সিইসি
ভারতের নির্বাচনে ভোটদানের বিশ্ব রেকর্ড, বিস্ময়কর বললেন সিইসি
ভারতের লোকসভা নির্বাচনে বিশ্বের সর্বোচ্চ ভোটদানের রেকর্ড হয়েছে। এ নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন ৬৪ কোটি ২০ লাখ ভোটার। এত মানুষের ভোটদানের বিষয়টি উল্লেখ করে এই নির্বাচনকে ‘বিস্ময়কর ঘটনা’ বলে আখ্যায়িত করলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) রাজীব কুমার।
ভোট গণনার একদিন আগে সোমবার (৩ জুন) এক সংবাদ সম্মেলনে সিইসি এ কথা বলেন।
এ সময় লোকসভা নির্বাচনে অংশ নেওয়া ভোটারদের ‘স্ট্যান্ডিং ওভেশন’ (দাঁড়িয়ে অভ্যর্থনা) জানান তিনি।
সিইসি বলেন, 'আমরা ৬৪ কোটি ২০ লাখ ভোটারের বিশ্ব রেকর্ড গড়েছি। এটা আমাদের সবার জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত। যা জি-৭ ভুক্ত দেশগুলোর ভোটারের দেড়গুণ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ২৭টি দেশের ভোটারের আড়াই গুণ। গণতন্ত্রের এই উৎসবে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেককে ধন্যবাদ জানাই। ভারতের নির্বাচন নিঃসন্দেহে একটি বিস্ময়কর ঘটনা। পৃথিবীতে এমন ঘটনা আর ঘটেনি।’
সিইসি আরও বলেন, ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে ৩১ কোটি ২০ লাখ নারী ভোটার তাদের ভোট দিয়েছেন, যা ২৭টি ইইউভুক্ত দেশের নারী ভোটারের ১.২৫ গুণ। যা অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের প্রতি ইসিআইয়ের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলিত ঘটায়।’
আরও পড়ুন: ভারতে লোকসভা নির্বাচনের ষষ্ঠ ধাপের ভোটগ্রহণ চলছে
ভারতের এই নির্বাচনে নারী ভোটারদের সংখ্যা ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি দেশের ভোটারদের চেয়ে ১.২৫ গুণ বেশি।
সিইসি বলেন, ‘৮৫ বছর বা তার বেশি বয়সী ভোটারদের অংশগ্রহণ আমাদের তরুণ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক। তারাই আমাদের গণতন্ত্রের নায়ক। স্বাধীনতার আগে থেকেই তারা ভারতকে দেখেছে এবং গত ৭০ বছর ধরে তাদের অবদান দিয়ে এই দেশকে রূপ দিয়েছে।’
নির্বাচনি কর্মীদের সতর্কতার কারণে পুনর্নির্বাচন অনেক কমানো গেছে বলে জানান রাজীব কুমার।
তিনি বলেন, ‘২০১৯ সালে ৫৪০টি পুনর্নির্বাচন দেখা গিয়েছিল, সেখানে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে আমরা ৩৯টি পুনর্নির্বাচন দেখেছি যার মধ্যে ২৫টি পুনর্নির্বাচন কেবল দুটি রাজ্যে।’
এছাড়াও নির্বাচনি প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা রাখায় জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণকে বিশেষ ধন্যবাদ জানান নির্বাচন কমিশনার।
তিনি বলেন, ‘এ রাজ্যে ভোটদানের হার গত চার দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।’
তিনি আরও বলেন, ২৩টি দেশের ৭৫ জন পর্যবেক্ষকের একটি বৈশ্বিক প্রতিনিধি দল ভারতের এই নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছে। ভারতের নির্বাচন পরিকল্পনা, পরিচালনা ও স্বচ্ছতার মাত্রা দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন তারা।
সিইসি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু এবং স্বচ্ছ নির্বাচনের প্রতিবন্ধকতাগুলো চিহ্নিত করে মোকাবিলা করা হয়েছিল।
লোকসভা নির্বাচনে কোনো সহিংস ঘটনা নির্বাচন কমিশন দেখেনি বলে জানান রাজীব কুমার।
আরও পড়ুন: বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশ ভারতে ভোট গ্রহণ শুরু
তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচনে আমরা কোনো সহিংসতা দেখিনি। এই পর্যায়ে আসতে দুই বছরের প্রস্তুতি নিতে হয়েছে।’
তিনি আরও জানান, এই নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করার রেকর্ড তৈরি করেছে। যা ২০১৯ সালে বাজেয়াপ্ত করা অর্থের প্রায় তিনগুণ।
লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রস্তুত করতে শক্তিশালী ও নির্ভুল প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হয়েছে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
সিইসির সঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে আরও ছিলেন নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার এবং সুখবীর সিং সান্ধু।
এদিকে বিজেপি নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স (এনডিএ) লোকসভা নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে তৃতীয়বারের মতো জয় উদযাপনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
শনিবার বুথফেরত কয়েকটি সমীক্ষায় জানা গেছে, কেন্দ্রের শাসক দল অন্যান্য দল শাসিত বেশ কয়েকটি রাজ্যেও নিজেদের এগিয়ে নিয়েছে। অন্য আরেকটি বুথফেরত সমীক্ষায় ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে, বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি নেতাদের ঘোষণা করা ৪০০ আসনের লক্ষ্যে ‘৪০০ পার’ এর লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে পারে।
গত ১৯ এপ্রিল থেকে ভারতে সাত দফায় লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোটের ফল জানা যাবে ৪ জুন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে ভারতের ডাবল এন্ট্রি ভিসা পাওয়ার উপায়
৫ মাস আগে
তৃতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ভোট পড়েছে প্রায় ৩৫ শতাংশ: সিইসি
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে প্রায় ৩৫ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
বুধবার (২৯ মে) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
সিইসি আরও বলেন, সঠিক ভোটার উপস্থিতি জানতে কয়েক ঘণ্টা সময় লাগবে।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচন চলাকালে বিক্ষিপ্ত ঘটনায় ৬ জন আহত হয়েছে, ৩০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং বিভিন্ন অনিয়মের জন্য দুজনকে সাজা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ৩০ শতাংশেরও বেশি ভোট পড়েছে: সিইসি
এর আগে নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম জানিয়েছিলেন, প্রথম ৪ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে প্রায় ২০ শতাংশ।
এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ চলে।
৮৭টি উপজেলা পরিষদে ২৬১টি পদের বিপরীতে ১ হাজার ১৯৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
প্রার্থীদের মধ্যে ৩৯৭ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী, ৪৫৬ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ২৯৯ জন নারী (সংরক্ষিত) ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ৩০-৪০ শতাংশ: সিইসি
৫ মাস আগে
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ৩০ শতাংশেরও বেশি ভোট পড়েছে: সিইসি
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ৩০ শতাংশেরও বেশি ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
মঙ্গলবার (২১ মে) বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান তিনি।
এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে দেশের ১৫৬টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ চলে।
দ্বিতীয় ধাপের ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের উপস্থিতি কম দেখা গেছে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি বিক্ষিপ্ত সহিংসতার ঘটনাও ঘটেছে।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৩৬ শতাংশ: ইসি আলমগীর
ইসি সচিব জাহাংগীর আলম গণমাধ্যমকে বলেন, দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনের প্রথম চার ঘণ্টায় ভোট পড়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ।
নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দ্বিতীয় ধাপে ভোট হওয়া ১৫৬টি উপজেলায় ১৩ হাজার ১৬টি ভোটকেন্দ্রে পুরুষ ১ কোটি ৭৯ লাখ ৫ হাজার ৪৬৪ জন, নারী ১ কোটি ৭২ লাখ ৯৯ হাজার ৪৭ জন নারী ও ২৩৭ জন তৃতীয় লিঙ্গের (হিজড়া) ভোটার রয়েছেন।
১৫৬টি উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানসহ মোট ৪৬৮টি পদের বিপরীতে ৬০৩ জন চেয়ারম্যানসহ ১ হাজার ৮২৪ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
৯টি জেলার ২৪টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এবং বাকি উপজেলায় প্রচলিত ব্যালট পেপার ব্যবহার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভোটার উপস্থিতির যে কোনো সংখ্যাই গ্রহণযোগ্য: নির্বাচন কমিশনার আলমগীর
৬ মাস আগে
ভোটার উপস্থিতির হারকে যে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে: সিইসি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতির হারকে যে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে পারে।
তিনি বলেন, ‘কেউ যদি মনে করেন যে ভোট দানের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে, তাহলে তা যাচাই করতে এবং আমাদের সততা পরীক্ষা করার জন্য আপনাকে স্বাগত জানাই।’
আরও পড়ুন: ভোট দিয়ে সংসদ-সরকার গঠনে নাগরিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান সিইসির
সোমবার বিকালে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে সিইসি এসব কথা বলেন।
দিনের মাঝামাঝি সময়ে বা ভোট শেষ হওয়ার ঠিক পরে যে হার দেখা গেছে, তা অবশ্যই বাস্তবের সঙ্গে মিলবে না।
সিইসি জানান, চূড়ান্ত ফলাফল অনুযায়ী জাতীয় নির্বাচনে মোট ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পড়েছে।
আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্যবেক্ষণে সিইসিসহ অন্যদের আমন্ত্রণ জানাল রাশিয়ার নির্বাচন কমিশন
রবিবারের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীরা ২২২টি আসনে জয়লাভ করে এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৬২টি আসনে জয়লাভ করেন।
এছাড়া জাতীয় পার্টি মাত্র ১১টি আসনে বিজয়ী হয়েছে এবং বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ও বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি এই তিনটি দলের একক প্রার্থী তাদের নিজ নিজ আসনে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-২ আসনে এক প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নির্বাচন কমিশন (ইসি) নির্বাচন স্থগিত করায় ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে রবিবার ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে, সরকারের সহযোগিতার প্রশংসা সিইসির
১০ মাস আগে
প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্যবেক্ষণে সিইসিসহ অন্যদের আমন্ত্রণ জানাল রাশিয়ার নির্বাচন কমিশন
আগামী মার্চে অনুষ্ঠেয় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পর্যবেক্ষক হিসেবে অংশ নিতে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রুশ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধিরা।
রুশ ফেডারেশনের ইসির একজন সদস্য এবং প্রতিনিধি দলের প্রধান আন্দ্রেই শুতভ বলেন, ‘রাশিয়ার কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান এলা পামফিলোভার পক্ষ থেকে আমরা বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধি এবং ব্যক্তিগতভাবে বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালকে রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক হিসেবে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছি। আগামী ১৭ মার্চ এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
আরও পড়ুন: নির্বাচন নির্বিঘ্ন করতে মাঠ প্রশাসনকে নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের
ঢাকায় রুশ দূতাবাসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, 'এই আমন্ত্রণ কৃতজ্ঞতার সঙ্গে গ্রহণ করা হয়েছে।’
কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে রুশ প্রতিনিধিদলের বৈঠকের সময় এই আমন্ত্রণপত্র হস্তান্তর করা হয় বলে উল্লেখ করেন শুতভ।
এর আগে ক্যামেরুন, কম্বোডিয়া, মিয়ানমার, নামিবিয়া, সার্বিয়া, থাইল্যান্ড, ভেনেজুয়েলা, জিম্বাবুয়ে ও সিআইএস ভুক্ত দেশগুলোর প্রতিনিধিদের পাশাপাশি গত সেপ্টেম্বরে রাশিয়ান ফেডারেশনের চারটি নতুন অঞ্চলের নির্বাচনে কাজ করা বিদেশি বিশেষজ্ঞরা ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্যবেক্ষণের আমন্ত্রণ পেয়েছেন।
ফেডারেশন কাউন্সিল ২০২৪ সালের ১৭ মার্চ নির্বাচন করার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: কোনো কেন্দ্রে জাল ভোট হলে প্রিজাইডিং অফিসারকে বরখাস্ত করা হবে: নির্বাচন কমিশনার
রাশিয়ান ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন ১৫, ১৬ ও ১৭ মার্চ তিন দিনের জন্য ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রুশ ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট পদে এটিই হবে প্রথম তিন দিনের নির্বাচন।
আন্দ্রেই শুতভ বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তিনি উল্লেখ করেন, অনেক নাগরিকের জন্য, নির্বাচন একটি ছুটির দিন এবং একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট।
শুতভ বলেন, 'নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানোর কথা বলতে গেলে আমি উল্লেখ করতে চাই, আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মতো আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। এটি বড় ধরনের সুবিধা, কারণ আমরা যে ভোটকেন্দ্রগুলোতে গিয়েছিলাম সেখানে ভোটাররা নিরাপদ বোধ করেছিলেন।’
আরও পড়ুন: ভালো নির্বাচন না হলে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকট তৈরি হবে: নির্বাচন কমিশনার
১০ মাস আগে
৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে, সরকারের সহযোগিতার প্রশংসা সিইসির
সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা, আন্তরিকতা ও সহযোগিতার কারণে রবিবারের জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
তিনি বলেন, ‘যেহেতু সরকারের আন্তরিকতা রয়েছে..... এবং সরকারের আশ্বাস অনুযায়ী আমরা সহায়তা পেয়েছি, তাই দলীয় সরকারের অধীনে সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।’
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতে হবে: সিইসি
ভোট গ্রহণ শেষে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সংবাদ সম্মেলনে সিইসি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নির্দলীয় নির্বাচন করতে সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা প্রয়োজন বলে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করা কিছুটা চ্যালেঞ্জ।
সিইসি বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি প্রায় ৪০ শতাংশ হতে পারে।
আরও পড়ুন: ভোট দিয়ে সংসদ-সরকার গঠনে নাগরিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান সিইসির
তিনি বলেন, 'আজকের নির্বাচনে প্রায় ৪০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন। তবে এই বিষয়ে (চূড়ান্ত অনুমান) সব তথ্য সংগ্রহের পরে এটি পরিবর্তিত হতে পারে।’
এক প্রশ্নের জবাবে হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘এই নির্বাচন জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্বাসযোগ্য হবে কি না তা ফলাফল প্রকাশের পরে জানা যাবে। আপনারাই এর বিচার করবেন।’
আরও পড়ুন: রবিবারের নির্বাচন দেশে-বিদেশে বিশ্বাসযোগ্য হবে: সিইসি
১০ মাস আগে
৪ ঘণ্টায় ১৮.৫ % ভোট পড়েছে: ইসি সচিব
দ্বাদশ জাতয়ি নির্বাচনে প্রথম চার ঘণ্টায় ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ভোটার উপস্থিতি নিয়ে তিনি ভাবছেন না।
ঢাকার হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আউয়াল বলেন, 'ভোটার উপস্থিতি কম নাকি বেশি সে বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। ভোটার উপস্থিতি নিয়ে ভাবছি না। আমার কাজ হচ্ছে নির্বাচন আয়োজন করা।’
কম ভোটার উপস্থিতি ও বিক্ষিপ্ত সহিংসতার মধ্যে দিয়েই রবিবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ।
ঢাকা, দিনাজপুর, চট্টগ্রাম, ভোলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও খুলনাসহ ইউএনবির সারাদেশের সংবাদদাতারা প্রত্যাশার চেয়ে কম ভোটার উপস্থিতির কথা জানিয়েছেন।
এ ছাড়া দেশজুড়ে বিক্ষিপ্ত সহিংসতার সঙ্গে মুন্সিগঞ্জে একজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
১০ মাস আগে
ভোট দিতে কোনো চাপ নেই, তবে 'একটি দলের' লিফলেটে না দিতে বলা হয়েছে: সিইসিকে উদ্ধৃত করে পররাষ্ট্র সচিব
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল স্পষ্ট করে বলেছেন, ভোটারদের ভোট দিতে কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য কোনো চাপ নেই, তবে ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণের বিষয়ে চাপ দেখা যাচ্ছে।
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বৃহস্পতিবার ঢাকায় অবস্থানরত কূটনীতিকদের জন্য আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে সিইসিকে উদ্ধৃত করে বলেন, 'নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এ ধরনের কোনো চাপ নেই, এমনকি তার কাছেও এমন কোনো প্রমাণ নেই।’
ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার চাপের বিষয়ে এক কূটনীতিক তার বক্তব্য জানতে চাইলে সিইসি এ কথা বলেন।
এর জবাবে সিইসি বলেন, নির্বাচন বর্জনকারী একটি রাজনৈতিক দলের (বিএনপি) লিফলেট বিতরণ এবং জনগণকে ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার আহ্বান জানানোর বিষয়ে জানান।
আরও পড়ুন: আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হতে হবে: সিইসি
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, নির্বাচন কমিশন আয়োজিত ব্রিফিংয়ে অর্ধশতাধিক কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
সিইসি আউয়াল ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে একটি আপডেট দেন, এরপর প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, বিদেশি কূটনীতিকদের জন্য এ ধরনের সুযোগ বিরল।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই ব্রিফিং কূটনীতিকদের তাদের বিস্তৃত প্রতিবেদনের মাধ্যমে তাদের নিজ নিজ দেশকে নির্বাচন সম্পর্কে জানাতে সহায়তা করবে।
মাসুদ মোমেন বলেন, কূটনীতিকরা ইসির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন এবং ঘন ঘন আদান-প্রদানের মাধ্যমে তাদের আপডেট রাখা হচ্ছে।
তিনি বলেন, কূটনীতিকদের সব তথ্য জানানো হয়েছে এবং এ কারণেই খুব বেশি প্রশ্ন করা হয়নি।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিকরা ঢাকায় আসতে শুরু করেছেন। তারা সুবিধাজনক মনে হলে ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য স্থানে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
সফলভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতির ক্ষেত্রে যাতে কোনো ঘাটতি না থাকে তা নিশ্চিত করেছে ইসি।
আরও পড়ুন: এবার নতুন ভোটার হয়েছে ১ কোটি ৫৪ লাখ: ইসি
১০ মাস আগে
শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি, আগের রাতে ভোট হবে না: সিইসি
শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি, আগের রাতে ভোট হবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
তিনি বলেন, ‘আগের রাতে ভোটসহ যেসব কথাবার্তা হয়েছে আমরা ৯৯ নয়, শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি সেটি কোনো অবস্থাতেই হবে না। এজন্য অনেক কেন্দ্রে ব্যালট পেপার ভোটের দিন সকালে যাবে।’
মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন প্রার্থী এবং পরবর্তী সময়ে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন। কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘ব্যালট পেপার সকালে না গিয়ে ১০ দিন আগে অথবা ১০ মাস আগেও যদিও যায়, তাহলেও প্রার্থীরা তাদের পোলিং এজেন্ট দিয়ে সকালে ভোটকেন্দ্রে স্বচ্ছ বাক্সগুলো খালি কি না সেটি দেখে তারপর বাক্স বন্ধ করবেন। সেক্ষেত্রে ভোটকেন্দ্রে অবৈধ কোনো ব্যালট বাক্স ঢোকার সুযোগ নেই। তারপরও আমরা বিশ্বাস এবং আস্থা অর্জনের জন্য বলেছি ব্যালট পেপার সকালে পাঠাব।’ তিনি বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্টরা অবশ্যই দাঁড়িয়ে থেকে দেখে নেবেন ব্যালট বাক্সগুলো খালি আছে কি না। তারা ভোট শেষ না হওয়া পর্যন্ত অর্থাৎ গণনা ও ফল ঘোষণা পর্যন্ত কেন্দ্রে অবস্থান করবেন। সবকিছু সঠিকভাবে হয়েছে কি না জানবেন। যদি গণনা যথাযথভাবে শেষ হয় তাহলে নিশ্চিতভাবে ভোট সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়ে গেল।’
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচন: হবিগঞ্জের ডিসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ ইসির তিনি আরও বলেন, ‘আর মাঝখানে যদি কোনো পেশীশক্তির উদ্ভব ঘটে, তাহলে প্রিজাইডিং অফিসারকে বলা হয়েছে তিনি ভোট বন্ধ করে দেবেন। তিনি যদি বন্ধ না করেন রিটার্নিং অফিসার অবহিত হলে তিনি বন্ধ করে দেবেন। তিনিও যদি বন্ধ না করেন, আমরা ঢাকা থেকে অবহিত হলে বন্ধ করে দেবো।’
সিইসি বলেন, ‘কথাগুলো বললাম কারণ আমাদের ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে একটা অনাস্থার সৃষ্টি হয়েছে, সেটি যাতে দূর হয়। আমরা নির্বাহী প্রশাসন ও পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছি। এখানে ওসি, ইউএনও, ডিসি ও এসপিদের বক্তব্য শুনেছি। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ভোটের পরিবেশ ভালো।’
ভোট নিয়ে অপপ্রচার হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘কতগুলো বক্তব্য আমি আরও ৬টি স্টেশনে ঘুরে শুনেছি। একটি কথা কয়েকজনে বলেছেন ভোট দিয়ে কী লাভ, ভোট তো এক জায়গায় চলে যাবে। আবার কেউ কেউ নাকি মুখে মুখেও বলেছেন, আপনারা যে যেখানে ভোট দেন, ভোট জায়গামতো চলে আসবে। আমরা বিষয়টি শুনেছি। এর মধ্যে আমরা জেনে গেছি, এটি হয়তো ইচ্ছাকৃত অপপ্রচার অথবা ভ্রান্ত ধারণা। ভোট যেখানেই দেন সেখান থেকে আরেক জায়গায় যাওয়ার সম্ভাবনা নেই, সেটি আমরা শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি।’
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের আয়োজনে সভায় চট্টগ্রাম বিভাগের সব জেলা প্রশাসক, জেলার পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলাম সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. জাহাংগীর আলম, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি নূরে আলম মিনা, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান ও চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার এসএম শফিউল্লাহ।
আরও পড়ুন: ৪ জানুয়ারি নির্বাচন নিয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের ব্রিফ করবে ইসি
একটি ভোটও জাল হলে সেই কেন্দ্রের ভোট বন্ধ করা হবে: ইসি আহসান হাবিব
১০ মাস আগে
নির্বাচন নির্বিঘ্ন করতে মাঠ প্রশাসনকে নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্বিঘ্ন করতে মাঠ প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) হাবিবুল আওয়াল।
শুক্রবার যশোরে খুলনা বিভাগের ১০ জেলার ডিসি, এসপি, ইউএনও ও ওসিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এই নির্দেশ দেন তিনি।
সকাল ১০টা থেকে শুরু হওয়া মতবিনিময় সভা শেষ হয় দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে। এরপর ১২টা ৫৫ মিনিটে সংবাদ সম্মেলন করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
আরও পড়ুন: আমরা অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে বদ্ধপরিকর: দক্ষিণ এশীয় নির্বাচন কমিশনারদের প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, মতবিনিময় সভায় মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে তারা কীভাবে কাজ করছেন। কাজ করতে গিয়ে কোনো ধরনের সমস্যায় পড়ছেন কি না। পড়লে সেগুলো কী ধরনের সমস্যা।
হাবিবুল আওয়াল আরও বলেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সেদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সতর্ক দৃষ্টি রাখতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ভোটারদের নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে আসার ব্যবস্থা করতে হবে। ঠেকাতে হবে সব ধরনের কারচুপি ও দখলদারিত্ব। এক্ষেত্রে তিনি গণমাধ্যমের সহযোগিতা কামনা করেন।
আরও পড়ুন: সেনা মোতায়েনে নির্বাচন কমিশনের অনুরোধে রাষ্ট্রপতির সম্মতি
সিইসি বলেন, কোথাও কোনো ঘটনা ঘটলে গণমাধ্যমে আসার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। নির্বাচন মূলত রিটার্নিং অফিসাররা পরিচালিত করেন। এ কারণে তাদের দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। সব ধরনের দায়িত্ব তাদের।
দেশের বিভিন্নস্থানে প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে সিইসি বলেন, হয়তোবা দুই-একটি ঘটনা ঘটতে পারে। ব্যাপকভাবে যাতে সহিংস ঘটনা না ঘটে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দেখবে।
একইসঙ্গে কমিশনের দৃষ্টিতে আসার সঙ্গে সঙ্গে সেই এলাকার রিটার্নিং অফিসারকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বলা হচ্ছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: সাকিব আল হাসানকে নির্বাচন কমিশনের কারণ দর্শানোর নোটিশ
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ার্দার।
সিইসির যশোরে আসা উপলক্ষে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। সকাল থেকে শহরের মোড়ে মোড়ে মোতায়েন করা হয় পুলিশ।
মতবিনিময় সভাস্থল যশোর শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক সংখ্যক সদস্য উপস্থিত ছিল।
আরও পড়ুন: নির্বাচন কমিশন যথাসময়ে নির্বাচন করতে প্রস্তুত: সাহাবুদ্দিনকে সিইসি
১০ মাস আগে