পরিবেশ মন্ত্রণালয়
বাবুই পাখির ছানা হত্যা-বাসা ধ্বংসের ঘটনায় মূল আসামি গ্রেপ্তার হয়েছেন: পরিবেশ মন্ত্রণালয়
ঝালকাঠি জেলার সদর উপজেলার ৯ নম্বর সেখেরহাট ইউনিয়নের গুয়াটন গ্রামে বাবুই পাখির ছানা হত্যা, বাসা ও ডিম ধ্বংসের ঘটনায় জড়িত মূল আসামি মোবারক আলী ফকির (৭০) গ্রেপ্তার হয়েছেন বলে জানিয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
বন বিভাগের মামলা দায়েরের পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেছে বলেও জানানো হয়।
সোমবার (৩০ জুন) মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বরের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে অনুযায়ী, এ ঘটনায় বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী বন বিভাগ কর্তৃক তিনজনের বিরুদ্ধে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, ঝালকাঠিতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পাশাপাশি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের এক সদস্য সংশ্লিষ্ট থানায় আরেকটি মামলা দায়ের করেছেন।
আরও পড়ুন: ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে না বাড়াতে মৎস্য উপদেষ্টার নির্দেশ
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত ২৭ জুন সরকারি রাস্তার পাশে সরকারি ভূমিতে অবস্থিত একটি তালগাছ বাবুই পাখির বহু বাসাসহ কেটে ফেলা হয়। স্থানীয় সচেতন নাগরিকরা গাছে বাবুই পাখির বাসা, ডিম ও বাচ্চা থাকার কথা জানিয়ে গাছটি না কাটার অনুরোধ জানালেও দুষ্কৃতিকারীরা তা উপেক্ষা করে গাছটি কেটে ফেলে। ফলে গাছটি পড়ে গিয়ে সেখানে থাকা ৪৭টি বাসা, ৯৬টি ছানা ও ২৪টি ডিম সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়।
ঘটনার পরপরই বন বিভাগ ও স্থানীয় প্রশাসনের তৎপরতায় মূল অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে এবং অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে জানানো হয়। একইসঙ্গে বন বিভাগ ঘটনাস্থলে নতুন তালগাছের চারা রোপণ করেছে এবং স্থানীয় পর্যায়ে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে কার্যক্রম শুরু করেছে।
ভবিষ্যতে এ ধরণের বন্যপ্রাণী হত্যা ও তাদের আবাসস্থল ধ্বংসকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ।
১৫৭ দিন আগে
পরিবেশসম্মতভাবে কুরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনার আহ্বান পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে কুরবানির পশুর বর্জ্য পরিবেশসম্মতভাবে ব্যবস্থাপনার নাগরিকের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার (৫ জুন) পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বরের সই করা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব আহ্বান জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুরবানির সময় গবাদিপশুর রক্ত, গোবর, নাড়িভুঁড়ি ও অন্যান্য পরিত্যক্ত অংশ যত্রতত্র ফেলে রাখার কারণে পরিবেশ দূষণ, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও জনদুর্ভোগ দেখা দেয়। এ অবস্থায় সবাইকে সচেতনভাবে অংশগ্রহণ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: কোরবানি: হাটগুলোতে জমে উঠছে পশু কেনাবেচা
পরিবেশ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্ধারিত স্থানে পশু জবাই নিশ্চিত করতে হবে। এই বছর যারা কুরনানি দেবেন তাদের উন্মুক্ত বা অনির্ধারিত স্থানে পশু জবাই থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
এ ছাড়া, জবাইয়ের সময় ও পরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম—যেমন গ্লাভস, মাস্ক, এপ্রোন ইত্যাদি ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পশুর রক্ত, গোবর ও অন্যান্য উচ্ছিষ্ট নির্ধারিত গর্তে ফেলে মাটি চাপা দেওয়ারও অনুরোধ জানানো হয়েছে।
তাছাড়া, চামড়া, নাড়িভুঁড়ি, হাড়, শিং, গোবর ইত্যাদি কোনোভাবেই খোলা জায়গায় না ফেলে নির্ধারিত ডাস্টবিন বা জায়গায় ফেলতে হবে। পাশাপাশি মাংস বিতরণ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্লাস্টিক ব্যাগের পরিবর্তে পরিবেশবান্ধব (বায়োডিগ্রেডেবল) ব্যাগ ও পাত্র ব্যবহারে উৎসাহিত করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
বর্জ্য দ্রুত ও স্বাস্থ্যসম্মতভাবে অপসারণে স্থানীয় প্রশাসনকে সহায়তা করা নাগরিক দায়িত্ব বলেও উল্লেখ করেছে মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পরিচ্ছন্নতা শুধু শারীরিক নয়, এটি মুসলিমদের ঈমানেরও অঙ্গ। তাই পরিচ্ছন্ন কুরবানির মাধ্যমে ধর্মীয়, সামাজিক ও নৈতিক দায়িত্ব পালন করে একটি স্বাস্থ্যসম্মত, পরিচ্ছন্ন ও পরিবেশবান্ধব বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে।
১৮২ দিন আগে
এবারের বিপিএলে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের যত কার্যক্রম
সদ্য সমাপ্ত বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকে (বিপিএল-২০১৫) পরিবেশবান্ধব করতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় একাধিক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে। এর মধ্যে রয়েছে— মাঠের ভেতরে ও বাইরে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা। এছাড়া পরিবেশবান্ধব প্ল্যাকার্ড ও প্রপ ব্যবহারের পাশাপাশি চার-ছক্কা উদযাপনের উপকরণেও পরিবেশবান্ধব বার্তা সংযোজন করা হয়।
টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ও ফাইনাল ম্যাচে প্রতিটি দলের অধিনায়কের মধ্যে গাছ বিনিময়ের ব্যবস্থা রাখা হয়, যা পরিবেশ সচেতনতার প্রতীক হিসেবে কাজ করে। ম্যাচ চলাকালে এল আকৃতির বিজ্ঞাপন ও থিমেটিক টিভিসি সম্প্রচার, যেখানে জিরো ওয়েস্ট ক্যাম্পেইন, সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক বর্জন, বায়ু ও শব্দদূষণ রোধের বার্তা বোঝায়।
ঢাকা, সিলেট ও চট্টগ্রামের তিনটি ভেন্যুতে পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশেষ কর্নার স্থাপন করা হয়। এসব কর্নারে পরিবেশ সংরক্ষণ কার্যক্রম প্রদর্শনের পাশাপাশি দর্শকদেরও পরিবেশবান্ধব কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করা হয়।
পরিবেশদূষণ রোধে ইন্টারঅ্যাক্টিভ বিন স্থাপন করা হয়, যেখানে রঙ চিহ্নিত বিনের মাধ্যমে সঠিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা হয়।
আরও পড়ুন: বিপিএল ২০২৫ টি২০ ক্রিকেটের প্রথম সারির প্রতিদ্বন্দ্বীরা
ম্যাচ চলাকালে রেডিওতে পরিবেশ সচেতনতামূলক বার্তা সম্প্রচারের জন্য জনপ্রিয় আরজেদের এনডোর্সমেন্ট যুক্ত করা হয়। পাশাপাশি বিপিএল সংশ্লিষ্ট ফেসবুক, ইউটিউব ও টিকটক প্ল্যাটফর্মে পরিবেশ সচেতনতা-বিষয়ক বার্তা প্রচার ও বুস্টিং করা হয়।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে বিপিএল-২০২৫ কেবল একটি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট নয়, বরং একটি পরিবেশ সচেতনতামূলক উৎসবে রূপ নেয়, যা তরুণদের পরিবেশ রক্ষায় উৎসাহিত করে। ক্রিকেট, ফুটবলসহ খেলাধুলা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডসহ সকল প্রকার অনুষ্ঠানের পরিবেশবান্ধব আয়োজন করতে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
২৯৯ দিন আগে
২০-২৫ বছরের বেশি পুরোনো যানবাহন প্রত্যাহারের উদ্যোগ পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের
বায়ুদূষণ কমাতে ২০ বছরের পুরোনো বাস ও মিনিবাস এবং ২৫ বছরের পুরোনো ট্রাক ও কাভার্ডভ্যান রাস্তা থেকে প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
রবিবার (৬ অক্টোবর) সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষকে পাঠানো চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়।
এছাড়া, পুরোনো ডিজেল চালিত বাস ও ট্রাকের ফিটনেস সার্টিফিকেট দেওয়ার সময় বাধ্যতামূলকভাবে নিঃসরণ পরীক্ষা চালুর অনুরোধও জানানো হয়।
আরও পড়ুন: আইএসও সনদ অর্জন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবাস++ সিস্টেম
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের নেতৃত্বে পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এর অংশ হিসেবে বায়ুদূষণ রোধে, ইকোনমিক লাইফ অতিক্রান্ত যানবাহন প্রত্যাহার এবং ডিজেল চালিত পুরোনো যানবাহনের নিঃসরণ পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করার জন্য বিআরটিএকে অনুরোধ জানানো হয়।
বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে জাতীয় কমিটির প্রথম ও দ্বিতীয় বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ফিটনেসবিহীন এবং ইকোনমিক লাইফ অতিক্রান্ত হয়েছে এমন যানবাহনকে রাস্তা থেকে প্রত্যাহারের জন্য বিআরটিএ কর্তৃক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং ঢাকায় পুরোনো ডিজেল চালিত বাস ও ট্রাকের ফিটনেস পরীক্ষার সময় নিঃসরণ পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হবে।
আরও পড়ুন: লাঠিটিলায় সংরক্ষিত বনে সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিলের সুপারিশ পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের
৪২৪ দিন আগে
লাঠিটিলায় সংরক্ষিত বনে সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিলের সুপারিশ পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের
মৌলভীবাজারের লাঠিটিলায় সংরক্ষিত বনে সাফারি পার্ক স্থাপন প্রকল্পের অনুমোদন বাতিলের সুপারিশ করেছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে বুধবার (২ অক্টোবর) পরিকল্পনা কমিশনে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রণালয়ের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
আরও পড়ুন: সাফারি পার্কে প্রবেশে অনলাইন টিকিটের ব্যবস্থা করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
এতে আরও বলা হয়, ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর একনেক সভায় শর্তসাপেক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, মৌলভীবাজার (প্রথম পর্যায়) প্রকল্পটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। একনেক সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রকল্পের বিষয়ে সুপারিশমালা প্রণয়নের জন্য জীববৈচিত্র্যের ওপর প্রভাব নিরূপণে চলতি বছরের ২১ আগস্ট চার সদস্যের কমিটি গঠন করে মন্ত্রণালয়। সাবেক প্রধান বন সংরক্ষক ইসতিয়াক উদ্দিন আহমেদকে আহ্বায়ক এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. মোস্তফা ফিরোজ, আরণ্যক ফাউন্ডেশনের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ফরিদ উদ্দিন আহমদ এবং বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চলের বন সংরক্ষক ইমরান আহমেদকে সদস্য করে এ কমিটি গঠন করা হয়।
প্রকল্পটি বাতিল করতে মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটি সুপারিশ করেছে বলেও জানানো হয়।
কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লাঠিটিলা বন ইন্দো-বার্মা জীববৈচিত্র্য হটস্পটের অংশ এবং এটি একটি হাতি করিডোর। এখানে সাফারি পার্ক নির্মাণ বনাঞ্চলে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বনের জীববৈচিত্র্যের ওপর প্রস্তাবিত সাফারি পার্কের ফলে সৃষ্ট প্রভাবসমূহকে বিবেচনায় নিয়ে এবং স্থানীয় অংশীজনদের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে কমিটি মনে করেছে এ প্রাকৃতিক বনে সাফারি পার্ক নির্মাণ করা উচিত নয়। তাই প্রকল্পটি বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে।
বনটির অবক্ষয়িত অংশ ও হুমকিগ্রস্ত জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে কাজ করার জন্য বন অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: সাফারি পার্ক নির্মাণের ফলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে: পরিবেশমন্ত্রী
সাফারি পার্কে মারামারিতে আঘাত পেয়ে হাতির মৃত্যু
৪২৮ দিন আগে
জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় একসঙ্গে কাজ করবে আরটিএসএল, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়
জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান রিজলভ টু সেভ লাইভসের (আরটিএসএল) সঙ্গে একত্রে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার (৫ মার্চ) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেনের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধি দলের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আগামী দিনের ‘শোকেস’ মন্ত্রণালয়ে পরিণত হতে যাচ্ছে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হাইপারটেশনসহ পরিবেশ দূষণসংক্রান্ত অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে একত্রে কাজ করার সিদ্ধান্ত নেন তারা।
এছাড়া সরকারের ব্যবস্থা গ্রহণের ব্যর্থতায় মানুষের যেন স্বাস্থ্যহানি না ঘটে সেদিকে লক্ষ্য রাখা হচ্ছে বলেও জানানো হয়।
এ সময় আলোচনা হয় হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে সরকার সম্ভাব্য সব কিছু করবে।
এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান রিজলভ টু সেভ লাইভস বাংলাদেশে কীভাবে কাজ করতে পারে সে বিষয় ধারণাপত্র জমা দিলে বাংলাদেশ সরকার সেটা বিবেচনা করবে।
আরও পড়ুন: সরকারি প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাসংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা
৬৩৯ দিন আগে
বিষাক্ত ‘কিটোপ্রোফেন’ ওষুধের উৎপাদন বন্ধের প্রস্তাবে মন্ত্রিসভার অনুমোদন
বাংলাদেশে বিপন্ন শকুন রক্ষায় ‘কিটোপ্রোফেন’ জাতীয় ওষুধের উৎপাদন বন্ধের একটি প্রস্তাব সোমবার অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।
১৭৬০ দিন আগে