শীর্ষ সম্মেলন
সম্প্রদায় গঠন ও ঐক্য জোরদারে অঙ্গীকার আসিয়ান সদস্য রাষ্ট্রগুলোর
দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় জাতি সংস্থার (আসিয়ান) ৪৩তম শীর্ষ সম্মেলনে এর সম্প্রদায়, ঐক্য ও কেন্দ্রীয়তা শক্তিশালী করার জন্য তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
'আসিয়ান ম্যাটারস: এপিসেন্ট্রাম অব গ্রোথ' প্রতিপাদ্য নিয়ে ৩ দিনব্যাপী আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন ও সংশ্লিষ্ট শীর্ষ সম্মেলন বৃহস্পতিবার শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
বুধবার জারি করা ৪৩তম আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনের চেয়ারম্যানের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা আসিয়ানের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেছি, আজকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এবং এর জনগণ, অঞ্চল ও বিশ্বের জন্য প্রাসঙ্গিক থাকতে শক্তিশালী ও কর্মতৎপরতা, শক্তিশালী সক্ষমতা ও প্রাতিষ্ঠানিক কার্যকারিতায় সজ্জিত একটি সংস্থা হিসেবে আসিয়ানকে আরও শক্তিশালী করার জন্য আমাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছি।’
আরও পড়ুন: সীমান্তে উত্তেজনা কমাতে একমত মোদি-শি জিনপিং
এতে আরও বলা হয়, আসিয়ান দেশগুলো এই অঞ্চলে শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার পাশাপাশি বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধানে তাদের অভিন্ন প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
তারা আঞ্চলিকতা ও বহুপাক্ষিকতাকে সমুন্নত রাখার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন এবং জাতিসংঘ সনদ, আসিয়ান সনদ এবং শান্তি, স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতার অঞ্চলের ঘোষণাপত্রে উল্লিখিত মূল নীতি, অভিন্ন মূল্যবোধ ও রীতিনীতি মেনে চলার গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
সম্মেলনে আসিয়ান কনকর্ড চতুর্থ, আসিয়ান নেতাদের প্রবৃদ্ধির কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে এর নেতাদের ঘোষণাসহ বেশ কয়েকটি নথি গৃহীত হয়েছে।
আসিয়ান কনকর্ড চতুর্থ এই অঞ্চল এবং এর জনগণের জন্য সংস্থাটির গুরুত্ব নিশ্চিত করতে অব্যাহত প্রচেষ্টাকে সংহত করে এবং এই অঞ্চল ও এর বাইরেও প্রবৃদ্ধির কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে বিরাজ করছে।
সামুদ্রিক সহযোগিতা, যোগাযোগ, জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ এবং অর্থনীতির ৪টি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে আসিয়ান ভুক্ত দেশগুলো তাদের অংশীদারদের ব্যবহারিক ও বাস্তব সহযোগিতায় নিয়োজিত হতে আরও উৎসাহিত করার অঙ্গীকার করেছে।
আরও পড়ুন: জি২০ সম্মেলনে যোগ দেবে না শি, তবে ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ‘স্থিতিশীল’ রয়েছে: চীন
মহামারি পরবর্তী আঞ্চলিক অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য রিজিওনাল কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপের (আরসিইপি) কার্যকর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা জরুরি প্রয়োজন উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আরসিইপি চুক্তি বাস্তবায়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিতে আমরা সন্তুষ্ট।’
এতে আরও বলা হয়, সংস্থাটি আসিয়ান লোকাল কারেন্সি ট্রানজেকশন টাস্ক ফোর্স প্রতিষ্ঠা এবং আসিয়ানের জন্য রিজিওনাল পেমেন্ট কানেকটিভিটি সম্পর্কিত রোডম্যাপ সম্পন্নকে স্বাগত জানিয়েছে।
আসিয়ান দেশগুলো পরিবেশ সংরক্ষণ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অনুঘটক হিসেবে টেকসই পর্যটনের গুরুত্বও উল্লেখ করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২০২৬ সালে ফিলিপাইন আসিয়ানের সভাপতিত্ব গ্রহণ করবে বলেও জোটের সদস্যরা একমত হয়েছেন।
১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় আসিয়ান। এর সদস্য রাষ্ট্রগুলো হচ্ছে- ব্রুনাই, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, মিয়ানমার, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম।
আরও পড়ুন: আগামী ৫ ও ৭ সেপ্টেম্বর হচ্ছে আসিয়ান ও পূর্ব-এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন
১ বছর আগে
ব্রিকস জোটে যোগ দিতে যাচ্ছে ইরান, সৌদি আরব ও মিশরসহ ৬ দেশ
উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকস বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) ৬টি দেশকে সদস্য হওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছে। এর মধ্যে ইরান ও সৌদি আরব রয়েছে।
বাকি দেশগুলোর মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত, আর্জেন্টিনা, মিশর ও ইথিওপিয়া ২০২৪ সাল থেকে এই জোটে যোগ দেবে।
দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে দেশটির প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা এই ঘোষণা দেন। জোটটির বর্তমান সভাপতি দেশ দক্ষিণ আফ্রিকা।
ব্রিকস বর্তমানে ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার উদীয়মান অর্থনীতির দেশের সমন্বয়ে গঠিত। এই সদস্য দেশগুলো জোট সম্প্রসারণে এবারের শীর্ষ সম্মেলনে সম্মত হয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্রিকসে যোগদানে বাংলাদেশকে সমর্থন করবে চীন: প্রেসিডেন্ট শি
এ নিয়ে দ্বিতীয়বার ব্রিকস সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। ২০০৯ সালে ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত ও চীনের সমন্বয়ে জোটটি গঠিত হয়। ২০১০ সালে যুক্ত হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ব্রিকস বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশকে প্রতিনিধিত্ব করে এবং বৈশ্বিক জিডিপিতে এক চতুর্থাংশেরও বেশি অবদান রাখে।
ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংসহ রামাফোসার পাশাপাশি এই শীর্ষ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জোটের আরও তিন নেতা।
ইউক্রেন থেকে শিশু অপহরণের অভিযোগে গত মার্চে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করায় তিনি সম্মেলনে সশরীরে যোগ দেননি। তিনি সম্মেলনে ভার্চুয়াল মাধ্যমে যোগ দেন। তবে, সম্মেলনে নতুন সদস্য ঘোষণার সময় রাশিয়ার হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ আফ্রিকায় ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে মূল আলোচনা শুরু
ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে জোহানেসবার্গ পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
১ বছর আগে
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে রোহিঙ্গা পরিস্থিতি অবহিত করলেন মোমেন
কাজাখস্তানের আস্তানায় কনফারেন্স অন ইন্টারঅ্যাকশন অ্যান্ড কনফিডেন্স বিল্ডিং মেজারস ইন এশিয়া (সিআইসিএ) এর ৬ষ্ঠ শীর্ষ সম্মেলনের এক ফাঁকে বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন।
মোমেন রোহিঙ্গা সংকটের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে ল্যাভরভকে অবহিত করেন এবং সমস্যা সমাধানের জন্য শক্তিশালী আন্তর্জাতিক সমর্থনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
আরও পড়ুন: যুদ্ধের অবসান চায় বাংলাদেশ: মোমেন
গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্রেরও দুর্বলতা আছে: মোমেন
আমরা মিয়ানমারের উসকানিতে পা দেব না: মোমেন
২ বছর আগে
নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে অক্টোবরে উই-এর শীর্ষ সম্মেলন
নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে ‘উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স’ প্ল্যাটফর্ম (উই) অক্টোবরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) নারী উদ্যোক্তাদের বিজনেস সম্মেলনের আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছে।
আয়োজকরা জানিয়েছেন, চলতি বছরের ১৪ ও ১৫ অক্টোবরের এই সম্মেলনটি দেশের বৃহত্তম সম্মেলন হিসেবে অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনে উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স’ উদ্যোক্তারা ই-কমার্স ব্যবসার সমস্যা ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাংককে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রকল্পে অর্থায়ন ত্বরান্বিত করার আহ্বান নসরুল হামিদের
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এদিন ৩০জন অতিথি আলোচনায় অংশ নিবেন।
এছাড়াও, উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ এবং নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট অ্যাক্সেস, লজিস্টিক ইকোসিস্টেমের সঙ্গে নিজেদের খাপ খাইয়ে নেয়া এবং ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য অর্থায়ন, ফেসবুক মার্কেটিং এবং ফটোগ্রাফিসহ বিভিন্ন বিষয়ে দেশি-বিদেশি অতিথি বক্তাদের সমন্বয়ে কর্মশালার আয়োজন থাকবে। এছাড়া অনলাইনে এসব বিষয়ে আটটি সেশন পরিচালনা করা হবে।
দ্বিতীয় দিনে উদ্যোক্তাদের তৈরি বিভিন্ন পণ্য ও সেবা নিয়ে 'ফ্যাশন শো' করা হবে। আবার, এই উদ্যোক্তারা সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করবেন।
সমাপনী অধিবেশনে সেরা ২০ জন নারী উদ্যোক্তাকে জয়ী (বিজয়ী) পুরস্কারে ভূষিত করা হবে। তাদের মধ্যে, ১০জন উই সদস্য হবেন এবং বাকি ১০ জন অন্যান্য খাত থেকে হবে।
উই সভাপতি এবং ই-ক্যাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাসিমা আক্তার নিশা বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বাড়াতে বিভিন্ন কর্মশালা ও প্রশিক্ষণের আয়োজন করে আসছি। একই সঙ্গে, আমরা বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্ল্যাটফর্মে উদ্যোক্তাদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে কাজ করছি।’
আরও পড়ুন: জগন্নাথ হল থেকে ঢাবি শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে নববধূ হত্যা মামলায় স্বামীর যাবজ্জীবন
২ বছর আগে
ঢাকায় ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলন শুরু ৮ এপ্রিল
বাণিজ্য, বিনিয়োগ, খনিজ সম্পদ, পর্যটন, আইসিটি, জলবায়ু এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশ ৮ এপ্রিল দশম ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করতে যাচ্ছে বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন জানিয়েছেন।
বুধবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমরা এই বিষয়গুলোই আলোচনার মাধ্যমে ফোকাস করার চেষ্টা করব।’
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে শ্রীলঙ্কার সক্রিয় সহযোগিতা কামনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা সঙ্কটের একটি ‘স্থায়ী সমাধান’ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সবার সহযোগিতা চাওয়া হবে।
বাণিজ্য সম্পর্কিত ইস্যুতে তিনি বলেন, ডি-৮ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির অনেক সম্ভাবনা রয়েছে যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
ডি-৮ সদস্য রাষ্ট্রগুলো হচ্ছে বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান ও তুরস্ক।
এবারের সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন।
শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান করেছিলেন। ১৯৯৯ সালে ঢাকায় দ্বিতীয় ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনটি সফলভাবে আয়োজন হয়েছিল বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
এবারের শীর্ষ সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় হলো 'বৈশ্বিক রূপান্তরের জন্য অংশীদারিত্ব: যুব সম্প্রদায় ও প্রযুক্তি শক্তির মুক্তি।'
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবারের শীর্ষ সম্মেলনে বর্তমান ডি-৮ চেয়ার তুরস্ক, বাংলাদেশকে ডি-৮ চেয়ারের দায়িত্ব হস্তান্তর করবে।
তিনি বলেন, ‘আগামী দুই বছর ডি-৮ এর চেয়ারের দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়নের অভাবনীয় সাফল্যগাঁথা বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার সুযোগ সৃষ্টি হবে।’
আরও পড়ুন: ফিনল্যান্ডকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
দশম ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনের প্রস্তুতিমূলক সভা হিসেবে ভার্চুয়াল মাধ্যমে আগামী ৭ এপ্রিল ১৯-তম ডি-৮ মন্ত্রী পর্যায়ের সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করবে। ৫-৬ এপ্রিল ৪৩তম ডি-৮ কমিশন সভা অনুষ্ঠিত হবে।
৩ বছর আগে