প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
স্মার্ট নাগরিক তৈরিতে প্রাথমিক শিক্ষার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ: রুমানা আলী
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত স্মার্ট নাগরিক তৈরির ক্ষেত্রে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরকে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে।
সোমবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেলে মিরপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়ে প্রথমবারের মতো তিনি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে আসেন।
আরও পড়ুন: শৈত্য প্রবাহে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা, প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ
তিনি বলেন, দেশের সরকারি কর্মচারীদের প্রায় এক-চতুর্থাংশ প্রাথমিক শিক্ষা পরিবারের। তাদের অন্তহীন প্রয়াস বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার উত্তরণে বিশাল, বিরাট ও ব্যাপক অবদান রেখেছে। যার ফলশ্রুতিতে প্রাথমিক শিক্ষায় বাংলাদেশের অর্জন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী দেশপ্রেম, সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে কর্মকর্তাদের আহ্বান জানান।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ।
আরও বক্তব্য রাখেন- অতিরিক্ত মহাপরিচালক ড. উত্তম কুমার দাস, মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।
সভার আগে প্রতিমন্ত্রী দৃষ্টিনন্দন প্রকল্পের আওতায় ঢাকা মহানগরীর ৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: যশোরের প্রাথমিক-মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
শৈত্যপ্রবাহে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাসের সূচি পরিবর্তন
৯ মাস আগে
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
নবনিযুক্ত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম রুমানা আলী বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: গুচ্ছে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩ বিশ্ববিদ্যালয়
তিনি বলেন, যার মধ্য দিয়ে লাখো শহীদের রক্তে অর্জিত প্রিয় বাংলাদেশ হবে সমৃদ্ধ, উন্নত, আধুনিক একটি রাষ্ট্র। এর সোপান হলো শিক্ষা। আর শিক্ষার ভিত রচিত হয় প্রাথমিক শিক্ষার মাধ্যমে।
তিনি আরও বলেন, এ জন্যই বর্তমান সরকারের লক্ষ্য মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা, তাই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ লক্ষ্যে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: হাছান মাহমুদকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন
তিনি বলেন, শিক্ষা একটি সামগ্রিক প্রক্রিয়া। মাধ্যমিকের সঙ্গে সমন্বয় করে এখানে কাজ করতে হবে। পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে শিক্ষার সকল কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে লক্ষ্য অর্জন করতে হবে। ফুল নেওয়া নয়, ফুল ফোটানোর লক্ষ্যে কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: টেলিকম খাতকে লাভজনক অবস্থায় উত্তরণের উদ্যোগ নেওয়া হবে: পলক
১০ মাস আগে
চরাঞ্চলে এক হাজার প্রাইমারি স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হবে: প্রতিমন্ত্রী
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেন, চরাঞ্চলে নতুন করে এক হাজার সরকারি প্রাইমারি স্কুল প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করেছে সরকার।
তিনি বলেন, এই অর্থবছরে ২০টি চরে নতুন করে বিদ্যালয় স্থাপনের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার কুড়িগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের ৫০বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই কলেজের ৫০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে আসতে পেরে আমি খুশি। এই কলেজের আয়োজক কমিটি, কলেজের শিক্ষক, অভিভাবক, প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের শুভকামনা জানাচ্ছি। আমরা যে যেখানেই থাকি শেকড়কে যেন ভুলে না যাই।’
উল্লেখ্য, ১৯৭৩ সালের ২৭ এপ্রিল কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ৫০বছর পূর্তি ও সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। এসময় বক্তব্য রাখেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. মশিউর রহমান, কুড়িগ্রাম-২আসনের সংসদ সদস্য পনির উদ্দিন আহমেদ,জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ, পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জাফর আলী, সাধারণ সম্পাদক আমান উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, পূর্তি অনুষ্ঠানের আহবায়ক ও ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আমিনুল ইসলাম রিজু, সদস্য সচিব ও জসিমিয়া মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবেদ আলী প্রমুখ।
সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে কলেজ প্রাঙ্গণকে আলোকসজ্জ্বায় রঙিন করে তোলা হয়েছে। দু’দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানে থাকছে র্যালি, আলোচনাসভা, কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা, ডকুমেন্টরি প্রদর্শন, র্যাফেল ড্র এবং ঢাকাস্থ শিল্পী গোষ্ঠীর পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
আরও পড়ুন: ২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে: শিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশের সাক্ষরতার হার বেড়ে ৭৪ শতাংশে, দারিদ্র্য কমে ৫.৬ শতাংশ: জরিপ
দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
১ বছর আগে
জুন থেকে স্কুল ফিডিং চালু হবে: প্রতিমন্ত্রী
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, চলতি বছরের জুন থেকে স্কুল-ফিডিং প্রকল্প চালু হবে।
তিনি জানান, ‘দারিদ্রপীড়িত এলাকায় স্কুল ফিডিং’- শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১০ সালে চালু হয়ে ২০২২ সালের জুনে সমাপ্ত হয়। প্রকল্পটি দেশের ১০৪টি উপজেলায় চালু ছিল। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ, বিদ্যালয়ে শতভাগ ভর্তি, নিয়মিত বিদ্যালয়ে উপস্থিতি, ঝরে পড়া রোধ, যথাসময়ে শিক্ষাচক্র সমাপ্তকরণে প্রকল্পটি কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। তাই দেশের সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল ফিডিং কার্যক্রম গ্রহণ করার জন্য সরকার যথাযথ পদক্ষেপ নিয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহের অনেকগুলোর নাম শ্রুতিকটু ও নেতিবাচক ভাবার্থ সম্বলিত; যা শিশুর রুচি, মনন, বোধ ও পরিশীলিভাবে বেড়ে ওঠার জন্য অন্তরায়। এ জন্য মন্ত্রণালয় এসব বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে সুন্দর, রুচিশীল, শ্রুতিমধুর এবং স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয় ইতিহাস, সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই নামকরণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এবং গত ২৩ জানুয়ারি ২০২৩ এ সংক্রান্ত একটি নীতিমালা জারি করেছে।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলির কাজ চলতি মাসে শুরু
তিনি আরও বলেন, চলতি বছরের মার্চের মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ের সকল শিক্ষকের পাঠ্যক্রম বিস্তরণ সংক্রান্ত এবং বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী জানান, করোনা মহামারির কারণে বন্ধ থাকার পর মার্চের মধ্যে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হবে।
মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আবুবকর সিদ্দিক ও মো. মোশাররফ হোসেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রাথমিকের বৃত্তি পরীক্ষার ফল ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে
স্কুল-কলেজে উপবৃত্তির ৭৫১ কোটি টাকা বিতরণ শুরু
১ বছর আগে
‘কালের কথা’র মোড়ক উন্মোচন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
কবি, প্রাবন্ধিক ও শিল্প সমালোচক মাহবুবুর রহমান তুহিনের প্রবন্ধ সংকলন ‘কালের কথা’র মোড়ক উন্মোচন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে তিনি ‘কালের কথা’র মোড়ক উন্মোচন করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রাবন্ধিক স্বপ্ন দেখেন, স্বপ্ন বুনেন, স্বপ্নের সৈকন্তে নিরন্তর হেঁটে চলেন। চলার পথের পাথেয় এ গ্রন্থ।
আরও পড়ুন: ভালোবাসা দিবস: চট্টগ্রামে ৫ কোটি টাকার ফুল বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা
প্রাবন্ধিকের শৈশব কেটেছে সমুদ্রস্নাত নোয়াখালীর বিস্তীর্ণ উপকূলে। সমুদ্রের বিশালতাকে আলিঙ্গন করার পাশাপাশি এর রুদ্র-রোষও প্রত্যক্ষ করেছেন বটে। তাই চোখের আলোয় চোখের বাইরের পৃথিবী তার কাছে কেবল সুন্দর ও স্বপ্নময় নয়, ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধও বটে। তারই চিত্রায়ন এ গ্রন্থ।
তিনি আরও বলেন, আলোকিত আগামী বিনির্মাণ, বোধ ও উপলদ্ধির এক ইন্দ্রজাল এতে বোনা হয়েছে নিপুণ ও নিখুঁতভাবে। বইয়ের ভাষার ব্যবহার এবং শব্দের গাঁথুনি অনুপম ও অনবদ্য।
বক্তব্যের প্রাসঙ্গিকতা, ভাবের গভীরতা ও প্রকাশের ভিন্নতা গ্রন্থটিকে স্বতন্ত্র ও প্রাণবন্ত করে তুলেছে। প্রতিটি প্রবন্ধ পাঠকের মনে নতুন চিন্তার উন্মেষ, বিকাশ ও বিস্তৃতি ঘটাবে।
তিনি সবাইকে ‘কালের কথা’ গ্রন্থটি কিনে লেখককে উৎসাহ দেয়ার আহ্বান জানান।
গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে অনার্য প্রকাশনী। ১১২ পৃষ্ঠার বইয়ে ১৯টি প্রবন্ধ স্থান পেয়েছে। এর প্রচ্ছদ করেছেন রাহাত অনার্য।
বইটি পাওয়া যাবে মেলার ৯২-৯৫ নাম্বার স্টলে।
প্রসঙ্গত, অমর একুশের এবারের বইমেলায় পাঠকের নজর কেড়েছে ‘কালের কথা’। গণমাধ্যমগুলোতে এ গ্রন্থ নিয়ে ইতোমধ্যে একাধিক রিভিউ প্রকাশিত হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত অতিরিক্ত সচিব আবু বকর সিদ্দিক, মো. মোশাররফ হোসেন প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের গেজেট ছয় মাসের মধ্যে: প্রতিমন্ত্রী
থার্ড টার্মিনালের ৬০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন: বিমান প্রতিমন্ত্রী
১ বছর আগে
প্রশ্ন ফাঁসের তথ্যটি সম্পূর্ণ গুজব: প্রতিমন্ত্রী
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের যে তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়েছে, তা সম্পূর্ণ গুজব বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
শুক্রবার বেলা ১১টায় রাজধানীর ইডেন কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীরা নতুন বইয়ের সাথে ২ হাজার টাকাও পাবে: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
তিনি বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়ানো প্রশ্ন ফাঁসের তথ্যটি সম্পূর্ণ গুজব। এ বিষয়ে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। এ ধরনের কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য আমরা পাইনি। যদি কারও কাছে তথ্য থাকে, আমাদেরকে জানাবেন। আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নেব।
এ সময় প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের সচিব আমিনুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ২০ রমজান পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকবে: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
উল্লেখ্য, দেশের ২২ জেলায় প্রথম ধাপে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এর মধ্যে ১৪ জেলার সবকটি উপজেলায় এবং আটটি জেলার কয়েকটি উপজেলায় পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। ৪৫ হাজার পদের বিপরীতে আবেদন করেছেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন প্রার্থী। সেই হিসাবে প্রতি পদের জন্য লড়ছেন ২৯ প্রার্থী।
২ বছর আগে
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের নিয়োগ পরীক্ষা আগামীকাল থেকে শুরু
আগামীকাল শুক্রবার থেকে সারা দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২০ এর লিখিত পরীক্ষা শুরু হচ্ছে।
এর মধ্যে ১ম ধাপে ২২ জেলায় ও ২য় ধাপে ২০ মে ৩০ জেলায় এবং ৩ জুন ৩য় ধাপের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৩১টি জেলায়।
বৃহস্পতিবার সচিবলয়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২০ উপলক্ষে আয়োজতি সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আগামীকাল ২২ এপ্রিল প্রথমধাপে ২২ জেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ১৪ জেলার সব এবং আট জেলার আংশিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ২০ মে দ্বিতীয়ধাপে ৩০ জেলায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে আট জেলার সব এবং ২২ জেলার আংশিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া তৃতীয়ধাপে ৩১ জেলায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ১৭ জেলার সব এবং ১৪টি জেলার আংশিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীরা নতুন বইয়ের সাথে ২ হাজার টাকাও পাবে: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী জানান, ২০ অক্টোবর ২০২০ সালে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ৩২ হাজার ৫৭৭টি সহকারী শিক্ষকের শূন্যপদে জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। কিন্তু করোনা কারণে পরীক্ষা নেয়া সম্ভব হয়নি। ইতোমধ্যে অবসরজনিত কারণে আরও দশ হাজারেরও বেশি সহকারী শিক্ষকের পদশূন্য হয়ে পড়েছে। এতে করে বিদ্যালয়সমূহে শিক্ষক ঘাটতি দেখা দিয়েছ; যা পাঠদান কার্যক্রমকে ব্যাহত করছে। এ সমস্যা নিরসনকল্পে মন্ত্রণালয় পূর্বের বিজ্ঞপ্তির শূন্যপদ ও বিজ্ঞপ্তির পরের শূন্যপদ মিলিয়ে প্রায় ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়।
তিনি বলেন, সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা পরিচালনার স্বার্থে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর হতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা পরিচালনা নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। প্রতিটি দায়িত্ব সুষ্ঠু ও সুচারুভাবে পালনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। অতীতের অভিজ্ঞতায় আমরা দেখেছি স্থানীয় অসাধুচক্র শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষাকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। এবার যেন সেটা না হয় সেটি নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতিটি পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় সংখ্যক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট জেলায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সংখ্যা অপর্যাপ্ত হলে বিভাগীয় কমিশনার/মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। প্রতিটি পরীক্ষা কেন্দ্রে নারী পুলিশসহ প্রয়োজনীয় সংখ্যক পুলিশ নিয়োগ করা হয়েছে। প্রতিটি পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় জনবলসহ মেটাল ডিটেক্টর সরবরাহসহ হ্যান্ড মেটাল ডিটেকটর দ্বারা পরীক্ষার্থীদের দেহ তল্লাশি করা হবে। এক্ষেত্রে নারী পরীক্ষার্থীদের মহিলা পুলিশ দ্বারা তল্লাশির ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জাকির হোসেন বলেন, পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে নির্ধারিত আসন গ্রহণের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষা কেন্দ্রের সকল প্রবেশ পথ বন্ধ করে দেয়া হবে। এ ছাড়া পুরুষ পরীক্ষার্থী ও মহিলা পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্র যথাসম্ভব পৃথক করার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্রের রঙিন ছবি ও স্বাক্ষর এবং রঙিন ছবিযুক্ত হাজির শিটের পরীক্ষার্থীর চেহারা মিলিয়ে দেখা হবে। এছাড়া ওএমআর শিটের পরীক্ষার্থীর চেহারা মিলিয়ে দেখা হবে। কোন পরীক্ষার্থী কোন সেটের প্রশ্ন পাবেন তা পরীক্ষা শুরুর ৫ মিনিট আগে জানতে পারবেন। ভিন্ন সেটে পরীক্ষা দিলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে।
আরও পড়ুন: ২০ রমজান পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকবে: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
এসময় প্রতিমন্ত্রী লিখিত পরীক্ষার ফলাফল ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগদান প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমকি ও গণশক্ষিা মন্ত্রণালয়রে সম্মানতি সচবি জনাব আমনিুল ইসলাম খান, প্রাথমকি শক্ষিা অধদিপ্তররে মহাপরচিালক আলমগীর মুহম্মদ মনসুরুল আলম, প্রাথমিক ও গণশক্ষিা মন্ত্রণালয় ও প্রাথমকি শিক্ষা অধদিপ্তররে কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২ বছর আগে
শিক্ষার বরাদ্দ ব্যয় নয়, বিনিয়োগ: প্রতিমন্ত্রী
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, শিক্ষার জন্য বরাদ্দকে সরকার ব্যয় মনে করে না বরং একে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ মনে করে।
তিনি বলেন, ‘আজকের শিক্ষার্থীরা আগামীর বাংলাদেশকে সম্পদে ও সুনামে ভরিয়ে দেবে। আর প্রাথমিক শিক্ষা যেহেতু জাতীর ভিত নির্মাণ করে, তাই মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকার সম্ভব সব কিছু করবে।’
সোমবার রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ওয়াইফাইয়ের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জাকির হোসেন বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ইন্টারনেট সেবা শিক্ষা সেক্টরে এক নতুন দিগন্তের সূচনা করবে, এর মাধ্যমে ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যে পাঠদান বিষয়ে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ছাত্র-ছাত্রীরা অনলাইনে ক্লাস করার সুযোগ পাবে। তাছাড়া ইন্টারনেটের মাধ্যমে পাঠ্যবই ও অন্যান্য বই পড়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে।
তিনি বলেন, শিক্ষকরা বিভিন্ন কনটেন্ট ডেভেলপ করে ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষাদান করতে পারবেন। ইন্টারনেট সেবার মাধ্যমে ব্লেন্ডেড এডুকেশন, ফরমেটিভ এসেসমেন্ট ইত্যাদি কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব আমিনুল ইসলাম খান বলেন, ইন্টারনেট সেবার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের জ্ঞান, দক্ষতা, মননশীলতা বৃদ্ধি পাবে।
তিনি বলেন, সরকার গ্রামীনফোনের সহায়তায় বর্তমানে ৪১ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ পর্যায়ে ইন্টারনেট কানেকশন প্রদান করছে। ক্রমান্বয়ে ইন্টারনেট সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ সেবা চালু করা হবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলমগীর মুহম্মদ মনসুরুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন গ্রামীনফোন লিমিটেডের সিইও ইয়াছির আজমান ও সিবিও মো. নাসার ইউসুফ, অধিদপ্তরের পরিচালক বদিয়ার রহমান প্রমুখ।
পড়ুন: ২০ রমজান পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকবে: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
জবিতে ১৬ জন সাময়িক বহিষ্কার, ৪ জনের পরীক্ষা বাতিল
২ বছর আগে
২০ রমজান পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকবে: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
২০ রমজান পর্যন্ত সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘করোনার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তোমরা এ দেশের ভবিষ্যৎ। তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছে দেশ। তোমরা সুশিক্ষা অর্জন করে কেউ সচিব, কেউ চিকিৎসক, কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউ রাজনীতিবিদ, আবার কেউ হবে এদেশের প্রধানমন্ত্রী। তাই লেখাপড়া ভালো করে করতে হবে। লেখাপড়ার বিকল্প কিছু নেই।
শনিবার দুপুরে কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার খনজনমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সশরীরে ক্লাস ১ মার্চ থেকে
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, এলাকার উন্নয়নে রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ-কালভার্টের উন্নয়নসহ ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের বছরের শুরুতে নতুন বই ও উপবৃত্তি দেয়া হচ্ছে।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শহীদুল ইসলাম মন্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে রৌমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল্লাহ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল ইমরান, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদা আক্তার স্মৃতি, রংপুর বিভাগীয় প্রাথমিক শিক্ষা উপপরিচালক মোজাহিদুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার ও বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাদের প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেডে উন্নীতের রায় বহাল
২ বছর আগে
পাঠ্যক্রমে বাল্যবিয়ের কুফল অন্তর্ভূক্ত করা হবে
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, বাল্যবিয়ে রোধে স্কুলের পাঠ্যক্রমে বিষয়টি তুলে ধরার উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়; যাতে বাল্যবিয়ে না দেয়ার সুফল বাচ্চাদের সুন্দরভাবে বোঝানো যায়।
সোমবার সকালে কুড়িগ্রামের রাজারহাট হ্যালিপ্যাড মাঠে রাজারহাট উপজেলাকে বাল্যবিয়েমুক্ত ঘোষণা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তৃতায় (ভার্চুয়ালি) এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
এসময় তিনি বলেন, সরকার জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ১০৯ ও ৯৯৯ চালু করেছে। এই সংখ্যাটি আবার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের সকল বইয়ের পেছনে প্রিন্ট করে দেয়া হয়েছে। যেন যেখানে বাল্যবিয়ে অথবা নারী নির্যাতন হবে তা জেনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া যায়। এর সুফলও পাওয়া যাচ্ছে,বাংলাদেশের মেয়েরা এখন নিজেরা নিজেদের বিয়ে বন্ধ করছে এবং এ জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও পাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ভারতের সঙ্গে রক্তের সম্পর্ক অক্ষুণ্ন থাকবে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বাল্যবিয়ে সমাজের অভিশাপ। এটি নারীর বিকাশ ও স্বাবলম্বী হবার বড় একটি বাধা; যা দেশের অগ্রগতির অন্তরায়। দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারী। অর্ধেক জনগোষ্ঠীকে পেছনে ফেলে কোনো দেশের সত্যিকার উন্নয়ন সম্ভব না। তাই সরকার সমাজকে বাল্যবিয়ের অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে সরকারের বিরামহীন প্রয়াস অব্যাহত আছে।কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন কুড়িগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য পনির উদ্দিন আহমেদ, রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার নূরে তাসনিম প্রমুখ।
আরও পড়ুন: সাবেক প্রতিমন্ত্রী আফসার উদ্দিন খান মারা গেছেন
তিস্তায় মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের চেষ্টা করছে সরকার: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
২ বছর আগে