পুড়ে ছাই
ফরিদগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৫ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই, দগ্ধ ১০
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে পাঁচটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ ঘটনায় অন্তত ৮ থেকে ১০ দগ্ধ হয়েছেন।
শুক্রবার (২ আগস্ট) সকালে ফরিদগঞ্জ উপজেলা সদরের কাছিয়াড়া গ্রামের আল মদিনা হাসপাতালের সামনে একটি টিনশেড মার্কেটে আগুন লাগে।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো, হারুন পাঠানের অটোরিকশার গ্যারেজ, সাহাবুদ্দিনের ফার্নিচারের দোকান, আবুল কালাম আজাদের ভ্যারাইটিজ স্টোর, স্বপনের সেলুন ও মাইনুদ্দিন পাটওয়ারীর ভ্যারাইটিজ স্টোর।
আরও পড়ুন: উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন, দোকানসহ ৫ শতাধিক ঘর পুড়ে ছাই
অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সকালে দোকান খুলতে এসে দেখি হারুন পাঠানের অটোরিকশার গ্যারেজে আগুনের ধোঁয়া উড়ছে। মুহূর্তের মধ্যে আমার দোকানসহ আগুন দ্রুত আশপাশের দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা এসে স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।’
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী হারুন পাঠান ও সাহাবুদ্দিন বলেন, কয়েক মিনিটের ব্যবধানে আগুন আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে পাঁচটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।’
ফরিদগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস স্টেশন ম্যানেজার কামরুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত।’
ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্তদের অভিযোগ থাকলে তাহলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে আগুনে পুড়ে ছাই ১৮টি বাড়ি-ঘর, ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি
গাজীপুরে আগুনে পুড়ে ছাই অর্ধশতাধিক ঘর
৩ মাস আগে
চট্টগ্রামে আগুনে পুড়ে ছাই ১৮টি বাড়ি-ঘর, ৭০ লাখ টাকার ক্ষতি
ট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে ১৮টি বসতঘর। তবে হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
রবিবার (২৩ জুন) সকালে উপজেলার বটতলী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড পূর্ব বরৈয়া গ্রামের বদরুদ্দোজা মেম্বারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: সিলেটে আগুনে পুড়ে গেছে ৯ দোকান ও ৪ অটোরিকশা
এদিকে ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, আগুনে মূল্যবান সম্পদ পুড়ে ৭০ লাখ টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, সকাল ১০টার দিকে একটি ঘরের বৈদ্যুতিক মিটার থেকে শর্টসার্কিট হয়ে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তে চারদিকে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে একে একে ১৮টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। আগুনে প্রতিটি ঘরের আসবাবপত্র, দলিল ও নগদ অর্থসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে ৭০ লাখ টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয়রা ও ফায়ার সার্ভিস দীর্ঘক্ষণ কাজ করে আগুন নিয়ন্ত্রণ আনেন।
আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হুমায়ুন পারভেজ, মো. ইউনুচ মিস্ত্রী, মো. নুরুল আলম, মো. শাহ আলম, আবদুল মান্নান, আবদুস সবুর, আবদুর রহিম, আবদুল হাকিম, আবদুল গফুর, মো. মহিউদ্দীন মন্টু, আহমদ হাসান, মোহাম্মদ হোসেন, আলমাস খাতুন প্রকাশ লেদুনী, মো. আনোয়ার, আবদুল কাদের, মোহাম্মদ শফিউল আলম, মোহাম্মদ ইদ্রিস, জেসমিন আক্তারের পরিবার।
আনোয়ারা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দায়িত্বরত কর্মকর্তা মো. মুজিবুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করি৷ ততক্ষণে বেশ কয়েকটি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এখনো ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের তালিকা ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়নি। তদন্ত করে পরবর্তীতে জানানো হবে।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে ঝুটের গুদামের আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে
গাংনীতে আগুনে পুড়ে ছাই হলো গরু-ছাগল
৫ মাস আগে
গাজীপুরে আগুনে পুড়ে ছাই অর্ধশতাধিক ঘর
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে শ্রমিকদের কলোনিতে আগুন লেগে পুড়ে গেছে অর্ধশতাধিক ঘর।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
আরও পড়ুন: বসতঘরে লাগা আগুনে পুড়ে নারীর মৃত্যু
শুক্রবার (২৪ মে) দুপুর সোয়া ১টার দিকে কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাকের তেলিরচালা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
তবে এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ্ আল আরেফিন বলেন, শুক্রবার দুপুর সোয়া ১টায় কালিয়াকৈর ও কোনাবাড়ী ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে তারা।
তিনি আরও বলেন, আগুনে কলোনির চারটি গলির অর্ধশতাধিক টিনশেডের ঘর পুড়ে গেছে। আগুনে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা তদন্তের পর বলা যাবে।
আরও পড়ুন: উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন, দোকানসহ ৫ শতাধিক ঘর পুড়ে ছাই
নরসিংদীর চরাঞ্চলে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০
৬ মাস আগে
কুড়িগ্রামে আগুনে বসতঘরসহ গরু পুড়ে ছাই
কুড়িগ্রামে আগুনে পুড়ে সাইদুল ও মাইদুল ইসলাম নামে দুই দিনমজুরের ৫টি বসতঘর ও ৬টি গরু পুড়ে মারা গেছে।
শুক্রবার রাত ৯ টার দিকে জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার ভিতরবন্দ ইউনিয়নে ঝাকুয়াবাড়ি গ্রামে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
এতে প্রায় ১২ লাখ টাকার ক্ষতির দাবি করছে পরিবারগুলো। ঘরবাড়ি পুড়ে যাওয়া নিঃস্ব হওয়া পরিবারটির পাশে আর্থিক সহায়তা করেছে উপজেলা প্রশাসন।
আরও পড়ুন: ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকারে আগুন
পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, পরিবারের লোকজন শুক্রবার ঈদের দাওয়াত খেতে গেলে রাত ৯ টার দিকে সাইদুলের গোয়ালঘর থেকে হঠাৎ আগুন দেখতে পায় স্থানীয়রা।
পরে তারা দৌড়ে এসে আগুন নেভাতে চেষ্টা করা হলেও এতে দুই পরিবারের থাকার বসতঘর ও গোয়ালঘরে থাকা ৬টি গরু পুড়ে মারা যায়। কীভাবে আগুন লেগেছে কেউ জানে না।
স্থানীয় শিক্ষক আমিনুর রহমান বলেন, সাইদুলের বাড়িতে হঠাৎ আগুন দেখতে পেয়ে আমরা ছুটে গিয়ে দেখি গোয়াল ঘরে গরু ও বসতঘরসহ আসবাব পত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
ভিতরবন্দ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শফিউল আলম শফি বলেন, আগুনে পুড়ে যাওয়া পরিবার দুইটিকে ইউএনও স্যারসহ আমি দেখে আসছি। পরিবার দুইটিকে সব প্রকার সহযোগিতা করার চেষ্টা করছি।
নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও মো. সিব্বির আহমেদ বলেন, আগুনে পুড়ে যাওয়া পরিবারগুলোকে উপজেলা প্রশাসন থেকে আর্থিক সহায়তা করেছে এবং পরবর্তী জেলা প্রশাসন থেকে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন তিনি।
আরও পড়ুন: ভাষানটেকে আগুনে একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ
ঢাকার হাজারীবাগে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
৭ মাস আগে
ঈদের দিন শরীয়তপুরে আগুনে ৩০টি দোকান পুড়ে ছাই
ঈদের দিন শরীয়তপুরের জাজিরায় আগুন লেগে ৩০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা।
বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার পূর্ব নাওডোবা ইউনিয়নের মাঝির ঘাট বাজারে আগুন লাগে।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে পদ্মা নদীর তীরবর্তী মাঝিরঘাট বাজারের ইউনুস খাঁনের মুদির দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন পুরো বাজারে ছড়িয়ে পড়লে ইউনুস খান, হাসান মাদবর, তাজেল মাদবর, রাসেল মিয়া, মঙ্গল খাঁন, ছালাম মাতবরের মুদি দোকান ও রাসেল মাতবরের মোবাইল রিচার্জের দোকানসহ ৩০টি দোকান পুড়ে যায়। খবর পেয়ে জাজিরা উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের দুইটি দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
ক্ষতিগ্রস্ত দোকানদার ইউনূস খাঁন বলেন, ঈদের জন্য দোকানে অনেক টাকার মাল উঠিয়েছিলাম। মালামাল সব দোকানে ছিল। আগুনে সব পুড়ে গেল।
শরীয়তপুর জেলা পরিষদের সদস্য ও স্থানীয় ব্যবসায়ী নেছার উদ্দিন মাদবর বলেন, সকালে ঈদের জামাত হওয়ার কথা। আমরা কেবলই নামাজে দাঁড়িয়েছি। এর মধ্যেই শুনতে পেলাম আগুন লেগেছে। নামাজ রেখেই আমরা দ্রুত আগুন নেভাতে যাই। যেতে যেতেই ৩০টি দোকান পুড়ে গেছে। এতে ব্যবসায়ীদের প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে।
জাজিরা উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের ইন্সপেক্টর শংকর বিশ্বাস বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে আসি। দুটি ইউনিট দুই ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। মূলত বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।
এ বিষয়ে জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম লুনা বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা হবে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা আবেদন করলে সরকারিভাবে সহযোগিতা করা হবে।
৭ মাস আগে
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: চালকসহ সিএনজি অটোরিকশা পুড়ে ছাই
চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চালকসহ একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা পুড়ে গেছে।
সোমবার বিকালে পৌনে ৪টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের গাছবাড়িয়া কলেজ গেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ
নিহত চালকের নাম পরিচয় তাৎক্ষণিক পাওয়া যায়নি। তবে ওই সময় অটোরিকশাটিতে কোনো যাত্রী ছিলেন না।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, হাইওয়ে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি দ্রুত পালিয়ে চলে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় আরেক গাড়ির সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে রাস্তার উপর উল্টে গিয়ে সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে আগুন ধরে যায়।
চন্দনাইশ ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার রুহুল আমীন বলেন, ঘটনার পর পর স্থানীয়দের ফোনে খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক আমাদের একটি ইউনিট সেখানে ছুটে যায়। তবে ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগে স্থানীয় মানুষ আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আনে। এ ঘটনায় চালক অগ্নিদগ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন।
আরও পড়ুন: সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: দগ্ধ ২
মালিবাগে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ৩
৭ মাস আগে
মানিকগঞ্জে আগুনে ১৫টি দোকান পুড়ে ছাই
মানিকগঞ্জের শিবালয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে বেশ কয়েকটি দোকান। প্রায় তিন ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস।
সোমবার (২৫ মার্চ) রাত চারটার দিকে উপজেলায় আরিচা বন্দর এলাকায় কাঠপট্টিতে আগুনের এই ঘটনাটি ঘটে।
ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা জানায়, রাত ৪টার দিকে একটি কাঠের ফার্নিচারের দোকানে আগুন লাগে। ধীরে ধীরে সেই আগুন অন্যান্য দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। এতে করে সেখানে থাকা ছোট বড় ১৫টা ফার্নিচারের দোকান, একটি স’ মিল ও পাশে থাকা একটি বাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।আরও পড়ুন: রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আগুন
শিবালয় উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টর মো. নাদির হোসেন জানান, আমরা রাত ৪টার দিকে সংবাদ পাই আরিচা বন্দর এলাকায় কাঠপট্টিতে আগুন লেগেছে। সঙ্গে সঙ্গে দুইটি ইউনিট নিয়ে কাজ শুরু করি। পরে ঘিওরের আরও একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে আসে। তার আগেই আমরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের কারণে আগুন লাগতে পারে।
প্রায় অর্ধ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তদন্ত শেষে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।
আরও পড়ুন: বনানী বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
৭ মাস আগে
বাবুরহাটে অগ্নিকাণ্ড: ৩২টি দোকান পুড়ে ছাই
নরসিংদীর কাপড়ের বাজার শেখেরচর-বাবুরহাটের জিয়া উদ্দিন মার্কেটে আগুনে ৩২টি দোকানের মালামাল পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ১০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যাবসায়ীদের।
শনিবার দিবাগত রাত ১টা ১০ মিনিটে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে ফায়ার সার্ভিস।
আরও পড়ুন: মোবাইল চুরির অপবাদে অটোরিকশাচালককে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ৩
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে রাত আড়াইটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, রাত ১টা ১০ মিনিটে হঠাৎ একটি দোকানে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুন ছড়িয়ে পড়ে ওই মার্কেটের ৩২টি দোকানে।
খবর পেয়ে মাধবদী ফায়ার সার্ভিসের দুইটি, নরসিংদী ফায়ার সার্ভিসের দুইটি, পলাশ ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ও নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের একটি ইউনিটসহ মোট সাতটি ইউনিট প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
নরসিংদী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক শিমুল মো. রফি বলেন, খবর পেয়ে মোট সাত ইউনিট প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে প্রায় ৩২টি দোকান পুড়ে গেছে।
তিনি আরও জানান, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তাৎক্ষণিক ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা যায়নি।
খবর পেয়ে নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২০০ মেট্রিক টন আলু আমদানি
আরও ২ জনের মৃত্যুতে গাজীপুরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫
৮ মাস আগে
ফরিদগঞ্জে অগ্নিকাণ্ড: বাড়িঘর ও দোকান পুড়ে ছাই
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে পৃথক দুইটি অগ্নিকাণ্ডে তিনটি বসতঘর ও একটি মুদি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
শুক্রবার (১৫ মার্চ) সকালে ৮টার দিকে উপজেলার রূপসা উত্তর ইউনিয়নের ঘোড়াশালা গ্রামের হাজী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো একেবারেই খোলা আকাশের নিছে বসবাস করছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ড: ১৪ পরিবারের ১৭ বসতঘর পুড়ে ছাই
ক্ষতিগ্রস্ত লিলু বেগম, বিল্লাল হোসেন ও খোরশেদ আলম জানান, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে দ্রুত চারিদিকে ছড়িয়ে যায়। কোনো জিনিসপত্র সরাতে পারেননি।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল স্থানীয়দের নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুন নিভাতে গিয়ে চার থেকে পাঁচজন আহত হন বলে জানা যায়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আনোয়ার হোসেন বলেন, আগুনের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো একেবারেই নিঃস্ব হয়ে গেছে।
রূপসা উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কাউসারুল আলম জানান, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সহায়তার জন্য উপজেলা প্রশাসনের কাছে সাহায্য চাওয়া হবে।
ফরিদগঞ্জ ফায়ার সর্ভিসের দলনেতা মো. বিল্লাল হোসেন ইউএনবিকে জানান, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছি। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ওদিকে দিবাগত রাত ২টার দিকে অন্য একটি আগুনের ঘটনায় দক্ষিণ লাড়ুয়া গ্রামে দুলাল বেপারির মুদি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
স্টেশন অফিসার বিল্লাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে দমকল বাহিনী আগুন নেভায়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিক জানা যায়নি। তদন্তের পর জানা যাবে।
আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ২৫টি দোকান পুড়ে গেছে
মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডে কর্তৃপক্ষকে দায়ী করতে হবে: দোকান মালিক সমিতি
৮ মাস আগে
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ড: ১৪ পরিবারের ১৭ বসতঘর পুড়ে ছাই
চট্টগ্রামের হাটহাজারী পৌরসভায় অগ্নিকাণ্ডে ১৪ পরিবারের ১৭টি বসতঘর পুড়ে গেছে।
শুক্রবার (৮ মার্চ) ভোরে শাহজালাল পাড়ার ইব্রাহিম কলোনিতে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
আরও পড়ুন: বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে হতাহতদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ কেন নয়: হাইকোর্ট
ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুনে কলোনির বাসিন্দা ফাতেমা বেগম, শহর বানু, মো. মঞ্জু, পান্না, মো. সুমন, আকতার হোসেন, মো. নুর মিয়া, মো. নাছির উদ্দীন, আকলিমা, মো. আলী, মো. ওসমান, মো. ওয়াসিম, মো. শাহ আলম ও মো. নাছির ঘরসহ ১৭টি বসতঘর পুড়ে যায়।
কলোনির মালিক মো. ইব্রাহিম দাবি করেন, অগ্নিকাণ্ডে তার অস্তত ৪০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
হাটহাজারী ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন কর্মকর্তা আবদুল মান্নান জানান, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে আমাদের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্তসাপেক্ষে জানা যাবে।
আরও পড়ুন: এস আলম সুগার মিলে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ
বেইলি রোড অগ্নিকাণ্ডের বিচার হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রাণহানি আর ঘটবে না: তাপস
৮ মাস আগে