দূষিত বাতাস
আজ দিল্লি ও লাহোরের চেয়েও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেশি
আজ সোমবার, সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস। সকাল হতেই আজ রাজধানীতে উঁকি দিয়েছে রোদ, ব্যস্ত মানুষজন ছুটে চলেছে গন্তব্যে। তবে ব্যস্ততম এই শহরের বহুবিধ সমস্যার মধ্যে একটি হলো বায়ুদূষণ। এ থেকে যেন বাসিন্দাদের নিস্তার নেই। গতকাল শহরটির বাতাসের মান ‘ভালো’ হয়ে উঠলেও আজ ফের লক্ষণীয় অবনতি হয়েছে।
সোমবার (২৫ আগস্ট) সকাল সোয়া ৯টার দিকে ঢাকার বাতাসের একিউআই স্কোর ছিল ৯৭। যেখানে এই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়।
গতকাল একই সময়ে ঢাকার একিউআই সূচক ছিল মাত্র ৪২। এই স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকার ৬৮তম স্থানে ছিল ঢাকার নাম। সেখানে একদিনের ব্যবধানে ঢাকা আজ উঠে এসেছে তালিকার দশম স্থানে।
৯৭ স্কোর নিয়ে আজ রাজধানীর বাতাসের মান ‘মাঝারি’ পর্যায়ে রয়েছে। ভারতের দিল্লি ও পাকিস্তানের লাহোরের বাতাসও আজ একই শ্রেণিভুক্ত হলেও ঢাকার চেয়ে স্কোরও কম এবং তালিকারও নিচের দিকে অবস্থান করছে।
৭৬ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার অষ্টাদশ স্থানে রয়েছে দিল্লি এবং ৬৯ স্কোর নিয়ে ২৩তম স্থানে লাহোর।
একই সময়ে ১৭৪ স্কোর নিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা। আইকিউএয়ার বলছে, সাধারণত জুন থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত জাকার্তার আবহাওয়া শুষ্ক থাকে। এ সময় শহরটির বায়ুদূষণের মান বাড়তে দেখা যায়।
এদিকে, ১৭২ ও ১২৯ স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে কঙ্গোর কিনশাসা ও আজারবাইজানের বাকু।
আরও পড়ুন: দূষণে শীর্ষ দশে ব্রাজিলের শহর, ঢাকার বাতাস আজ ‘ভালো’
কণা দূষণের এই সূচক ৫০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘ভালো’ বলে গণ্য করা হয়। আর স্কোর ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই পর্যায়ে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
তবে এই স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করে ৩০০-এর বেশি যেকোনো সূচক।
বাংলাদেশে একিউআই সূচক নির্ধারিত হয় পাঁচ ধরনের দূষণের ভিত্তিতে— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড (এনও₂), কার্বন মনো-অক্সাইড (সিও), সালফার ডাই-অক্সাইড (এসও₂) ও ওজোন।
১০২ দিন আগে
ঢাকার বাতাস আজ ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষণে বিশ্বের দ্বিতীয়
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায় রয়েছে।
শুক্রবার (১৬ মে) সকাল ৯টা ১৩ মিনিটে ১৭৯ একিউআই স্কোর নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরগুলোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে শহরটি।
ভারতের দিল্লি, সেনেগালের ডাকার ও চিলির সান্তিয়াগো যথাক্রমে ১৯০, ১৬৭ ও ১৫৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে, তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়। সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে না থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বিশ্বের পঞ্চম দূষিত শহর ঢাকা
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। সেটা বেড়ে ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে চলে এলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ পর্যায়ে পৌঁছায়। এতে বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন। ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
২০১৯ সালের মার্চে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ুদূষণের ৩টি প্রধান উৎস হলো— ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: বজ্রপাত নিয়ে সতর্কবার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘দূষণে শহরটি ক্রমাগত বসবাসের অযোগ্য হলেও সরকার কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না।’ সম্প্রতি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে একটি টাস্কফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। টাস্কফোর্সটি আগামী বর্ষাকাল পর্যন্ত কাজ করবে।
২০৩ দিন আগে
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ফের শীর্ষে ঢাকা
টানা দ্বিতীয় দিনের মতো দূষিত বাতাসের শহরের তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে ঢাকা। বাসিন্দাদের জন্য শহরটির বাতাস হয়ে উঠেছে ‘অস্বাস্থ্যকর’।
বুধবার (৭ মে) সকাল ৮টায় ৩৫মিনিটে একিউআই স্কোর ১৭৮ নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর শীর্ষে রয়েছে ঢাকা। এই মাত্রার বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে শ্রেনীবদ্ধ করা হয়েছে।
পাকিস্তানের লাহোর, চীনের উহান ও ভারতের দিল্লি যথাক্রমে ১৭৪, ১৬৫ ও ১৬৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে, তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়। সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে না থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: দূষিত শহরের তালিকায় দশম স্থানে ঢাকা, বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। সেটি বেড়ে ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে চলে এলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ পর্যায়ে পৌঁছায়। এতে বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থার সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, পূর্ব এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোতে ৫০ কোটির বেশি শিশু অস্বাস্থ্যকর বাতাসে শ্বাস নিচ্ছে। প্রতিদিন পাঁচ বছরের কম বয়সী ১০০টি শিশুর মৃত্যুর সঙ্গে বায়ুদূষণের সম্পর্ক রয়েছে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন। ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
২১২ দিন আগে
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে ঢাকা
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষে রাজধানী ঢাকা। শহরটির বাতাসে শ্বাস নেওয়া এখন বাসিন্দাদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’।
সোমবার (১ মে) সকাল সাড়ে ৮টা ৪০ মিনিটে ঢাকার একিউআই স্কোর ছিল ১৯৪। এই সূচক অনুযায়ী, আজকের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
সৌদি আরবের রিয়াদ, পাকিস্তানের করাচি ও ভিয়েতনামের হ্যানয় যথাক্রমে ১৯৩, ১৭০ ও ১৪৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
যখন অতি ক্ষুদ্রকণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে, তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়।
সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে না থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: দূষিত শহরের তালিকায় দশম স্থানে ঢাকা, বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
২১৪ দিন আগে
অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে বিশ্বের তৃতীয় দূষিত শহর ঢাকা
বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ফের তিন নম্বরে উঠে এসেছে তিলোত্তমা শহর ঢাকা। বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে শহরের বাতাসের মান সূচক ২০৩। এই সূচক অনুযায়ী, আজকের বাতাসকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
একই সময়ে ২৫১ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে ইরাকের বাগদাদ। এছাড়া ১৫০ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে কুয়েত সিটি কুয়েত, ১৬৩ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর।
যখন অতি ক্ষুদ্রকণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে, তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়।
সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে না থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: আজ দেশের কোথাও কোথাও শীলাবৃষ্টি হতে পারে
বায়ুদূষণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার ও শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম ২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজন--এই পাঁচটি দূষকের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের বায়ুর গুণমান সূচক নির্ধারণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরেই ঢাকা শহরের দূষিত বায়ুর ধকল সহ্য করে জীবন-যাপন করতে হচ্ছে বাসিন্দাদের। প্রতিবছর বায়ূদূষণের কারণে বিশ্বজুড়ে ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী অবরোধক ফুসফুসীয় ব্যাধি (সিওপিডি), ফুসফুস ক্যানসার ও শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত কারণে মানুষের মৃত্যুহার বাড়ছে।
২১৯ দিন আগে
দূষিত বাতাসে ঝুঁকিতে ঢাকার ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠী’
রাজধানী ঢাকার বাতাস দিন দিন বিষাক্ত হয়ে উঠছে, যা শিশু, বয়স্ক এবং দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভোগা মানুষের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছে। বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরগুলোর তালিকায় ঢাকা এখন ১৪তম স্থানে আছে। যা শহরের পরিবেশগত সংকটের গভীরতা প্রকাশ করে।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ছিল ১২৬। এই মাত্রার বাতাসকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, যা শিশু, বয়স্ক এবং দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগছেন এমন মানুষের জন্য বিশেষভাবে ক্ষতিকর।
পাকিস্তানের লাহোর, ইরাকের বাগদাদ ও ভারতের দিল্লি ও যথাক্রমে ২৭৩, ২৩৯ ও ১৯৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।1
বায়ুমান সূচক (একিউআই) অনুসারে, ঢাকার বাতাস সবসময়ই বিশ্বের সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর তালিকার উপরের দিকে থাকে। কখনও কখনও তা ঝুঁকিপূর্ণও হয়ে ওঠে।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে, তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়। সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে না থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। সেটা বেড়ে ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে চলে এলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ পর্যায়ে পৌঁছায়। এতে বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন। ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: অস্বাস্থ্যকর বাতাসে ঝুঁকিতে ঢাকার সংবেদনশীল গোষ্ঠী
২০২৩ সালে বাংলাদেশে পিএম ২.৫ মাইক্রোনের গড় ঘনত্ব ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বার্ষিক বায়ুমান নির্দেশনার চেয়ে ১৬ গুণ বেশি।
২০১৯ সালের মার্চে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ুদূষণের ৩টি প্রধান উৎস হলো— ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘দূষণে শহরটি ক্রমাগত বসবাসের অযোগ্য হলেও সরকার কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না।’
সম্প্রতি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে একটি টাস্কফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। টাস্কফোর্সটি আগামী বর্ষাকাল পর্যন্ত কাজ করবে।
২২৫ দিন আগে
বৃষ্টির পরেও বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে ঢাকা
ঢাকাসহ দেশের আট বিভাগে গতকাল (বুধবার) কয়েকঘণ্টা ধরে টানা বৃষ্টি হওয়ার পরেও দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ঢাকা। একিউআই সূচক অনুযায়ী ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) সকাল ৯টা ২৩ মিনিটে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় বাংলাদেশের একিউআই স্কোর ১৮৩।
নেপালের কাঠমান্ডু, সেনেগালের ডাকার ও ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয় শহর যথাক্রমে ১৭০, ১৬৭ ও ১৬০ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে। পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর, যার স্কোর ১৪৯।
যখন দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে তখন বাতাসের গুণমানকে 'মাঝারি' বলে বিবেচনা করা হয়।
একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে ’খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচনা করা হয়।
এছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর’ জন্য ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর
বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। শহরটির বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণের কারণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
২৩২ দিন আগে
বিশ্বে চতুর্থ দূষিত শহর ঢাকা, ঝুঁকিতে মানবস্বাস্থ্য
নাগরিকদের স্বাস্থ্যঝুঁকির দূষিত বাতাস নিয়ে বিশ্বের ষষ্ঠ শহর হিসেবে তালিকায় রয়েছে জনবহুল রাজধানী ঢাকা।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সকাল ৯টা ৪৬ মিনিটে বায়ুমান নির্ধারণের (একিউআই) সূচক ১৬৬ নিয়ে এই অবস্থানে রয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই শহরটি।
বায়ুর মান ও দূষণের শহরের অবস্থান অনুযায়ী আজ ঢাকার বাতাসকে 'অস্বাস্থ্যকর' শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই যথাক্রমে ১৮৭, ১৭৯ ও ১৭৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে ’মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়। একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ’সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ’অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে ’খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে ’বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১৩তম ঢাকা
বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণে কারণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
২৬২ দিন আগে
রবিবার সকালেও ঢাকার বাতাস 'অস্বাস্থ্যকর'
দূষিত বাতাস নিয়ে বিশ্বের অস্বাস্থ্যকর শহরগুলোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের জনবহুল রাজধানী ঢাকা।
রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় একিউআই স্কোর ১৯০ নিয়ে দূষিত শহরটি নাগরিকদের স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বায়ুমান সূচক (একিউআই) অনুযায়ী, ধারাবাহিকভাবে শহরটির বাতাস বাসিন্দাদের জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' শ্রেণিবদ্ধ হয়ে আসছে। আজও আস্বাস্থ্যকর হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে শহরটির বাতাস।
সেনেগালের ডাকার, উগান্ডার কাম্পালা ও চীনের উহান শহর যথাক্রমে ১৯৪, ১৮২ ও ১৮১ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
আরও পড়ুন: আজও ঢাকার বাতাস ‘সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর’
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে ’মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়। একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ’সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ’অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে ’খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে ’বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: শনিবার সকালে ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণে কারণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
২৮৫ দিন আগে
শনিবার দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুমান সূচক (একিউআই) ১৭৭ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে আবারও বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে। যেখানে গতকাল বায়ুদূষণের তালিকায় সপ্তম স্থানে ছিল ঢাকা।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা ৯ মিনিটে ১৭৭ একিউআই স্কোর নিয়ে শহরটি মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকিকে আবারও বাড়িয়ে তুলেছে।
পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের দিল্লি ও সেনেগালের ডাকার যথাক্রমে ২১৭, ১৭৬ ও ১৭৫ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
আরও পড়ুন: ছুটির দিনেও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে 'মাঝারি' বলে বিবেচনা করা হয়। একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। এছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে 'বিপজ্জনক' হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণে কারণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস আজ ‘ঝুঁকিপূর্ণ’, দূষণে শীর্ষে
৩০০ দিন আগে