খালেদা জিয়া
খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে নাইকো মামলায় আরও ৬ জনের সাক্ষ্য
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে দায়ের করা নাইকো দুর্নীতি মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও ছয়জন।
সোমবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুনের কাছে সাক্ষ্য দেন তারা। এ নিয়ে মামলাটিতে ৬৮ সাক্ষীর মধ্যে ৩৮ জনের সাক্ষ্য শেষ হলো।
নাইকো দুর্নীতি মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ২১ জানুয়ারি।
আরও পড়ুন: জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মামলা তদন্তের পর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। গেল বছরের ১৯ মার্চ একই আদালত খালেদা জিয়াসহ আট আসামির অব্যাহতি আদালত নাকচ করে চার্জ গঠনের আদেশ দেন।
অপর আসামিরা হলেন- তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দীন সিদ্দিকী, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউসুফ হোসাইন, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম। এদের মধ্য প্রথম তিনজন পলাতক আছেন।
আরও পড়ুন: গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ ২ জন খালাস
৩ দিন আগে
বিমানবন্দরের পথে খালেদা জিয়া
উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাওয়ার জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রাত সোয়া ৮টায় তিনি গুলশানের বাসভবন থেকে বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
তিনি জানিয়েছেন, গুলশান-২ মোড় হয়ে বনানী-কাকলী ক্রসিং দিয়ে বিমানবন্দরে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানাতে এদিন বিকেল থেকেই তার গুলশানের বাসভবনের সামনে দলের নেতাকর্মীরা ভিড় করতে শুরু করেন। এছাড়া গুলশান-২, কাকলী ও বিমানবন্দর সড়ক পর্যন্ত ফুটপাতে অপেক্ষায় রয়েছেন দলটির কয়েক হাজার নেতাকর্মী।
শায়রুল জানান, রাত ৯টায় খালেদা জিয়া বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন এবং মেডিকেল টিমের ছয়জন চিকিৎসকসহ তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে রাত ১০টায় কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে বিমানবন্দর ত্যাগ করবেন। এরপর ৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টায় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি যুক্তরাজ্যের হিথ্রো বিমানবন্দরে অবতরণ করবে।
এর আগে, খালেদা জিয়াকে বিদায় জানানোর সময় জনদুর্ভোগ এড়াতে নেতাকর্মীদের প্রতি বিশেষ নির্দেশনা দেয় বিএনপি। ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) বিএনপি এবং সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীকে সুশৃঙ্খলভাবে রাস্তার ফুটপাতে দাঁড়িয়ে খালেদা জিয়াকে বিদায় জানানোর জন্য অনুরোধ করেছে দলটি, যাতে রাস্তায় যানবাহন ও পথচারী চলাচলে কোনো বিঘ্ন না ঘটে।
সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিমানবন্দরে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সমম্বয়ে বৈঠক করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
বেবিচক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১০ প্লাটুন পুলিশের পাশাপাশি এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ, র্যাব, বেবিচকের অ্যাফসেক বাহিনীসহ সোয়াটের মতো স্পেশাল টিমও মোতায়েন থাকবে।
বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীর জমায়েতে যাতে নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয়, সে জন্য বিশেষ এই সতর্কাবস্থা বলে জানিয়েছেন তারা।
আরও পড়ুন: রাতে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
যুক্তরাজ্যে পৌঁছানোর পর সরাসরি খালেদা জিয়াকে লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি করা হবে। সেখানে কিছুদিন চিকিৎসার পর যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় হসপিটালে তার চিকিৎসা নেওয়ার কথা রয়েছে।
হিথ্রো বিমানবন্দরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, তার স্ত্রী এবং যুক্তরাজ্য শাখার বিএনপি নেতারা খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাবেন।
২০০৮ সাল থেকে সপরিবারে লন্ডনে বসবাস করছেন তারেক রহমান। কারাবন্দি হওয়ার আগে সবশেষ ২০১৭ সালে লন্ডন সফরে যান বিএনপি চেয়ারপারসন। তখনই শেষবার সরাসরি দেখা হয়েছিল মা-ছেলের।
১ সপ্তাহ আগে
রাতে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে আজ (মঙ্গলবার) রাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের উদ্দেশে রওনা হবেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
এ বিষয়ে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেছেন, ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) রাত ৮টায় গুলশানের বাসা থেকে বের হবেন এবং রাত ৯টার মধ্যে বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা রয়েছে তার।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মেডিকেল টিমের ছয়জন চিকিৎসকসহ তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে রাত ১০টায় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটির বিমানবন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে, খালেদা জিয়াকে বিদায় জানানোর সময় জনদুর্ভোগ এড়াতে নেতাকর্মীদের প্রতি বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছে বিএনপি।
ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) বিএনপি এবং সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীকে সুশৃঙ্খলভাবে রাস্তার ফুটপাতে দাঁড়িয়ে খালেদা জিয়াকে বিদায় জানানোর জন্য অনুরোধ করেছে দলটি, যাতে রাস্তায় যানবাহন ও পথচারী চলাচলে কোনো বিঘ্ন না ঘটে।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়া লন্ডন যাচ্ছেন মঙ্গলবার রাতে
এছাড়া, খালেদা জিয়ার গাড়িবহর কোন পথে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাবে, ইতোমধ্যে সেই রুটের তথ্যও জানানো হয়েছে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী, গুলশান-২ নম্বরের বাসা ফিরোজা থেকে রাত ৮টায় বিএনপি চেয়ারপারসনকে নিয়ে গাড়িটি গুলশান-২ নম্বর গোলচত্বর হয়ে কাকলী গোলচত্বর হয়ে বিমানবন্দরে পৌঁছাবে।
সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিমানবন্দরে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সমম্বয়ে বৈঠক করেছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)।
বেবিচক কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১০ প্লাটুন পুলিশের পাশাপাশি এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ, র্যাব, বেবিচকের অ্যাফসেক বাহিনীসহ সোয়াটের মতো স্পেশাল টিমও মোতায়েন থাকবে।
বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীর জমায়েতে যাতে নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয়, সে জন্য বিশেষ এই সতর্কাবস্থা বলে জানিয়েছেন তারা।
যুক্তরাজ্যে পৌঁছানোর পর সরাসরি খালেদা জিয়াকে লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি করা হবে। সেখানে কিছুদিন চিকিৎসার পর যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় হসপিটালে তার চিকিৎসা নেওয়ার কথা রয়েছে।
সোমবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, যুক্তরাজ্যের হিথ্রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর সরাসরি লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি হবেন খালেদা জিয়া। সেখানকার চিকিৎসকরা উনাকে দেখার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত ঠিক করা হবে। সেখান থেকে সুপারিশ করা হলে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হতে পারে।
ডা. জাহিদ বলেন, হিথ্রো বিমানবন্দরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, তার স্ত্রী এবং যুক্তরাজ্য শাখার বিএনপি নেতারা খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাবেন।
আরও পড়ুন: খালেদা লন্ডনে পৌঁছেই সরাসরি হাসপাতালে ভর্তি হবেন
২০০৮ সাল থেকে সপরিবারে লন্ডনে বসবাস করছেন তারেক রহমান। কারাবন্দি হওয়ার আগে সবশেষ ২০১৭ সালে লন্ডন সফরে যান বিএনপি চেয়ারপারসন। তখনই শেষবার সরাসরি দেখা হয়েছিল মা-ছেলের।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান উন্নত চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে দেশে ফিরবেন; আবারও এগিয়ে নেবেন সবকিছু— এমন প্রত্যাশায় বুক বেঁধে আছে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের লাখো কর্মী-সমর্থক।
১ সপ্তাহ আগে
৭ জানুয়ারি লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামী ৭ জানুয়ারি লন্ডন যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
এ বিষয়ে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন ইউএনবিকে বলেছেন, ‘ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) বিমানযাত্রার জন্য ফিট থাকলে ৭ জানুয়ারি লন্ডন যেতে পারেন।’
এদিকে, কাতার এয়ারওয়েজের একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে বিএনপি চেয়ারপারসনকে লন্ডনে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ এক বিএনপি নেতা।
তিনি বলেন, লন্ডন সফরে খালেদার জিয়ার ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান, কয়েকজন চিকিৎসক, বিএনপি নেতা, তার ব্যক্তিগত সচিব ও দুজন গৃহকর্মীসহ ১৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল তার সফরসঙ্গী হবে।
বেগম খালেদা জিয়ার কার্যালয় ইতোমধ্যে তার সফরসঙ্গীদের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করেছে বলে জানান এই বিএনপি নেতা।
আরও পড়ুন: ৬ বছর পর রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন খালেদা
তিনি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসনকে লন্ডনে পাঠানোর জন্য অন্যান্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা সম্পন্ন করা হয়েছে। ২০০৮ সালের ১২ সেপ্টেম্বর থেকে লন্ডনে তার বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান পরিবারসহ বসবাস করছেন।
দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস এবং কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন বেগম খালেদা জিয়া। গত বছরের ২৬ অক্টোবর তিন মার্কিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বেগম খালেদা জিয়ার পেট ও বুকে জমা পানি এবং লিভারে রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে ট্রান্সজুগুলার ইন্ট্রাহেপ্যাটিক পোর্টোসিস্টেমিক শান্ট বা টিআইপিএস পদ্ধতি নামে পরিচিত হেপাটিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
২০২১ সালের নভেম্বরে বেগম খালেদা জিয়ার লিভার সিরোসিস ধরা পড়ার পর থেকে চিকিৎসকরা তাকে বিদেশে পাঠানোর পরামর্শ দিয়ে আসছেন।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিশেষ আদালত পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিলে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি বেগম খালেদা জিয়াকে পুরান ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। ওই বছরের ৩০ অক্টোবর হাইকোর্ট তার শাস্তি বাড়িয়ে ১০ বছর করে। পরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হন তিনি।
কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের মধ্যে ২০২০ সালে ২৫ মার্চ গুলশানের বাড়ি ফিরোজায় থাকবেন এবং দেশ ত্যাগ করবেন না- এমন শর্তে একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে ৭৭৬ দিন পর বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগার থেকে সাময়িকভাবে মুক্তি দেয় সরকার।
তবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের আদেশে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: বড় পুকুরিয়া কয়লাখনি মামলা থেকে খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে অব্যাহতি
৩ সপ্তাহ আগে
বড় পুকুরিয়া কয়লাখনি মামলা থেকে খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে অব্যাহতি
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক মো. আবু তাহের এ আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
মামলা থেকে অব্যাহতি অপর দুজন হলেন- সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী এবং সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
অন্যদিকে, মামলার অপর চার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিচার চলবে বলে আদেশে দেওয়া হয়েছে।
১ মাস আগে
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল-দুহাইলান।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন সৌদি রাষ্ট্রদূত।
আরও পড়ুন: দুর্নীতিবাজদের ভোট না দেওয়ার অনুরোধ খালেদার উপদেষ্টা আমিনুলের
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যএ জেড এম জাহিদ হোসেন ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ড. এনামুল হক চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার পর বিদেশি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এটিই খালেদা জিয়ার প্রথম সাক্ষাৎ।
আরও পড়ুন: খালেদার সেনানিবাসের বাড়ি ফেরতের দাবি জানালেন বিএনপির আলাল
১ মাস আগে
১২ বছর পর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ দলটির ২৬ নেতাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ। এর ফলে প্রায় ১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানের বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিএনপি চেয়ারপাসনের একান্ত সচিব এ বি এম আবদুস সাত্তারের কাছে চিফ অব জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম ও প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল এএসএম কামরুল আহসান এ আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেন।
সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, দুই সেনা কর্মকর্তা তাদের স্ত্রীদের নিয়ে গুলশানের বাসভবনে গিয়ে তার আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার ১০ বছরের সাজা স্থগিত
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ২৬ নেতাকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসা থেকে সেনাকুঞ্জের উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছেন এবিএম আবদুস সাত্তার।
২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে কারাভোগের পর এটাই খালেদা জিয়ার প্রথম রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ। সর্বশেষ ২০১২ সালে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার স্মরণে বৃহস্পতিবার উৎসবমুখর পরিবেশে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত হবে।
১ মাস আগে
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার ১০ বছরের সাজা স্থগিত
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজা বাতিল চেয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে করা আবেদন) মঞ্জুর করেছেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে খালেদা জিয়াকে দেওয়া ১০ বছরের সাজার কার্যকারিতা স্থগিত করেছেন আদালত।
সোমবার আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এর আগে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া ১০ বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিলের শুনানি শেষ হয়।
রবিবার শুনানি শেষে সোমবার (১১ নভেম্বর) আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা ১১ মামলা বাতিল
আদালতে এদিন আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।
আইনজীবী জয়নুল আবেদীন জানান, আদালত লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে সাজার কার্যকারিতা স্থগিত করেছেন। একই সঙ্গে আপিল দায়ের করতে বলেছেন। এখন আপিল দাযের করার পর আপিলের ওপর শুনানি হবে। সে পর্যন্ত সাজার কার্যকারিতা স্থগিত থাকবে।
২০১৯ সালের ১৪ মার্চ আপিল বিভাগে দুটি লিভ টু আপিল করেন খালেদা জিয়া।
এর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি বকশীবাজারে কারা অধিদপ্তরের প্যারেড গ্রাউন্ডে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন।
একই সঙ্গে খালেদা জিয়ার ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মাগুরার সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমানকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেন আদালত।
পরে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় ওই বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া আপিল করেন। একই বছরের ২৮ মার্চ খালেদার সাজা বৃদ্ধি চেয়ে দুদকের করা আবেদনে রুল দেন হাইকোর্ট।
সাজা বৃদ্ধিতে দুদকের আবেদনে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদা জিয়ার সাজা পাঁচ বছর থেকে বাড়িয়ে ১০ বছর করেন।
এছাড়া পাঁচ বছরের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে খালেদা জিয়া এবং ১০ বছরের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে মাগুরার সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) কাজী সালিমুল হক কামাল ওরফে কাজী কামাল ও ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদের আপিল খারিজ করেন আদালত।
আরও পড়ুন: চিকিৎসার জন্য শিগগিরই লন্ডনে নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে
২ মাস আগে
খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা ১১ মামলা বাতিল
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা নাশকতার ১০টি ও রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলার কার্যক্রম বাতিল করেছেন হাইকোর্ট।
মামলা বাতিল চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে বুধবার বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী, আইনজীবী গাজী কামরুল ইসলাম সজল, আইনজীবী মো. জাকির হোসেন, ব্যারিস্টার এইচ এম সানজিদ সিদ্দিকী, আইনজীবী তারেক ভূইয়া ও আইনজীবী এম সাব্বির আহমেদ।
আরও পড়ুন: গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ ২ জন খালাস
আইনজীবীরা বলেন, ২০১৫ সালে সরকারবিরোধী আন্দোলন চলাকালে নাশকতার অভিযোগে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানায় তিনটি ও দারুস সালাম থানায় সাতটি মামলা দায়ের করা হয়। এসব মামলায় এফআইআরে খালেদা জিয়ার নাম ছিল বা অভিযোগপত্রে তার নাম ঢুকানো হয়। দীর্ঘদিন থেকে হাইকোর্টের আদেশে এসব মামলার কার্যক্রম স্থগিত ছিল। খালেদা জিয়ার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে নাশকতার ১০ মামলা বাতিল করলেন হাইকোর্ট।
এদিকে, হাইকোর্টের একই বেঞ্চ মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে মন্তব্যকে কেন্দ্র করে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বাতিল করেছেন।
আইনজীবী জয়নুল আবেদীন সাংবাদিকদের বলেন, নাশকতার অভিযোগে করা মামলাগুলোর একটিতেও খালেদা জিয়া ঘটনাস্থলে ছিলেন বা কোনো নির্দেশ দিয়েছেন এমন কোনো প্রমাণ নেই। পুলিশ অহেতুক মামলাগুলোতে অভিযোগপত্র দিয়েছে। এসব মামলা বাতিল প্রশ্নে রুল জারি ছিল। আজ রুলগুলো অ্যাবসুলেট ঘোষণা করেছেন। এর অর্থ মামলাগুলোর কার্যকারিতা বাতিল করেছেন।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় ৭ বছর পর মামলা
২ মাস আগে
চিকিৎসার জন্য শিগগিরই লন্ডনে নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রথমে লন্ডন এবং পরে তৃতীয় কোনো দেশে নিয়ে যাওয়া হবে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, 'তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে আমরা যত দ্রুত সম্ভব তাকে বিদেশের একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি হাসপাতালে স্থানান্তরের প্রস্তুতি শুরু করেছি।’
তিনি বলেন, ‘এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আমরা একটি দূরপাল্লার বিশেষায়িত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করছি এবং প্রয়োজনীয় যোগাযোগ করছি। প্রাথমিকভাবে তাকে (খালেদা জিয়া) বিমানযোগে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে, সেখানে সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতির পর তাকে বহুমুখী চিকিৎসা সুবিধা রয়েছে এমন কোনো দেশে নিয়ে যাওয়া হবে। আমরা আশা করছি শিগগিরই সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে পারব, যাতে ম্যাডাম দ্রুত বিদেশ ভ্রমণ করতে পারেন।’
আরও পড়ুন: বন্যার্তদের জন্য ২ লাখ টাকা অনুদান দিলেন খালেদা জিয়া
জাহিদ আরও বলেন, খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে চিকিৎসক, নার্স ও স্বজনদের বিস্তারিত তথ্য ইতোমধ্যে তার কার্যালয় থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়েছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস এবং কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন।
গত বছরের ২৬ অক্টোবর খালেদা জিয়ার পেট ও বুকে পানি জমে যাওয়া ও লিভারে রক্তক্ষরণ বন্ধে ট্রান্সজুগুলার ইন্ট্রাহেপ্যাটিক পোর্টোসিস্টেমিক শান্ট (টিপস প্রসিডিউর) নামে পরিচিত হেপাটিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন যুক্তরাষ্ট্রের তিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।
২০২১ সালের নভেম্বরে খালেদা জিয়ার লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে তার চিকিৎসকরা তাকে বিদেশে পাঠানোর পরামর্শ দিয়ে আসছেন।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫।
২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর হাইকোর্ট তার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন। পরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তার সাজা হয়।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সরকার ২০২০ সালের ২৫ মার্চ এক নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে ৭৭৬ দিন পর তাকে সাময়িকভাবে মুক্তি দেয়। তবে শর্ত দেওয়া হয় যে তিনি গুলশানের বাসায় থাকবেন এবং দেশত্যাগ করতে পারবেন না।
৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের নির্দেশে খালেদা জিয়াকে পুরোপুরি মুক্তি দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ৫ মামলা থেকে খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
২ মাস আগে