সজীব ওয়াজেদ
রাজনীতিতে ফিরবেন না শেখ হাসিনা: ছেলে সজীব ওয়াজেদ
শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, তার মা শেখ হাসিনা কোনো রাজনীতিতে ফিরবেন না, কারণ তিনি খুবই ‘হতাশ’।
সোমবার (৫ আগস্ট) পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করা জয় বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসকে একথা বলেন।
আরও পড়ুন: শেরপুর জেলা কারাগার ভাঙল দুর্বৃত্তরা, ৫০০ বন্দির পলায়ন
জয় বলেন, তার মা রবিবার থেকে পদত্যাগের কথা ভাবছিলেন এবং পরিবারের চাপে তিনি নিজের নিরাপত্তার জন্য দেশ ছেড়েছেন।
ক্ষমতায় থাকাকালে মায়ের সাফল্যের সাফাই গেয়ে তিনি বলেন, 'তিনি বাংলাদেশকে ঘুরিয়ে দাঁড় করিয়েছেন। তিনি যখন ক্ষমতা গ্রহণ করেন তখন এটি একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র মনে করা হতো। এটি একটি দরিদ্র দেশ ছিল। আজ পর্যন্ত এটি এশিয়ার অন্যতম উদীয়মান বাঘ হিসেবেেই বিবেচিত হতো। তিনি খুবই হতাশ।’
বিক্ষোভকারীদের মোকাবিলায় সরকারের কঠোর হস্তক্ষেপের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে জয় বলেন, 'গতকাল ১৩ জন পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তাহলে উন্মত্ত জনতা যখন মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলছে, তখন পুলিশ কী করবে বলে আপনি আশা করেন?
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে পুলিশ-আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ, নিহত ৬
রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষায় দেশবাসীর প্রতি আহ্বান সারজিস আলমের
৪ মাস আগে
বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের বীরদের সাহসিকতার প্রতি সজীব ওয়াজেদের সম্মান
স্বাধীনতা দিবসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক আবেগঘন পোস্টে সজীব ওয়াজেদ পাঁচ দশক আগে ২৬ মার্চের ঐতিহাসিক রাতের কথা স্মরণ করেন, যেদিন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর হাতে বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হওয়ার কয়েক মুহূর্ত আগে স্বাধীনতার চূড়ান্ত ঘোষণা দিয়েছিলেন।
তিনি লিখেছেন, ‘২৬ মার্চ, আমাদের স্বাধীনতা দিবস। ৫৩ বছর আগে আজকের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মধ্য রাতে পাকবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার আগেই স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন।’
সেই ভয়াল রাতে ওয়্যারলেসে বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ বার্তার কথা তুলে ধরেন সজীব ওয়াজেদ, ‘এটাই সম্ভবত আমার শেষ বার্তা। আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন।... পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবেন।’
বঙ্গবন্ধুর ডাককে হৃদয়ে ধারণ করা বাংলাদেশের ছেলে-মেয়েদের সংকল্প ও সাহসিকতার কথা, মাত্র নয় মাসে অর্জিত মুক্তিযুদ্ধে তাদের বিজয়ের কথা স্মরণ করেন সজীব ওয়াজেদ।
সজীব ওয়াজেদ লিখেছেন, ‘আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছিলেন এবং মাত্র ৯ মাসেই বিজয় অর্জন করেছিলেন। আজ স্মরণ করি বঙ্গবন্ধু এবং সকল মুক্তিযোদ্ধাকে।’
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানান তিনি।
৮ মাস আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা অনুযায়ী পুতুল সরকার না পর্যন্ত বাংলাদেশের কোনো নির্বাচনই ভালো নয়: সজীব ওয়াজেদ
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মন্তব্য প্রমাণ করে তারা ‘পুতুল সরকার’ প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক তিনি পেজে লিখেছেন, ‘বাংলাদেশে যদি পুতুল সরকার ক্ষমতায় না আসে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের মতে, কোনো নির্বাচনই ত্রুটিমুক্ত নয়!’
বিগত কয়েক মাসে বেশ কয়েকজন পররাষ্ট্রনীতি বিশ্লেষক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি বাংলাদেশের বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির পদক্ষেপকে প্রশ্নবিদ্ধ ও সমালোচনা করেছেন।
আরও পড়ুন: এই দুর্গাপূজা অশুভ শক্তির অবসান ঘটাক, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজে মানুষের সমৃদ্ধি হোক: সজীব ওয়াজেদ
বিশ্লেষক ও শিক্ষাবিদদের ধারাবাহিক কলাম ও সংবাদ বিশ্লেষণে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে নবীন দেশটিকে ‘এককভাবে আলাদা’ করে ফেলার মনোভাব খুঁজে পেয়েছে।
ইসরায়েল ও গাজায় মার্কিন দৃষ্টিভঙ্গিও দেশের অভ্যন্তরে এবং বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে কারণ এটি গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে জাতিসংঘের প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে, ইসরায়েলকে সহায়তা করেছে এবং মানবাধিকার সম্পর্কে প্রচার অব্যাহত রেখেছে।
এর আগে ব্লুমবার্গের “বাইডেন’স ডেমোক্রেসি ক্রুসেড গো’জ এস্ট্রে ইন বাংলাদেশ” শীর্ষক এক নিবন্ধে বলা হয়, 'ভিসা নিষেধাজ্ঞা ও বক্তৃতা যুক্তরাষ্ট্রকে অনেকের কাছে কেবল পক্ষপাতদুষ্ট ও স্বেচ্ছাচারী করে তুলছে।’
এমনকি ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কর্মকাণ্ডেরও সমালোচনা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপর মার্কিন ভিসা নীতি প্রয়োগ নিয়ে রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যকে বিদেশি কূটনীতিকের 'নজিরবিহীন আক্রমণ' বলে মনে করছেন সুশীল সমাজের সদস্য ও সাংবাদিক নেতারা।
আরও পড়ুন: আইনশৃঙ্খলা পুরোপুরি ভেঙে ফেলতেই পুলিশের উপর হামলা: সজীব ওয়াজেদ
৯ মাস আগে
আইনশৃঙ্খলা পুরোপুরি ভেঙে ফেলতেই পুলিশের উপর হামলা: সজীব ওয়াজেদ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বিএনপি-জামায়াত জোটকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ আখ্যা দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপর হামলার কথা উল্লেখ করে বলেন, এসব হামলা আইনশৃঙ্খলা পুরোপুরি ভেঙে ফেলার উদ্দেশ্যে।
সজীব ওয়াজেদ জয় সম্প্রতি বিএনপির এক নেতার প্রকাশ্যে মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেন, যিনি ২৮ অক্টোবর বিএনপির ক্যাডারদের হাতে এক পুলিশ কর্মকর্তাকে নৃশংসভাবে হত্যার 'প্রকাশ্যে প্রশংসা' করেছিলেন।
আরও পড়ুন: বিএনপিতে নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি ও ষড়যন্ত্র স্পষ্ট: সজীব ওয়াজেদ
সজীব ওয়াজেদ জয় ২৮ অক্টোবর বিএনপির ক্যাডারদের হাতে এক পুলিশ কর্মকর্তার হত্যার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান এবং বিএনপির এক নেতা পুলিশ কর্মকর্তাকে নৃশংসভাবে হত্যার ‘প্রকাশ্যে প্রশংসা’ করে সাম্প্রতিক জনসমক্ষে দেওয়া মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেন।
নিজের ভেরিফাইড এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে তিনি লিখেছেন, ‘সন্ত্রাসী সংগঠনের মতো @বিএপি৭৮ (বিএনপির) ছাত্রসংগঠনের পিকেটাররা তাদের চলমান অবরোধ' সফল করতে পুলিশের একটি ভ্যানে ককটেল নিক্ষেপ করেছে।
তিনি লিখেছেন, কয়েকদিন আগে উচ্ছৃঙ্খল ক্যাডাররা এক পুলিশ কর্মকর্তাকে পিটিয়ে হত্যা করে, একটি পুলিশ হাসপাতালে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং শতাধিক কর্মকর্তাকে আহত করে।
সজীব ওয়াজেদের টুইটে বলা হয়, ‘পুলিশ কর্মকর্তার নৃশংস হত্যাকাণ্ডকে স্বাগত জানিয়ে বিএপির একজন জ্যেষ্ঠ নেতা প্রকাশ্যে দাবি করেছেন, এই হত্যাকাণ্ড তাদের অনুষ্ঠানকে সফল করেছে।’
পুলিশ কর্মকর্তাদের উপর নৃশংস হামলার সংবাদ সংকলন করে একটি সংক্ষিপ্ত ভিডিও ক্লিপ পোস্ট করা হয়েছে।
সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত আট মাস ধরে দেশব্যাপী অগ্নিসংযোগ ও অবরোধে বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডাররা অন্তত ৯০ জন পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে।
আরও পড়ুন: এই দুর্গাপূজা অশুভ শক্তির অবসান ঘটাক, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজে মানুষের সমৃদ্ধি হোক: সজীব ওয়াজেদ
বাংলার মানুষকে ১৫ আগস্টের নির্মম প্রতিদান দিয়েছে মোশতাক-জিয়াসহ অন্যান্যরা: সজীব ওয়াজেদ
১ বছর আগে
এই দুর্গাপূজা অশুভ শক্তির অবসান ঘটাক, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজে মানুষের সমৃদ্ধি হোক: সজীব ওয়াজেদ
সাম্প্রদায়িকতা নির্মূলের অঙ্গীকার নিয়ে দুর্গাপূজা উপলক্ষে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) তিনি লিখেছেন, ‘এই পূজা অশুভ শক্তির অবসান ঘটাক এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ সমাজে মানুষের সমৃদ্ধি হোক।’
তিনি আরও বলেন, ‘ধর্ম যার যার, উৎসব সবার।’
সজীব ওয়াজেদ আরও লিখেছেন, সবাইকে দুর্গাপূজার অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
আরও পড়ুন: বাংলার মানুষকে ১৫ আগস্টের নির্মম প্রতিদান দিয়েছে মোশতাক-জিয়াসহ অন্যান্যরা: সজীব ওয়াজেদ
বিএনপিতে নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি ও ষড়যন্ত্র স্পষ্ট: সজীব ওয়াজেদ
১ বছর আগে
বিএনপিতে নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি ও ষড়যন্ত্র স্পষ্ট: সজীব ওয়াজেদ
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সিদ্ধান্তহীনতা ও ষড়যন্ত্র প্রকট হয়ে উঠেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আইসিটি উপদেষ্টা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ।
বুধবার তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওই পোস্টে তিনি বলেন, ‘সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া একটি রাজনৈতিক দলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একটি ভুল সিদ্ধান্ত দেশ ও জাতির জন্য বিপর্যয় ঘটতে পারে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল অর্থাৎ বিএনপি সব সময় ব্যর্থ। দেশে জাতীয় নির্বাচন আসার পর বেগম খালেদা জিয়ার দলটি খুব ধ্বংসাত্মক হয়ে গিয়েছিল।‘
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের গণতন্ত্র হত্যার কলঙ্কজনক অধ্যায় জিয়ার হ্যাঁ/না গণভোট: জয়
ফেসবুক পোস্টে তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের এখন বিএনপিতে একইরকম লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। নির্বাচন নিয়ে দলের সিদ্ধান্তহীনতা ও ষড়যন্ত্র স্পষ্ট।
২০১৪ সালে বিএনপির আন্দোলনের কথা উল্লেখ করে সজীব ওয়াজেদ লিখেন, ‘এর আগে ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করার নামে দলটি অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে জনগণের ক্ষতি করেছিল। অগ্নিদগ্ধ হামলার শিকার হয়েছে শত শত সাধারণ মানুষ। অন্যদিকে ২০১৮ সালে অংশগ্রহণ সত্ত্বেও তাদের মূল লক্ষ্য ছিল নির্বাচন লাইনচ্যুত এবং বিতর্ক সৃষ্টি করার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করা।‘
তার পোস্টের সাথে অতীতের কার্যকলাপ প্রদর্শনের একটি ভিডিও ছিল।
আরও পড়ুন: বিডিআর বিদ্রোহের আগের রাতে খালেদা জিয়াকে ৪৫ বার ফোন করেছিলেন তারেক: সজীব ওয়াজেদ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘২০২৩ নতুন অর্জনে পূর্ণ’ করার অঙ্গীকার সজীব ওয়াজেদের
১ বছর আগে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘২০২৩ নতুন অর্জনে পূর্ণ’ করার অঙ্গীকার সজীব ওয়াজেদের
২০২২ সালকে দেশের জন্য মাইলফলক স্থাপনের বছর হিসেবে অভিহিত করে প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
শনিবার রাতে তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘২০২৩ নতুন অর্জনে পূর্ণ’ করার সংকল্পও রেখেছেন।
তিনি তার পোস্টে সাম্প্রতিক প্রধান অর্জনগুলোর একটি তালিকা অন্তর্ভুক্ত করেছেন। যেমন: পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র, এক দিনে ১০০ সেতু উদ্বোধন ইত্যাদি।
২০২২ সাল জুড়ে বিশ্বব্যাপী টালমাটাল পরিস্থিতির মধ্যেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ তার উল্লেখযোগ্য কিছু অবকাঠামো নির্মাণকাজ চালু করেছে।
এগুলো তার দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় সংকল্পের প্রমাণ।
আরও পড়ুন: 'হত্যার ষড়যন্ত্র': আদালতে সাক্ষ্য দিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়
তরুণদের মেধা, পরিশ্রম ও দেশপ্রেমে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: সজীব ওয়াজেদ
২০০১ সালে হত্যাযজ্ঞ চালাতে জঙ্গিদের ভাড়া করেছিল বিএনপি-জামায়াত সরকার: সজীব ওয়াজেদ
১ বছর আগে
তরুণদের মেধা, পরিশ্রম ও দেশপ্রেমে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: সজীব ওয়াজেদ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণ তাদের নিজস্ব সমস্যা সমাধানে সক্ষম। তরুণরা বিশ্বকে গ্রাস করা যুদ্ধের সঙ্কট কাটিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
সাভারে শেখ হাসিনা যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটে ষষ্ঠ জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডের অনুষ্ঠানের বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন যে বিশ্ব একটি সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধ চলছে, সমস্যাও রয়েছে। আমরা মাত্র দুই বছর আগে কোভিড-১৯-এর সঙ্কট মোকাবিলা করেছি। যুদ্ধ, সন্ত্রাস, মূল্যবৃদ্ধি এবং আর্থিক চাপ বাড়ছে।’
এতসব সমস্যার মধ্যে দেশ কীভাবে এগিয়ে যাবে তা নিয়ে অনেকের মধ্যে শঙ্কার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা (যুবকরা) সমস্যা সমাধানের উদাহরণ। সমস্যার কোনও শেষ নেই। আমরা আওয়ামী লীগ টানা ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় আছি। আমরা কত সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলাম?’
তিনি বলেন, ‘ প্রথমত লোডশেডিং ছিল। আমরা কীভাবে লোডশেডিং সমস্যার সমাধান করব? তারপরে অর্থনীতির কথা আসে। এত মানুষকে কীভাবে খাওয়ানো হবে? কীভাবে এই অর্থনীতি এগিয়ে যাবে? আমরা প্রমাণ করেছি যে এই সব সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে।’
আরও পড়ুন: ২০০৭ সালের নির্বাচনের আগে ‘৩০০ দলীয় ক্যাডার’ নিয়োগ দিয়েছিল বিএনপি-জামায়াত: জয়
২০২০ সালে কোভিড-১৯ মহামারির উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কোভিড আসলো, সবাই ভয় পেয়ে গিয়েছিল। সারা বিশ্বে আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল। কিন্তু, আমরা কী দেখলাম? বাংলাদেশে, আমরা আমাদের নিজস্ব উপায়ে এবং আমরা এটি নিজস্ব পরিকল্পনায় পরিচালনা করেছি। আমরা বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের তুলনায় এটিকে আরও স্মার্টভাবে মোকাবিলা করেছি, এমনকি কিছু ধনী দেশের চেয়েও ভালো।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা (যুবকরা) একটি রোবোটিক হাব তৈরি করছেন দেখে আমার হৃদয় আনন্দে ভরে যায়। এটি উজ্জ্বল দিক। জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে দাবি জানানোর জন্য জাতিসংঘে প্রতিনিধি পাঠাচ্ছেন। এটি অসামান্য।’
ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য সবার প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘আপনারা আশ্চর্যজনক! আমাদের দেশ একটি অসামান্য দেশ। আমরা আমাদের দেশকে স্বাধীন করতে যুদ্ধ করেছি এবং রক্ত দিয়েছি। আমরা ১৬ কোটি মানুষের খাদ্য নিশ্চিত করার সক্ষমতা অর্জন করেছি। ১৬ কোটি মানুষের এই দেশকে মাত্র ১০ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে আমরা নিম্ন থেকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরিত করতে সক্ষম হয়েছি।’
‘এই তরুণেরা, ইয়ং বাংলার এই বিজয়ীরা— তোমরাই ভবিষ্যৎ! তোমরাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমি বিশ্বাস করি তোমরা মধ্যম আয়ের বাংলাদেশকে উচ্চ আয়ের দেশে রূপান্তরিত করবে। আমরা আমাদের জীবদ্দশায় তা দেখব।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কঠোর পরিশ্রম দিয়ে এটি অর্জন করব। আমরা নিজেদের যোগ্যতা দিয়ে আমাদের সমস্যাগুলো সমাধান করব। আত্মবিশ্বাস এবং দেশপ্রেম থাকলে আমাদের দেশ ও মানুষের জন্য কিছু করা সম্ভব।’
তরুণরাই ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘আমার অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য আমার কাছে একমাত্র শব্দটি অবশিষ্ট আছে তা হল 'অসাধারণ'। শুধু পুরস্কারপ্রাপ্তরাই নয়, ফাইনালিস্ট এবং ৬০০ জন অংশগ্রহণকারী সবাই আজ বিজয়ী।’
আরও পড়ুন: আ.লীগ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে লড়াই করছে: কাদের
‘নিঃসন্দেহে, আপনারা যেভাবে দেশ এবং এর জনগণের জন্য কাজ করছেন তা সমস্ত নাগরিক এবং বিশ্বের জন্যও একটি উদাহরণ। সাহায্যের জন্য কারও কাছে না পৌঁছে, আপনার মতো যুবকরা নিজের প্রচেষ্টা, যোগ্যতা এবং চিন্তাভাবনা নিয়ে কাজ করছেন। আপনি কারও জন্য অপেক্ষা করছেন না, এটি আমাদের প্রেরণা।’
শনিবার বিকাল ৩টায় জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডের ষষ্ঠ পর্ব। শুরুতেই ইয়ং বাংলার কার্যক্রমের ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। প্রায় ৬০০টি যুব-নেতৃত্বাধীন সংগঠন পুরস্কারের জন্য আবেদন করেছে। এর মধ্যে ২৮ জনকে চূড়ান্ত পর্বের টিকিট দেয়া হয়েছে। শেষ পর্যন্ত পাঁচটি ক্যাটাগরিতে ১০টি প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করা হয়। দুজনকে আজীবন সম্মাননায় ভূষিত করা হয়েছে।
স্বাগত বক্তব্যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী এবং সিআরআই ট্রাস্টি নসরুল হামিদ বিপু বলেন, ‘ছয় বছর অতি দ্রুত কেটে গেছে। আজ ইয়ং বাংলার সদস্য সংখ্যা সাড়ে তিন লাখ।’
তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নিজেদের সেরাটা দিচ্ছেন। জুরি বোর্ডে প্রতিনিধিত্ব করেন সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ!’
আরও পড়ুন: বিএনপির বিরুদ্ধে লাল কার্ড দেখাবে জনগণ: ওবায়দুল কাদের
২ বছর আগে
ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে সবাইকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জয়ের
ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নের জন্য জাতির প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ দেশবাসীকে ভিশন ২০৪১ বাস্তবে রূপ দেয়ার জন্য তাদের সকল প্রচেষ্টাকে একত্রিত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে বিজয় দিবসের একটি পোস্টে তিনি লিখেছেন, `আমরা ভিশন ২০২১ বাস্তবায়ন করেছি, পদ্মা সেতুর মতো একটি অনন্যসাধারণ প্রকৌশলী নির্মাণশৈলী উপহার দিয়েছি জাতিকে, এসব কারণে ইতিহাসের একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে বিজয়ের ৫০তম বার্ষিকী উদযাপন করতে সমর্থ হয়েছি আমরা। এখন আমাদের পরবর্তী লক্ষ্য, ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করা।’
আরও পড়ুন: বুলেট বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে মুছে দিতে পারেনি: কোবিন্দ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০৪১ অনুযায়ী, বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে উচ্চ-আয়ের মর্যাদা অর্জন করবে, মাথাপিছু আয় ১২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার নিশ্চিত করবে।
রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের জন্য দেশের যুব শক্তির প্রতি তার আশা প্রকাশ করে তিনি লিখেছেন, তারুণ্যের অদম্য শক্তিতে সময়ের সাথে সাথে আরো প্রাণবন্ত ও সমৃদ্ধ হয়ে উঠছে বাংলাদেশ।
সজীব ওয়াজেদ জয় আরও লিখেছেন, স্বাধীনতার এই সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে, আমরা এমন একটা জায়গায় পৌঁছে গেছি যেখান থেকে আরো উন্নতি করার সুযোগ রয়েছে আমাদের। এখনই সময় নিজেদের বিকশিত করার মাধ্যমে মাথা উঁচু করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার। দেশকে আরো একধাপ এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে আমরা আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সন্মান জানাতে পারি। যাদের মহান আত্মদানের মাধ্যমে ধ্বংসস্তূপের মধ্য থেকে উদিত হয়েছে স্বাধীনতার সূর্য, আমাদের সেই পূর্বপুরুষদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য কাজ করার উপযুক্ত সময় এখনই।
তিনি বলেন, আসুন, সবাই মিলে স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলি। বিশ্বের বুকে মর্যাদাবান রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠিত করি। ভিশন ২০৪১ আপনাদের জন্যই।
আরও পড়ুন: দেশকে ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তোলার শপথ নিল জাতি
৩ বছর আগে
সোনার বাংলা গড়ার পথে অন্যতম পাথেয় তথ্যপ্রযুক্তি: একে মোমেন
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে জাতির পিতার ‘সোনার বাংলা’ গড়ার পথে একটি অন্যতম পাথেয় তথ্যপ্রযুক্তি।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদের বলিষ্ঠ ও দৃঢ় নেতৃত্বে অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করে আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগের কথা জানালেন মালদ্বীপের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ আয়োজিত ‘বৈঠক’ অ্যাপের ভার্চুয়াল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
দেশের নিজস্ব কারিগরি কুশলতায়, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের ব্যবস্থাপনায় ‘বৈঠক’ অ্যাপটি, জুম বা অন্যান্য ভিডিও কনফারেন্স অ্যাপের বিকল্প হিসেবে তৈরি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশের সফলতা তুলে ধরতে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমের প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিদেশী সাহায্য নির্ভর অর্থনীতি থেকে বাংলাদেশ রপ্তানি ও বৈদেশিক আয় নির্ভর অর্থনীতির রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নে আমরা এগিয়ে চলেছি দুর্বার গতিতে। সেজন্য প্রয়োজন কৃষি, শিল্প, সেবা, তথ্য প্রযুক্তিসহ সকল খাতে আমাদের সাফল্যের ধারা বজায় রাখা।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সাফল্য আজ বিশ্বের কাছে স্বীকৃত এবং এ বিষয়ে সম্প্রতি ১৪৭টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধান ভূঁয়সী প্রশংসা করেছেন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা সঙ্কটের স্থায়ী ও শান্তিপূর্ণ সমাধান চায় ইইউ
দেশে উদ্যোক্তা বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি এবং অধিকতর কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সরকার গুরুত্বারোপ করেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের সম্ভাবনা আছে, সম্পদ আছে এবং স্পৃহা আছে। আছে সঠিক দিকনির্দেশনা ও সুযোগ্য নেতৃত্ব। ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে রাষ্ট্রের সবগুলো অঙ্গপ্রতিষ্ঠানকে একযোগে ও এক লক্ষ্যে কাজ করে যেতে হবে।
তিনি উল্লেখ করেন, এখন বাংলাদেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ১০ কোটি। ১৬ কোটির উপর মানুষ আজ মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে। আইসিটি সেক্টর থেকে প্রতি বছর আমরা এক বিলিয়ন ডলার আয় করছি। ২০২৫ এর মধ্যে এই সংখ্যা পাঁচ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ড. মোমেন বলেন, উন্নত দেশ হওয়ার পাশাপাশি জনগণের দোরগোড়ায় সরকারি সেবা পৌঁছে দেয়া আমাদের লক্ষ্য। আর এই সেবা নিশ্চিত করতে আমাদের মানবসম্পদ উন্নয়নের সাথে ডিজিটাল সরকার ব্যবস্থাকেও যুগোপযোগী করতে হচ্ছে এবং সেই পথে এগিয়ে যাবার একটি চমৎকার উদাহরণ এই ‘বৈঠক’ প্লাটফর্ম। তথ্যপ্রযুক্তির নতুন নতুন মাত্রার সাথে সামিল হতে আমাদের দক্ষতা উন্নয়ন এখনই দরকার।
তিনি বলেন, জীবনের সকল ক্ষেত্রে, সকল কর্মযজ্ঞে, সকল বিষয়ে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার যদি আমরা সঠিকভাবে করতে না পারি, তবে এর বহুমাত্রিক উপযোগিতা থেকে আমরা বঞ্চিত হব এবং এর খেসারত দিবে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম বক্তব্য দেন।
৩ বছর আগে