গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা
সিকৃবিতে কৃষি বিষয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শনিবার
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের কৃষি বিষয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল (শনিবার)।
গত বছরের মতো এবারও কৃষি বিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকাল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে, এ বছর সিকৃবিতে ৬টি অনুষদে ৫৮০টি আসনের বিপরীতে ৬ হাজার ৯ জন পরীক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।
ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১৬ অক্টোবর প্রকাশিত হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা শাখার অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ গোলাম রসুল।
এ বছর সিকৃবিসহ কৃষি বিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৩ হাজার ৮৬৩ আসনের বিপরীতে ৯৪ হাজার ৩৯ জন পরীক্ষার্থীর ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার কথা।
এদিকে, ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে সবার সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছেন সিকৃবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলিমুল ইসলাম।
সিকৃবিতে অনুষ্ঠিতব্য ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস
ভেটেরিনারি, অ্যানিমেল ও বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদে ৭৫০২০ থেকে ৭৫৯৮২, কৃষি অনুষদে ৭৫৯৮৩ থেকে ৭৬৪৮০, মৎস্য বিজ্ঞান অনুষদে ৭৬৪৮১ থেকে ৭৬৯১৮, কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদে ৭৬৯১৯ থেকে ৭৭৩৯৮, কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদে ৭৭৩৯৯ থেকে ৭৭৮৫৮, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদে ৭৭৮৫৯ থেকে ৭৮০৫৮, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ভবনে ৭৮০৫৯ থেকে ৭৮১০৮, ভেটেরিনারি টিচিং হসপিটালে ৭৮১০৯ থেকে ৭৮২৩৩), যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে ৭৮২৩৪ থেকে ৭৮৩৩৩, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ৭৮৩৩৪ থেকে ৭৯৩৮৮, সিলেট সরকারি মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে ৭৯৩৮৯ থেকে ৮০৪৮৮ এবং সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজে ৮০৪৮৯ থেকে ৮১০২৮ রোলধারী ভর্তিচ্ছু পরীক্ষায় বসবেন।
২১ দিন আগে
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি পরিবর্তন
কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী পরীক্ষা আগামী ১২ এপ্রিল তারিখে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টার পরিবর্তে বিকাল ৩টা হতে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
২৭ মার্চ (বুধবার) এবারের কৃষিগুচ্ছের নেতৃত্বে থাকা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) রেজিস্ট্রার ড. মো. হেলাল উদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সই করা একটি বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, গত ১৭ মার্চের অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি ৪র্থ সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভর্তি পরীক্ষার এ সময় পরিবর্তন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, আগামী ১২ এপ্রিল অনুষ্ঠিত কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিটি আসনের বিপরীতে ভর্তির জন্য লড়বেন ২৫ জন শিক্ষার্থী। ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রগুলো হলো- ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকার শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেনারি ও অ্যানিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
৩৬ দিন আগে
কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় আসন প্রতি লড়বেন ২৫ ভর্তিচ্ছু
কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ের ডিগ্রি প্রদানকারী নয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় তিন হাজার ৮৬৩টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৯৪ হাজার ৩৬ জন শিক্ষার্থী। এই হিসাবে প্রতিটি আসনে গড়ে লড়বেন ২৫ জন ভর্তিচ্ছু।
সোমবার (১৭ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ম্যাথমেটিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রাকিব হাসান।
আগামী ১২ এপ্রিল বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা।
আরও পড়ুন: এবার গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে গেল দিনাজপুরের হাবিপ্রবি
দেশের ৯টি পরীক্ষা কেন্দ্রে কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রগুলো হল: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ; গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর; শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা; পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী; চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম; সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট; খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা; হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ; এবং কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, কুড়িগ্রাম।
উল্লেখ্য, গত বছর কৃষি গুচ্ছভুক্ত ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় সর্বমোট আসন ছিলো ৩ হাজার ৭১৮টি, বিপরীতে আবেদন করেছিলেন ৭৫ হাজার ১৭ জন।
৪৬ দিন আগে
কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৬৯%
কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে সারাদেশে একযোগে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারের পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৬৯ দশমিক ৬ শতাংশ।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) ইউএনবিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তরের সিনিয়র উপপরিচালক খলিলুর রহমান।
আরও পড়ুন: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা-গবেষণা নিশ্চিত করা হবে: ভিসি নসরুল্লাহ
সিভাসুর তত্ত্বাবধানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ১১টি কেন্দ্রে শুক্রবার বেলা ১১টায় ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সারাদেশ থেকে ৭৫ হাজার ১৭ জন ভর্তিচ্ছু আবেদন করলেও পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন ৫১ হাজার ৮১১ জন। অর্থাৎ অনুপস্থিত ছিলেন ২৩ হাজার ২০৬ জন পরীক্ষার্থী।
এছাড়া বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) সূত্রে জানা যায়, বাকৃবিতে উপস্থিতির হার ৭৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। মোট ১২ হাজার ৬৩৪ জন ভর্তিচ্ছুর বাকৃবি কেন্দ্রে পরীক্ষা দেওয়ার কথা থাকলেও উপস্থিত ছিলেন ৯ হাজার ৮৭৫ জন এবং অনুপস্থিতির সংখ্যা ২ হাজার ৭৫৯ জন।
উল্লেখ্য কৃষি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে সর্বমোট আসন রয়েছে ৩,৭১৮ টি। ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হবে আগামী ৩০ অক্টোবর এবং সশরীরে ভর্তি প্রক্রিয়া চলবে ৯-১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে কৃষকের স্বার্থে কাজ করতে আহ্বান কৃষি উপদেষ্টার
১৮৯ দিন আগে
জিএসটি ভর্তি পরীক্ষার জন্য জমা পড়েছে তিন লাখ আবেদন
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জেএসটি) গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শেষ হয়েছে। এবার মোট ৩ লাখ ৫ হাজার ৩৪৬টি আবেদন জমা পড়েছে। এদিকে শিক্ষার্থীদের পছন্দের পরীক্ষা কেন্দ্র হিসেবে শীর্ষে রয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
শনিবার জিএসটি ভর্তি পরীক্ষার কারিগরি কমিটির আহ্বায়ক ও চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নাসিম আখতার এ তথ্য জানান।
উপাচার্য নাসিম আখতার বলেন, ‘২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের জেএসটি ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন প্রক্রিয়া ২৭ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে শেষ হয়েছে। এবার মোট ৩ লাখ ৫ হাজার ৩৪৬টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে বিজ্ঞান অনুষদের ‘ক’ ইউনিটে ১ লাখ ৭০ হাজার ৫৯৯টি, মানবিক অনুষদের ‘বি’ ইউনিটে ৯৪ হাজার ৬৩১টি এবং ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ‘সি’ ইউনিটে ৪০ হাজার ১১৬টি আবেদন জমা পড়েছে।’
তিনি আরও বলেন, “আবেদনকারীদের মধ্যে ৯০ হাজার ৮৪১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেওয়ার জন্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র হিসেবে বেছে নিয়েছেন। এর মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ‘এ’ ইউনিটে ৫৩ হাজার ৮৩২ জন, ‘বি’ ইউনিটে ১৯ হাজার ৭৭০ জন, ‘সি’ ইউনিটে ১৭ হাজার ২৩৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেবে। যা মোট আবেদনকারীদের প্রায় এক তৃতীয়াংশ।”
আরও পড়ুন: আসন্ন শিক্ষাবর্ষেও গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে: ইউজিসি
জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এ বছর আবেদনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। আবেদনের মেয়াদ আর বাড়ানো হবে না। এখন আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ শুরু করব।’
ভর্তি পরীক্ষা ২৭ এপ্রিল শনিবার (এ ইউনিট-বিজ্ঞান), ৩ মে শুক্রবার (বি ইউনিট-মানবিক) এবং ১০ মে শুক্রবার (সি ইউনিট-বাণিজ্য) অনুষ্ঠিত হবে। ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা দুপুর ১২টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এবং অন্য দুটি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
এবার ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিবর্তন করতে পারবে না বলেও কমিটি জানিয়েছে।
যে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় জেএসটি-তে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে সেগুলো হলো- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাকা), ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (কুষ্টিয়া), শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সিলেট), খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুলনা), হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (দিনাজপুর), মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (টাঙ্গাইল), নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোয়াখালী), কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুমিল্লা), জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় (ময়মনসিংহ), যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যশোর), বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (রংপুর), পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবনা), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (গোপালগঞ্জ), বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (বরিশাল), রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রাঙামাটি), রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় (সিরাজগঞ্জ), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় (গাজীপুর), শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় (নেত্রকোনা), বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (জামালপুর), পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পটুয়াখালী), কিশোরগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কিশোরগঞ্জ), চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চাঁদপুর), সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সুনামগঞ্জ) এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পিরোজপুর)।
আরও পড়ুন: বিষণ্ণতায় ভুগছেন ৭৪ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার্থী: গবেষণা
৪২৬ দিন আগে
গুচ্ছ ভর্তিতে থাকছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়: ইউজিসি
জগন্নাথ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের ২২টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)।
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে দ্রুত ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ ও ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ক্লাস শুরুর নির্দেশনা দিয়েছে ইউজিসি।
ভর্তি পরীক্ষা প্রক্রিয়া সহজ ও শিক্ষার্থীবান্ধব করা এবং এবারের গুচ্ছ ভর্তি যেন অনন্য হয় সে বিষয়ে আয়োজকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
এছাড়া, ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অভিন্ন ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে বলে জানানো হয়।
গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষা ক্রটিমুক্ত ও নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার বিষয়ে সোমবার ইউজিসিতে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহীত হয়।
ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ- এর সভাপতিত্বে সভায় কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বেগম, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ ও প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের, গুচ্ছভুক্ত ১৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামান এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট ডিভিশনের পরিচালক মোহাম্মদ জামিনুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ৩২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে: ইউজিসি
সভায় গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তির বিদ্যমান সংকট ও সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে আলোচনা করা হয়। ভর্তিতে বিগত বছরের জটিলতাগুলো কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায় এবং ভর্তি কীভাবে আরও সহজ ও শিক্ষার্থীবান্ধব করে তোলা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
সভায় ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করায় দেশবাসী আমাদেরকে উষ্ণ অভিবাদন জানিয়েছে। তারা বলেছে এটি একটি ভালো পরীক্ষা পদ্ধতি। নতুন পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণে কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছে, তাই বলে এখান থেকে পিছুহটার বা বের হয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ভালো ও সর্বজন স্বীকৃত পদ্ধতি হয় সেজন্য উপাচার্য ও ভর্তি সংশ্লিষ্টদের তিনি আন্তরিক হওয়ার আহ্বান জানান।
ইউজিসি চেয়ারম্যান গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা বিষয়ে সরকারের অভিপ্রায় বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সংবেদনশীল হওয়ার পরামর্শ দেন।
ইউজিসি সদস্য ও গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ৮০ ভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করছে। আগামী বছর থেকে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি ইউনিক পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করা হবে বলে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে তিনি জানান।
তিনি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংশ্লিষ্টদের অল্প সময়ে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ ও ক্লাস শুরু করার আহ্বান জানান।
এছাড়া, ভর্তি প্রক্রিয়া সহজ করে দেশবাসীকে চমৎকার একটি ভর্তি পরীক্ষা উপহার দেয়ারও আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ইবিতে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
দেশে প্রথমবারের মতো ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু
৭৭৪ দিন আগে
দেশে প্রথমবারের মতো ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো ২০টি সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। রবিবার সারাদেশে বিজ্ঞান বিভাগের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
করোনা পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে সারাদেশে ২৮টি পরীক্ষা কেন্দ্র স্থাপন করা হয় বলে জানিয়েছেন গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সদস্য সচিব ওহিদুজ্জামান।
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য তিন লাখ ৬১ হাজার ৪০৬ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেন।
তাদের মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগে আবেদন করেন এক লাখ ৯৪ হাজার ৮৪১ জন। তবে তাদের মধ্যে এক লাখ ৩১ হাজার ৯০৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ পায়।
মানবিক (বি) ও বাণিজ্য (সি) ইউনিটের পরীক্ষা যথাক্রমে আগামী ২৪ অক্টোবর ও ১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
শিক্ষার্থীদের এক ঘণ্টায় ১০০ নম্বরের বহুনির্বাচনী প্রশ্নের (এমসিকিউ) পরীক্ষা দিতে হয়েছে। পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে শিগগিরই একটি একাডেমিক মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে।
আরও পড়ুন: ইবিতে ‘এ’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
১২৯৩ দিন আগে
ইবিতে ‘এ’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
গুচ্ছের অধীনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। রবিবার বেলা ১২টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে সাত হাজার ৮৪জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছেন বলে জানা গেছে ।
পরীক্ষা চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক শেখ আবদুস সালাম বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষা করে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিশ্চিত করুন: ইউজিসি চেয়ারম্যান
এসময় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আলমগীর হোসনে ভূঁইয়া, ভর্তি পরীক্ষার নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা উপ-কমিটির আহবায়ক প্রক্টর অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মু. আতাউর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে গুচ্ছের অধীনে ভর্তি পরীক্ষা সম্পূর্ণ হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোন সমস্যার বিষয়ে অবহিত হয়নি।’
আরও পড়ুন: গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় নতুন ইতিহাস তৈরি হল: শাবিপ্রবি উপাচার্য
১২৯৩ দিন আগে
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় নতুন ইতিহাস তৈরি হল: শাবিপ্রবি উপাচার্য
দেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে গুচ্ছভুক্ত ২০টি সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা। এই গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে নতুন ইতিহাস তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভর্তি পরীক্ষার যুগ্ম-আহ্বায়ক ও শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।রবিবার বেলা সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে 'ক' ইউনিটের পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যম কর্মীদের এ কথা বলেন তিনি।উপাচার্য বলেন, আমাদের ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালিত হয়েছে। পরীক্ষা চলাকালীন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। দেশের ২৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজকের এই ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে নতুন করে ইতিহাস তৈরি হলো,এই পরীক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থী,অভিভাবক সকলের দুর্ভোগ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।আরও পড়ুন: ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৭ অক্টোবর
১২৯৩ দিন আগে
২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তির বৈধতা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
দেশের ২০টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তিতে ২০১৬ সালের পাস করা এসএসসি শিক্ষার্থীদের বাদ দেয়া কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
২০১৬ সালে এসএসসি উত্তীর্ণ আবির হাসানসহ ১২ জন শিক্ষার্থীর করা এক রিট আবেদনের ওপর প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার এ আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: ডিএজি ও এএজি নিয়োগের বৈধতা প্রশ্নের রুল শুনানিতে বিব্রত হাইকোর্ট
শিক্ষা সচিব, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারসহ ২৪ জনকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
রিট আবেদনকারীপক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার অনীক আর হক ও অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম সোহেল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার জন্মসনদসহ নথিপত্র হাইকোর্টে তলব
২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য ২০টি বিশ্ববিদ্যালয় চলতি বছর গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার জন্য দুটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
প্রথমে ৩ মার্চ একটি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে বলা হয়, ২০১৬ হতে ২০১৮ সালের এসএসসি/সমমান এবং ২০১৯ ও ২০২০ সালের এইচএসসি/সমমান ডিপ্লোমা-ইন কমার্স, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ভোকেশনাল, এ লেভেল এবং অন্যান্য সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই কেবল ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবে। পরবর্তীতে গত ৩১ মার্চ পৃথক একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। এবারের বিজ্ঞপ্তিতে ২০১৬ সাল বাদ দিয়ে ২০১৭ সাল উল্লেখ করা হয়। ওই বিজ্ঞপ্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০১৬ সালে এসএসসি পাস করা আবির হাসানসহ ১২ জন শিক্ষার্থী হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন।
আরও পড়ুন: ঢাবির অধ্যাপক মোর্শেদ হাসানকে অপসারণের আদেশ কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট
যে ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে তা হলো- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাকা), ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (কুষ্টিয়া), শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সিলেট), খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুলনা), হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (দিনাজপুর), মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (টাঙ্গাইল), পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পটুয়াখালী), নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোয়াখালী), কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুমিল্লা), জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় (ত্রিশাল ময়মনসিংহ), যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যশোর), বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় (রংপুর), পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবনা), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (গোপালগঞ্জ), বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (বরিশাল), রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রাঙামাটি), রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় (সিরাজগঞ্জ), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি (গাজীপুর), শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় (নেত্রকোনা), বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (জামালপুর)।
১৪১১ দিন আগে