লকডাউনে
লকডাউনেই খুলেছে বিপণীবিতানের দরজা, সড়কে চাপ
ঈদকে সামনে রেখে দেশের বিপণীবিতানগুলো খুলে দিয়েছে সরকার। রবিবার বিপণীবিতানগুলো খুলে দেয়ার প্রথম দিনেই রাজধানীর বেশির ভাগ সড়কেই ব্যক্তিগত গাড়ি এবং রিকশার ব্যাপক সমাগম দেখা যায়।
চলমান লকডাউনের মধ্যেও রাজধানীর মিরপুর, গাবতলী, শ্যামলী, উত্তরা এবং মহাখালী এলাকার সড়কগুলোতে গাড়ির অতিরিক্ত চাপ লক্ষ করা যায়।
শুক্রবার একটি প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে আজ থেকে সারা দেশের সকল বিপণীবিতান সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা রাখার অনুমতি দেয় সরকার।
দোকানগুলো খুলে দেয়ায় রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছে গ্রাম চলে যাওয়া মানুষ। নগরীর বাবু বাজার ব্রিজ, আমিন বাজার ব্রিজ এবং টঙ্গী ব্রিজ এলাকায় পায়ে হেটে মানুষকে রাজধানীতে প্রবেশ করতে দেখা যায়।
যদিও অন্যান্য দিনের তুলনায় রবিবার সকাল থেকেই শহরের প্রধান রাস্তাগুলোতে রিকশা চলাচল কম দেখা যায়। তবে রাজধানীতে কোনো গণপরিবহনের দেখা পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: ২৮ এপ্রিলের পর লকডাউন শিথিল করতে পারে সরকার
সকাল ৯টা থেকেই বিভিন্ন দোকান ও বিপণীবিতানগুলো খুলতে কর্মীদের ব্যস্ততা পরিলক্ষিত হয়।
নগরীর রাজলক্ষ্মী এলাকায় ইউএনবিকে প্রতিনিধিকে পুলিশের একজন ট্রাফিক পরিদর্শক বলেন, ‘প্রতি মুহূর্তেই গাড়ির চাপ বাড়ছে। গত ১৪ এপ্রিল কঠোর লকডাউন ঘোষণার পর থেকে এতটা গাড়ির চাপ আমরা দেখিনি। শপিংমল খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তের কারণেই সড়কে এমন গাড়ির চাপ দেখা যাচ্ছে।’
তবে সড়কে তেমন রিকশা চলাচল করছে না বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
মহাখালীতে অপর এক ট্রাফিক কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, রবিবার সকাল থেকেই মহাখালীরে বিভিন্ন সড়কে ব্যাপকভাবে ব্যক্তিগত গাড়ি চলতে দেখা যাচ্ছে। তবে প্রতিটি চেক পোস্টেই পুলিশ পাস চাওয়া হচ্ছে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
করোনার লাগাম টানতে লকডাউন
সারাদেশে করোনার প্রকোপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ায় সরকার ১৪ এপ্রিল সকাল থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত কঠোর লকডাউন ঘোষণা করে। ১২ এপ্রিল এক প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে লকডাউন কার্যকরের নির্দেশ দেয়া হয়।
পরবর্তীতে করোনার প্রকোপ না কমায়, আবারও ২২ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের জন্য লকডাউনের মেয়াদ বাড়ায় সরকার।
তবে এর আগে করোনা নিয়ন্ত্রণে, সরকার ৫ এপ্রিল থেকে সীমিত পরিসরে লকডাউন ঘোষণা করেছিল।
বিপণীবিতান পুনরায় খুলেছে
গত ৫ এপ্রিল প্রথম দফা লকডাউনের সময় থেকেই দেশের দোকান ও বিপণীবিতানগুলো বন্ধ আছে। সামনে ঈদ ও করোনা শনাক্তের সংখ্যা কমে আসায় ২৩ এপ্রিল মন্ত্রিপরিষদ সারাদেশে বিপণীবিতান খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
লকডাউনের পর থেকেই দোকান মালিক ও ব্যবসায়ীরা বিপণীবিতান খোলার দাবি করে আসছিল। ব্যবসায়ীরা বেশ কয়েকবার দোকান খোলার দাবিতে সড়কেও নেমে আসেন।
সবকিছু বিবেচনায় সরকার ২৫ এপ্রিল থেকে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকান ও বিপণীবিতান খোলার অনুমতি দেয়।
চালু হতে যাচ্ছে গণপরিবহন
শনিবার সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের জানান, সরকার বর্তমান লকডাউন শেষ হওয়ার পর সড়কে গণপরিবহন চলাচলের ব্যাপারে বিশেষ পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে।
আরও পড়ুন: লকডাউন: ২৫ এপ্রিল থেকে খুলবে দোকান-শপিংমল
গত ৩১ মার্চ থেকে গণপরিবহন, এমনকি আন্তজেলার বাসের ভাড়াও ৬০ শতাংশ বৃদ্ধি করে সরকার। করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে বাসে অর্ধেক যাত্রী পরিবহন নিশ্চিত করতে ভাড়া বৃদ্ধি করে সরকার।
করোন পরিস্থিতি
শনিবার সকাল পর্যন্ত সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় করোন আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ৮৩ জন এবং নতুন শনাক্তের সংখ্যা ২ হাজার ৬৯৭ জন।
বর্তমানে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ১০ হাজার ৯৫২ জন এবং মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৪২ হাজার ৪০০ জনে।
৩ বছর আগে
লকডাউনে সিটি এলাকায় সকাল-সন্ধ্যা গণপরিবহন চলবে
করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে জারি করা এক সপ্তাহব্যাপী লকডাউনে বুধবার থেকে সিটি করপোরেশনের এলাকাগুলোতে পুনরায় গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দিয়েছে সরকার।
মঙ্গলবার সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গণপরিবহন চলাচল করতে পারবে।
আরও পড়ুন: জনগণের উদাসীনতার মাঝেই দেশে লকডাউনের ২য় দিন শুরু
মন্ত্রী বলেন, ঢাকা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট, বরিশাল, রংপুর ও ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনভুক্ত এলাকায় গণপরিবহন চলাচল করতে পারবে। তবে পরিবহনে অর্ধেক আসন খালি রাখতে হবে।
সরকারের পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সকল দূরপাল্লার গণপরিবহন পরিষেবা স্থগিত থাকবে।
মন্ত্রী বলেন, প্রতি ট্রিপের শুরু এবং শেষে জীবাণুনাশক দিয়ে গাড়ি জীবাণুমুক্ত করতে হবে।
কাদের বলেন, পরিবহন সংশ্লিষ্ট ও যাত্রীদের বাধ্যতামূলক মাস্ক পরিধান এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
আরও পড়ুন: দেশব্যাপী চলমান লকডাউনকে 'অবৈজ্ঞানিক ও আংশিক' মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা
এদিকে যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেয়া হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।
তিনি বলেন, এই আদেশ ৭ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে।
৩ বছর আগে
দেশে ৭ দিনের লকডাউনে যানজট কম রাস্তাঘাটে
কোভিড-১৯ এর দ্বিতীয় ঢেউ প্রতিরোধে সোমবার দেশে সাত দিনের লকডাউন শুরু হওয়ায় সকাল থেকেই রাজধানী ঢাকার বেশিরভাগ রাস্তা নির্জন ছিল।
সকালে রাস্তায় অল্প সংখ্যক প্রাইভেট কার, রিকশা ও অটোরিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে।
আরও পড়ুন: করোনা মোকাবিলায় সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নে যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করুন: প্রধানমন্ত্রী
সরকার, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিসগুলো 'সীমিত জনবল' দ্বারা পরিচালনার অনুমতি দেয়ায় অনেককে তাদের অফিসে পৌঁছানোর জন্য রিকশা ও অটোরিকশা ভাড়া করতে দেখা গেছে।
মতিঝিলে একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত এবং রামপুরার বাসিন্দা রেহানা বেগম বলছিলেন, 'আজ আমার অফিসে পৌঁছাতে অনেক বেশি ভাড়ায় একটি অটোরিকশা নিতে হয়েছে এবং প্রতিদিন এত পরিমাণ ব্যয় করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।'
তবে লকডাউন বাস্তবায়নের জন্য সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী দোকান ও শপিংমলগুলো বন্ধ ছিল।
বিভিন্ন এলাকায় কাঁচাবাজারগুলো খোলা দেখা গেলেও ক্রেতার সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম ছিল।
লকডাউন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে দিনমজুর হারিস মিয়া বলেন, 'আগের বছরের কষ্টের দিনগুলো আমাদের জীবনে আবার ফিরে এসেছে, আমাদের নিয়ে ভাবার কেউ নেই। লকডাউন চলতে থাকলে ক্ষুধা আমাদের শেষ করে দেবে।'
আরও পড়ুন: সন্ধ্যা ৬টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত-জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে যাওয়া যাবে না
আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থার সদস্যদের দৃঢ় পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে জনসাধারণের অপ্রয়োজনীয় চলাচল এবং সমাবেশ নিয়ন্ত্রণ করে ভাইরাসের সংক্রমণ কমিয়ে আনা এই লকডাউনের মূল লক্ষ্য।
প্রাণঘাতী করোনভাইরাস মোকাবিলায় এটি বাংলাদেশের প্রথম আনুষ্ঠানিক লকডাউন। গত বছরের ২৬ মার্চ সরকার করোনাভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় লকডাউন কার্যকর করার পরিবর্তে পরিবহন বন্ধের পাশাপাশি সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছিল।
গত কয়েক দিন যাবত দেশে করোনায় আক্রান্তের পরিমাণ রেকর্ড পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ায় রবিবার সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সারাদেশে সপ্তাহব্যাপী লকডাউন ঘোষণা করেন।
এই সময় বেশিরভাগ অফিস এবং কারখানা খোলা থাকবে, তবে কর্মচারীরা স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নির্দেশিকা বজায় রেখে পালা করে কাজ করবেন।
গত সপ্তাহে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (পিএমও) কোভিড-১৯ এ আক্রান্তের সংখ্যা ও মৃত্যু বেড়ে যাওয়ায় ১৮ দফা নির্দেশনাও জারি করে।
বিধি-নিষেধসমূহ
রবিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ করোনা পরিস্থিতি উন্নতির জন্য এবং লকডাউন বাস্তবায়নের জন্য জনগণের চলাচল ও অন্যান্য কর্মকাণ্ডের উপর ৭ দিনের জন্য বিধিনিষেধ আরোপ করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
গেজেট অনুসারে, সব ধরনের গণপরিবহন (সড়ক, নৌ, রেল ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট) বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: করোনাভাইরাস বিস্তার রোধে সোমবার থেকে মাঠে থাকার ঘোষণা ডিএসসিসি মেয়রের
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ লকডাউনের সময় অভ্যন্তরীণ বিমান ও যাত্রীবাহী ট্রেন স্থগিত করার এবং পরিষেবা চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জরুরী পরিষেবা, পণ্য বহন, উত্পাদন, বিদেশী যাত্রী এবং ফেরত আসা প্রবাসীরা এই বিধি-নিষেধের আওতার বাইরে থাকবে।
আইনশৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা, যেমন-ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্যসেবা, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস, জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরসমূহের কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, ডাক সেবাসহ অন্যান্য জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিসসমূহ, তাদের কর্মচারী ও যানবাহন নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকবে।
সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত অফিস ও আদালত এবং বেসরকারি অফিস কেবল জরুরি কাজ সম্পাদনের জন্য সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে। তারা শুধু প্রয়োজনীয় জনবলকে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থাপনায় অফিসে আনা-নেওয়া করতে পারবে।
শিল্প-কারখানা ও নির্মাণ কার্যাদি চালু থাকবে। শিল্প-কারখানার শ্রমিকদের স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থাপনায় আনা-নেয়া করতে হবে।
এছাড়া, বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএকে শিল্পাঞ্চলে শ্রমিকদের চিকিত্সা সেবা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনায় একদিনে রেকর্ড ৭ হাজারের বেশি শনাক্ত, মৃত্যু আরও ৫৩
জনগণের চলাচল সন্ধ্যা ৬টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত সীমিত থাকবে এবং অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া (ওষুধ ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ক্রয়, চিকিৎসা সেবা, মৃতদেহ দাফন/সৎকার ইত্যাদি) কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না।
স্বাস্থ্যবিধি বজায় রেখে প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র খোলা জায়গা থেকে কেনাবেচা করা যাবে যা কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করবে।
অন্যদিকে, সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ব্যংকিং কার্যক্রম চলবে। এর বাইরে কোনো সময়ে লেনদেন করা যাবে না।
এছাড়াও সশস্ত্র বাহিনী উপযুক্ত স্থানে মাঠ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
জেলা এবং মাঠ প্রশাসন একত্রে নির্দেশগুলো কার্যকর করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা টহল জোরদার করবে এবং যারা এই নির্দেশাবলী লঙ্ঘন করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা রেকর্ড পরিমাণ বৃদ্ধি
রবিবার সকাল পর্যন্ত দেশে নতুন করে কোভিড-১৯ এ ৭ হাজার ৮৭ জন আক্রান্ত হয় যা গত বছরের মার্চ মাসের পর সর্বোচ্চ।
এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৪ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া, ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় ৫৩ জনের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে মোট মৃত্যু ৯ হাজার ২৬৬ জনে দাঁড়িয়েছে। শনিবারের ১.৪৬ শতাংশ থেকে রবিবার মৃত্যুর হার কমে দাঁড়িয়েছে ১.৪৫ শতাংশে।
আরও পড়ুন: হাসপাতালের শয্যা বাড়ানোর বিকল্প নেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে জানুয়ারিতে মারা যায় ৫৬৮ জন, ফেব্রুয়ারিতে ২৮১ জন এবং মার্চে ৬৩৮ জন।
এই পরিস্থিতিতে সরকার ক্রমবর্ধমান রোগীদের সংখ্যা মোকাবেলায় কোভিড-মনোনীত হাসপাতাল এবং আইসিইউ বেডের সংখ্যা বাড়াচ্ছে।
৩ বছর আগে