জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়
করোনায় একদিনে রেকর্ড ৯৬ মৃত্যু, শনাক্ত ২০.৮৯ শতাংশ
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় একদিনে সর্বোচ্চ ৯৬ জন মারা গেছেন বলে বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো নিয়মিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জনানো হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৯৮৭ জনে।
আরও পড়ুন: দেশে নতুন লকডাউন: দুর্দান্ত কোনো ফলাফলের বিষয়ে সন্দিহান বিশেষজ্ঞরা
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুনভাবে ৫ হাজার ১৮৫ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। বর্তমানে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৭ লাখ ৩ হাজার ১৭০ জনে। নতুন সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৩৩৩ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৫ লাখ ৯১ হাজার ২৯৯ জন।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৪ হাজার ৮২৫টি।
২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২০.৮৯ শতাংশ এবং এ পর্যন্ত ১৩.৮০ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৪২ শতাংশ। সুস্থতারহার ৮৪.০৯ শতাংশ।
করোনার সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সরকারের দেয়া ঘোষণা অনুযায়ী আজ বুধবার থেকে সারা দেশে আট দিনব্যাপী কঠোর লকডাউন পালিত হচ্ছে।
চলমান টিকাদান কার্যক্রম
সরকার ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখ হতে সারাদেশে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে বাংলাদেশ করোনা মোকাবিলায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি ব্যবহার করছে, যা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট হতে সংগ্রহ করা হয়।
বিশ্ব পরিস্থিতি
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা ভয়াবহভাবে বেড়েই চলেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে ১৩ হাজার ১৮৮ জন মানুষ মারা গেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যমতে, বুধবার সকাল পর্যন্ত বর্তমানে বিশ্বে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে মোট মারা গেছেন ২৯ লাখ ৫৭ হাজার ৯০২ জন।
এছাড়া সারা বিশ্বে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছে ১৩ কোটি ৭২ লাখ ৫১ হাজার ৪৩৪ জন।
করোনার আঘাতে সবচেয়ে বিপর্যস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ১৩ লাখ ৪৫ হাজার ৩১২ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছেন ৫ লাখ ৬৩ হাজার ৪৪০ জন মানুষ।
গত জানুয়ারি মাস থেকেই দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিল করোনার নতুন ঢেউ মোকাবিলা করছে। দেশটি বিশ্বে করোনা আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ৩৫ লাখ ৯৯ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৫ জনের।
আরও পড়ুন: এবারও মহামারিতে উত্তাপ ছড়াতে পারল না পহেলা বৈশাখ উদযাপন
অপরদিকে, প্রতিবেশী দেশ ভারত করোনায় আক্রান্তে দ্বিতীয় অবস্থান উঠে এসেছে। দেশটিতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১ কোটি ৩৬ লাখ ৮৯ হাজার ৪৫৩ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৫৮ জন।
৩ বছর আগে
কোভিড-১৯: বিশ্বে একদিনে ১৩ হাজারের বেশি মৃত্যু
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা ভয়াবহভাবে বেড়েই চলেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে ১৩ হাজার ১৮৮ জন মানুষ মারা গেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যমতে, বুধবার সকাল পর্যন্ত বর্তমানে বিশ্বে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে মোট মারা গেছেন ২৯ লাখ ৫৭ হাজার ৯০২ জন।
এছাড়া সারা বিশ্বে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছে ১৩ কোটি ৭২ লাখ ৫১ হাজার ৪৩৪ জন।
করোনার আঘাতে সবচেয়ে বিপর্যস্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ১৩ লাখ ৪৫ হাজার ৩১২ জন এবং মৃত্যুবরণ করেছেন ৫ লাখ ৬৩ হাজার ৪৪০ জন মানুষ।
আরও পড়ুন: 'জনসন অ্যান্ড জনসন'-র করোনাভাইরাসের টিকা কিনবে না অস্ট্রেলিয়া
গত জানুয়ারি মাস থেকেই দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ব্রাজিল করোনার নতুন ঢেউ মোকাবিলা করছে। দেশটি বিশ্বে করোনা আক্রান্তে তৃতীয় ও মৃত্যুর দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। মোট শনাক্ত রোগী এক কোটি ৩৫ লাখ ৯৯ হাজার ছাড়িয়েছে এবং মৃত্যু হয়েছে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৫ জনের।
অপরদিকে, প্রতিবেশী দেশ ভারত করোনায় আক্রান্তে দ্বিতীয় অবস্থান উঠে এসেছে। দেশটিতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১ কোটি ৩৬ লাখ ৮৯ হাজার ৪৫৩ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছে ১ লাখ ৭১ হাজার ৫৮ জন।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬৯ জন মারা গেছেন বলে মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো নিয়মিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জনানো হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৮৯১ জনে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুনভাবে ৬ হাজার ২৮ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। বর্তমানে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৬ লাখ ৯৭ হাজার ৯৮৫ জনে। নতুন সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৮৫৩ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৬৬ জন।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩২ হাজার ৯৫৫টি।
আরও পড়ুন: করোনা বিষয়ে সচেতনতা ও টিকাদানে সহায়তা করবে ফেসবুক
২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১৮.২৯ শতাংশ এবং এ পর্যন্ত ১৩.৭৬ শতাংশ। মৃত্যুর হার ১.৪২ শতাংশ। সুস্থতারহার ৮৩.৯৫ শতাংশ।
করোনার সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সরকার ১৪ এপ্রিল থেকে লকডাউন ঘোষণা করে সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
চলমান টিকাদান কার্যক্রম
সরকার ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখ হতে সারাদেশে টিকাদান কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে বাংলাদেশ করোনা মোকাবিলায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাটি ব্যবহার করছে, যা ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট হতে সংগ্রহ করা হয়।
৩ বছর আগে