পার্টনার
আগামী অক্টোবরের সম্মেলনের আগেই আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হতে চায় বাংলাদেশ
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশ আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার (এসডিপি) হলে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণ, জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং উৎকৃষ্ট কর্মকাণ্ডগুলো বিনিময়ের মাধ্যমে আসিয়ান ও বাংলাদেশ উভয়ই লাভবান হবে।
এ লক্ষ্যে তিনি ২০২৪ সালের অক্টোবরে ভিয়েনতিয়েনে অনুষ্ঠেয় পরবর্তী আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের আগেই আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হওয়ার জন্য বাংলাদেশের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে আসিয়ানের সদস্যদের প্রতি অনুরোধ জানান।
আসিয়ানের ঢাকা কমিটির (এডিসি) সদস্যরা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান।
আরও পড়ুন: আমাদের সম্পর্কের নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করতে চাই: মার্কিন প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে আসিয়ানের এসডিপি হতে বাংলাদেশের প্রত্যাশায় সমর্থন করার আশ্বাস দেন এডিসির সদস্য।
এডিসি ঢাকাভিত্তিক আটটি আসিয়ান আবাসিক মিশন- ব্রুনাই, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের মিশন প্রধানদের সমন্বয়ে গঠিত একটি অনানুষ্ঠানিক প্ল্যাটফর্ম।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, আসিয়ান দেশগুলোর উচিত পারস্পরিক লাভজনক অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘদিনের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় বন্ধনকে কাজে লাগানো।
বাংলাদেশের সঙ্গে আসিয়ানের যে বাণিজ্যিক ব্যবধান রয়েছে, তা অতিক্রম করা সম্ভব উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনার সুফল পেতে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপাক্ষিক উভয় পর্যায়ে বেসরকারি খাতের বর্ধিত ভূমিকার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলে ওষুধ, চামড়াজাত পণ্যের মতো বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগে তাদের কোম্পানিগুলোকে উৎসাহিত করতে মিশন প্রধানদের পরামর্শ দেন।
মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১২ লাখ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু করার বিষয়টি মোকাবিলায় এডিসির সদস্যদের সমর্থন প্রত্যাশা করেন তিনি।
আরও পড়ুন: ওআইসি অধিবেশনে ফিলিস্তিনের বিপক্ষে অপতথ্য ছড়ানো প্রতিরোধে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম গঠনের আহ্বান বাংলাদেশের
নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারির সাক্ষাৎ
৮ মাস আগে
আসিয়ান ডায়ালগ পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তিতে সিঙ্গাপুরের সমর্থন চায় ঢাকা
রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের সুবিধার্থে সিঙ্গাপুর থেকে আরও সক্রিয় ভূমিকার আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। আসিয়ান কাঠামোর মধ্যে একটি সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তির পক্ষে সিঙ্গাপুরের সমর্থনও চেয়েছেন তিনি।
বুধবার (১৬ আগস্ট) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সিঙ্গাপুরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দ্বিতীয় স্থায়ী সচিব এবং সিঙ্গাপুরের আইন মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী সচিব লুক গো-এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় তিনি বিষয়টি উত্থাপন করেন।
তারা বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে প্রস্তাবিত মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) শেষ করার গুরুত্বের ওপরও জোর দেন।
উভয় পক্ষই বাণিজ্য সম্পর্ককে আরও উন্নত করতে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতে এফটিএ-এর দ্রুত সমাপ্তির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে তৃতীয় ফরেন অফিস কনসালটেশনে অংশগ্রহণকারী পাঁচ সদস্যের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন লুক গোহ।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের স্থায়ীভাবে গ্রহণ করতে মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের পরামর্শকে না বলেছে বাংলাদেশ: মোমেন
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন এবং সিঙ্গাপুরের স্থায়ী সচিব লুক গোহ পারস্পরিক স্বার্থের বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
তারা দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী ও চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন।
উভয় দেশের জনগণের মধ্যে সংযোগের গুরুত্ব উপলদ্ধি করেন তারা। কীভাবে এই মিথস্ক্রিয়াগুলো শক্তিশালী কূটনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখছে উভয় কর্মকর্তাই সেটির ওপর জোর দেন।
আরও পড়ুন: ব্রিকসে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি নির্ভর করছে সদস্যদের উপর: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন বাংলাদেশে সিঙ্গাপুরের বিনিয়োগের প্রশংসা করেন এবং আরও অর্থনৈতিক সহযোগিতাকে উৎসাহিত করেন।
তিনি বাংলাদেশের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতিতে উপলব্ধ সুযোগের কথা তুলে ধরেন এবং পারস্পরিক সুবিধার সম্ভাবনার ওপর জোর দেন।
মন্ত্রী বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবা খাতের উন্নয়নে সহযোগিতা জোরদার করার ব্যাপারে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেন।
স্থায়ী সচিব এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী উভয়েই এই বৃদ্ধিতে তাদের সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন এবং আরও সম্প্রসারণের জন্য যথেষ্ট সুযোগ চিহ্নিত করেছেন।
তারা বাণিজ্য অগ্রগতি চালনা করার জন্য বেসরকারী খাতের সম্পৃক্ততা এবং উদ্যোক্তাদের সহযোগিতার গুরুত্বের উপর জোর দেন।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুরের কাছ থেকে আরও বেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ চায় বাংলাদেশ
১ বছর আগে
ভারত-বাংলাদেশ ‘ভেরি স্পেশাল পার্টনার’: ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার
চট্টগ্রামে নিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার ডা. রাজীব রঞ্জন বলেছেন, ‘ভারত-বাংলাদেশ ভেরি স্পেশাল পার্টনার। প্রতিবেশি সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমরা রোল মডেল। শিক্ষা ও গবেষণা বিনিময়ের মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক আরও জোরদার করার সুযোগ রয়েছে।’
শুক্রবার দুপুরে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিভাসু) অনুষ্ঠিত সপ্তাহব্যাপী আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য তোমাদেরকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
আরও পড়ুন: শাবি উপাচার্যের সাথে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সিভাসু অডিটোরিয়ামে পোষাপ্রাণীর পুষ্টি এবং ছোট প্রাণীর প্রজনন বিষয়ে সপ্তাহব্যাপী আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন সিভাসু’র উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন মাদ্রাজ ভেটেরিনারি কলেজের (এমভিসি) ডিন ড. আর. করুণাকরণ, সিভাসু’র ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন প্রফেসর ড. মো.লুৎফুর রহমান, পরিচালক প্রফেসর ড. এ. কে. এম. সাইফুদ্দিন এবং মেডিসিন ও সার্জারি বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. আজিজুন্নেসা।
এর আগে, ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার ডা. রাজীব রঞ্জন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানাটমি মিউজিয়াম, পিআরটিসি ল্যাব, নিউট্রিশন ল্যাব ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। অনুষ্ঠানের তাকে ক্রেস্ট দিয়ে সম্মাননা জানানো হয়।
উল্লেখ্য, ২০০২ সাল থেকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাদ্রাজ ভেটেরিনারি কলেজে ইন্টার্নশিপ করে আসছে। ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরকালে শিক্ষা বিনিময়ের লক্ষ্যে দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পুনরায় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ক্ষতিগ্রস্ত মন্দির পরিদর্শনে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার
২ বছর আগে
এশিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ডস পেল গ্রামীণফোন
এশিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ডস (এএলএ) ২০২১ -এ ‘অর্গানাইজেশনাল অ্যাওয়ার্ডস’ বিভাগে ‘বেস্ট অর্গানাইজেশন ফর ওয়ার্কপ্লেস অ্যান্ড পিপল ডেভেলপমেন্ট’ পুরস্কার অর্জন করেছে ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি পার্টনার গ্রামীণফোন।
বৃহস্পতিবার এই সম্মানজনক আয়োজনের ১৯তম আসর অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে কর্মীদের সুস্থতা এবং সকল কর্মীকে সমান অগ্রাধিকার প্রদানসহ অন্তর্ভুক্তিমূলক সংস্কৃতি বিকাশে গ্রামীণফোনের ভূমিকা ও দৃষ্টিভঙ্গির কারণে প্রতিষ্ঠানটিকে এ পুরস্কার দেয়া হয়।
২০১১ সাল থেকে এই পুরস্কার অসংখ্য প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে মানবসম্পদের সুস্থ ও ধারাবাহিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করে আসছে।
আরও পড়ুনঃ গ্রামীণফোনের ‘এক্সেলেন্স ইন অটোমেশন’ স্বীকৃতি অর্জন
ভার্চুয়াল মাধ্যমে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে এশিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ডস’র দক্ষ জুরি কাউন্সিল নতুন সম্ভাবনা উন্মোচনের লক্ষ্যে গ্রামীণফোনের অসামান্য প্রচেষ্টাকে অভিনন্দন জানান। এসময় খাত সংশ্লিষ্ট তিন শতাধিক ঊর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দ এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
গ্রামীণফোনের প্রধান মানব সম্পদ কর্মকর্তা সৈয়দ তানভির হোসেন বলেন, ‘কর্মীদের সুস্থতা, অন্তর্ভুক্তিমূলক সংস্কৃতি, প্রজেক্ট অটোমেশন, ডিজিটালভাবে পরিচালিত এইচআর সর্বপরি মানবসম্পদ ও নেতৃত্ব বিকাশকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিবেচনা করে গ্রামীণফোন। যা আমাদের দায়িত্বশীল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এ খাতে এগিয়ে থাকতে সহায়তা করেছে। এশিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড ২০২১ অর্জন আমাদের জন্য অত্যন্ত সম্মানের। আমরা এই অর্জন গ্রামীণফোন পরিবারের সকল নিবেদিত কর্মীর প্রতি উৎসর্গ করছি।’
উল্লেখ্য, দেশের কানেক্টিভিটি পার্টনার হিসেবে গ্রামীণফোন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের পূর্ণ সম্ভাবনা উন্মোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
৩ বছর আগে
সেবা এগ্রোটেক এন্ড সিডস’র লজিস্টিক সল্যুশন পার্টনার হলো 'সহজ'
সম্প্রতি সহজ লিমিটেডের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে সেবা এগ্রোটেক এন্ড সিডস লিমিটেড। এই চুক্তির আওতায় এখন থেকে দেশব্যাপী সেবা এগ্রোটেক এন্ড সিডস লিমিটেডের ওয়ান স্টপ লজিস্টিক সল্যুশন পার্টনার হিসেবে কাজ করবে সহজ ট্রাক।
৩ বছর আগে