনা নদীর অববাহিকায় ঘণ কুয়াশার প্রকোপ বাড়তে থাকায় নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে রাত দেড়টা থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় মাঝ নদীতে আটকে পড়ে বরকত ও কপোতী নামে দুইটি ফেরি। এছাড়া ঘন কুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটেও রাত দেড়টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এ সময় মাঝ নদীতে যানবাহন নিয়ে নোঙর করে রাখা হয় খান জাহান আলী ও চিত্রা নামে দুইটি ফেরি।
ঘাট কর্তৃপক্ষ জানায়, পাটুরিয়ায় ৬টি ও দৌলতদিয়া ৪টি এবং আরিচাঘাটে ৩টি ফেরি যাত্রী ও যানবাহন বোঝাই করে আটকে রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁদপুর-শরীয়তপুর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
৫৩ দিন আগে
চাঁদপুর-শরীয়তপুর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশা কেটে গেলে চাঁদপুরের হরিণা-শরীয়তপুর আলুর বাজার ফেরি ঘাটের মধ্যে নৌচলাচল শুরু হয়েছে।
ঘন কুয়াশায় নৌদুর্ঘটনা রোধে বুধবার ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে নয়টা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে কুয়াশা কেটে গেলে সকাল ১০টায় ফের নৌচলাচল শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ৬ ঘণ্টা পর আরিচা-কাজিরহাট ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
বিআইডব্লিউটিসির হরিণা ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক ফয়সল আলম চৌধুরী বলেন, সকাল ১০টার দিকে আকাশ পরিষ্কার হয়ে যায় এবং কুয়াশাও কেটে গেছে। যে কারণে নৌযান চলাচল শুরু করা হয়েছে।
এরআগে ফেরিঘাটের উভয় পাশে শতাধিক পণ্যবাহী হালকা, ভারী ও মাঝারি যানবাহন আটকা পড়েছিল। ঘন কুয়াশায় চাঁদপুর শহর ও আশপাশ এলাকা ঢাকা পড়ে যায়। এ সময় শহর ও আশপাশের এলাকায় পথঘাটে যাত্রী ও রিকশা-অটোরিকশা কম দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ার ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
৫৪ দিন আগে
কুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ার ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশার কারণে বন্ধ রয়েছে আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ার ফেরি চলাচল। মাঝ নদীতে আটকে পড়েছে চারটি ফেরি।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় ১১ ঘণ্টা বন্ধের পর দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে কুয়াশা বাড়তে থাকায় রাত সাড়ে ৩টার দিকে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় মাঝ নদীতে শাহ আলী ও ধানসিঁড়ি নামে দুটি রো রো ফেরি যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে আটকে পড়ে।
এছাড়া ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ঘন কুয়াশার কারণে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় মাঝ নদীতে আটকে পড়ে ঢাকা, এনায়েতপুরী, বনলতা ও কেরামত আলী নামে চারটি ফেরি।
৬০ দিন আগে
ঘন কুয়াশায় ১১ ঘণ্টা বন্ধের পর দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ১০ ঘণ্টা ও আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ১১ ঘন্টা বন্ধ থাকার ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, শনিবার (৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে কুয়াশার প্রকোপ বাড়তে থাকে। এক পর্যায়ে রাত সাড়ে ১১টায় কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। এতে চ্যানেলের বিকন বাতিসহ নৌচ্যানেল অস্পষ্ট হয়ে যায়।
বাধ্য হয়ে দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় মাঝ নদীতে খান জাহান আলী নামে একটি রো রো ফেরি যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে আটকে পড়ে।
আরও পড়ুন: কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়াো ও আরিচা-কাজিরহাটে ফেরি চলাচল বন্ধ
এছাড়া আরিচা ঘাটে চিত্রা, কৃষাণী ও শাহ আলী নামে তিনটি ফেরি ও কাজিরহাট ঘাটে ধানসিঁড়ি নামে অপর একটি ফেরিকে আটকে রাখা হয়েছে।
এদিকে, রাত ১টায় কুয়াশার তীব্রতায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুট বন্ধ করে দেওয়া হয়। সেসময় মাঝ নদীতে আটকে পড়ে বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর ও বাইগার নামে দুইটি ফেরি। এছাড়া পাটুরিয়া ও দৌলতদিয়া ঘাটে মোট ৮টি ফেরি আটকে রাখা হয়েছে।
ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় উভয় ঘাটে তিন শতাধিক যানবাহন পারের অপেক্ষায় আটকে পড়ে। কুয়াশা কমে গেলে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আরিচা-কাজিরহাট ও বেলা ১১টার দিকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। বহরে অতিরিক্ত চারটি ফেরি যুক্ত করা হয়েছে।
ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, অগ্রাধিকার ভিত্তিত্বে যাত্রীবাহী বাস, প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাস পারাপার করা হবে। পর্যায়ক্রমে পণ্যবাহী ট্রাক পারাপার হবে।
আরও পড়ুন: ৯ ঘণ্টা পর দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
৭২ দিন আগে
জবুথবু লালমনিরহাটের মানুষ
ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ। কনকনে ঠান্ডা আর হিমেল হাওয়ায় জবুথবু এ উপজেলার মানুষ। দিনের তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। ভোর থেকে কুয়াশাচ্ছন্ন থাকে পুরো রাস্তাঘাট। দুদিন আগে ঝলমলে রোদ ছিল। রবিবার সকাল থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে শুরু করছে এ জনপদে।
মহাসড়কের যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। অপরদিকে হাসপাতালগুলোতে শিশু ও বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
রবিবার (২২ ডিসেম্বর) ভোর থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত লালমনিরহাটে ঘন কুয়াশায় ঢাকা ছিল। ঘন কুয়াশা থাকায় লালমনিরহাট বুড়িমারী মহাসড়কে যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় ২ নৌরুটে চলাচল বন্ধ, মাঝ নদীতে ৪ ফেরি
স্থানীয়রা জানায়, কয়েকদিন আগেও ছিল ভ্যাপসা গরম। আর এখন প্রকৃতিতে ঋতুবদলের আয়োজন। এরপর শীত আরও বাড়বে, ভোরে কুয়াশার সঙ্গে বৃষ্টি পড়ছে। আর কয়েকদিনের মধ্যে পুরোদমে ঠান্ডার প্রভাব বাড়বে।
কালীগঞ্জ দুহুলী এলাকায় রিকশাচালক নির্মল চন্দ্র বলেন, ‘দুদিন ধরে পরিষ্কার রোদ ছিল আর রবিবার ঘন কুয়াশায় ঢাকা সব। পাশাপাশি ঠান্ডাও বাড়ছে। ঘন কুয়াশার কারণে যাত্রীর সংখ্যাও কম।’
কাকিনা এলাকার বাসিন্দা জুয়েল মিয়া জানান, কনকনে ঠান্ডায় কাঁপছে চরাঞ্চলের মানুষ। অনেকেই শীত নিবারণ করছে খড়কুটো জ্বালাচ্ছে।
রাজারহাট আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, ‘লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ডিসেম্বরের শেষে ঠান্ডা আরও বাড়বে।’
লালমনিরহাটে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বাড়তে শুরু করেছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। নিউমোনিয়া, সর্দি, কাশি, ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগ নিয়ে ভর্তি হচ্ছে রোগীরা।
কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মকর্তা আলী রাজিব মোহাম্মদ নাসের জানান, হাসপাতালে কয়েকদিন থেকে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা বাড়ছে। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি রোগীদের সেবা দিতে।
কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত আনোয়ারা তুমপা বলেন, ‘প্রতি বছর এসব এলাকায় শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ছিন্নমূল মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হবে।’
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশা চাদরে ঢাকা কুড়িগ্রাম
৮৬ দিন আগে
৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
ঘন কুয়াশায় তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর রবিবার (২২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। এদিকে, দুই ঘণ্টা বন্ধের পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ সময় মাঝ নদীতে আটকে পড়া ফেরিগুলোও ঘাটে পৌঁছেছে। ঘাটে আটকে পড়া যানবাহনগুলো পারাপার শুরু করেছে।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা সেক্টরের ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, ঘন কুয়াশায় রবিবার ভোর সাড়ে ৬টা থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় মাঝ নদীতে আটকে পড়ে হাসনা হেনা ও কেরামত আলী নামে দুইটি ফেরি। এছাড়া পাটুরিয়াঘাটে ৬টি ও দৌলতদিয়াঘাটে ২টি ফেরি যাত্রী ও যানবাহনবোঝাই করে আটকে রাখা হয়।
আরও পড়ুন: ৬ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
এছাড়া ঘন কুয়াশায় আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটেও রবিবার ভোর সাড়ে ৫টা থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এ সময় মাঝ নদীতে যানবাহন নিয়ে নোঙর করে রাখা হয় খান জাহান আলী নামে একটি ফেরি। এছাড়া আরিচাঘাটে আরও তিনটি ও কাজিরহাট ঘাটে একটি ফেরি আটকিয়ে রাখা হয়।
ঘন কুয়াশার প্রকোপ কমে যাওয়ায় সকাল সাড়ে ৮টায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় এবং সকার ৯টায় আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এদিকে, ফেরি চলাচল শুরু হওয়ায় চারটি ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় আটকে থাকা যানবাহনগুলো পারাপার শুরু করেছে।
আরও পড়ুন: ঘন কুয়াশায় ২ নৌরুটে চলাচল বন্ধ, মাঝ নদীতে ৪ ফেরি
৮৬ দিন আগে