বেরোবি
বেরোবিতে ছাত্র সংসদের নামে ৪৫ লাখ টাকা লোপাটের অভিযোগ
রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) প্রতিষ্ঠার ১৭ বছরেও ছাত্র সংসদের কোনো আইন প্রণয়ন হয়নি। অথচ ‘কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ফি’র নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২ হাজার ৪৬৭ জন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ৪৪ লাখ ৯৩ হাজার ৪০০ টাকা সংগ্রহ করা হলেও দীর্ঘদিন ধরে এই অর্থের কোনো স্বচ্ছতা বা হিসাব প্রকাশ করেনি কর্তৃপক্ষ।
অভিযোগ উঠেছে, লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি বন্ধের অজুহাতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পরিকল্পিতভাবে নেতৃত্ব বিকাশের পথ রুদ্ধ করেছেন। এতে শিক্ষার্থীরা শুধু নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়েনি, গণতান্ত্রিক চর্চা, রাজনৈতিক নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন।
এই প্রেক্ষাপটে ছাত্র সংসদ আইন বাস্তবায়ন ও নির্বাচন আয়োজনের দাবিতে গত রবিবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের দক্ষিণ গেটে আমরণ অনশনে বসেছেন একদল শিক্ষার্থী। মঙ্গলবার(১৯ আগস্ট) বিকাল ৪টা পর্যন্ত অসুস্থ হয়ে পড়া ৬ শিক্ষার্থীর মধ্যে জাহিদ হাসান জয় ও মাহিদুল ইসলাম মাহিদকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, ২০০৮ সালে রংপুর বিশ্ববিদ্যালয় নামে যাত্রা শুরু করা এই অঞ্চলের সর্বোচ্চ এই বিদ্যাপীঠে ছাত্র সংসদ বিষয়ে আইনটি কৌশলে উপেক্ষা করে বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৯ পাশ করা হয়েছে।
পড়ুন: দাবি আদায়ে অনড় বেরোবি শিক্ষার্থীরা, ১০ কার্যদিবস সময় চাইলেন উপাচার্য
বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ছাত্র সংসদেরে নামে কোনো কিছুই অবশিষ্ট না থাকলেও প্রতি বছর প্রতিজন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ২০০ টাকা হারে অর্থ নেওয়া হতো। সেই হিসেবে ২০০৮ থেকে ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত পাঁচ উপাচার্যের আমলে ১৯ হাজার ৬৬৭ জন শিক্ষার্থীর কাছে ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ৪০০ টাকা সংগ্রহ করে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনারেল ফান্ডে রেখে ইচ্ছেমতো খরচ করেছেন সেই সময়কার প্রশাসন।
তবে, ২০২৩-২০২৪ ও ২০২৪-২০২৫ শিক্ষা বর্ষে ২ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থীর কাছ থেকে সংগ্রহ করা ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা ছাত্র সংসদ নামে অ্যাকাউন্ট খুলে সেখানে রাখা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা ইলিয়াছ প্রামাণিক জানান, ২০০৯ সালের বিশ্ববিদ্যালয় আইনে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নামে কোনো আইন পাস করা হয়নি।
এরপর গত বছরের ২৮ অক্টোবর ১০৮তম সিন্ডিকেট সভায় ‘কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ’ কার্যকর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। চলতি বছরের ১৫ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশনে একটি চিঠি দিলে মঞ্জুরি কমিশন ‘কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ’ এর গঠনতন্ত্রটি রাষ্ট্রপতির অনুমোদন নেওয়ার জন্য খসড়া সংবিধিটি পরীক্ষা ও চূড়ান্তকরণ করতে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য মোহাম্মদ তানজীম উদ্দিন খানকে। আইনি ভেটিংয়ের পর রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলেই আইন আকারে প্রকাশ হবে।
এদিকে, ছাত্র সংসদ নির্বাচন আইন না থাকা, নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ ঘোষণা না করার বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গাফিলতির অভিযোগ তুলে গত রবিবার সকাল ১১টা থেকে একদল শিক্ষার্থী আমরণ অনশনে বসেছেন।
বিষয়টি নিরসনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্জুরি কমিশন, আইন উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলেছেন উপাচার্য ড. শওকাত আলী। তাতেও কোনো সমাধান আসছে না।
বেরোবির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন উপেক্ষা করছে—এমন অভিযোগ এনে সোমবার বিকাল তিনটায় আবু সাঈদ চত্বরে কমিশনের গায়েবি জানাজা করেছে শিক্ষার্থী। তাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেছেন শহরের বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরাও।
অনশনে থাকা শিক্ষার্থীদের একজন বলেন, ১৭ বছরে কোনো ছাত্র সংসদ নেই। অথচ ছাত্র সংসদের নামে কোটি টাকা উঠেছে। আমরা জানি না এই টাকা কোথায় গেল। পরিকল্পিতভাবে আমাদের নেতৃত্ব ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
আরেকজন শিক্ষার্থী জানান, ছাত্র সংসদ হলো শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু প্রশাসন তা বাস্তবায়ন না করে উল্টো অর্থ লোপাট করেছে। আমরা অবিলম্বে ছাত্র সংসদ আইন ও নির্বাচনের রোডম্যাপ চাই। ছাত্র সংসদ আইন বাস্তবায়ন ও নির্বাচনের রোডম্যাপ ছাড়া অনশন ভাঙবেন না তারা।
অনশনের কারণে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবক ও শিক্ষকরাও।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকাত আলী বলেন, শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনে আমি একমত। ছাত্র সংসদ আইন ছিল না। আমি নিয়োগ পাওয়ার পর খসড়া করে তা সিন্ডিকেটে পাশ করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে পাঠানো হয়েছে। এখন কমিশনে আছে ভেটিংয়ের জন্য। এরপর রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দিলেই হবে। শিক্ষার্থীরা অনশনে কষ্ট করছে, আমি সরকারের উচ্চ পর্যায়ে কথা বলেছি, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি। চাইলে কালই এই আইন পাস হবে এমনটা নয়। আমি আশ্বস্ত করছি আগামী অক্টোবরের মধ্যে এই আইন পাস হবে।
১০৭ দিন আগে
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
উত্তরের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়। শহিদ আবু সাঈদের এই বিশ্ববিদ্যালয় জুলাই বিপ্লবের জন্য একটি ঐতিহাসিক নাম। আবু সাঈদ গুলিতে নিহত হওয়ার পর থেকেই এই বিশ্ববিদ্যালয় নানা তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) আগামী ১৬ জুলাই পালিত হতে যাচ্ছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহিদ আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকী ও ‘জুলাই শহিদ দিবস’। দিনটি উপলক্ষে সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করার লক্ষ্যে বেরোবি ক্যাম্পাসে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মোতায়ন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।
শনিবার (১২ জুলাই) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মো. ফেরদৌস রহমানের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী তিন দিন এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন বহিরাগত প্রবেশ করতে পারবে না। কঠোর নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকবে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়।
এতে বলা হয়, ১৬ জুলাই ২০২৫ শহিদ আবু সাঈদের প্রথম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে ‘জুলাই শহিদ দিবস-২০২৫’ উদযাপনের প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে ১৩ জুলাই রবিবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে আগামী ১৬ জুলাই বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এই সময়ে বেরোবির সকল শিক্ষার্থীকে আইডি কার্ড সঙ্গে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশের জন্য বলা হয়েছে। এ বিষয়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সহযোগিতা করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ বিষয়ে বেরোবি প্রক্টর ড. মো. ফেরদৌস রহমান বলেন, ‘জুলাই শহিদ দিবসের অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের নিরাপত্তার স্বার্থে এটি করা হয়েছে, যাতে ক্যাম্পাসে কেউ কোনো ধরনের শৃঙ্খলা নষ্ট না হয়। ক্যাম্পাসের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে কার্ড থাকলে প্রবেশের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না।’
তাহলে নবীন শিক্ষার্থী যারা এখনও স্টুডেন্ট আইডি কার্ড পায়নি তাদের কী হবে—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা সব বিভাগীয় প্রধানদের বলে দেব, শিক্ষার্থীরা যেন প্রক্টর অফিস থেকে কার্ড নিয়ে নেয়।’
আরও পড়ুন: শহিদ আবু সাঈদ স্মরণে বেরোবিতে আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
এদিকে, আগামী ১৬ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ে আসবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের চার উপদেষ্টা। দিনটি ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উদ্যোগে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন। সেদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি থাকবেন অন্তর্বর্তী সরকারের চার উপদেষ্টা। তারা হলেন— আইন বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আসিফ নজরুল, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম।
এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস এম এ ফায়েজ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব সিদ্দিক জোবায়ের এবং ইউজিসির সদস্য প্রফেসর ড. তানজীমউদ্দীন খান।
সার্বিক বিষয়ে বেরোবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শওকাত আলী বলেন, ১৬ জুলাই আবু সাঈদের শাহাদাৎবার্ষিকীতে থাকবেন চার উপদেষ্টা। এ ছাড়া আরও ২১ জন শহিদ পরিবারের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। নিরাপত্তার স্বার্থে এবং শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিশ্ববিদ্যালয়ে আগামী তিন দিন কোনো বহিরাগত প্রবেশ করতে পারবে না।
১৪৫ দিন আগে
আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেপ্তার
আবু সাঈদ হত্যা মামলার আসামি বেরোবির সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
রংপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ। তিনি রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী ছিলেন।
শরিফুল ইসলাম বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর।
আরও পড়ুন: প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে শহীদ আবু সাঈদের পরিবারের সাক্ষাৎ
বিষয়টি নিশ্চিত করে রংপুর পিবিআই পুলিশ সুপার এবিএম জাকির হোসেন বলেন, গত ১৬ জুলাই বেরোবির গেটে পুলিশের গুলিতে আবু সাঈদ নিহতের ঘটনায় হত্যা মামলার অন্যতম আসামি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তার বিরুদ্ধে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে পুলিশকে গুলি করতে নির্দেশনা দেওয়ার অভিযোগ আছে।
এর আগে একই মামলায় মহানগর পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আমীর আলী ও কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত ১৮ আগস্ট আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী পুলিশের সাবেক আইজিপিসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৩০ থেকে ৩৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
পরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক প্রক্টর শরিফুল ইসলামসহ সাতজনের নাম মামলায় নথিভুক্ত করার জন্য সম্পূরক এজাহার দেন তিনি। আদালতের আদেশে তাদেরও ওই মামলায় এজহারভুক্ত আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
আরও পড়ুন: শহীদ আবু সাঈদকে 'বীরশ্রেষ্ঠ' বললেন এনবিআর চেয়ারম্যান
আবু সাঈদ হত্যা: অভিযুক্ত ২ পুলিশ সদস্যের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
৩৮০ দিন আগে
বেরোবিতে প্রভাবমুক্ত ও নিরপেক্ষ তদন্ত হয়েছে: ইউজিসি
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) বিশেষ উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে বড় ধরনের অনিয়মের অভিযোগ প্রভাবমুক্ত ও নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করা হয়েছে বলে শনিবার দাবি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)।
১৭৩৪ দিন আগে