বিশেষ দূত
ঢাকায় জাপানের বিশেষ দূত
মিয়ানমারে জাপানের জাতীয় পুনর্মিলন বিষয়ক বিশেষ দূত ও নিপ্পন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইওহেই সাসাকাওয়া বাংলাদেশ সফর করছেন।
দুই দিনের সফরে সোমবার ঢাকায় আসেন তিনি।
বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. নজরুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: জাপান সব সময় বাংলাদেশের পাশে আছে: জাপানের প্রধানমন্ত্রী কিশিদা
ব্যবসা খাতে ২০ বছর কাজ করার পর ১৯৮১ সালে নিপ্পন ফাউন্ডেশনে যোগ দেন সাসাকাওয়া।
স্বাস্থ্য, শিক্ষা, খাদ্য সুরক্ষা এবং সামুদ্রিক সুরক্ষার মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যাগুলো মোকাবিলায় রাজনৈতিক, সরকারি, একাডেমিক এবং বেসরকারি খাতের সংস্থাগুলো সঙ্গে নিজের কাজে একটি উদ্যোক্তা মনোভাবের জন্য পরিচিত সাসাকাওয়া।
আরও পড়ুন: বেনজীরের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৫ মাস আগে
দ্রুত লস অ্যান্ড ড্যামেজ ফান্ড পেতে পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রীর জলবায়ুবিষয়ক বিশেষ দূত
প্রধানমন্ত্রীর পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক বিশেষ দূত এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, কপ-২৮ এ কার্যকর লস অ্যান্ড ড্যামেজ ফান্ড দ্রুত পেতে পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ। এজন্য বাংলাদেশের সংশ্লিষ্টদের সক্ষমতা বাড়ানো হবে।
তিনি বলেন, উক্ত তহবিলে এ পর্যন্ত ১৯টি দেশ মোট ৭৯২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এ ফান্ড ভবিষ্যতে বৃদ্ধি পাবে। নতুন তহবিল প্রাথমিকভাবে চার বছরের জন্য বিশ্বব্যাংক কর্তৃক পরিচালিত হবে।
বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকালে পরিবেশ অধিদপ্তরের অডিটোরিয়ামে ‘২৮তম বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন: প্রত্যাশা, প্রাপ্তি এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা’- শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবের হোসেন চৌধুরী এসব কথা বলেন।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এমিরিটাস ড. আইনুন নিশাত।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব(প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ। প্যানেল আলোচনা পরিচালনা করেন পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের ডিএমডি ড. ফজলে রাব্বি সাদেক আহমেদ।
আরও পড়ুন: কপ-২৮ উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক: সীমিত সম্পদ সত্ত্বেও কম কার্বনের পথে বাংলাদেশ
বিষয়ভিত্তিক তিনটি প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ধরিত্রী কুমার সরকার, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. জিয়াউল হক ও পরিচালক মির্জা শওকত আলী।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল এবার কপ-২৮ এ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের চেষ্টায় এবার ‘ইউএই ফ্রেমওয়ার্ক ফর গ্লোবাল ক্লাইমেট রেজিলেন্স’ গ্রহণ করা হয়েছে। যার লক্ষ্য হবে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত ক্রমবর্ধমান প্রতিকূল প্রভাব, ঝুঁকি ও দুর্বলতা হ্রাস করা; সেইসঙ্গে অভিযোজনমূলক কার্যক্রম ও সহায়তা বৃদ্ধি করা।
তিনি বলেন, ‘ওয়ার্ক প্রোগ্রাম অন জাস্ট ট্রাঞ্জিশন পাথওয়ে’র কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। ‘লো জিএইচজি এমিশনস এন্ড ক্লাইমেট রেজিলেন্ট ডেভেলপমেন্ট’ পথের সঙ্গে জলবায়ু অর্থায়ন প্রবাহ সামঞ্জস্যপূর্ণ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে সীমিত রাখার লক্ষ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে টেকসইভাবে গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাসের প্রয়োজনীয়তাকে স্বীকৃতি দিয়ে জিএসটি-তে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এটি সদস্য দলগুলোকে তাদের পরবর্তী এনডিসিকে আরও উচ্চাকাঙ্খী করে সব সেক্টরকে কভার করে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখার সঙ্গে সংগতি রেখে গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাস লক্ষ্যমাত্রা গ্রহণ করার জন্য উৎসাহিত করেছে এবং ন্যায়সঙ্গত পদ্ধতিতে জীবাশ্ম জ্বালানি পরিহারের আহ্বান জানানো হয়েছে।
অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক বলেন, এবারের কপ-২৮ সম্মেলনে জলবায়ু বিষয়ক কর্মকাণ্ডে নেতৃস্থানীয় কণ্ঠস্বর হিসেবে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিগ্রস্ত মানুষের পক্ষে বিশ্বব্যাপী অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ড’-এ ভূষিত করা হয়েছে। এ ছাড়াও বাংলাদেশকে ‘ইনোভেশন ইন ডিভলভিং ফাইন্যান্স’ বিভাগে ‘জিসিএ লোকাল এডাপ্টেশন চ্যাম্পিয়ন্স অ্যাওয়ার্ড’ দেওয়া হয়েছে। যা স্থানীয় পর্যায়ে জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা ও উদ্ভাবনের প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরে।
আরও পড়ুন: কপ-২৮ সম্মেলন : শুক্রবার শুরু হচ্ছে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক
কপ-২৮ সম্মেলনে স্থানীয় জলবায়ু নেতৃত্বে গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে বাংলাদেশ
১১ মাস আগে
সাবের হোসেন চৌধুরী প্রধানমন্ত্রীর ‘জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক বিশেষ দূত’ নিযুক্ত
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরীকে ‘জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত’ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি গেজেট প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘এটি একটি অবৈতনিক পদ হবে’। ফলে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক বিশেষ দূত হিসেবে বেতন-ভাতা পাবেন না সাবের হোসেন চৌধুরী।
আরও পড়ুন: আফরোজা আব্বাসকে ‘সহযোগিতা’ করতে চান আ’লীগ প্রার্থী সাবের হোসেন
সাবের হোসেন চৌধুরী বর্তমানে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের জন্য এক ইঞ্চিও বনভূমি নয়: সাবের হোসেন
১ বছর আগে
ইইউর ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল সহযোগিতার জন্য, সংঘর্ষের জন্য নয়: বিশেষ দূত
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ইন্দো-প্যাসিফিক বিষয়ক বিশেষ দূত গ্যাব্রিয়েল ভিসেনটিন বলেছেন, ইইউর ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলটি ‘সংঘর্ষ নয় সহযোগিতা’ সম্পর্কে।
তিনি বলেন, ‘সুতরাং, এই কৌশলটি ইন্দো-প্যাসিফিকজুড়ে আমাদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বকে বৃদ্ধি এবং বৈচিত্র্যময় করার বিষয়েও সম্পৃক্ত। আমরা আন্তর্জাতিক আইন ও বহুপাক্ষিকতাকে সমুন্নত রাখতে চাই।’
শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিকাব) আয়োজিত এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন ইইউর এই বিশেষ দূত।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ডেপুটি হেড অব মিশন জেরেমি অপ্রিটেসকো, ডিকাব সভাপতি রেজাউল করিম লোটাস এবং সাধারণ সম্পাদক একেএম মঈনুদ্দিন অংশ নেন।
এসময় বিশেষ দূত বলেন, ইইউ সমমনা গণতান্ত্রিক অংশীদারদের সঙ্গে তাদের সহযোগিতা আরও গভীর করতে চায়।
তিনি বলেন, ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে ইইউর সংযুক্তির উদ্দেশ্য-সহযোগিতা করা এবং প্রয়োজনে রক্ষা করা।
তিনি দাবি করেন, তাদের কৌশল অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং যারা ইইউকে সহযোগিতা করতে ইচ্ছুক এমন সব অংশীদারদের জন্য এটা উন্মুক্ত এবং চীনও এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান অবাধ ও মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক বাস্তবায়নে সহায়ক হবে: জাপান
২ বছর আগে
প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানাতে জন কেরি ঢাকায়
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জলবায়ুবিষয়ক বিশেষ দূত জন কেরি শুক্রবার সকালে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেন।
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রতিশ্রুতিকে এগিয়ে নিতে তিনি ঢাকা এসেছেন।
বেলা সাড়ে ১১ টায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন ও তার স্ত্রী সেলিনা মোমেন কেরিকে গ্রহণ করেন। এ সময় বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার উপস্থিত ছিলেন।
আগামী ২২-২৩ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রে ক্লাইমেট ইস্যুতে একটি সম্মেলনের দাওয়াত দিতে ঢাকায় এসেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তিনি জো বাইডেনের পক্ষ থেকে এই সম্মেলনে অংশ নেয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানাবেন।
আরও পড়ুন: জলবায়ু-সহিষ্ণু উন্নয়ন করেছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
ভারত সফর শেষে কেরি টুইট করে বলেন, ‘প্যারিস চুক্তি জলবায়ু সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণে নারীদের আরও ক্ষমতায়নের বিশ্বব্যাপী প্রয়োজনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। ‘তাই ভারতবর্ষে জলবায়ু পদক্ষেপ এবং শক্তি পরিবর্তনের জন্য চালিত নারী নেত্রীদের সাথে সাক্ষাতে আমি আনন্দিত।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র ইউএনবিকে জানান, ঢাকায় কেরি বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি এবং মূল উন্নয়ন এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সাথে সাক্ষাত করবেন।
বিকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার বৈঠকের আগে কেরি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন এবং অন্যদের সাথে সাক্ষাত করবেন।
আরও পড়ুন: জলবায়ুর কারণে বিশ্বে ২ কোটি মানুষ অভিবাসী হওয়ার আশঙ্কা
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, জ্বালানি ও পরিবেশের মার্কিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মার্সিয়া বার্নিকাট বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের নেতৃত্ব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বকে একটি দুর্দান্ত অংশীদার হিসেবে প্রস্তাব করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৪০ জন বিশ্বনেতাকে জলবায়ু সম্মেলনে আমন্ত্রণ করেছেন।
অনলাইনে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই শীর্ষ সম্মেলন সর্বজনীন দেখার জন্য লাইভ স্ট্রিম হবে।
জলবায়ু শীর্ষক সম্মেলনটি শক্তিশালী জলবায়ুর তাৎপর্য এবং অর্থনৈতিক সুবিধাগুলো নির্দেশ করবে। এই নভেম্বরে গ্লাসগোতে জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন (সিওপি২৬) হওয়ার ক্ষেত্রে এটি একটি মূল মাইলফলক হবে।
ড. মোমেন ইউএনবিকে বলেন, ‘আমরা আমাদের অগ্রাধিকারের বিষয়গুলো জানাতে পেরে খুশি হব। বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত যে পদক্ষেপ নিয়েছে তাও আমরা তাদেরকে জানাব।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ বিশ্বাস করে যে অভিযোজন যথেষ্ট নয় এবং এটিকে প্রশমন করতে হবে এবং তাদের প্রতিশ্রুতি অনুসারে বাংলাদেশের সমর্থন প্রয়োজন। এটি কেরির বিশেষ লক্ষ্য হওয়া উচিত।’
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল: মন্ত্রী
ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশ সমস্যা সৃষ্টি করেনি এবং নদীভাঙ্গন থেকে মানুষকে পুনর্বাসিত ও রক্ষার জন্য দায়িত্বশীল দেশগুলোর উচিত দায়িত্ব ভাগ করে নেয়া।
প্রেসিডেন্ট বাইডেন জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জকে জোর দিয়ে বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্ব গভীর জলবায়ু সংকটের মুখোমুখি এবং আমাদের বৈদেশিক নীতি, কূটনীতি এবং জাতীয় সুরক্ষার কেন্দ্রবিন্দু জলবায়ু পরিবর্তনকে কেন্দ্র করে হওয়া উচিৎ।’
প্রেসিডেন্ট বাইডেন প্যারিস চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্রকে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য অফিসের প্রথম দিনেই পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।
পরের দিন ২৭ জানুয়ারি, তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় প্রধান অর্থনীতিবিদদের প্রচেষ্টার উদ্যোগের জন্য তিনি শিগগরই নেতাদের একটি শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করবেন।
৩ বছর আগে