ডিএসসিসি
ডিএসসিসির ২৯ ওয়ার্ডে চিরুনি অভিযান
মশা নিয়ন্ত্রণে দৈনন্দিন নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) চিরুনি অভিযান পরিচালনা করেছে।
রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ২৯টি ওয়ার্ডে ‘বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও মশা নিধন’ কার্যক্রম তথা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হয়।
আরও পড়ুন: মশা নিয়ন্ত্রণে ডিএসসিসির ১৪ ওয়ার্ডে চিরুনি অভিযান
ডিএসসিসির সব ওয়ার্ডে দৈনন্দিন নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি সংস্থার স্বাস্থ্য বিভাগ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সমন্বয়ে ০৭, ১৬, ২৭, ২৮, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪২, ৪৪, ৪৫, ৪৬, ৪৭, ৪৮, ৪৯, ৫০, ৫১, ৫২, ৫৩, ৫৪, ৫৯, ৬২, ৬৩, ৬৪, ৬৪, ৬৬, ৬৭, ৬৮, ৬৯ ও ৭২ নম্বর ওয়ার্ডে এসব চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে সকালে লার্ভিসাইডিং, বিকালে অ্যাডাল্টিসাইডিংয়ে ২২৯ মশককর্মী এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২৬২ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী অংশ নেয়।
এছাড়াও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পাঠানো ২৮ সেপ্টেম্বরের তালিকা অনুযায়ী ডেঙ্গু রোগীর আবাসস্থল ও চারপাশে বিশেষ লার্ভিসাইডিং ও অ্যাডাল্টিসাইডিং কার্যক্রমের মাধ্যমে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মশা নিয়ন্ত্রণে ডিএসসিসির ৭ ওয়ার্ডে চিরুনি অভিযান
১ সপ্তাহ আগে
মশা নিয়ন্ত্রণে ডিএসসিসির ১৪ ওয়ার্ডে চিরুনি অভিযান
মশা নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) ১৪টি ওয়ার্ডে চিরুনি অভিযান চালানো হয়েছে।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ডিএসসিসির ১৪টি ওয়ার্ডে ‘বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন’ কার্যক্রমটি পরিচালনা করা হয়।
আরও পড়ুন: মশা নিয়ন্ত্রণে ডিএসসিসির ৭ ওয়ার্ডে চিরুনি অভিযান
এদিকে সংস্থার স্বাস্থ্য বিভাগ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সমন্বয়ে ৬, ১৪, ১৬, ২২, ২৪, ২৯, ৩২, ৪৭, ৫৯, ৬৪, ৬৫, ৬৭, ৭২ ও ৭৫ নম্বর ওয়ার্ডে এসব চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে লার্ভিসাইডিং কার্যক্রমে ১৩, অ্যাডাল্টিসাইডিং কার্যক্রমে ১৩ মশককর্মী ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রায় ৩০০ পরিচ্ছন্নতাকর্মী অংশ নেয়।
এছাড়াও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ২২ সেপ্টেম্বরের তালিকা অনুযায়ী ডেঙ্গু রোগীর আবাসস্থল ও চারপাশে বিশেষ লার্ভিসাইডিং ও অ্যাডাল্টিসাইডিং কার্যক্রমের মাধ্যমে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: এসসিসির ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি
গত ২২ সেপ্টেম্বর সারাদেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৯২৬ জন। তন্মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে রোগীর সংখ্যা ১৪৪ জন। কিন্তু তালিকা অনুযায়ী সরেজমিনে যাচাই-বাচাই শেষে ডিএসসিসির আওতাভুক্ত এলাকার ৪৮ রোগী পাওয়া যায়। অন্যান্য রোগীরা দক্ষিণ সিটির আওতাধীন এলাকার বাইরে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে ডিএসসিসির আওতাভুক্ত এলাকায় আত্মীয়-স্বজন কিংবা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
২ সপ্তাহ আগে
মশা নিয়ন্ত্রণে ডিএসসিসির ৭ ওয়ার্ডে চিরুনি অভিযান
মশা নিয়ন্ত্রণে দৈনন্দিন নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৭টি ওয়ার্ডে চিরুনি অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।
অভিযানে লার্ভিসাইডিং কার্যক্রমে ১৩ জন, অ্যাডাল্টিসাইডিং কার্যক্রমে ১৩ জন এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২১০ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী অংশ নেয়।
রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য বিভাগ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সমন্বয়ে ১২, ১৫, ৩১, ৫৩ ও ৫৫-৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে অভিযান করা হয়।
আরও পড়ুন: ডিএসসিসির ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি
এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পাঠানো গত ২১ সেপ্টেম্বর তালিকা অনুযায়ী ডেঙ্গু রোগীর আবাসস্থল ও চারপাশে বিশেষ লার্ভিসাইডিং ও অ্যাডাল্টিসাইডিং কার্যক্রমের মাধ্যমে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করা হয়েছে। এ সময় সচেতনতা সৃষ্টিতে বিভিন্ন ওয়ার্ডে লিফলেট বিতরণ করা হয়।
উল্লেখ্য, গত ২১ সেপ্টেম্বর সারাদেশে মোট ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৮৪৩ জন। এরমধ্যে ডিএসসিসির আওতাভুক্ত এলাকায় রোগীর সংখ্যা ৬৬ জন।
কিন্তু তালিকা অনুযায়ী সরেজমিনে যাচাই-বাচাই শেষে ডিএসসিসির আওতাভুক্ত এলাকার ১৫ জন রোগী পাওয়া যায়।
অন্যান্য রোগীরা দক্ষিণ সিটির আওতাধীন এলাকার বাইরে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে ডিএসসিসির আওতাভুক্ত এলাকায় নিকট আত্মীয়-স্বজন কিংবা হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
আরও পড়ুন: নাগরিকদের আরও দ্রুত সেবা দেওয়ার চেষ্টা চলবে: ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক সেবাদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে: ডিএসসিসি প্রশাসক
২ সপ্তাহ আগে
ডিএসসিসির ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
শনিবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভিসা অব্যাহতি ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ নিয়ে বাংলাদেশ-মিশরের আলোচনা
এতে বলা হয়েছে, তার সাময়িক বরখাস্তের আদেশ প্রত্যাহার করে অভিযোগের দায় থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।
এর আগে ১৫ আগস্ট এক প্রজ্ঞাপন জারি করে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: খুনের মামলা থেকে সাংবাদিকদের অব্যাহতি দিতে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি ডিইউজের অনুরোধ
১ মাস আগে
ডিএসসিসির আরোপিত জরিমানার ১৩৭১৩৯২ টাকা পরিশোধ করেছে ঢাকা ওয়াসা
বিনা অনুমতিতে অবৈধভাবে লালবাগের শহীদ আবদুল আলীম খেলার মাঠসংলগ্ন সড়ক খনন করার ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) করা জরিমানার ১৩ লাখ ৭১ হাজার ৩৯২ টাকা পরিশোধ করেছে ঢাকা ওয়াসা।
ঢাকা ওয়াসা নিয়োজিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান থেকে জরিমানার টাকা সংগ্রহ করে তা দুইটি চেকের মাধ্যমে করপোরেশনকে পাঠানো হয়।
রবিবার (১৪ জুলাই) অঞ্চল-৩ এর আঞ্চলিক কার্যালয়ে অবস্থিত প্রকৌশল বিভাগের দপ্তরে জরিমানার অর্থ পরিশোধ-সংক্রান্ত পত্র ও দুটি চেক পাঠানো হয়। অঞ্চল-৩ এর সহকারী প্রকৌশলী মো. আহসান হাবিব ঢাকা ওয়াসার প্রেরকের কাছ থেকে সংশ্লিষ্ট পত্র ও চেক দুইটি গ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: রাজস্ব আদায়ে ফের নতুন মাইলফলক সৃষ্টি: ডিএসসিসি মেয়র
উল্লেখ যে, অঞ্চল-৩ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মিঠুন চন্দ্র শীলের সই জাল করে ও অনুমোদন না নিয়ে গত ৮ জুলাই লালবাগের শহীদ আবদুল আলীম খেলার মাঠসংলগ্ন রাস্তা খনন করায় দক্ষিণ সিটি করপোরেশন খনন কাজে ওয়াসার ঠিকাদারের ব্যবহৃত মালামাল জব্দ করে। সই জাল করার অপরাধে সেদিন রাতেই লালবাগ থানায় ওয়াসা নিযুক্ত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের প্রকৌশলী সৈয়দ আবু জাফরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়।
পরে ৮ জুলাই অঞ্চল-৩ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মিঠুন চন্দ্র শীল সড়ক খনন নীতিমালা-২০১৯ এর ১.৩.৫ ধারা অনুযায়ী বিনা অনুমতিতে সড়ক খনন করায় ১৩ লাখ ৭১ হাজার ৩৯২ টাকা জরিমানা আরোপ করে ঢাকা ওয়াসার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে পত্র দেয়। ঢাকা ওয়াসা গত ৯ জুলাই দক্ষিণ সিটির সে পত্র গ্রহণ করে।
ঢাকা ওয়াসার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বরাবরে পাঠানো দক্ষিণ সিটির সেই পত্রে তিন কার্যদিবসের মধ্যে চালান/পে-অর্ডারের মাধ্যমে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের খনন তহবিলে জরিমানার টাকা জমা দিতে অনুরোধ করা হয়। অন্যথায় বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও পত্রে উল্লেখ করা হয়।
তারই পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা ওয়াসার সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার (রক্ষণাবেক্ষণ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ মোস্তাকিম হোসেন তাদের নিযুক্ত ঠিকাদারকে জরিমানার অর্থ পরিশোধের নির্দেশ দেয় বলে জানা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকাবাসীর আস্থা অর্জনে ডিএসসিসি ইতিহাস রচনা করেছে: ডিএসসিসি মেয়র
ডিএসসিসি ঢাকাবাসীর আস্থার আশ্রয়স্থল: ডিএসসিসি মেয়র
২ মাস আগে
ঢাকাবাসীর আস্থা অর্জনে ডিএসসিসি ইতিহাস রচনা করেছে: ডিএসসিসি মেয়র
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ‘নির্ধারিত সময়ে মার্কেট নির্মাণ শেষ করে তা ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিসহ অন্যান্যদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় হস্তান্তর করার মাধ্যমে সুশাসন নিশ্চিত করার পাশাপাশি ঢাকাবাসীর আস্থা অর্জনেও ডিএসসিসি ইতিহাস রচনা করেছে।’
মঙ্গলবার (৯ জুলাই) দুপুরে আজিমপুরে ‘আজিমপুর আধুনিক নগর মার্কেটের শুভ উদ্বোধন এবং দোকানের চূড়ান্ত বরাদ্দপত্র ও চাবি হস্তান্তর’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র এ মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন ডিএনসিসি মেয়র
তাপস বলেন, ‘এই মার্কেটটি তুলা মার্কেট নামে পরিচিত ছিল। এখানে মাত্র ১৫ জন দোকানি জরাজীর্ণ অবস্থায় কোনোরকমে তাদের দোকানের কার্যক্রম চালাতেন। করোনার মাঝেই ২০২০ সালের নভেম্বর মাসে এই মার্কেট নির্মাণে আমরা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করি। তখন অনেকেই শঙ্কিত ছিল। কারণ, ঢাকা সিটি করপোরেশনের অতীতের ইতিহাসে দেখা যায় যে, ক্ষতিগ্রস্তরা ক্ষতিগ্রস্তই থেকে গেছেন। দীর্ঘদিন হয়ে গেলেও নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়নি। এক মেয়র গিয়ে আরেক মেয়র আসে। ১৩, ১৫ ও ১৮ বছর হয়ে গেলেও মার্কেট নির্মাণ শেষ হতো না। তাই স্বাভাবিকভাবেই এই মার্কেটের ক্ষতিগ্রস্ত দোকানদাররা শঙ্কায় ছিলেন যে, তারা আর ব্যবসায় ফিরে আসতে পারবেন কি না?’
‘আমরা কথা দিয়েছিলাম, নির্ধারিত সময়ের মাঝেই নির্মাণ সম্পন্ন করব এবং আবারও এখানে ব্যবসা পরিচালনার সুব্যবস্থা করে দেব। ঢাকা দক্ষিণ সিটি সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পেরেছে। অত্যন্ত সুন্দর ও নান্দনিক এই নগর মার্কেট শুধু ক্ষতিগ্রস্তরাই নয়, আমরা ১১৭ জনের রুটিরুজির ব্যবস্থা করতে সক্ষম হয়েছি।’
স্বাক্ষর জাল করে বিনা অনুমতিতে ওয়াসার সড়ক খননের ঘটনাকে অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক উল্লেখ করে এসময় মেয়র বলেন, ‘গতকাল আমরা লক্ষ করলাম, ওয়াসা ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ভুয়া কাগজ দেখিয়ে বিনা অনুমতিতে সড়ক খনন করা হয়েছে। একটি সংস্থা কীভাবে আমাদের নির্বাহী প্রকৌশলীর সই জাল করে ভুয়া কাগজ সৃষ্টির মাধ্যমে এ ধরনের কাজ করে? এটি খুবই ন্যাক্কারজনক, দুঃখজনক! এ ধরনের ন্যাক্কারজনক ও অনাকাঙ্ক্ষিত কাজে যদি কোনো সংস্থা লিপ্ত হয়, তাহলে সমন্বয়ের কোনো সুযোগ থাকে না। এ ধরনের ঘটনার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইতোমধ্যে যাত্রাবাড়ী সড়ক খননের জন্য ঢাকা ওয়াসা কর্তৃপক্ষ আমাদের চিঠি লিখে দুঃখ প্রকাশ করেছে এবং জানিয়েছে যে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সুতরাং লালবাগের ঘটনায়ও ওয়াসা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে এবং সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে (প্রতিষ্ঠানকে) কালো তালিকাভুক্ত করবে বলে আমি আশা করি। এ ছাড়াও, এ বিষয়টি আমরা স্থানীয় সরকার মন্ত্রীকে অবগত করব। আশা করব, মন্ত্রণালয় থেকে এ ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অনুষ্ঠানে ১৫ জন ক্ষতিগ্রস্তসহ বরাদ্দপ্রাপ্ত অন্যান্যদের মাঝে বরাদ্দপত্র ও চাবি হস্তান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: রাজস্ব আদায়ে ফের নতুন মাইলফলক সৃষ্টি: ডিএসসিসি মেয়র
২৪ ঘণ্টার আগেই পশুর বর্জ্য অপসারণে সক্ষম হব: ডিএসসিসি মেয়র
৩ মাস আগে
ডিএসসিসি ঢাকাবাসীর আস্থার আশ্রয়স্থল: ডিএসসিসি মেয়র
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ‘ডিএসসিসি ঢাকাবাসীর আস্থার আশ্রয়স্থল।’
নগর ভবন প্রাঙ্গণে বুধবার (৩ জুলাই) দুপুরে নগর ভবন অভ্যর্থনা ও তথ্যকেন্দ্র উদ্বোধনকালে ডিএসসিসি মেয়র এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘ঢাকাবাসীকে দ্রুততর সময়ে সুষ্ঠুভাবে আরও বেশি সেবা দিতেই নগর ভবন প্রাঙ্গণে ‘অভ্যর্থনা ও তথ্যকেন্দ্র’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঈদের পরে পুরান ঢাকার রাসায়নিক গুদামের বিরুদ্ধে অভিযান: ডিএসসিসি মেয়র
মেয়র বলেন, ‘এখানে ঢাকাবাসী সরাসরি এসে জানতে পারবে যে- তার কাজের জন্য কোন জায়গায়, কোন দপ্তরে বা কোন কর্মকর্তার কাছে যেতে হবে, কী করতে হবে। এতে করে জনগণ তার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো পেয়ে যাবে এবং সুন্দরভাবে তার কাজ সম্পন্ন করে ফিরে যেতে পারবে। সুতরাং সেবাগুলো যেন আরও সুষ্ঠভাবে নিশ্চিত হয় ও ঢাকাবাসীর দোরগোড়ায় যেন পৌঁছানো যায়, সে জন্যই আমাদের এই উদ্যোগ।’
এই তথ্যকেন্দ্রের সেবা অবারিত রাখতে সিটি করপোরেশন সজাগ থাকবে জানিয়ে মেয়র বলেন, ‘আমাদের প্রশাসনিক সংস্কার যেমন চলমান রয়েছে তেমনি আমরা বিভিন্ন বিভাগে জনবল বৃদ্ধি করেছি। ফলে আমাদের সক্ষমতা বেড়েছে। বর্তমানে কোনো কাজের জন্য আমরা প্রকল্পের ওপর নির্ভর করি না। সব কাজই নিয়মিত সূচি অনুযায়ী রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত করা হয়। এছাড়াও সেবার উৎকর্ষতা বাড়ানের পাশাপাশি সেবার মান যেন প্রতিনিয়ত বাড়ে, সেসব বিষয়ের ওপর আমরা নজর দিয়েছি। সুতরাং এই তথ্যকেন্দ্রের সেবা স্থায়ীভাবেই চালু থাকবে। এখান থেকে ঢাকাবাসী সহজে তাদের সেবা পাবে।’
উপস্থিত ছিলেন, করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান, পরিবহন মহাব্যবস্থাপক হায়দর আলী, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আরিফুল হকসহ করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: জনঘনত্ব ও ঢাকামুখী অভিবাসন রোধ করলে সুফল পাওয়া যাবে: ডিএসসিসি মেয়র
ঢাকাবাসীকে ডেঙ্গু রোগ থেকে সুরক্ষায় এডিসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করতে চাই: ডিএসসিসি মেয়র
৩ মাস আগে
রাজস্ব আদায়ে ফের নতুন মাইলফলক সৃষ্টি: ডিএসসিসি মেয়র
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, ‘রাজস্ব আদায়ে আবারও নতুন মাইলফলক সৃষ্টি করেছে ডিএসসিসি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১ হাজার ৬১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা রাজস্ব আদায়ের মাধ্যমে নতুন এই মাইলফলক সৃষ্টি হয়েছে।’
সোমবার (১ জুলাই) মেয়রের কাছে ডিএসসিসির প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আরিফুল হক ২০২৩-২৪ অর্থবছরের রাজস্ব আদায় সংক্রান্ত সংক্ষিপ্ত বিবরণী হস্তান্তর করেন।
আরও পড়ুন: নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণকাজ বন্ধ: ডিএসসিসি মেয়র
এসময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিবরণী থেকে জানা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে গৃহ কর (হোল্ডিং ট্যাক্স) বাবদ ৪০৩ কোটি ১৮ লাখ, বাজার সালামি খাতে ১৪৮ কোটি ৪০ লাখ, বাণিজ্য অনুমতি (ট্রেড লাইসেন্স) ফি বাবদ ৭৭ কোটি ২৭ লাখ এবং স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তর কর থেকে ১৩২ কোটি ২৬ লাখ টাকা আয় করেছে ডিএসসিসি।
এসময় করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে মেয়র বলেন, ‘কোনো ধরনের কর বৃদ্ধি না করার যে ওয়াদা আমি করেছিলাম, তা সম্পূর্ণরূপে রক্ষা করে এবং দুর্নীতি, অনিয়ম ও গাফিলতি রোধের মাধ্যমে আমরা ঢাকাবাসীর আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। ফলে রাজস্ব আদায়ে নতুন নতুন মাইলফলক সৃষ্টি করে চলেছি।’
তিনি বলেন, ‘এরই ধারাবাহিকতায় ও সকলের কর্মতৎপরতায় এবার আমরা গত বছরের রাজস্ব আদায়ের পরিমাণকেও ছাড়িয়ে যেতে সক্ষম হয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে আগের চাইতে আরও বেশি উদ্যোগ গ্রহণ এবং কর্মযজ্ঞ বাস্তবায়ন করতে পারব।’
এর ফলে ঢাকাবাসীকে আরও বড় পরিসরে নাগরিক সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলেও জানান মেয়র তাপস।
উল্লেখ্য, গত ২০১৯-২০, ২০২০-২১, ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৫১৩ কোটি ৯৬ লাখ, ৭০৩ কোটি ৩১ লাখ, ৮৭৯ কোটি ৬৬ লাখ এবং ১ হাজার ৩১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টার আগেই পশুর বর্জ্য অপসারণে সক্ষম হব: ডিএসসিসি মেয়র
ডিএসসিসির কর্মচারীদের আবাসনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে: ডিএসসিসি মেয়র
৩ মাস আগে
এডিসের লার্ভা পাওয়ায় ডিএসসিসির ১১ স্থাপনাকে ৯৫ হাজার টাকা জরিমানা
এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় ১১টি স্থাপনাকে ৯৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধ ও এডিস মশার প্রজননস্থল নিধনে করপোরেশন পরিচালিত ৬টি ভ্রাম্যমাণ আদালত এই জরিমানা করে।
অভিযানে সর্বমোট ৪৪৯টি বাসাবাড়ি ও স্থাপনা পরিদর্শন করা হয়। এ সময় ১১টি বাসাবাড়ি ও নির্মাণাধীন ভবনে মশার লার্ভা পাওয়ায় ১০ মামলায় সর্বমোট ৯৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
ডিএসসিসির বাসাবো ও শাফিয়া এলাকার আশপাশ, নিউ পল্টন লাইন, ইরাকি গোরস্তান সংলগ্ন মাঠ, উত্তর যাত্রাবাড়ীর ডেমরা সড়ক ও বালুর মাঠ, দাসপাড়ার ১ ও ২ নম্বর রোড, বাসাবো দক্ষিণ গাঁও, যাত্রাবাড়ীর কোনাবাড়ি, মেরাজনগর এ ও বি ব্লক এলাকায় এসব অভিযান পরিচালনা করা হয়।
দুই নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শেখ আব্দুল্লাহ সাদীদ ১ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসাবো এবং শাফিয়া পল্লী ও আশপাশ এলাকায় ১১৮টি বাসাবাড়ি ও স্থাপনায় অভিযান পরিচালনা করেন এবং ৩টি স্থাপনায় মশার লার্ভা পাওয়ায় ৩টি মামলায় ৬ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।
তিন নম্বর অঞ্চলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. দেলোয়ার হোসেন ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের নিউ পল্টন লাইন ইরাকি গোরস্তান সংলগ্ন মাঠ এলাকায় ৬৪টি স্থাপনা ও বাসাবাড়িতে অভিযান পরিচালনা করেন। আদালত এ সময় ১টি স্থাপনায় মশার লার্ভা পাওয়ায় ২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।
পাঁচ নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কাজী নাহিদ ইভা ৪৮ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর যাত্রাবাড়ীর ডেমরা সড়ক, বালুর মাঠ এলাকায় ৪৩টি বাড়ি ও স্থাপনায় অভিযান পরিচালনা করে ২টি স্থাপনায় লার্ভা পাওয়ায় ২ মামলায় ১২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।
সাত অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিলুর রহমান ৭৩ নম্বর ওয়ার্ডের দাসপাড়ার ১ ও ২ নম্বর রোড, বাসাবো দক্ষিণ গাঁও এলাকায় ৮৫টি বাসাবাড়ি ও স্থাপনায় অভিযান পরিচালনা করেন এবং ৩টি স্থাপনায় লার্ভা পাওয়ায় ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। তাছাড়া আদালত আরও ১০টি বাড়িতে সামান্য পরিমাণে এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় সংশ্লিষ্ট বাড়ির মালিকদের সতর্ক করেন।
নয় নম্বর অঞ্চলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খৃষ্টফার হিমেল বিছিল ৬৪ নম্বর ওয়ার্ডের যাত্রাবাড়ীর কোনাবাড়ি এলাকায় ১০৪টি বাসাবাড়ি ও স্থাপনায় অভিযান পরিচালনা করেন এবং ১টি স্থাপনায় মশার লার্ভা পাওয়ায় ১টি মামলায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন।
দশ নম্বর অঞ্চলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়াছিন ৫৯ নম্বর ওয়ার্ডের মেরাজনগর এ ও বি ব্লক এলাকায় ৩৫টি স্থাপনা ও বাসাবাড়িতে অভিযান পরিচালনা করেন।
৩ মাস আগে
বর্জ্য অপসারণে ডিএসসিসির সক্ষমতা বেড়েছে: মেয়র তাপস
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, কোরবানির হাট ও জবাই করা পশুর বর্জ্য অপসারণে প্রয়োজনীয় যান-যন্ত্রপাতির মানদণ্ডে ডিএসসিসি আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি সক্ষমতা অর্জন করেছে।
তিনি বলেন, আগে কোরবানির হাট ও কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে নিয়োজিত যান-যন্ত্রপাতিতে আমাদের কিছু দূর্বলতা ছিল। কিন্তু এবার আমরা পুরোপুরি সক্ষম।
আরও পড়ুন: ঈদের পর বঙ্গবাজার মার্কেটের নির্মাণ কাজ শুরু হবে: মেয়র তাপস
তিনি আরও বলেন, বর্জ্য অপসারণের জন্য আমরা নিজস্ব অর্থায়নে ইতোমধ্যে ১০ টন সক্ষমতার ২৫টি ডাম্প ট্রাক ও ১০টি পে-লোডার আমাদের বহরে সংযোজন করেছি। আরও ১৫টি ডাম্প ট্রাক সংযোজন করা হচ্ছে। সুতরাং, আমাদের যানবাহন ও যন্ত্রপাতির বহর এখন অত্যন্ত সমৃদ্ধ।
বুধবার (১২ জুন) সকাল ১০টায় জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল আজহার প্রধান জামাত আয়োজনের সার্বিক প্রস্তুতি সরেজমিন পরিদর্শন শেষে ডিএসসিসি মেয়র এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, কারো কোনো বিড়ম্বনা হবে না। এবার কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষের পাশাপাশি প্রতিটি হাটেও আলাদা আলাদা নিয়ন্ত্রণ কক্ষ প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। তাই, কোথাও যদি কোনোরকম কোনো বিড়ম্বনার সৃষ্টি হয়, আমাদের হাটের কিংবা কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে জানলে আমরা অবশ্যই তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেব। এছাড়াও আমরা প্রতি বছরই আগের বছরের অভিজ্ঞতা পর্যালোচনা করি।
এ সময় শেখ তাপস বলেন, গত বছরের ন্যায় এবারও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে আমাদের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
তিনি গণমাধ্যমকে আরও বলেন, এছাড়াও জাতীয় ঈদগাহে প্যান্ডেলের অভ্যন্তরে প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন এবং অতি বৃষ্টি হলেও প্রধান ঈদ জামাত আয়োজনের সকল প্রস্তুতি রয়েছে ও মুসল্লিরা স্বাচ্ছন্দ্যে ঈদের জামাত পড়তে পারবেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামান, ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমান, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাসিম আহমেদ, অঞ্চল-১ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন আহমেদ রতন।
আরও পড়ুন: ২০১৯ সালের চেয়ে ২০২৩-এ ঢাকায় ডেঙ্গুরোগী ৪২ হাজার কম ছিল: মেয়র তাপস
প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবার অভাবে ডেঙ্গুতে মৃত্যু হার বেশি: মেয়র তাপস
৩ মাস আগে