সিনোফার্ম
১ নভেম্বর থেকে স্কুল শিক্ষার্থীদের দেয়া হবে করোনার টিকা
আগামী পহেলা নভেম্বর থেকে ঢাকায় ১২ থেকে ১৭ বছরের স্কুল শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেয়ার কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
বৃহস্পতিবার মন্ত্রী পরিষদ বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বুধবার রাতে আমাদের কাছে সিনোফার্মের ৫৫ লাখ টিকা এসেছে। এ নিয়ে প্রায় দুই কোটির ওপরে টিকা আমাদের হাতে রয়েছে। আজ, আগামীকাল ও পরশুর মধ্যে আমরা প্রায় ৮০ লাখ টিকা দিয়ে দেব। এই কর্মসূচি শুরু হয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: দ্বিতীয় ডোজের গণটিকা কার্যক্রম শুরু, একদিনে পাবে ৮০ লাখ লোক
স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের টিকা দেয়ার বিষয়ে মন্ত্রী পরিষদ সভায় আলোচনা হয়েছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ১২ থেকে ১৭ বছরের শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়ার জন্য তালিকা প্রায় সমাপ্তির দিকে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় আমাদের তালিকা দিয়েছে, সেই তালিকা আমরা আবার আইসিটি মন্ত্রণালয়কে দিয়েছি। উনারা আজকে এখানে আমাদের জানিয়েছেন উনারাও মোটামুটি সবকিছু সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন এক তারিখ (১ নভেম্বর) থেকে আমরা টিকা কার্যক্রম শুরু করতে পারব। সেটা ঢাকায় ১২টি কেন্দ্র আমরা ঠিক করেছি। অন্যান্য যে টিকা কার্যক্রম তাও চলমান থাকবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, স্কুলের শিক্ষার্থীদের ফাইজারের টিকা দেয়া হবে। প্রথমে ঢাকায় ১২টি কেন্দ্র থেকে টিকা দেয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন কেন্দ্র যেন আরও বাড়ানো হয়। আমরা সেদিকে নজর দেব। সারাদেশেই আমরা স্কুলের ছেলে-মেয়েদের টিকা দেয়ার ব্যবস্থা করেছি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে এক কোটি ৫০ লাখ ডোজ টিকা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ঢাকার বাইরে স্কুলের শিক্ষার্থীদের কবে থেকে টিকা কার্যক্রম শুরু করা হবে এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, ঢাকার বাইরে টিকা কার্যক্রম শুরু করতে একটু সময় লাগবে। কারণ আমরা তো সবকিছু করতে পারি না। শিক্ষা মন্ত্রণালয় তালিকা তৈরি করেন। সেই তালিকা আমরা আবার আইসিটি মন্ত্রণালয়কে দেয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রতিটি জেলায় টিকা দেয়ার কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। যেখানে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা নেই, সেখানে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা হবে।
প্রতিদিন কতো শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়া হবে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমরা এখন যেটা হাতে নিয়েছি তাতে প্রতিদিন প্রায় ৪০ হাজার টিকা দেয়া যাবে। টিকা যতদিন মজুদ থাকবে এই কার্যক্রম চালু থাকবে।
আরও পড়ুন: করোনার টিকা উৎপাদনে এএফসি-ঢাবির চুক্তি
৩ বছর আগে
আগামীকাল থেকে বিমানের ঢাকা-সিঙ্গাপুর ফ্লাইট শুরু
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বৃহস্পতিবার ২৮ অক্টোবর বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে যাত্রী পরিবহন শুরু করতে যাচ্ছে। ২৮ অক্টোবর থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত সপ্তাহে প্রতি বৃহস্পতিবার এবং ১৩ নভেম্বর থেকে সপ্তাহে প্রতি শনিবার, মঙ্গলবার ও বৃহস্পতিবার ফ্লাইট পরিচালনা করবে বিমান।
ঢাকা থেকে স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টায় সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে বিমানের ফ্লাইট ছেড়ে যাবে এবং সিঙ্গাপুর থেকে সেখানকার স্থানীয় সময় বিকাল ৩টা ৫০ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করবে।
যাত্রীরা বিমানের যে কোন সেলস্ অফিস, বলাকাস্থ প্রধান কার্যালয়ের সেলস্ সেন্টার (২৪/৭): মোবাইল নং-০১৭৭৭৭১৫৬৩০-৩১, ফোন: +৮৮-০২-৮৯০১৬০০ এক্সটেনশন ২১৩৫/২১৩৬, বিমান কল সেন্টার ০১৯৯০৯৯৭৯৯৭ এবং অনুমোদিত ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে টিকেট ক্রয় করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: সৌদিগামী বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইট ৫ দিন স্থগিত
সিঙ্গাপুর যেতে হলে যাত্রীদের অবশ্যই সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক দেশটিতে প্রবেশের অনুমতিপত্র নিতে হবে এবং অনুমোদিত কোভিড-১৯ এর টিকার পূর্ণ ডোজ নিতে হবে। ফাইজার, মডার্না, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সেরামের কোভিশিল্ড, সিনোফার্ম, সিনোভ্যাক টিকার যে কোন একটির দুই ডোজ এবং জনসনের টিকার ক্ষেত্রে এক ডোজ নেয়ার কমপক্ষে ১৪ দিন পর থেকে সিঙ্গাপুরে যাওয়া যাবে।
দুই বছরের বেশি বয়সী যাত্রীদের ফ্লাইট ছাড়ার পূর্ববর্তী সর্বোচ্চ ৪৮ ঘন্টার মধ্যে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে এবং নেগেটিভ সনদ থাকতে হবে। সিঙ্গাপুর পৌঁছে ১০ দিন হোটেল কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। কোয়ারেন্টাইনের তৃতীয় ও সপ্তম দিনে নিজ খরচে অ্যান্টিজেন র্যাপিড টেস্ট করাতে হবে এবং দশম দিনে নিজ খরচে কোভিড-১৯ পিসিআর পরীক্ষা করাতে হবে। সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য ভ্রমণে গেলে যাত্রীদেরকে চাঙ্গি বিমানবন্দরে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে যার জন্য আগেই অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন ও ফি দিতে হবে। সিঙ্গাপুর যাওয়ার আগে মোবাইলে ‘Trace Together’ অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে যাত্রীদেরকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য বাইরের কোন ব্যক্তি প্রবেশ করতে পারবেন না।
আরও পড়ুন: করোনায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কর্মকর্তার মৃত্যু
সিঙ্গাপুর থেকে বাংলাদেশে আসতে হলে ১২ বছরের বেশি বয়সী যাত্রীদের ফ্লাইট ছাড়ার আগে সর্বোচ্চ ৭২ ঘন্টার মধ্যে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে এবং নেগেটিভ সনদ থাকতে হবে। করোনা টিকা নেয়া না থাকলে বাসায় গিয়ে ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর করোনার লক্ষণ দেখা গেলে যাত্রীকে সরকার নির্ধারিত হোটেলে নিজ খরচে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।
বিস্তারিত ট্রাভেল অ্যাডভাইজারি দেখতে ভিজিট করুন www.biman-airlines.com।উল্লেখ্য, সর্বশেষ ৪ মে থেকে বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে যাত্রী পরিবহন বন্ধ ছিল। তবে সিঙ্গাপুর থেকে যাত্রীরা বাংলাদেশে আসতে পারতেন।
৩ বছর আগে
কাল আসছে ফাইজারের আরও ২৫ লাখ ডোজ
কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় আগামীকাল সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাত সোয়া ১০টায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফাইজারের আরও ২৫ লাখ টিকা দেশে আসবে।
রবিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, সোমবার রাতে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আমেরিকার ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্য থেকে ন্যাশনাল এয়ার লাইন্স কার্গো বিমানে কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় ২৫ লাখ ডোজ টিকা দেশে এসে পৌঁছবে।
টিকাগুলো গ্রহণ করতে বিমান বন্দরে বাংলাদেশে নিযুক্ত আমেরিকার রাষ্ট্রদূত আর্ল আর মিলার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলমসহ স্বাস্থ্যখাতের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
এর আগে কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় যুক্তরাষ্ট্রের মাধ্যমে প্রথম দফায় ১ লাখ ৬২০ ডোজ এবং দ্বিতীয় দফায় ১০ লাখ ৩ হাজার ৮৬০ ডোজ টিকা দেশে এসেছে। আগামীকাল আরও ২৫ লাখ ডোজ আসলে এনিয়ে ফাইজারের মোট ৩৬ লাখ ৪ হাজার ৪৮০ ডোজ ভ্যাকসিন দেশে এসে পৌঁছবে।
পড়ুন: ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে কাজ করছে ফাইজারের টিকা!
এর আগে অ্যাস্ট্রেজেনেকা, সিনোফার্মা, মডার্না টিকাসহ ক্রয়কৃত ও কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় মোট টিকা দেশে এসেছে ৪ কোটি ৯৪ লাখ ২৯ হাজার ৯৪০ ডোজ। এর মধ্যে (২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত) প্রথম ডোজ মোট ২ কোটি ৪১ লাখ ৯৭ হাজার ৫৯৮ জনকে এবং ১ কোটি ৬০ লাখ ৩৩ হাজার ৯৭১ জনকে দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে।
এছাড়াও চীনের সিনোফার্ম এর ৬ কোটি ডোজ টিকা ক্রয়ের চুক্তি অনুযায়ী এ মাস থেকেই প্রতি মাসে ২ কোটি ডোজ করে ভ্যাকসিন দেশে আসার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
পাশাপাশি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মাধ্যমে আরও সাড়ে ১০ কোটি ডোজ ভ্যাকসিনসহ মোট ২৪ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন ক্রয়ের প্রক্রিয়াও চলমান রয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
পড়ুন: ফাইজারের আরও ১০ লাখ টিকা দেশে
১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীরা পাবে ফাইজার-মডার্নার টিকা
৩ বছর আগে
ঢাকায় পৌঁছেছে সিনোফার্মের আরও ৫০ লাখ ডোজ টিকা
চীন থেকে সিনোফার্মের আরও প্রায় ৫০ লাখ ডোজ টিকা ঢাকায় পৌঁছেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মাইদুল ইসলাম বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি নিয়মিত ফ্লাইট ভ্যাকসিনের চালান নিয়ে বুধবার দিবাগত রাত ২টার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রধান স্বাস্থ্য সমন্বয়কারী ডা. আবু জাহের বিমানবন্দরে ভ্যাকসিনের চালান গ্রহণ করেন। এই টিকা চীন থেকে বাণিজ্যিক ক্রয়েরই অংশ।’
এর আগে ১৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সিনোফার্মের প্রায় ৫০ লাখ ডোজ পেয়েছে। এছাড়া ১১ সেপ্টেম্বর চীনের আরও ৫ লাখ ডোজ পেয়েছিল বাংলাদেশ।
সম্প্রতি জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, প্রতি মাসে এক কোটি বা তার বেশি ডোজ টিকা সংগ্রহের জন্য পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সিনোফার্ম থেকে প্রতিমাসে ২ কোটি করে মোট ছয় কোটি টিকা আসবে।
আরও পড়ুন: মাসে এক কোটির বেশি টিকার ব্যবস্থা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
১২ বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়া হবে: প্রধানমন্ত্রী
৩ বছর আগে
ঢাকায় পৌঁছেছে সিনোফার্মের আরও ৫০ লাখ ডোজ টিকা
চীন থেকে সিনোফার্মের আরও ৫০ লাখ ডোজ টিকা ঢাকায় পৌঁছেছে। টিকার এই চালান নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি নিয়মিত ফ্লাইট শনিবার দুপুর ২ টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়।
প্রধান স্বাস্থ্য সমন্বয়কারী ডা.আবু জাহের বিমানবন্দরে টিকার চালানটি গ্রহণ করেন।এই টিকা চীন থেকে বাণিজ্যিক ক্রয়েরই অংশ।
১১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ চীন থেকে সিনোফার্মের প্রায় ৫৪ লাখ ডোজ টিকা পেয়েছিল।
আরও পড়ুন: সিনোফার্মের আরও ৫৪ লাখ টিকা দেশে এসেছে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি সংসদে বলেছেন, সরকার প্রতি মাসে এক কোটিরও বেশি করোনা টিকা পাওয়ার ব্যবস্থা করেছে।
টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিনোফার্ম থেকে প্রাপ্ত সময়সূচি অনুযায়ী, অক্টোবর থেকে প্রতি মাসে দুই কোটি টিকা এবং ডিসেম্বর থেকে ছয় কোটি পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: সিনোফার্মেরর সাথে যৌথ টিকা উৎপাদনে সমঝোতা স্মারক প্রস্তুত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
উল্লেখ্য, ১ আগস্ট বাংলাদেশ, চীন এবং ইনসেপ্টা ভ্যাকসিন লিমিটেড বাংলাদেশে সিনোফার্ম টিকার সহ-উৎপাদনের বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।
৩ বছর আগে
সিনোফার্মের আরও ৫৪ লাখ টিকা দেশে এসেছে
চীনের সিনোফার্ম থেকে প্রায় ৫৪ লাখ ডোজ টিকা দেশে এসে পৌঁছেছে। শুক্রবার (১১ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১২টা ৪৪ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে এই টিকা এসে পৌঁছেছে।
বিমানবন্দর স্বাস্থ্য ক্যাম্পের ইনচার্জ ডা. শাহরিয়ার সাজ্জাদ এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি ইউএনবিকে বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর ও টিকা কর্মসূচির পরিচালক ডা. সামসুল হক টিকার এই চালান গ্রহণ করেন।
এর আগে ঢাকায় নিযুক্ত চীনা দূতাবাসে ডেপুটি চিফ অব মিশন হুয়ালং ইয়ান বলেছেন, চীন থেকে বাণিজ্যিকভাবে ক্রয় করা টিকার চালান ঢাকা পৌঁছাবে।
এটি এখন পর্যন্ত চীন থেকে বাণিজ্যিকভাবে ক্রয় টিকার ডোজের দ্বিতীয় বৃহত্তম চালান।
হুয়ালং ইয়ান বলেন, বাংলাদেশের কৌশলগত অংশীদার হিসেবে যখনই প্রয়োজন হবে চীন সর্বদা সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সরবরাহকারী হিসেবে পাশে থাকবে।
এনিয়ে সিনোফার্মের প্রায় ২ কোটি ডোজ টিকা পেল বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: দেশে সিনোফার্ম টিকার যৌথ উৎপাদনে চুক্তি স্বাক্ষর
ঢাকায় এলো সিনোফার্মের প্রায় ৫৬ লাখ ডোজ টিকা
৩ বছর আগে
সিনোফার্মের আরও ৫৪ লাখ টিকা আসছে
চীনের সিনোফার্মের আরও ৫৪ লাখ করোনা টিকার ডোজ শনিবার ভোরে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
ঢাকায় নিযুক্ত চীনা দূতাবাসে ডেপুটি চিফ অব মিশন হুয়ালং ইয়ান বলেন, চীন থেকে বাণিজ্যিকভাবে ক্রয় করা টিকার চালান শনিবার ঢাকা পৌঁছাবে।
আরও পড়ুন: ঢাকায় এলো সিনোফার্মের প্রায় ৫৬ লাখ ডোজ টিকা
তিনি বলেন, বাংলাদেশের কৌশলগত অংশীদার হিসেবে যখনই প্রয়োজন হবে চীন সর্বদা সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সরবরাহকারী হিসেবে পাশে থাকবে।
৩ বছর আগে
ঢাকায় এলো সিনোফার্মের প্রায় ৫৬ লাখ ডোজ টিকা
চীনের সিনোফার্ম থেকে প্রায় ৫৬ লাখ ডোজ টিকা দেশে এসে পৌঁছেছে। সোমবার (৩০ আগস্ট) দিবাগত রাত ২টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে এই টিকা এসে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: সিনোফার্ম টিকার যৌথ উৎপাদনে চুক্তি ১৬ আগস্ট
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর ও টিকা কর্মসূচির পরিচালক ডা. সামসুল হক এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেছেন, ক্রয় করা সিনোফার্মের ৫৫ লাখ ৯৩ হাজার ৬৫০ ডোজ রাত ২টা ১০ মিনিটে এসে পৌঁছায়। বিমানবন্দর থেকে ফ্রিজার ভ্যানে করে বেক্সিমকোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এই টিকা সংরক্ষণের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা আছে।
আরও পড়ুন: দেশে সিনোফার্ম টিকার যৌথ উৎপাদনে চুক্তি স্বাক্ষর
৩ বছর আগে
সিনোফার্ম টিকার যৌথ উৎপাদনে চুক্তি ১৬ আগস্ট
মহামারি করোনাভাইরাস প্রতিরোধে চীনের তৈরি সিনোফার্ম টিকা দেশে উৎপাদনের জন্য আগামী ১৬ আগস্ট (সোমবার) বাংলাদেশ এবং চীনের টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এবং সংশ্লিষ্ট পক্ষের সাথে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে।
বাংলাদেশের চীনা দূতাবাস থেকে জানানো হয়, আগামী সোমবার দুপুর ৩টায় রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস্ এন্ড সার্জনস্-এর মিলনায়তনে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: দেশে করোনা আক্রান্ত ১৪ লাখ ছাড়াল
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।
এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন জানিয়েছিলেন যে, যৌথ টিকা উৎপাদনের চুক্তিপত্র তৈরি সম্পন্ন হয়েছে এবং খুব শিগগিরই তা সম্পন্ন হবে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে এক দম্পতির ‘আত্মহত্যা’
তিনি বলেন, চুক্তিতে বাংলাদেশ, সিনোফার্ম ও দেশীয় ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস স্বাক্ষর করবে। ইনসেপ্টা চীন থেকে টিকার মূল ওষুধ দেশে নিয়ে আসবে এবং দেশে বোতলজাত এবং মোড়কীকরণের কাজ সম্পন্ন করে পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত করবে।
৩ বছর আগে
সিনোফার্মের প্রায় ১৮ লাখ টিকা ঢাকার পথে
বাংলাদেশ শিগগিরই কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় সিনোফার্ম টিকার ১৭ লাখ ৭০ হাজার ডোজের আরেকটি চালান পেতে যাচ্ছে। স্থানীয় সময় বুধবার সকাল ৭ টা ২০ মিনিটে বেইজিং থেকে রওনা হওয়া এমিরেট্স এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে করে চালানটি ঢাকায় আসছে।
ঢাকায় চীনা দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন হুয়ালং ইয়ান বলেন, টিকাগুলো দোহা হয়ে ঢাকায় পৌঁছাবে।
মঙ্গলবার বাংলাদেশ কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় সিনোফার্মের ১৭ লাখ ডোজ টিকা পেয়েছে।
এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশ এই সপ্তাহে সিনোফার্ম টিকার ৩৪ লাখ ডোজের আরেকটি চালান পাবে এবং সেপ্টেম্বরে ফাইজারের ৬০ লাখ ডোজ পাবে।
তাছাড়া তিনি আরও বলেছেন, বাংলাদেশ শিগগিরই কোভ্যাক্স সুবিধার আওতায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার ১০ লাখ ডোজ পাবে।
আরও পড়ুন: সিনোফার্মের আরও ৬ কোটি টিকা ক্রয়ের অনুমোদন
আগামী সপ্তাহে সিনোফার্মের ৩৪ লাখ ডোজ টিকা আসছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
টিকা নিয়ে ফেসবুকে ‘সুখবর’ দিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৩ বছর আগে