দিল্লি
ঢাকার বিবৃতিতে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে: দিল্লি
ভারতে আওয়ামী লীগের সদস্যদের বাংলাদেশবিরোধী কোনো কার্যকলাপ বা ভারতীয় আইনের পরিপন্থী কোনো কর্মকাণ্ড সম্পর্কে সরকার অবগত নয় বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের জারি করা সংবাদ বিবৃতি বিষয়ে গণমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে বুধবার তিনি বলেন, ‘ ভারতের মাটি থেকে অন্য দেশের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক কার্যকলাপ পরিচালনার অনুমতি দেয় না সরকার।’
জয়সওয়াল বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সংবাদ বিবৃতি 'ভুলভাবে উপস্থাপন' করা হয়েছে।
তবে তিনি বলেন, ভারত প্রত্যাশা পুনর্ব্যক্ত করে যে, জনগণের ইচ্ছা এবং রায় নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব 'অবাধ, সুষ্ঠু এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক' নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
পড়ুন: ঢাকার সঙ্গে সব বিষয়ে গঠনমূলক আলোচনায় প্রস্তুত ভারত: রণধীর জয়সওয়াল
এর আগে ভারতে বসবাসকারী কোনো বাংলাদেশি যাতে দেশের স্বার্থবিরোধী কার্যকলাপে জড়িত হতে না পারে সেব্যাপারে ভারত সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ।
বুধবার (২০ আগস্ট) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকার ভারত সরকারকে এ ধরনের কোনো কার্যকলাপের অনুমতি বা সমর্থন না করার জন্য অনুরোধ করেছে এবং ভারতের মাটিতে ‘কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ’ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক অফিসগুলো অবিলম্বে বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভারতের রাজধানী দিল্লি এবং কলকাতায় ‘কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ’ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অফিস স্থাপনের খবর বাংলাদেশ সরকারের নজরে এসেছে।
ঢাকা দাবি করেছে, ভারতের মাটিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের ক্রমবর্ধমান বাংলাদেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের পটভূমিতে এই ঘটনা ঘটেছে।
মানবতাবিরোধী গুরুতর অপরাধের কারণে বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি ফৌজদারি মামলায় পলাতক দলের অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা এখনও ভারতীয় ভূখণ্ডে রয়েছেন বলে অন্তর্বর্তী সরকার জানিয়েছে।
এর আগে, চলতি বছরের ২১ জুলাই সন্ধ্যায় একটি অস্পষ্ট এনজিওর আড়ালে এই ‘কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ’ দলের কিছু জ্যেষ্ঠ নেতা দিল্লি প্রেস ক্লাবে একটি জনসাধারণের প্রচারণার পরিকল্পনা করেছিলেন এবং অবশেষে উপস্থিত সংবাদমাধ্যমের সদস্যদের মধ্যে পুস্তিকা বিতরণ করেছিলেন।
অন্তর্বর্তী সরকার জানিয়েছে, আজ পর্যন্ত ভারতীয় গণমাধ্যমের বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন ভারতে অবস্থান করে দলের ক্রমবর্ধমান প্রচারণার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
১০৬ দিন আগে
ঢাকা সবসময় দিল্লির সঙ্গে ভালো কর্মসম্পর্ক চায়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে ভারতের মেডিকেল টিমের উপস্থিতিকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করা হয়েছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার সর্বদা পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সম্মানের ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে ভালো কর্মসম্পর্ক চায়।
তিনি বলেন, ‘আমরা সবসময় চেয়েছিলাম যে... প্রথম দিন থেকেই আমরা বলেছিলাম, আমরা পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে ভালো কর্মসম্পর্ক চাই। আমাদের অবস্থান অপরিবর্তিত রয়েছে।’
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) ঢাকায় সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের কেউই কখনও বলেনি আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক চাই না।’
বাংলাদেশে ভারতীয় মেডিকেল টিমের উপস্থিতি দুই প্রতিবেশীর মধ্যে উন্নত সম্পর্কের জন্য ইতিবাচক সূচক হিসেবে দেখছেন কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এই মন্তব্য করেন।
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসার জন্য ভারত থেকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সহায়তা নিয়ে বুধবার রাতে ঢাকায় পৌঁছেছেন একটি চিকিৎসক দল।
এই বিশেষায়িত দলে রয়েছেন রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতাল এবং দিল্লির সফদরজং হাসপাতালের চিকিৎসক এবং নার্সরা। পোড়া ও প্লাস্টিক সার্জারি চিকিৎসায় ভারতের শীর্ষস্থানে রয়েছে হাসপাতাল দুটি।
পড়ুন: দগ্ধদের চিকিৎসা সহায়তা দিতে ভারতীয় মেডিকেল টিম ঢাকায়
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তারা এই রোগীদের চিকিৎসার জন্য একটি নির্ধারিত হাসপাতালে তাদের কাজ শুরু করেছেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই দুর্ঘটনার পর বাংলাদেশকে সম্ভাব্য সকল সহায়তা ও সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দেওয়ার পর তারা বাংলাদেশে আসেন।
তারা রোগীদের অবস্থা মূল্যায়ন করছেন এবং প্রয়োজনে ভারতে আরও চিকিৎসা এবং বিশেষায়িত সেবার জন্য সুপারিশ করছেন।
প্রাথমিক মূল্যায়ন এবং চিকিৎসার উপর নির্ভর করে অতিরিক্ত মেডিকেল টিমও পাঠানো হতে পারে।
২১ জুলাই ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণহানির ঘটনায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শোক প্রকাশ করেছেন এবং সহযোগিতা ও সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন।
এর আগে, ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ সরকারকে চিঠি দিয়ে এই মর্মান্তিক ঘটনায় আহতদের জন্য ভারতের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় যেকোনো জরুরি চিকিৎসা সহায়তার ব্যবস্থা করার জন্য তথ্য জানাতে অনুরোধ করেছে।
মঙ্গলবার ভারতীয় হাইকমিশন জানিয়েছে, তারা প্রয়োজনীয় সকল সহযোগিতা দেবেন।
মাইলস্টোন স্কুল বিমান দুর্ঘটনায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীর শোক প্রকাশ ও সম্ভাব্য সকল সহায়তা দেওয়ার বার্তার ধারাবাহিকতায় এই বার্তাটি পাঠানো হয়েছে।
গত সোমবার এক বার্তায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে এবং সকল প্রকার সহায়তা দিতে প্রস্তুত।’
১৩৩ দিন আগে
দিল্লিতে তীব্র দাবদাহ, রেড অ্যালার্ট জারি
ভারতের রাজধানী দিল্লিতে ভয়াবহ তাপপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। বুধবার (১১ জুন) দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) দিল্লিতে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে।
দিল্লির বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা ৪০.৯ থেকে ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করলেও হিট ইনডেক্স বা তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার সম্মিলিত প্রভাব ৫১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে দাঁড়িয়েছে, যা অত্যন্ত বিপজ্জনক।
রাজধানীতে পারদ চড়লেও উত্তর-পশ্চিম ভারতে অবশ্য কিছুটা স্বস্তির পূর্বাভাস দিয়েছে আইএমডি। সংস্থাটির মতে, ১৪ জুন থেকে ওই এলাকায় তাপমাত্রা কমতে পারে। যদিও পশ্চিম রাজস্থান ও আশপাশের এলাকাগুলোতে তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে, তবুও ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জের আ. লীগ নেতা গ্রেপ্তার
সামাজিক মাধ্যম এক্স-এ প্রকাশিত সর্বশেষ বুলেটিনে আইএমডি জানায়, ‘পূর্ব ভারতে আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রায় বড় কোনো পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। তবে পরবর্তী তিন দিনে ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং এরপর থেকে তাপমাত্রা স্থিতিশীল থাকবে।’
কবে থেকে কমবে দিল্লির তাপমাত্রা
আইএমডির এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, পশ্চিম দিক থেকে আসা ঝোড়ো বাতাস কারণে দিল্লিতে শুক্রবারের (১৩ জুন) পর থেকে তাপমাত্রা কমতে পারে।
তার কথায় সমর্থন দিয়েছেন আইএমডির জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী নরেশ কুমারও। স্থানীয় গণমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তীব্র গরম অব্যাহত থাকতে পারে। তবে ১৩ জুন রাত থেকে পশ্চিম দিক থেকে প্রবাহিত হওয়া বাতাসের প্রভাবে দিল্লিতে হালকা বৃষ্টি ও বজ্রসহ ঝড়বৃষ্টি হতে পারে।’
গতকাল (১১ জুন) আইএমডির বিকাল ৫টা ৩০ মিনিটের তথ্য অনুযায়ী, দিল্লির সবচেয়ে উত্তপ্ত এলাকা ছিল আয়ানাগার (৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস)। এরপর যথাক্রমে পালাম (৪৪.৫), রিজ (৪৩.৬), পিতমপুরা (৪৩.৫), লোধি রোড (৪৩.৪), সফদরজং (৪৩.৩), ও ময়ূর বিহার (৪০.৯) সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড গড়ে।
আজ বৃহস্পতিবার দিল্লিতে রেড অ্যালার্ট বহাল থাকলেও শুক্রবার রাত থেকে পরিস্থিতির উন্নতির সম্ভাবনা রয়েছে বলে পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা জারি
পিটিআই সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাত ১০টা ৫৫ মিনিটে দিল্লিতে গ্রীষ্মকালীন সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ চাহিদা (৮,২৩১ মেগাওয়াট) রেকর্ড করেছে রাজ্য লোড ডিসপ্যাচ সেন্টার (এসএলডিসি)।
১৭৬ দিন আগে
ঢাকার বাতাসের মান মাঝারি, দূষণের শীর্ষে ভারতের দিল্লি
রাজধানী ঢাকার বাতাস দিন দিন বিষাক্ত হয়ে উঠছে, যা শিশু, বয়স্ক ও দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভোগা মানুষের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছে। বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরগুলোর তালিকায় ঢাকা এখন ১৭তম স্থানে আছে। যা শহরের পরিবেশগত সংকটের গভীরতা প্রকাশ করে।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ছিল ৯৩। এই মাত্রার বাতাসকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘মাঝারি’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, যা শিশু, বয়স্ক এবং দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগছেন এমন মানুষের জন্য বিশেষভাবে ক্ষতিকর।
ভারতের দিল্লি, মিশরের কায়রো ও নেপালের কাঠমান্ডু শহর যথাক্রমে ১৯৫, ১৭৪ ও ১৭৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
বায়ুমান সূচক (একিউআই) অনুসারে, ঢাকার বাতাস সবসময়ই বিশ্বের সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর তালিকার উপরের দিকে থাকে। কখনও কখনও তা ঝুঁকিপূর্ণও হয়ে ওঠে।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে, তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়। সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে না থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। সেটা বেড়ে ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে চলে এলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ পর্যায়ে পৌঁছায়। এতে বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: সারাদেশে আজও বইতে পারে উষ্ণ তাপপ্রবাহ
একিউআই সূচক ৫টি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন। ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
২০২৩ সালে বাংলাদেশে পিএম ২.৫ মাইক্রোনের গড় ঘনত্ব ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বার্ষিক বায়ুমান নির্দেশনার চেয়ে ১৬ গুণ বেশি।
২০১৯ সালের মার্চে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ুদূষণের ৩টি প্রধান উৎস হলো— ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘দূষণে শহরটি ক্রমাগত বসবাসের অযোগ্য হলেও সরকার কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না।’
সম্প্রতি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে একটি টাস্কফোর্স গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। টাস্কফোর্সটি আগামী বর্ষাকাল পর্যন্ত কাজ করবে।
২২৪ দিন আগে
২৭ বছর পর দিল্লির মসনদে বসতে চলেছে বিজেপি
প্রায় তিন দশক পর দিল্লির ক্ষমতায় বসতে চলেছে ভারতীয় জনতা পার্টি—বিজেপি। বিজেপির কড়া সমালোচক হিসেবে পরিচিত আম আদমি পার্টির (আপ) নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে হারিয়ে ২৭ বছর পর দিল্লির মসনদে বসতে চলেছে নরেন্দ্র মোদির দল।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে দিল্লির বিধানসভার ভোট গণনা শুরু হয়। গণনা শুরু হওয়ার আগেই বুথফেরত জরিপে বিজিপিকে জয়ী দেখানো হয়েছিল।
সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে ৪৮টি আসনেই এগিয়ে রয়েছে বিজেপি।
এর আগে, টানা দুই মেয়াদে দিল্লির ক্ষমতায় ছিলেন আপ নেতা কেজরিওয়াল। ২০১২ সালে দেশটির রাজধানীতে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন শুরু করে ব্যাপক জনপ্রিয় হন তিনি। এরপর ২০১৫ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে তিনি দিল্লির ক্ষমতায় বসেন।
ক্ষমতা গ্রহণের পর নানামুখী জনকল্যাণমূলক কাজ করে ব্যাপক জনপ্রিয় হন কেজরিওয়াল। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কল্যাণে কাজ করায় গত নির্বাচনেও তিনি ভোটে এগিয়ে ছিলেন।
গত বছর ভারতের লোকসভা নির্বাচনের আগে দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার হন কেজরিওয়াল। তিনি গ্রেপ্তারের পর রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য বিজেপি তাকে ফাঁসিয়েছে বলে অভিযোগ থাকলেও বরাবরই তা অস্বীকার করে আসছে ক্ষমতাসীন দলটি।
আরও পড়ুন: ভারতের নির্বাচনে ভোটদানের বিশ্ব রেকর্ড, বিস্ময়কর বললেন সিইসি
পরবর্তীতে জামিনে মুক্তি পেয়ে দিল্লির মূখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন ৫৬ বছর বয়সী এই নেতা। পদত্যাগের পর জাতীয় নির্বাচনি প্রচারে মনোনিবেশ করেন তিনি। তবে যে আসনগুলোতে তিনি জয়ের প্রত্যাশা করেছিলেন, সেগুলোতেও হেরে যান। এবার বিধানসভার নির্বাচনেও তার পরাজয় প্রায় নিশ্চিত।
চলতি বিধানসভার নির্বাচনি প্রচারে কেজরিওয়ালকে হারাতে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বিজেপি। এর মধ্যে ছিল আড়াই হাজার নারীকে মাসিক আড়াই হাজার রুপি করে ভাতা এবং গর্ভবতী নারীদের এককালীন ২১ হাজার রুপি করে আর্থিক সহায়তা প্রদান। এ ছাড়াও ক্ষমতায় এলে রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি, বয়স্কদের মাসিক পেনশন ও তরুণদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলোতে ১ হাজার ৫০০ রুপি করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিল মোদির দল।
বিধানসভার এই নির্বাচন প্রকৃতপক্ষে ভারতের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষে দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা বাড়াতে ভূমিকা রাখে, পরবর্তীতে যা আইন প্রণয়নে দলটির জন্য সহায়ক হয়।
২৯৯ দিন আগে
গণভবনে কে বসবেন, সেই সিদ্ধান্ত দিল্লি থেকে আসবে না: হাসনাত
ভারতের দাদাগিরি বাংলাদেশে আর চলবে না বলে জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘গণভবনে কে বসবেন, সেই সিদ্ধান্ত আর দিল্লি থেকে আসবে না। বাংলাদেশ প্রশ্নে আমরা আপসহীন।’
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুর দিকে চাষাড়া শহীদ মিনারে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের দাবিতে পথসভা ও গণসংযোগে তিনি এ কথা বলেন।
‘ফ্যাসিবাদের পক্ষে যেসব মিডিয়া কথা বলবে, সেসব মিডিয়ার বিপক্ষে অবস্থান অব্যাহত থাকবে। আওয়ামী লীগ প্রশ্নে সর্বপ্রথম যে বিষয়টি আসবে সেটা হচ্ছে, তাদের আগে বিচার হতে হবে,’ বলেন এই ছাত্রনেতা।
এ সময়ে ফ্যাসিবাদের পক্ষে লিখলে কলম ভেঙে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন হাসনাত। তিনি বলেন, ‘যেসব টকশোজীবী ও বুদ্ধিজীবী এখন আওয়ামী লীগের মানবাধিকারের জন্য সরব হয়েছেন, আপনারাই এতদিন ফ্যাসিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছেন। এছাড়া ফ্যাসিবাদের পক্ষে যেসব মিডিয়া, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী কথা বলবে, আমরা তাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেব।’
আরও পড়ুন: ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র দিতে হবে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
তিনি বলেন, ‘আমরা বারবার বলছি—আপনারা যদি তরুণ প্রজন্মের কথা বুঝতে ব্যর্থ হন, তাহলে আওয়ামী লীগের যে পরিণতি হয়েছে, পরবর্তী সময়ে যারাই নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আসবে তাদের পরিণতিও একই হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই আহ্বায়ক বলেন, ‘আজকে তরুণ প্রজন্মকে রাস্তায় নেমে আসতে হয়েছে। আমাদের রক্ত দিতে হয়েছে। ভয়কে জয় করতে হয়েছে। কারণ, আমাদের দুর্বৃত্তায়ন ও প্রতিহিংসার রাজনীতির সংস্কৃতি আশাহত করেছে। আমরা জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র করতে পারিনি।’
‘আপনারা যদি কোনো কারণে মনে করেন প্রোক্লেমেশন দিতে ও জন আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে আপনাদের রাষ্ট্রীয় কোনো বাধা রয়েছে সেটি আপনারা জনগণের সামনে প্রকাশ করুন। আমরা যেভাবে আগস্ট মাসে রাস্তায় নেমেছেন একইভাবে আবার রাস্তায় নেমে আসবেন। এই প্রোক্লেমেশন দিতে আপনাদের বাধা কোথায়? কারা বাধা দিচ্ছে সেগুলো আপনারা জনগণের সামনে প্রকাশ করুন। যদি আপনারা ব্যর্থ হন তাহলে উপদেষ্টার কাতার থেকে জনগণের কাতারে নেমে আসুন। আমরা একসঙ্গে মিলে যেভাবে হাসিনার পতন ঘটিয়েছি, প্রয়োজন হলে সেভাবে আবার আমাদের প্রোক্লেমেশন আদায় করে নেব।’
আরও পড়ুন: শিক্ষকদের সর্বোচ্চ মর্যাদায় ভূষিত করতে হবে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন, যুগ্ম সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল আমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আহসান জোনায়েদ, মুখপাত্র আরেফীন মুহাম্মাদ হিজবুল্লাহ, কেন্দ্রীয় সদস্য শওকত আলী, তামিম আহমেদ প্রমুখ।
৩২৪ দিন আগে
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চায় ঢাকা, দিল্লিকে চিঠি
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কূটনৈতিক চিঠি পাঠিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে লেখা নোট ভারবালের কথা উল্লেখ করে সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ভারতকে অবহিত করেছি।’
গত ১২ নভেম্বর শেখ হাসিনাসহ পলাতক আসামিদের দেশে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারির অনুরোধ জানিয়ে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ময়নুল ইসলামকে চিঠি দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম।
এর আগে গত ১৭ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ পৃথক মামলায় শেখ হাসিনা ও সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নেপাল, ভুটান ও বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের প্রত্যর্পণ চুক্তি রয়েছে। পাশাপাশি শ্রীলঙ্কার সঙ্গেও একই ধরনের চুক্তি রয়েছে।
আরও পড়ুন: বিডিআর হত্যাকাণ্ড তদন্তে ৭ সদস্যের কমিশন গঠন
পলাতক অপরাধীদের দ্রুত হস্তান্তর করার সুবিধার্থে ২০১৬ সালের জুলাইতে বাংলাদেশ ও ভারত তাদের দ্বিপক্ষীয় প্রত্যর্পণ চুক্তির ১০(৩) অনুচ্ছেদ সংশোধন করে।
৫ আগস্ট পদত্যাগের পর ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। এর পর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হত্যাসহ একাধিক অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
৩৪৬ দিন আগে
দিল্লিতে বাংলাদেশ মিশনগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করেছে ভারত
ভারত সরকার সোমবার বলেছে, নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং সারা দেশে অন্যান্য উপ বা সহকারী হাইকমিশনগুলোর জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে পদক্ষেপ নিচ্ছে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, 'আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে ভবনে হামলা ওভাঙচুরের ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক।’
আরও পড়ুন: ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ ও স্বাভাবিক সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
কূটনৈতিক ও কনস্যুলার সম্পত্তিকে কোনো পরিস্থিতিতেই লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয় বলে জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
৩৬৭ দিন আগে
পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দিল্লির সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপনে আশাবাদী ঢাকা
দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে কূটনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যে পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, ৫ আগস্টের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে বাস্তবতা মেনে নিয়ে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপনের প্রত্যাশা করছেন তারা।
তিনি বলেন, 'দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ রক্ষা নিশ্চিত করে আমরা ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে পারব বলে আশাবাদী।’
'বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: প্রত্যাশা, বাধা ও ভবিষ্যৎ' শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্স (এসআইপিজি) এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্ট অব পলিটিক্যাল সায়েন্স অ্যান্ড সোশিওলজি (পিএসএস) যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: পর্তুগালে জাতিসংঘ সভ্যতা জোটের দশম গ্লোবাল ফোরামে যোগ দেবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হোসেন বলেন, বাংলাদেশের কিছু উদ্বেগ ছিল। বিগত সরকার ভারতের সঙ্গে অমিমাংসিত যেসব বিষয় সমাধানের চেষ্টা করেছিল, তার কিছু সমস্যা এখনও রয়েছে।
ভারত পরিবর্তিত পরিস্থিতি উপলব্ধি করে এগিয়ে যাবে বলে বিশ্বাস করেন তিনি।
তবে যেকোনো সম্পর্কের ক্ষেত্রে কিছু বাধা থাকে যা স্বাভাবিক বলে স্বীকার করেন তিনি।
হোসেন বলেন, '৫ আগস্টের পর সম্পর্কে পরিবর্তন এসেছে, এটাই বাস্তবতা।’
গোলটেবিল বৈঠকে প্যানেল আলোচক ছিলেন-এবি পার্টির যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, সাবেক কূটনীতিক সাকিব আলী, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সাবেক প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবদুর রব এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভাইস চেয়ারম্যান ড. এস এম আসাদুজ্জামান রিপন।
গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আবদুল হান্নান চৌধুরী এবং সঞ্চালনা করেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. এম জসিম উদ্দিন।
আরও পড়ুন: আফ্রিকা-বাংলাদেশের সম্পর্কে নতুন মাত্রা যোগ করবে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
৩৬৯ দিন আগে
বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করবে দিল্লি
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, তারা বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করবেন।
তিনি বলেন, 'এটা স্বাভাবিক যে আমরা এই সরকারের সঙ্গে কার্যক্রম চালাব।’
তিনি বলেন, তাদের স্বীকার করতে হবে যে রাজনৈতিক পরিবর্তন হয়েছে এবং রাজনৈতিক পরিবর্তনগুলোর কারণে কাজ ব্যাহত হতে পারে।
জয়শঙ্কর বলেন, ‘এখানে স্পষ্টতই আমাদেরকে পারস্পরিক স্বার্থের দিকে নজর দিতে হবে।’
রাজীব সিক্রির লেখা 'স্ট্র্যাটেজিক কনড্রামস: রিশেপিং ইন্ডিয়া'স ফরেন পলিসি' বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
জয়শঙ্কর বলেন, সবাই অবগত আছেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে দুই দেশের সম্পর্ক ঊর্ধ্বমুখী ও নিম্নমুখী হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে যাওয়ার সময় পঞ্চগড় সীমান্তে ৯ বাংলাদেশি আটক
৪৬১ দিন আগে